Placeholder canvas
কলকাতা রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ |
K:T:V Clock
চতুর্থ স্তম্ভ : গুজরাট দাঙ্গা এবং মোদিজী
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৭ জুন, ২০২২, ১০:৫০:২০ পিএম
  • / ৪৩১ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

দেশের সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছে, গুজরাট দাঙ্গার জন্য নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদি দায়ী নন৷ তাঁর সরকার দাঙ্গা থামানোর জন্য যা যা করার সব করেছিল৷ সমস্ত রকমের সতর্কতা গ্রহণ করার পরেও সাধারণ হিন্দু মানুষজনের, গোধরা পরবর্তী প্রবল আক্রোশের ফলেই এক স্বতঃপ্রণোদিত, মানে প্রতিক্রিয়া থেকে সাধারণভাবে উঠে আসা রাগ, ক্ষোভের ফলেই দাঙ্গা হয়েছিল৷ এই দাঙ্গা কোনও বিশেষ সংগঠন, রাজনৈতিক দল করায়নি৷ কিন্তু কিছু এনজিও, কিছু রাজ্য সরকার বিরোধী পুলিস অফিসার, কিছু সাংবাদিকদের মিলিতভাবে, মানে তারা একসঙ্গে রাজ্য সরকার, নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এনেছিল, তা ছিল উদ্দেশ্য প্রণোদিত।

রায় বের হবার পরেই এএনআই-এর সাংবাদিকের মুখোমুখি বসে, আমাদের ছোটা মোটাভাই, দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এই কথাগুলো বললেন৷ পরিষ্কার নাম করেই বললেন, তিস্তা শিতলবাদের এনএজিও, কিছু সাংবাদিক, দেশে আমাদের বিরোধী রাজনৈতিক দলের সাহায্য নিয়েই, এই অপপ্রচার চালিয়েছে৷ সুপ্রিম কোর্টের রায় সেটাই প্রমাণ করে। ইন্টারভিউ শেষ৷ তিস্তা শিতলবাদকে গুজরাটের পুলিস গ্রেফতার করল৷ বিভিন্ন অভিযোগ, ওনার এনজিও-র টাকা, তার হিসেব ইত্যাদির বিষয় ও আছে৷ আপাতত তিনি পুলিস হাজতে। অবশ্য আমাদের ছোটা মোটা ভাই ইন্টারভিউ দেওয়ার সময় বার বার বলেছেন, আইন নিয়ে আমাদের কিছু বলার নেই৷ আমরা বিচার, আদালত ইত্যাদিতে হস্তক্ষেপ করা পছন্দ করি না৷ আমরা স্বাধীন মিডিয়ায় বিশ্বাসী৷ মিডিয়া তাদের মত করে প্রচার করবে, খবর করবে, এতেও আমরা কোনও হস্তক্ষেপ করি না৷ হ্যাঁ এটাও বললেন। সাংবাদিক তখন এই প্রশ্ন করেননি, করতে পারেননি যে, স্বাধীন সংবাদমাধ্যমে বিশ্বাসী বিজেপির জমানায়, নরেন্দ্র মোদি – অমিত শাহের জামানায়, ফ্রিডম ইনডেক্স ক্রমাগত নীচের দিকে যাচ্ছে কেন? কেন অসংখ্য সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা, অনেকেই জেলে, কেন অসংখ্য দেশদ্রোহের মামলা, এমন কী সাংবাদিকদের বিরুদ্ধেও। এসব প্রশ্ন করলে, একগ্লাস জল চেয়ে, একটা চুমুক দিয়ে, দোস্তি বরকরার রহে, বলে বেরিয়ে যেতেন বা এই ইন্টারভিউ কোনওদিন সম্প্রচারই হত না, তা আমরা জানি। কিন্তু আজ সেটাই আলোচনার বিষয় নয়৷

আমরা যা জানতে চাইছি, তা হল, ২০০২-এ গুজরাট দাঙ্গার জন্য, কমবেশি ২০০০ মানুষের মৃত্যুর জন্য, হাজার হাজার ঘর জ্বালানোর জন্য, নারী ধর্ষণ, আগুন লাগানোর ঘটনার জন্য তাহলে কারা দায়ী? ২০০২ এর ঘটনা, ২০ বছর পরে একটা রায়ে সব বিলকুল সাফ হ্যায়, সব ধোয়া তুলসিপাতা, বুঝলাম, কিন্তু দায়ী কারা? সেই ২০০২ থেকে এখনও সরকারে তো আপনারাই আছেন স্যর, কী করে সারা রাজ্যে ছড়ালো এই দাঙ্গা, কেন তিন দিন ধরে এই দাঙ্গা থামাতে সেনাবাহিনীকেও ডাকা হল না? কেন ভোটার লিস্ট হাতে নিয়ে দাঙ্গাবাজরা বেছে বেছে মুসলমান বাড়ি জ্বালালো? কেন এমন কী একজন সাংসদ ফোন করে খবর দেওয়ার একঘন্টা পরেও পুলিস এল না? আরও কিছু মানুষ এল, তাঁকে টেনে হিঁচড়ে নামানো হল৷ তিনি বলছিলেন, বেশ, আমাকে মারো, বাড়ির মেয়েদের মেরো না৷ তাঁকে নগ্ন করা হল, জয় শ্রী রাম বলানো হল৷ তিনি বললেন, তারপর তাঁকে খুন করা হল৷ বাড়িতে আগুন লাগানো হল৷ না তখনও পুলিস আসেনি৷ নরেন্দ্র মোদি বা আপনি মোটাভাই, যথেষ্ট করছিলেন, তবুও পুলিস গেল না৷ একজন সাংসদকে বাঁচাতেও গেল না৷

তো সেই পুলিসদের চিহ্নিত করা হয়েছে? গ্রেফতার করা হয়েছে? শাস্তি দেওয়া হয়েছে? আমরা জানতে চাইছি মাত্র। কেন এই দাঙ্গা হল? আপনি খুব সোজাসুজি একটা জবাব দিয়েছেন মিঃ হোম মিনিস্টার, গোধরা, গোধরাতে ৫৯ জনের মৃত্যু, ৫৯ জন হিন্দু, ৫৯ জন হিন্দু করসেবকের মৃত্যু, ২০০২ এর গুজরাট দাঙ্গার এটাই ছিল কারণ, গণ আক্রোশ। সেদিন ওই গোধরা হাসপাতালেই ছিলেন আপনি, লাশ নিয়ে প্যারেড হচ্ছিল, আজ অস্বীকার করছেন বটে৷ কিন্তু সেদিন তাই হয়েছিল, এবং এমনও নয় যে গোধরা, বা তার সংলগ্ন এলাকায় দাঙ্গা হয়েছিল৷ পুরো গুজরাটে, গোধরা থেকে বহু দূরে, বিভিন্ন শহরে তারপরদিন থেকেই শুরু হয়েছে দাঙ্গা৷ পুলিস চুপ করে দেখেছে, মাথায় ফেট্টি পরে, জয় শ্রী রাম নারা দিতে দিতে কারা এসেছিল মুসলমান অধ্যুষিত এলাকায়, কারা দিয়েছিল আগুন, কাদের হাতে ছিল পেট্রলের জ্যারিকেন, কারা লুঠ করেছে দোকান, সব্বাই জানে, সব্বাই জানতো৷ কেবল পুলিস জানতো না৷ প্রশাসন টের পায়নি৷ দেশের প্রধানমন্ত্রী, অটল বিহারি বাজপেয়ি বলেছিলেন, রাজধর্ম পালন করুন, কাকে? রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে। কেন বলেছিলেন? উনি যদি সব ঠিকই করছিলেন, আপ্রাণ চেষ্টা করছিলেন দাঙ্গা থামানোর, প্রশাসনকে, কড়া হাতে দাঙ্গা মোকাবিলা করার নির্দেশ দিয়ে থাকতেন, তাহলে দেশের প্রধানমন্ত্রী, খামোখা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে রাজধর্ম পালন করার নির্দেশ কেন দিলেন? দেশের প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশই বলে দিচ্ছে যে সেদিন সব ঠিক ছিল না৷ অনেক কিছুই এমন ছিল, অনেক কাজই এমন করা হচ্ছিল, যাকে রাজধর্ম পালন করা বলে না।

