Placeholder canvas
কলকাতা সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫ |
K:T:V Clock
International Mother Language Day: কাঁটাতারের দূরত্ব ঘুচিয়ে সুর ভেসে উঠুক, আ মরি বাংলা ভাষা
শুভেন্দু ঘোষ Published By: 
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩, ০৬:০০:০০ এম
  • / ২১২ বার খবরটি পড়া হয়েছে

জন্ম যদি তব বঙ্গে তিষ্ঠ ক্ষণকাল…মাতৃভাষার জন্য নিয়মমাফিক একটা সস্তার দীর্ঘশ্বাস ফেলতে নয়। আজ ভাষা শহীদদের উদ্দেশে নমো ঠুকে চলে যাওয়াও নয়, আজ ভেবে দেখার পালা। তাই একটু রসুন। অ্যাই দেখো, বুঝতে পারেননি অনেকে নিশ্চই। ভাবছেন এর মধ্যে রান্নার রসুন এল কোথা থেকে? আসলে রসুন মানে একটু থামা। দেখলেন তো আমাদের কত শব্দ আজ আমরা ভুলেই গিয়েছি। কত ইতিহাস, বইয়ের সাদা পাতায় ঠাঁই পায়নি সেভাবে। কত মানুষ রক্ত ঝরিয়েছে, কতজন প্রাণ দিয়েছে, শুধু মাতৃভাষা বাংলাকে বাঁচাতে। ঠিক তাই, আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস (International Mother Language Day)। বাংলাদেশ সহ গোটা বিশ্বে আজকের দিনটি মর্যাদার সঙ্গে পালিত হচ্ছে। এসব কথা সবাই জানেন। কিন্তু জানেন কি বাংলাদেশের মতোই এপারেও বাংলা ভাষার মানইজ্জত রক্ষার লড়াই হয়েছে কতবার? জানেন কি পুরুলিয়া থেকে অসমের বরাক উপত্যকা, ছত্তিশগড় থেকে বিহার মায় দাক্ষিণাত্যেও বাংলা ভাষার লড়াই হয়েছে পুরোদস্তর। মাতৃভাষা দিবসের সঙ্গে তার সাল-তারিখগুলো হয়তো আলাদা, কিন্তু দাবিটা একই। বাংলা আমার প্রাণ।

আরও পড়ুন: International Mother Language Day: বাংলাদেশের কাব্য-সাহিত্যে অমর একুশে, সচেতনতার অমর দলিল

১৯৪৮ থেকে ১৯৫৬ সালের মধ্যে তৎকালীন মানভূম এলাকায় ভাষা আন্দোলন তীব্রভাবে ছড়িয়ে পড়ে সেখানকার বাঙালিদের মধ্যে। মানভূমের এই ভাষা আন্দোলন পৃথিবীতে ঘটা দীর্ঘতম ভাষা আন্দোলন। ১৯৫৬ সালের আগে পুরুলিয়া জেলা বিহারের অন্তর্ভুক্ত ছিল। সেই সময় রাজনৈতিকভাবে বিহারের স্কুল-কলেজ-সরকারি দফতরে হিন্দি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। বাংলা ভাষার দাবি প্রতিষ্ঠিত না-হওয়ায় পুরুলিয়া কোর্টের আইনজীবী রজনীকান্ত সরকার, শরৎচন্দ্র সেন এবং গুণেন্দ্রনাথ রায় জাতীয় কংগ্রেস ত্যাগ করে জাতীয়তাবাদী আঞ্চলিক দল লোকসেবক সঙ্ঘ গড়ে তোলেন। ১৯৫৬ সালে ভারত সরকার মানভূম জেলা ভেঙে পশ্চিমবঙ্গে একটি নতুন জেলা পুরুলিয়াকে সংযুক্ত করতে বাধ্য হয়।

১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভ করার পর প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন বা দার কমিশন নিয়োগ করেন। এই কমিশনের প্রতিবেদন খতিয়ে দেখার জন্য প্রধানমন্ত্রী, সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল ও পট্টভি সীতারামাইয়াকে নিয়ে গঠিত তিন সদস্যের এক কমিটি হয়। ১৯৪৮ থেকে তৎকালীন বিহার সরকার রাজ্যের মানুষের উপর হিন্দি ভাষা চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। প্রাথমিক স্তরে ও সরকারি অনুদানযুক্ত বিদ্যালয়ে হিন্দি মাধ্যমে পড়ানোর নির্দেশ আসে। জেলা স্কুলগুলিতে বাংলা বিভাগ বন্ধ করে দেওয়া হয় ও হিন্দিকে বিহার রাজ্যের আনুষ্ঠানিক ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

মানভূম জেলার বাংলাভাষী মানুষের ক্ষোভ আঁচ করে বিহার সরকার বাংলাভাষীদের প্রতিবাদসভা ও মিছিল নিষিদ্ধ করলে আন্দোলন তীব্র হয়ে ওঠে। লোক সেবক সংঘ ১৯৪৯ থেকে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত সত্যাগ্রহ এবং ১৯৫৪ সালের ৯ জানুয়ারি থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি টুসু সত্যাগ্রহ আন্দোলন করে। ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে যোগদান করে। হাজার হাজার বাংলাভাষী মানুষ কারাবরণ করেন। এই সময় বেশ কয়েকটি টুসু সঙ্গীত জনগণের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়েছিল। যেমন, শুন বিহারী-ভাই/ তোরা রাখতে লারবি/ ডাং দেখাই… (হে বিহারী-ভাইয়েরা/ তোমরা আমাদের বিহারে রাখতে পারবে না/ আমরা তোমায় লাঠি দেখাচ্ছি…)

এই আন্দোলনের ফলে রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন তৈরি করে ভারত সরকার। এই কমিশন মানভূম জেলা থেকে বাঙালি অধ্যুষিত এলাকাগুলি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে ১৯টি থানা নিয়ে পুরুলিয়া জেলা নামে এক নতুন জেলা তৈরি করার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায় ও বিহারের মুখ্যমন্ত্রী শ্রীকৃষ্ণ সিং পশ্চিমবঙ্গ ও বিহার উভয় রাজ্যের সংযুক্ত করে পূর্বপ্রদেশ নামে এক নতুন প্রদেশ গঠনের প্রস্তাবনা করেন। এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে প্রবীণ কংগ্রেস নেতারা ছাড়াও বামপন্থী দলগুলিও প্রতিবাদ করে। দুই রাজ্যে এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে সত্যাগ্রহ আন্দোলনের মধ্যে বিহার বিধানসভায় ২৪শে ফেব্রুয়ারি প্রস্তাবটি পাশ হয়ে যায়। লোক সেবক সংঘের কর্মীরা ১৯৫৬ সালের ২০ এপ্রিল পাকবিড়রা গ্রাম থেকে বাঁকুড়া, বেলিয়াতোড়, সোনামুখী, পাত্রসায়র, খন্ডঘোষ, বর্ধমান, পান্ডুয়া, মগরা, চুঁচুড়া, চন্দননগর, শ্রীরামপুর, হাওড়া হয়ে কলকাতা শহরের দিকে শান্তিপূর্ণ পদযাত্রা শুরু করে ৬ মে কলকাতা পৌঁছায়। ৭ মে মহাকরণ অবরোধের কর্মসূচিতে ৯৬৫ জন কারাবরণ করেন। যদিও এই ঘটনার তিন দিন আগে ৪ মে উভয় রাজ্যের সংযুক্তির প্রস্তাবনা বাতিল হয়ে যায়।

