ওয়েবডেস্ক: বিকাশ ভবনে (Bikash Bhawan) চাকরিহারা শিক্ষক শিক্ষিকাদের অবস্থান বিক্ষোভ শনিবার তিন দিনে পড়ল। বৃহস্পতিবার উন্মত্ত হয়ে বিকাশ ভবনের মূল ফটকের গেট ভেঙে ঢুকে পড়েন শিক্ষক শিক্ষিকারা। পরে বিকাশভবনের ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করলে পুলিসের (Police) বাধার মুখে পড়েন। পুলিসের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। পুলিস লাঠিচার্জ করে। একইভাবে সেই অবস্থান বিক্ষোভ চলছে। এদিন তাতে ওই সব শিক্ষক শিক্ষিকারা নিয়ে আসছেন ছাত্র ছাত্রীদের। স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের বিক্ষোভ আন্দোলনে অংশ নেওয়ার ঘটনায় চোখ কপালে উঠেছে অনেকের। শিক্ষকরা এ কী করছেন! সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ২০১৬ সালে এসএসসির প্যানেলে থাকা ওই সব শিক্ষক শিক্ষিকাদের চাকরি বাতিল করেছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। পরে আবেদনের প্রেক্ষিতে যারা চাকরিতে টেইন্টেড বা অযোগ্য নন, তাঁদের এবছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চাকরির সুযোগ দেওয়া হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের দাবি, আর কোনও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় তাঁরা বসবেন না। তাঁদের চাকরির নিশ্চয়তা দিতে হবে।
এদিন করুণাময়ী থেকে বিকাশ ভবন পর্যন্ত মিছিল করবেন ওই চাকরিহারা শিক্ষক শিক্ষিকারা। রাস্তায় বসে ছাত্র ছাত্রীদের ক্লাস নেওয়া হবে। বিকাশ ভবনে ওই বিক্ষোভের জেরে বৃহস্পতিবার কর্মীরা ভিতরে আটকে পড়েছিলেন। তার শোরগোল শুরু হবয়। এদিন কার্ড দেখে বিকাশ ভবনে ঢুকতে দেওয়া কর্মীদের। শুক্রবার বিক্ষোভকারীদের মঞ্চে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী যান। বিরোধী দলের একাধিক নেতাকে দেখা যায়।
আরও পড়ুন: আকাশ কালো করে ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী, লন্ডভন্ড হবে কোন কোন এলাকা?
এদিন বিক্ষোভ মঞ্চে রবীন্দ্রনাখ ঠাকুরের বেশে এক ব্যক্তি দেখা যায়। তিনি পুলিসের হাতে গোলাপ তুলে দেন। আবার বিকাশ ভবনে থাকা বিদ্যাসাগর মূর্তিকে কালিমালিপ্ত করার অভিযোগ উঠেছ বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে। এই অবস্থান বিক্ষোভে টেইন্টেড বাব অযোগ্য শিক্ষকদের একাংশও রয়েছেন বলে জাা গিয়েছেো।
দেখুন অন্য খবর: