Placeholder canvas
কলকাতা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
চতুর্থ স্তম্ভ:বামপন্থা কারে কয়?
সম্পাদক Published By: 
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৪ জুন, ২০২১, ১০:৫৫:৫৭ পিএম
  • / ৮২৫ বার খবরটি পড়া হয়েছে

পূর্ণ পর্যালোচনা এখনও আসেনি, অর্ধেক এসেছে। আর সিপিআইএম বিবৃতি দিয়েই জানিয়েছে গত নির্বাচনে তাদের ভুল ভ্রান্তির কথা, অনেকেই খিল্লি করছেন, আবার ভুল? এবার কি প্রাগৈতিহাসিক ভুল? জমিনে জবাব দেবার মানুষজন তেমন নেই, কিন্তু ফেসবুকে লড়ে যাচ্ছেন সিপিএম কমরেডরা, যেন প্রতিটা খিল্লির জবাব দিতে হবে, এমন একটা ভাব। কেন? মহাভারতের কর্ণকে দেখে শেখা যায় না, রথের চাকা কাদায় পড়লে যুদ্ধ থামিয়ে, রথের চাকাটা তুলতে হয়। তারপর চাকা উঠে গেলে আবার যুদ্ধ করতে হয়, আপাতত বোর্ডে গণশক্তি লাগানো, রেড ভলেন্টিয়ার্স, শ্রমজীবী ক্যান্টিন আর পড়াশুনো চলুক, বুদ্ধবাবুর ডেফিনেশন অফ সমাজতন্ত্র নয়, মার্কসের সমাজতন্ত্র, পুঁজি, শ্রম, লাভ, শ্রেণি, রাষ্ট্র এইসব আর কি। জ্ঞান দিচ্ছিনা, ভেবে দেখতে বলছি। আর এইবার এই নির্বাচনকে সামনে রেখে, গোটা দেশের বামপন্থী আন্দোলন, বামপন্থী শক্তির ক্ষয় ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা যাক, আলোচনাতে সিপিআইএম এবং তার ভূমিকার কথা আসবে, আসবে কারণ তারা ভারতবর্ষের বামপন্থী শক্তিগুলোর মধ্যে সব থেকে বড় মঞ্চ, রাজ্যে এমপি বা এমএলএ না থাকলেও, এই বাজারে জান লড়িয়ে দেওয়ার কর্মী আছেন, সমর্থক আছেন। অন্যদিকে সারা দেশে শ্রমিক সংগঠন, কৃষক ক্ষেতমজুর সংগঠন, রেল, ডাক, তার, বন্দর, এয়ারলাইন্সে শ্রমিক ইউনিয়ন আছে, ছাত্র,যুব, মহিলা সংগঠন আছে। বিভিন্ন ভাষায় পত্রিকা আছে, বিশাল বিশাল অফিস আছে, আই টি সেল আছে। সবচেয়ে বড় কথা এই দলেই এখনও বহু বহু মানুষ আছেন, যারা সমাজ বদলের, যৌথ খামারের স্বপ্ন দেখেন, যারা মনে করেন এই পচা গলা শ্রেণি বিভক্ত সমাজ আর তার শোষণের অবসান করতে হবে, এবং করা যাবে। ভারত একটা দেশ, আর গোটা দেশের বামপন্থা নিয়ে এক আলোচনায় সিপিআইএম চাইলেও, সিপিআইএমকে বাদ দিয়ে তা সম্ভব নয়। হ্যাঁ, আলোচনাটা বামপন্থা নিয়ে। কেবল মার্কসবাদ – লেনিনবাদ – মাওবাদে বিশ্বাসী দল নিয়ে, আলোচনা করতে গেলে আলোচনার পরিসরটা বড্ড কমে যাবে, তাই আজকের আলোচনা, দেশের বামপন্থা, বামপন্থী শক্তির সামনে সমস্যা নিয়ে। মার্কস সাহেব কম্যুনিস্ট ম্যানিফেস্টো লেখার ৫৯ বছর আগে, ফ্রান্সের ভার্সাইলে, ৫ মে, ১৭৮৯ এ স্টেট জেনারেল সভা, মধ্যে সভা পরিচালকমণ্ডলী, বাঁ ধারে বসেছেন রাজতন্ত্রের বিরোধী, বুরবঁ সাম্রাজ্যের বিরোধী, যাঁরা গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, সেকুলারিজমের কথা বলছেন। ডান ধারে বুরবঁ সাম্রাজ্যের সমর্থক, রাজতন্ত্রের সমর্থকরা। সেই সেদিন থেকে বাম শব্দটা সমাজে, মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে গেলো। যারা আগল ভাঙতে চাইছে, প্রচলিত ধারার বিরুদ্ধে লড়ছে, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে কথা বলছে, যাঁরা গণতন্ত্রের কথা বলছে সবাই বাম, সব্বাই। তারপর সহস্র লক্ষবার পৃথিবী নিজের কক্ষপথে ঘুরেছে, ৩৩৩ বার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করেছে পৃথিবী, বামপন্থার সাধারণ মূল্যায়ন একই থেকে গেছে। অবশ্যই বামপন্থার পরিসর বেড়েছে, নৈরাজ্যবাদী থেকে মার্কসবাদী, মাওবাদী থেকে লোহিয়াপন্থী, লাতিন আমেরিকার বাম আন্দোলন থেকে টটস্কিপন্থীদের সংগঠন, শ্রমিকদের দল লেবার পার্টি থেকে লাল পতাকা বয়ে চলা, দ্রাবিড় মুন্নেত্র কজগম ও বামপন্থারই কথা বলে। আর এর সঙ্গেই মনে রাখা ভালো, জার্মানির হিটলার বা ইতালির মুসোলিনিও কিন্তু বামপন্থার কথাই বলেছিলেন, তাদেরও হাতে ছিল লাল পতাকা, সব মিলিয়ে সেই ১৭৮৯ থেকে চলে আসা বাম ধারা নিয়ে একটা কথাতো বলাই যায়, পৃথিবিতে যতদিন সব মানুষ না খেতে পাবে, যতদিন মানুষ মানুষকে শোষণ করবে, যতদিন সম্পদের সম ও যুক্তিযুক্ত বন্টন না হবে, ততদিন বামপন্থা গজিয়ে উঠবে এখানে সেখানে, বিদ্রোহের বীজ ছড়িয়ে যাবে, অঙ্কুরিত হবে, প্রতিবাদ হবে, ধর্ণা হবে, মিছিল হবে। হবেই।

তো ভারতবর্ষের বামপন্থা মূলত কমিউনিস্টদের হাত ধরে, অন্যদিকে সোশ্যালিস্টদের হাত ধরে চলা শুরু করে, এবং এই চলতে চলতে তারা শতধাবিভিক্ত হয়েছে, কখনও আদর্শের, পথের, মতের ফারাকের কারণে, কখনও কেবল মাত্র নেতৃত্বের প্রশ্নে। কিন্তু এই বামেরাই বারবার সমাজবদলের প্রশ্নে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, না খেতে পাওয়া মানুষের স্বার্থে, শ্রমিক কৃষকের জন্য লড়াই করেছেন, এঁদেরই নেতৃত্বে কৃষকরা মিছিল করেছেন, শ্রমিকরা হরতাল করেছেন এবং জরুরি নয় যে সেই আন্দোলনের নেতৃত্বে কমিউনিস্টরাই থাকবেন, বা ছিলেন। দেশ স্বাধীন হবার পরে, দুটো শ্রমিক কৃষক আন্দোলন মানুষ কোনওদিন ভুলবে না, প্রথমটা হল, ১৯৭৪ এর রেল শ্রমিক আন্দোলন, কোথায় সেই জার্মানির তিয়েরে কার্ল মার্ক্সের বাড়ি, যা নাকি এখন এক মিউজিয়াম, সেখানে ভারতবর্ষের একটাই মাত্র ছবি, ১৯৭৪ এর রেল শ্রমিক আন্দোলন, এবং অবশ্যই এখনও চলছে যে কৃষক আন্দোলন, এ দুই শ্রমিক কৃষক আন্দোলনের দিকে তাকিয়ে দেখুন, ১৯৭৪ রেল ধর্মঘটের নেতা জর্জ ফার্ণান্ডেজ তখন সোশ্যালিস্ট দলের নেতা, অবশ্যই কমিউনিস্টরা ছিলেন, নেতৃত্বেও ছিলেন, বিরাট ভূমিকা ছিল তাঁদের, কিন্তু কেবল তাঁরাই ছিলেন না। একই কথা, তাকিয়ে দেখুন আজকের কৃষক আন্দোলনের দিকে, আসলে নেতৃত্ব দিচ্ছে গোপন কমিউনিস্ট পার্টি গোছের ঢপবাজির কথা বাদ দিন, প্রকাশ্যেও কমিউনিস্টরা আছেন, কিন্তু তাঁরাই সব নন। সারা পৃথিবীতে একই চেহারা, ট্রাম্প বা বোলসেনারোর বিরুদ্ধে যারা লড়েছে, লড়ছে, তাঁদের মধ্যে কমিউনিস্টরা আছেন, কিন্তু তাঁরা ছাড়াও সমাজগণতন্ত্রীরা আছেন, গণতান্ত্রিক মানুষজন আছেন, সব মিলিয়েই আজকের পৃথিবীর বাম পরিসর, দেশে দেশে সেই ছবি বড্ড পরিস্কার। তাহলে মার্কস সাহেবের শ্রেণি শোষণ? শ্রেণি সংঘাত? রাষ্ট্রের মালিকানায় শ্রমিক শ্রেণি? সে সব কি মরিচিকা না মিথ্যে? তারমানে ওই যে যৌথখামারের স্বপ্ন দেখা, সে সব বাতিল? নাকি সেটাই মূল বিষয়, এই আকালে সেটাকেই আঁকড়ে ধরতে হবে জোর করে। সেই প্রশ্নে জেরবার বামেদের বড় অংশ, জেরবার খালি নয় বিভ্রান্ত, ওসব ক্ষমতা দখল, রাষ্ট্রদখল, উৎপাদন সামগ্রী, মিনস অফ প্রডাকশনের মালিকানা, নাকি আর হবেই না। এক বিলোপবাদী চিন্তা ভাবনা, অন্যধারে বন থেকে বের হবই না, এখানেই ঘাঁটি গেড়ে লড়াই, কখনও ওরা ৭০ আমরা ৭, কখনও আমরা ৭০ ওরা ৭। নির্বাচনের প্রশ্নে বামদলের ভূমিকা খানিকটা টগর বোষ্টমীর মত, চলতি বাংলায় তাকে ছেনালিপনা বলে। শুদ্ধতা বজায় রাখবো, অথচ লুকিয়ে চুরিয়ে সব অশুদ্ধ কাজগুলোই করবো। শুদ্ধ থাকার এই অবিরাম প্রচেষ্টা আমাকে আমার দিদার কথা মনে করিয়ে দেয়, হাতের সামনেই রাখতেন গঙ্গা জল, অবিরাম সে জল ছড়াতেন। ওদিকে হিন্দুরাষ্ট্রের মূল প্রশ্নে, অযোধ্যার নির্মোহী আখাড়া থেকে আরএসএস, বিজেপি, হিন্দু জাগরণ সমিতি, হরিনাম সভা, সংকট মোচন মন্দির পূননির্মাণ সমিতি, শহিদ নাথুরাম গডসে সমিতি, আপনার পাড়ার শেতলা মন্দির কমিটি বা গ্রামের হরনাম সংকীর্তন সমিতি এক ও অভিন্ন। তারা, যারা ডানপন্থী, যারা হিন্দু রাষ্ট্র তৈরি করতে চায়, মনুসংহিতার বিধানে দেশ চালাতে চায়, তারা কিন্তু মূল প্রশ্নে এক, কোথাও কোনও বিরোধ নেই, একসুরে দেশের রাষ্ট্রপিতা, দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীকে দেশের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করে, রামমন্দির স্থাপনাকে, দেশের দ্বিতীয় স্বাধীনতার যুদ্ধ হিসেবে ঘোষণা করে। এদিকে বামেরা যাদের দায়িত্ব এই মূহূর্তে সব ভুলে, এই আরএসএস বিজেপির বিরুদ্ধে সবথেকে বড় মঞ্চটা গড়ে তোলা, গড়ে তুলতে সাহায্য করা, তারা কে সহি বাম তাই নিয়ে কাজিয়া চালিয়েই যাচ্ছে, চালিয়েই যাচ্ছে। ঐতিহাসিক ভুল তো সেদিনই হয়েছিল, যেদিন আরএসএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেহেরুর পাশে না দাঁড়িয়ে, তাঁর ক্রমাগত বিরোধিতা করা হয়েছিল, সেদিনই হয়েছিল, যেদিন বোফর্স ডিলের মত এক বায়বীয় দুর্নীতিকে সামনে রেখে অটল, আদবানিকে সংসদীয় পরিসরে জায়গা করে দেওয়া হয়েছিল, এসব ভুল তো হয়েছে। হয়েছে তো হয়েছে, কিন্তু এই মুহূর্তে ভাবতে তো হবে, ঠিক এই মুহূর্তে, আমাদের দেশের সামনে সবচেয়ে বড় দক্ষিণপন্থা কোনটা? কারা তার নেতৃত্বে? কারা তার বিরুদ্ধে? দক্ষিণপন্থার বিরুদ্ধে যারা আজ দাঁড়িয়ে লড়ছে, তারাই বামপন্থী, এই মুহূর্তে এটাই সত্যি, কোথায় ক্ষয়েছে বামপন্থীরা? কোথায় ক্ষরণ বামপন্থার? রাজ্যে রাজ্যে আরএসএস বিজেপির বিরুদ্ধে আওয়াজ উঠছে, কৃষকরা রাজপথে, নির্বাচনে গোহারান হারছে বিজেপি, শ্রমিকরা হাঁক দিচ্ছে, সমবেত হচ্ছে এই সরকারের বিরুদ্ধে, দেশ জুড়ে কিছুদিন আগে অশ্বমেধের অবধ্য ঘোড়াকে, আটকে দিয়েছে মানুষ, সেটাই তো বামপন্থা। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে প্রতিটা মানুষের লড়াই আসলে বামপন্থার লড়াই, সে লড়াইয়ের নেতৃত্বে বাংলায় মমতা, তামিলনাডুতে স্তালিন, কেরালায় বিজয়ন, দিল্লিতে কেজরিওয়াল, পঞ্জাবে ক্যাপটেন অমরিন্দর সিং। মাথায় রাখুন সেই ৫ মে ১৭৮৯ এর ফ্রান্সের স্টেট জেনারেল অ্যাসেম্বলির কথা, যারা বাঁ ধারে ছিলেন, যারা রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে ছিলেন, যারা গণতন্ত্র, সেকুলারিজম, স্বাধীনতার কথা বলছিলেন, তাঁরাই ছিলেন বামপন্থী, তাদের ডিএনএ টেস্ট করা হয়নি, সহি বামপন্থার জাবদা খাতায় হিসেব নিকেশ করে আগমার্ক দেওয়া হয়নি, তাঁরা সমাজের প্রগতির পথে, তাঁরাই বামপন্থী, আজ আমাদের দেশে যে দল, যে সংগঠন, যে মানুষ আরএসএস – বিজেপির মধ্যযুগীয় রাজত্বের অবসান চায়, এই ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাস্তায় হোক, নির্বাচনে হোক যারাই লড়ছে তাঁরাই বাম, তাঁদের হাতেই বামপন্থার ভবিষ্যৎ। সেই বামপন্থা বাড়ছে, তার ক্ষয় নেই, সে অজর অমর অক্ষয়।

 

গ্রাফিক্স: ঋতিকা দাস

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২ ১৩
১৪ ১৫ ১৬ ১৭১৮ ১৯ ২০
২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭
২৮ ২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

বৃহস্পতিবার এই কাজগুলো ভুলেও করবেন না!
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
ডায়মন্ড হারবারের বিজেপি প্রার্থী নিয়ে ক্ষোভ দলেরই একাংশের
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
২২ এপ্রিল থেকে স্কুলে গরমের ছুটি?
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
অভিযোগ না নেওয়ায় থানায় তালা দিয়ে বিক্ষোভ বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রার
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
ট্রেনের ভিতরের বস্তার থেকে উদ্ধার ২ শিশু, চাঞ্চল্য
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
রামনবমীর মিছিলে বোমাবাজির অভিযোগ মুর্শিদাবাদে
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
কোচবিহারের শীতলকুচিতে ভোটে সিআইএসএফকে ব্যবহার করবে না কমিশন
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
দমদমে তৃণমূলের ভোটের মিছিলে স্কুল ছাত্রীদের উপস্থিতি
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
প্রচারে নেমে সৌমিত্রের স্ত্রীকে কটাক্ষ সুজাতার
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
রাজ্যপালকে কোচবিহারে যেতে মানা নির্বাচন কমিশনের
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
ভোটের দিন উদয়নকে গৃহবন্দি করে রাখার আর্জি নিশীথের
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
কারার ওই লৌহকপাট, ভেঙে ফেল কর রে লোপাট (পর্ব ৪৫)
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
শুক্রবার দেশজুড়ে ১০২ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
প্রচারের শেষ দিনে ভেটাগুড়িতে তৃণমূল-বিজেপির সংঘর্ষ
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
আজকে (Aajke) | অভিজিৎ দাস ববি এবং এই নির্বাচনে অভিষেকের জামানত বাজেয়াপ্ত
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team