কলকাতা: ৬৮৬ নম্বর পেয়ে মাধ্যমিকে (Madhyamik) অষ্টম হয়েছে ইন্দ্রাণী চক্রবর্তী (Indrani Chakraborty, 8th in Madhyamik)। বর্ধমান বিদ্যার্থী ভবন গার্লস হাইস্কুলের ছাত্রী। ভবিষ্যতে চিকিৎসক হতে চায় ইন্দ্রাণী। মাধ্যমিকের প্রথম দশে থাকল ৫৭ জন পড়ুয়া। অষ্টম স্থান অধিকার করেছে চারজন। ইন্দ্রাণী ছাড়াও দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য, বর্ধমান মিউনিসিপ্যাল হাইস্কুল, প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬। তনুকা পাল, মেদিনীপুর মিশন গার্লস স্কুল (Medinipur Mission Girls School) (পশ্চিম মেদিনীপুর), প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬। হৃদ্ধি মল্লিক, কৃষ্ণনগর কলেজিয়েট, প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬।
বর্ধমানের রাধা নগর পাড়া এলাকার বাসিন্দা ইন্দ্রানী চক্রবর্তী। বাবা একজন খণ্ডঘোষ পঞ্চায়েত অফিসের কর্মী। মা সংসার চালান। ইন্দ্রাণী জানায়, রীতিমতো সে প্রথমের দিকে সাত থেকে আট ঘণ্টা পড়াশুনা করতো। পরীক্ষা দুইমাস আগে ৯-১০ ঘন্টা পড়তো। সময় পেলে গল্পের বই ,উপন্যাস ও হিন্দি সিনেমা দেখতে ভালোবাসে ইন্দ্রাণী। সার্বিকভাবে এই সাফল্যের জন্য বাবা মা ও টিউটরকে সাফল্যের মূল প্রাধান্য দেয় ইন্দ্রাণী। ইন্দ্রাণী বলে, আগামীতে ভালো চিকিৎসক হতে চায় এবং মানুষ সেবা প্রদান করতে চায়,কার্যত তাঁর প্রাপ্ত 686 নম্বর পেয়ে খুশি পরিবার সহ গৃহ শিক্ষক ও রাধানগর পাড়ার বাসিন্দারা।
আরও পড়ুন: রাজ্যে সপ্তম মাথাভাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের আসিফ কামাল
অন্যদিকে রায়গঞ্জ গার্লস স্কুলের ছাত্রী ভৌমি সরকার এবারে মাধ্যমিক পরীক্ষার মেরিট লিষ্টে দশম স্থানে নিজের নাম তুলে জেলার মুখ উজ্জ্বল করেছে। রায়গঞ্জ শহরের উত্তর কলেজপাড়ার মেয়ের এই রেজাল্টে খুশি শহরবাসী। পেশায় আদালত কর্মী সৌমেন্দ্র সরকার এবং পার্শশিক্ষিকা মা হ্যাপি মন্ডল সরকার দুজনই মেয়ের সাফল্যের জন্য প্রচুর পরিশ্রম করেছেন। ভৌমির ইচ্ছা ভবিষ্যতে সে গবেষণা করবে।
অন্য খবর দেখুন