এএনআই এর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে, ছোটা মোটাভাই অমিত শাহ তো পরিষ্কার বলেছেন, গোধরার ঘটনাই ছিল রাজ্য জুড়ে দাঙ্গার মূল কারণ৷ ওটা ছিল ক্রিয়া৷ পরবর্তীতে দাঙ্গা ছিল প্রতিক্রীয়া৷ গুজরাট রাজ্যের সীমানা পার করে সেই প্রতিক্রিয়া দেখা গেল না কেন? হিন্দুরা কেবল গুজরাটেই তাদের প্রতিক্রিয়া দেখাল কেন? না কোনও উত্তর নেই, কেন গোধরা ঘটনার দিনেই মুখ্যমন্ত্রী দূরদর্শনে এলেন না? কেন সমস্ত সংবাদমাধ্যমকে জড়ো করে শান্তির আবেদন করলেন না? এখন হপ্তায় হপ্তায় মন কি বাত বলেন, সেদিন মৌনি বাবা হয়ে বসে রইলেন কেন? পরদিনই প্রায় ৫০০টা লাশ পড়ে গেছে, তখনও চুপ। একটা সংবাদমাধ্যমে শান্তি বজায় রাখার আবেদন? দেখাতে পারবেন? নেই। বিজেপি নাকি অনুশাসিত দল, ডিসিপ্লিনড পার্টি, ক্যাডারদের কাছে আবেদন করা হয়েছিল শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য রাস্তায় নামার? না হয়নি৷ উলটে তারাই ছিল রাস্তায় অস্ত্র হাতে, পেট্রলের জ্যারিকেন নিয়ে, বদলা চাই। যে বদলা এই আরএসএস – বিজেপির উত্তরসূরী হিন্দু মহাসভা নিয়েছিল৷ গান্ধী মুসলমানপ্রেমী, গান্ধীকে শেষ কর৷ ওনাদের তথাকথিত বীর সাভারকারের আয়োজনে চলেছিল ষড়যন্ত্র, আমরা ভুলে যাব? মুসলমান বিদ্বেষকে তীব্রভাবে ছড়িয়ে দেওয়া এবং সেই বিদ্বেষ থেকে হিন্দু পোলারাইজেশন৷

এছাড়া বিজেপির রাজনীতিতে আছেটা কী? আচ্ছা ধরে নেওয়া যাক, ছোটা মোটাভাই-এর কথা মত গোধরাই ছিল কারণ৷ তো রাজ্য সরকার তো ব্জেপির, পুলিস, সি আই ডি তো বিজেপির নিয়ন্ত্রণে, এই চক্রান্তের হদিশ তারা পায় নি? নাকি পেয়েও চুপ করেছিল, মরুক কিছু মানুষ। এই প্ল্যান তো ওনাদের সেই কবে থেকে, কিছু হিন্দু মরুক, প্রতিক্রীয়ায় কিছু মুসলমান মরুক, তবেই তো জমবে লাশের রাজনীতি। আবার চলুন সেই ৩০ জানুয়ারিতে, জাতির জনককে খুন করলো এই হিন্দুত্ববাদীরা, নাথুরাম গডসে গুলি চালিয়েছে, গান্ধিজী মাটিতে পড়ে গেছেন, পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে তিনখানা গুলি লাগার পর ৭৮ বছরের কারোর বাঁচার কথা নয়, ঠিক সেই সময় ওই প্রার্থনা সভার ভিড়ের মধ্যেই ছিল আরও দুজন আততায়ী, তারা চিৎকার করছিল, একজন মুসলমান গান্ধিজীকে মেরে ফেললো, তারা চাইছিল গণরোষ আছড়ে পড়ুক মুসলমানদের ওপর৷ মাত্র কদিন আগেই গান্ধিজীর অনশনের পরে শান্ত হয়েছিল দিল্লি, ওনারা চাইছিলেন দাঙ্গা, এপারে দাঙ্গা হলে পাকিস্তানেও হবে, প্রতিক্রিয়ায় এপারে আবার, এই লাশের রাজনীতি বিজেপির রক্তে ধমনীতে, আমরা জানি।

তাই প্রশ্ন, গোধরা যদি সুপরিকল্পিত চক্রান্ত হয়, অতটা পেট্রল-কেরোসিন জোগাড় করা, অত লোক জড়ো করা, যে কামরাতে করসেবকরা আছে তাকে চিহ্নিত করা, সবটা তো এক বিরাট পরিকল্পনা৷ পুলিস প্রশাসন টের পেল না কেন? নাকি টের পেয়েও চুপ করেছিল, সে প্রশ্ন তো উঠবেই। দ্বিতীয় প্রশ্ন, রাজ্য সরকার এই মামলায় মূল চক্রী, মাস্টার মাইন্ড হিসেবে যাকে গ্রেফতার করেছিল৷ তিনি হলেন গোধরা অঞ্চলের বেশ বড় কাঠ ব্যবসায়ী মৌলবী হুসেইন উমারজি, তিনিই নাকি এই সব পরিকল্পনার পেছনে ছিলেন৷ তাঁকে গ্রেফতার করা হয়, ২০১৭ সালে হাইকোর্ট তাঁকে নির্দোষ ঘোষণা করে, তিনি অবশ্য তার বহু আগেই ১৩ জানুয়ারি ২০১৩ তে মারা গেছেন, মানে মাস্টারমাইন্ড বলে যাকে ধরা হল, তিনি নির্দোষ। একজনেরও ফাঁসি হয়নি৷ না গোধরার ঘটনায়, না পরবর্তীতে কমবেশি ২০০০ জনের মৃত্যুর ঘটনায়, না কেউ ফাঁসিতে চড়েনি, ৫০ /৬০ জন বাদ দিলে সবাই জেলের বাইরে, এবং এই ৫০/৬০ জনের ৭০% মুসলমান। একটা তদন্তেও এই বিরাট পরিকল্পনার মূল চক্রী কারা, কাদের নির্দেশে এই ঘটনা, এই দাঙ্গা হয়েছিল, না আজও জানা নেই। কিন্তু দাঙ্গার পরে দাঙ্গাপীড়িতদের জন্য ক্যাম্প করেছিলেন তিস্তা শিতলবাদ৷ সেই মূহুর্তে তাদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন, আইনী সাহায্যের ব্যবস্থা করেছিলেন, দেশ বিদেশ থেকে টাকা যোগাড় করে এনে, ওই মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন৷ আজ যেদিন সুপ্রিম কোর্ট জানালো, না নরেন্দ্র মোদি, না অমিত শাহ, না বিজেপির তৎকালীন সরকার এই দাঙ্গার জন্য ওরা কেউ দায়ী নন, ওনারা যথাসম্ভব চেষ্টা করেছিলেন, দাঙ্গা থামানোর। ক্লিন চিট। সেদিনই তিস্তা শিতলবাদকে গ্রেফতার করা হল, অ্যা মেনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল থেকে বিভিন্ন সংগঠন, রাজনৈতিক দল এর নিন্দা করেছে, তাতে কী? হাতে সুপ্রিম কোর্টের রায়, আর মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট তো সর্বদাই সত্যের পক্ষে, তাই না? আপনাদের মতামত জানান।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২ ১৩
১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০
২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭
২৮ ২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

শান্তিপুরে কালো জামা পরে প্রতিবাদী চাকরিহারা, তুঙ্গে এসএসসি পরীক্ষার তৎপরতা
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
পুজোর আগে আবহাওয়ার ভোলবদল, ভারী বৃষ্টির সতর্কতায় উদ্বেগে দক্ষিণবঙ্গ
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
পুজোর আগে সহজ উপায়ে বাড়িতে বানিয়ে নিন হেয়ার মাস্ক
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
ইটভাটার মাটি কাটায় ভিটেমাটি হারানোর আশঙ্কা, আতঙ্কে শান্তিপুর দাসপাড়া এলাকাবাসী
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
কলকাতায় পা রাখলেন প্রধানমন্ত্রী
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
নবমীর দুপুরে কচি পাঁঠা তো মাস্ট! প্রথম পাতে পরুক মুগ পনির 
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
কামালপুরের বড় দুর্গাপুজো এবারও বন্ধ!
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সরি! মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলেকে নিয়ে ১৩ তলা থেকে লাফ মায়ের
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
তিন মাসেই বেহাল কোটি টাকার রাস্তা, দুর্নীতির অভিযোগে সরব বিরোধী ও স্থানীয়রা
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
রোদে বেরোনোর আগেই এক খাবলা সানস্ক্রিন? ত্বকের ধরন বুঝে না কিনলেই…
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
পুজোর আগেই বড় বিপাকে মিমি! ইডি দফতরে তলব অভিনেত্রীকে
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
পথচলতি বাইক চালককে সোনার হার ফিরিয়ে দিলেন সিভিক ভলেন্টিয়ার
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
তৃণমূলের কোর কমিটির বৈঠক, কলকাতা আসছেন অনুব্রত
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
ছুটির বিকেলে ভূমিকম্প! কাঁপল কলকাতাও, রিখটার স্কেলে ৫.৯
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
অর্থাভাব বাধা নয়! নবাব বাড়ির কেনা জায়গার উপর ২৬৩ বছরের মা দুর্গার পুজো
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team