ওয়েবডেস্ক: দুই দেশের যুদ্ধ বিরতি (Ceasfire) ঘোষণা হওয়ার পর পাকিস্তান (Pakistan) সিন্ধু জলচুক্তি নিয়ে কথা বলত চেয়েছিল। ভারত সাড়া দেয়নি। পাকিস্তান সরাসরি না হলেও অন্য দেশের মাধ্যম দিয়ে ভারতের (India) রুট ব্যবহার করতে পারে। বন্দর ব্যবহারের চেষ্টা করতে পারে। সতর্ক হয়েছে ভারত। পহেলগাম হামলা ও তার পরেও নির্বিচারে সীমান্ত সংলগ্ন নিরীহ বাসিন্দাদের টার্গেট করেছে পাকিস্তান। ভবি ভোলবার নয়। আঁচ কমেনি। প্রধনমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বৃহস্পতিবার রাজস্থানে অমৃতভারত স্টেশন প্রকল্পের অনুষ্ঠানে যোগ দেন। সেখানে তিনি স্পষ্ট জানালেন, পাকিস্তানের সঙ্গে কোনও ব্যবসা-বাণিজ্য নয়। প্রধানমন্ত্রীর কথায় উঠে এল, সিঁদুর কীভাবে বারুদে পরিণত হয়েছে সেকথা। ভারতীয়দের রক্ত নিয়ে খেলা পাকিস্তানকে কঠিন মূল্য দিতে হবে বলে পাকিস্তানকে ফের হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
পুরনো দিল্লির খাড়ি বাউলি বাজার এখন শুকনো। সেখানে আফগানিস্তানের শুকনো ফল আসে। তবে সেগুলি আসে পাকিস্তান হয়ে। খাড়ি বাউলি ট্রেডার্স অ্যসোসিয়েশনের সভাপতি রাজেন ভার্গবের কথায়, আগে আফগানিস্তান থেকে শুকনো ফল পাকিস্তানের মধ্য দিয়ে ৯-১০ দিনে চলে আসত। তাতে প্রতি কেজিতে ২০ থেকে ৪০ টাকা করে খরচ হত। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বুধবারও জানিয়েছেন, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা থামাতে তিনি মূল ভূমিকা নিয়েছিলেন। এক্ষেত্রে বাণিজ্য চুক্তির প্রসঙ্গ তুলেছিলেন তিনি।
আরও পড়ুন: প্রত্যেক সন্ত্রাসী হামলার জবাব পাবে পাকিস্তান: মোদি
উল্লেখ্য, একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৪ সালে পাকিস্তানে ভারতের রফতানি ছিল ১.২১ বিলিয়ন ডলার।
দেখুন অন্য খবর: