কলকাতা: একুশের বিধানসভা ভোটের প্রচারে গিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। ক্ষমতার আসার মাত্র কয়েকমাসের মধ্যেই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড চালু করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ৩০ জুন নবান্ন থেকে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের সূচনা করেন তিনি। স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লোন পাওয়ার জন্য আবেদনকারীর সংখ্যা প্রায় ২ লক্ষ। তার মধ্যে সাড়ে ৩ হাজার পড়ুয়ার ঋণ মঞ্জুর করেছে সরকার-ব্যাঙ্ক। মমতা সরকারের বর্ষপূর্তিতে একথা জানিয়ে টুইট করেছে তৃণমূল।
প্রথমে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের আবেদনকারীদের মার্কশিট, সার্টিফিকেট স্ক্রুটিনি করে দেখে শিক্ষা দফতর। পড়ুয়াদের আপলোড করা যাবতীয় তথ্য খতিয়ে দেখা হয়। তারপর আবেদনপত্রগুলি ব্যাঙ্কের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। যে প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনার জন্য আবেদন জানিয়েছেন পড়ুয়ারা, সেই প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট কোর্স সম্পর্কেও খোঁজ নেয় শিক্ষা দফতর। সমস্ত শর্ত পূরণ হলে ব্যাঙ্ক থেকে লোনের টাকা সংশ্লিষ্ট পড়ুয়ার অ্যাকাউন্টে জমা পড়ে।
DIDI PROMISED, DIDI DELIVERED!
STUDENT CREDIT CARD
Beneficiaries: Over 3,500 students received low interest loansFor the Future of Bengal, our dedication is paramount.
#1YearOfAITCTerm3 pic.twitter.com/bxnm061xBK— All India Trinamool Congress (@AITCofficial) May 5, 2022
এই কার্ডের মাধ্যমে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারছেন পড়ুয়ারা। ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। সরকারই ক্রেডিট কার্ডের গ্যারেন্টার। সব ধরণের ব্যাঙ্ক থেকে লোন পাওয়া যাচ্ছে৷ এই টাকা স্নাতক, স্নাতকোত্তর, পেশাভিত্তিক কোর্স, গবেষণায় খরচ করা যাবে। যারা ১০ বছর পশ্চিমবঙ্গে বসবাস করছেন, তাঁদের সকলে দেশে বা বিদেশে কোনও প্রতিষ্ঠানে এই টাকায় পড়াশোনা করতে পারছেন।
আরও পড়ুন: South 24 Pargana: প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানে অপমান, আত্মঘাতী কিশোরী