১৯৫৬ সালের ১৭ আগস্ট বাংলা-বিহার সীমান্ত নির্দেশ বিল পাশ হয়। ১ সেপ্টেম্বর এতে ভারতের রাষ্ট্রপতি সই করেন। এর ফলে ১ নভেম্বর ২৪০৭ বর্গ মাইল এলাকার ১১,৬৯,০৯৭ জন মানুষকে নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের নতুন জেলা পুরুলিয়া তৈরি হয়। সম্পূর্ণ ধানবাদ মহকুমা বিহার রাজ্যে রয়ে যায়।

১৯৬০ সালের এপ্রিলে অসম প্রদেশ কংগ্রেস কমিটিতে অসমীয়া ভাষাকে একমাত্র সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করার একটি প্রস্তাবের সূচনা হয়। এতে ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায় উত্তেজনা বাড়তে থাকে। অসমীয়া জনতা বাঙালি অধিবাসীদের আক্রমণ করে। জুলাই ও সেপ্টেম্বরে প্রায় ৫০,০০০ বাঙালি হিন্দু ব্রহ্মপুত্র উপত্যকা ছেড়ে পশ্চিমবঙ্গে পালিয়ে আসেন। অন্যদিকে ৯০,০০০ বাঙালি বরাক উপত্যকা ও উত্তর-পূর্বের অন্যত্র পালিয়ে যায়। কামরূপ জেলার গোরেশ্বর অঞ্চলের ২৫টি গ্রামের ৪,০১৯টি কুঁড়েঘর এবং ৫৮টি বাড়ি ধ্বংস ও আক্রমণ করা হয়। ৯ জন বাঙালিকে হত্যা করা হয় এবং শতাধিক লোক আহত হয়।

১০ অক্টোবর, ১৯৬০ সালে মুখ্যমন্ত্রী বিমলাপ্রসাদ চলিহা অসমীয়াকে একমাত্র সরকারি ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাব উত্থাপন করেন। উত্তর করিমগঞ্জের বিধায়ক রণেন্দ্রমোহন দাস এই প্রস্তাবের তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন। কিন্তু ২৪ অক্টোবর প্রস্তাবটি বিধানসভায় গৃহীত হয়। বরাক উপত্যকার বাঙালিদের উপরে অসমীয়া ভাষা চাপিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে ১৯৬১ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি কাছাড় গণ সংগ্রাম পরিষদ নামে সংগঠনের জন্ম হয়। অসম সরকারের এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে দীর্ঘ পদযাত্রা হয়। পদযাত্রার শেষে পরিষদের নেতা রথীন্দ্রনাথ সেন ঘোষণা করেছিলেন যে, যদি ১৩ এপ্রিল, ১৯৬১ সালের ভিতর বাংলাকে সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা না হয়, ১৯ মে হরতাল করবেন।[৪] তার আগের দিনই অসম পুলিশ আন্দোলনের তিন নেতা নলিনীকান্ত দাস, রথীন্দ্রনাথ সেন ও বিধুভূষণ চৌধুরীকে গ্রেফতার করে।

১৯ মে। শিলচর, করিমগঞ্জ ও হাইলাকান্দিতে হরতাল ও পিকেটিং আরম্ভ হয়। করিমগঞ্জে আন্দোলনকারীরা সরকারি কার্যালয়, রেলওয়ে স্টেশন, আদালত ইত্যাদিতে পিকেটিং করেন। শিলচরে তাঁরা রেলস্টেশনে সত্যাগ্রহ করছিলেন। বিকেল ৪টের ট্রেনটির সময় পার হওয়ার পর হরতাল শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু দুপুরেই স্টেশনে অসম রাইফেল এসে উপস্থিত হয়। আড়াইটে নাগাদ ৯ জন সত্যাগ্রহীকে গ্রেফতার করে পুলিশের একটি ট্রাক বর্তমানের শিলচর স্টেশনের কাছ থেকে পার হয়ে যাচ্ছিল। পিকেটিংকারীরা দেখে তীব্র প্রতিবাদ করেন। ভয় পেয়ে ট্রাকচালক সহ পুলিশ ধৃতদের নিয়ে পালিয়ে যায়। এর পর কেউ ট্রাকটি জ্বালিয়ে দেয়। তারপর আধা সামরিক বাহিনী আন্দোলনকারীদের বন্দুক ও লাঠি দিয়ে মারতে শুরু করে। ৭ মিনিটের ভিতর তারা ১৭ রাউন্ড গুলি চালায়। ১২ জনের গুলি লেগেছিল। তাঁদের মধ্যে ৯ জন সেদিনই নিহত হয়েছিলেন। ২ জন পরে মারা যান। ২০ মে শিলচরের জনগণ শহীদদের দেহ নিয়ে শোকমিছিল করে প্রতিবাদ করেছিলেন। এই ঘটনার পর অসম সরকার বরাক উপত্যকায় বাংলাকে সরকারি ভাষা হিসাবে ঘোষণা করতে বাধ্য হয়। প্রতি বছর বরাক উপত্যকাসহ ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে ১৯ মে বাংলা ভাষা শহীদ দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

১৯৪৭-এর দেশভাগের পর পূর্ব বাংলার হিন্দু উদ্বাস্তুদের দণ্ডকারণ্য প্রকল্পের মাধ্যমে ১৩২টি গ্রামে পুনর্বাসন দেওয়া হয়। পরবর্তী কালে বাঙালিদের বাংলায় পঠনপাঠন, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু, দণ্ডকারণ্য প্রজেক্ট বন্ধ হলে ছত্তিশগড় সরকার পরে বাংলায় শিক্ষার ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয়। বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয়গুলিকে হিন্দি মাধ্যমে রূপান্তর করা হয়। সামান্য কিছু বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয় থাকলেও সেখানে বাংলা মাধ্যম পুস্তক সরবরাহ করা হয়নি। পড়ুয়ারা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। পরে নিখিল ভারত বাঙালি উদ্বাস্তু সমিতির নেতৃত্বে আন্দোলনের রূপ ধারণ করে বাংলা ব্যবহারের দাবিতে আন্দোলন চলতে থাকে। ছত্তিশগড়ের পখাঞ্জুর থেকে শুরু করে রাজধানী দিল্লিতে তারা বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। সাময়িক কিছু সমস্যার সমাধান হলেও বাকি দাবিতে সংগ্রামকারীরা আজও আন্দোলনরত।

পূর্ববঙ্গের উদ্বাস্তু হিন্দুদের এক অংশ দক্ষিণাত্যের কর্নাটক রাজ্যের মূলত রায়চুর জেলার বিভিন্ন গ্রামে আশ্রয় নেয়। সেখানের বাঙালি পড়ুয়াদের বাংলায় পাঠনপাঠনের কোনও ব্যবস্থা ছিল না। বাংলা মাধ্যমের দাবিতে ও বাংলা ভাষাকে পাঠ্য বিষয় হিসেবে গ্রহণ করার জন্য কর্নাটকের বাঙালিরা আন্দোলন করেছিলেন। তাঁদের দাবি মেনে নিয়ে বাঙালি অধ্যুষিত গ্রামগুলিতে বাংলা পঠনপাঠনের ব্যবস্থা করে কর্ণাটক সরকার। বাঙালিদের আন্দোলনে বাংলাকে কর্নাটকের দ্বিতীয় ভাষার স্বীকৃতি দেয় রাজ্য সরকার।

ঝাড়খণ্ডের একাধিক জেলায় বাঙালিরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়া সত্ত্বেও জেলাগুলি পশ্চিমবঙ্গে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। বাংলা আজও প্রধান সরকারি ভাষার মর্যাদা পায়নি। একাধিক বাঙালি সংগঠন ও উপজাতি সংগঠন বাংলাকে প্রধান সরকারি ভাষা ঘোষণার দাবিতে দীর্ঘদিন সংগ্রাম করে। বাঙালিদের আন্দোলনের চাপে ২০১০ সালে বাংলাকে এই রাজ্যের দ্বিতীয় সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হলেও, তা কার্যকরী হয়নি। এছাড়াও বাংলাভাষী পড়ুয়ারা বঞ্চনার শিকার হয়েছে, বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয়গুলিকে হিন্দি মাধ্যমে রূপান্তর করা হয়েছে।

২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরের দাঁড়িভিট বিদ্যালয়ে বাংলা ভাষার শিক্ষকের দাবিতে আন্দোলন হয়। বাংলার শিক্ষক না-থাকা সত্ত্বেও উর্দু ভাষার শিক্ষক নিয়োগের প্রতিবাদে ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়। এর প্রতিবাদে বিদ্যালয়ের বাঙালি ছাত্রছাত্রী, প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী, গ্রামের অন্যান্য তরুণ-তরুণী ও অভিভাবকমণ্ডলী সম্মিলিতভাবে আন্দোলন করেন। ২০ সেপ্টেম্বর পুলিশ আন্দোলনকারীদের উপর লাঠিচার্জ করে ও গুলি চালায়। এতে আন্দোলনকারী রাজেশ সরকারের (১৬) ও তাপস বর্মণের (১৭) মৃত্যু হয়। এছাড়া দশম শ্রেণির ছাত্র বিপ্লব সরকারের পায়ে গুলি লাগে।

ফলে, দেখা যাচ্ছে শুধু বাংলাদেশ নয়, বাংলা ভাষার জন্য আন্দোলন এপারেও হয়েছিল। সবই হয়তো একুশে ফেব্রুয়ারি হয়নি। কারণ সেটা ছিল পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এক নবজাগরণ। কিন্তু, এপারেও ভাষা শহীদদের রক্ত ঝরেছে বাংলা ভাষার স্বীকৃতির দাবিতেই। তাই আজ কাঁটাতারের দূরত্বকে পাশ কাটিয়ে চলে যাওয়ার আগে বলে যান, আ মরি বাংলা ভাষা।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪
১৫১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১
২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮
২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

সোমবার পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় রূপাণির শেষকৃত্য, শোকপালন
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
পুনেতে ভাঙল ব্রিজ, ডবল ইঞ্জিনের ধাক্কায় মৃত্যু ৬ নাগরিকের, দেখুন কী অবস্থা
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
বিগ ব্রেকিং, হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার পরেই বন্ধ চার ধাম যাত্রা, কতদিনের জন্য?
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
ভারতীয়দের রক্তপাত বৃথা যাবে না, শাস্তি পেতে হবে, শাহি হুঙ্কার
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
পদ্ম ছেড়ে ঘাসফুলে সন্দেশখালির প্রতিবাদী নারীরা! কারা এলেন?
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
ব্যালেস্টিক মিসাইল দিয়ে ইজরায়েলকে অ্যাটাক হুথির, তার পর কি হল, দেখুন ভিডিও
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
পর্যটকদের জন্য খুলছে ভূ-স্বর্গের দরজা
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
টানা বৃষ্টি কর্ণাটকে, জারি করা হয়েছে লাল সতর্কতা
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
মানালিতে জিপলাইন ছিঁড়ে গভীর খাদে নাবালিকা, ভাঙল শরীরের একাধিক হাড়
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
ডিএনএ পরীক্ষায় শনাক্ত হল বিজয় রূপাণির দেহ
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
বচসার জেরে সহকর্মীর গুলিতে মৃত্যু জওয়ানের, চাঞ্চল্য মুর্শিদাবাদে
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
ইজরায়েলকে গুঁড়িয়ে দিতে কী করবে ইরান? বিস্ফোরক খামেনি
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
জিও এনেছে ভারতের প্রথম স্মার্ট টিভি অপারেটিং সিস্টেম
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
ইরানের ৬৫ মিনিটের অ্যাটাক! ইজরায়েলের খেলা শেষ?
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
ইরানের মারে মাটিতে F 35 যুদ্ধ বিমান, চিন্তার ভাঁজ ট্রাম্পের কপালে
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team