Placeholder canvas
কলকাতা সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫ |
K:T:V Clock
চতুর্থ স্তম্ভ: সংবিধান বিরোধী বিজেপি-আরএসএস
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০২২, ১০:৩০:০২ পিএম
  • / ৫৯৩ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

আজ একটা নয়, তিনটে ঘটনা নিয়ে কথা বলব৷ ঘটনাগুলো দেখে শুনে গা রি রি করছে। মনে হচ্ছে, এই স্বাধীনতা, এই গণতন্ত্র, এই সংবিধানের জন্যই কি দেশের লাখো স্বাধীনতা সংগ্রামী, বিপ্লবী হাসতে হাসতে ফাঁসিকাঠে ঝুলেছিলেন, নিজের হাতে ফাঁসির দড়ি গলায় নিয়ে চিৎকার করে বলেছিলেন, ইনকিলাব জিন্দাবাদ, ভগৎ সিং এর সেই স্লোগানে গলা মিলিয়েছিলেন শুকদেব, রাজগুরু, এই স্বাধীনতার জন্য? চন্দ্রশেখর আজাদ হাতে একটা রিভালবার, ৭ কি ৮ রাউন্ড গুলি নিয়ে লড়ে গিয়েছিলেন, যতক্ষণ প্রাণ ছিল, সে কি এই গণতন্ত্রের জন্য? লাখো লাখো মানুষ গান্ধিজীর ডাকে, ‘ইংরেজ ভারত ছাড়ো’ স্লোগানে কন্যাকুমারিকা থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত মিছিল করেছিলেন, তা কি এই নৃসংশ সংবিধান অবমাননার জন্য? নেতাজি যখন বলেছিলেন, চলো দিল্লি, তখন তিনি কল্পনাতেও আনতে পেরেছিলেন, আজকের ভারতবর্ষকে?

মাত্র তিনটে ঘটনা বুঝিয়ে দেয়, বলে দেয়, এই সরকার, এই আরএসএস – বিজেপি, এই শাহ-মোদির দল দেশের সংবিধান মানে না৷ তারা সংবিধান বিরোধী। তিনটে ঘটনাই কয়েকদিন আগে ঘটে যাওয়া। প্রথম ঘটনা ২ এপ্রিলের, সীতাপুর জেলার খায়রাবাদ এলাকায়৷ বেলা দুটো৷ বেশ কিছু লোকজন মাথায় ফেট্টি বাঁধা, মাথায়, মুখে আবির, জয় শ্রীরাম ধ্বনি দিতে দিতে এসে দাঁড়ালেন৷ এলাকার এক মসজিদের সামনে, ভিড় সামলাতে পুলিশও ছিল, মিছিলের সামনে গাড়িতে বসে আছেন এক মহন্ত৷ মিছিল দাঁড়াল৷ উনি ভাষণ দিতে শুরু করলেন৷ একে ভাষণ বলব না হুমকি? সাফ জানিয়ে দিলেন, আওকাত মে রহো, মুসলমানরা সাবধান, হিন্দু জেগে উঠেছে, বাড়াবাড়ি করলে ফল ভালো হবে না৷ পুরো বস্তি সাফ করে দেওয়া হবে৷ বাড়াবাড়ি করলে মুসলমানদের ঘর থেকে, তাদের বৌ, মেয়েদের বার করে ধর্ষণ করা হবে৷ হ্যাঁ, এই কথাই বললেন, ধর্ষণ করা হবে। সমবেত মানুষ হাততালি দিল, উল্লাসে ফেটে পড়ল৷ ছবিতে দেখা যাচ্ছে, এক নাবালককে, সেও উল্লাসে ফেটে পড়ছে, কেন? ওই যে মহন্ত বলেছেন, উনকা বহু বেটিও কো সবক শিখা দেঙ্গে। দিন দুপুরে পুলিসের সামনে, প্রকাশ্য জমায়েতে এই কথা বললেন এক গেরুয়া পরিহিত এক মহন্ত, না কোনও প্রতিবাদ নেই। রাজ্যে নাকি আইন শৃঙ্খলার দায়িত্বে বুলডোজার বাবা৷ আরেক মহন্ত আদিত্যনাথ যোগী। দেশের সাধারণ আইনেই এই মহন্তকে, নন বেলেবল অফেন্স এর দায়ে সেই মূহুর্তে জেলে পোরা উচিত, তিনি বেআইনি হুমকি দিচ্ছেন, তিনি সংবিধান বিরোধী কথা বলছেন৷ কিন্তু রাজ্য উত্তরপ্রদেশ, চুপ করে থাকুন, রাজ্যে আইনের শাসন চলছে।

পরের ঘটনাও ওই শনিবারের৷ ওই ২ এপ্রিল, বিকেল চারটে নাগাদ মধ্যপ্রদেশের সিধি জেলার৷ থিয়েটার কর্মী নীরজ কুন্দরকে পুলিশ গ্রেফতার করে৷ অভিযোগ? তিনি স্থানীয় বিধায়ক কেদার নাথ শুক্লা এবং তেনার পুত্রের বিরুদ্ধে আপত্তিজনক কিছু বক্তব্য, ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন৷ এরপর স্থানীয় কিছু সাংবাদিক এবং থিয়েটার কর্মী থানায় এসে বিক্ষোভ দেখায়৷ স্লোগান দেয়, তারও ছবি আছে৷ তাঁরা শান্তিপূর্ণভাবেই থানার সমনে বসেছিলেন৷ এরপর তাদের গ্রেফতার করা হয়৷ তাদের জামাকাপড় খুলে ছবি তুলে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল করে দেয়, ওই থানার পুলিশ।

কেউ আপত্তিজনক পোস্ট দিয়েছে, তাঁকে গ্রেফতার করা যায়? হ্যাঁ যায়। তাঁর সমর্থনে বিক্ষোভ দেখাতে এসেছেন, সাংবাদিক এবং থিয়েটার কর্মী, তাঁদের গ্রেফতার করা যায়? হ্যাঁ যায়। কিন্তু গ্রেফতার করার পর তাদের কাপড়জামা খুলে তাঁদের লক আপে বসিয়ে রাখা যায় না৷ তাদের ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল করার প্রশ্নই ওঠে না৷ আসলে আরএসএস – বিজেপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না৷ করে না বলেই প্রত্যেক সংবাদপত্র, তাদের মালিক আর সাংবাদিকদের নির্ভেজাল আনুগত্য চায়৷ সেই আনুগত্য না পেলে, তাদের সবক শেখানো হয়, সেই সবকই শিখিয়েছে বিজেপি শাসিত রাজত্বের পুলিশ৷ এবং মজার কথা হল, রাজ্যের এক আইজি জানিয়েছেন, পুলিশের যাবতীয় প্রোটকল মেনেই ওই সাংবাদিকদের জামা কাপড় খোলা হয়েছিল৷ যদিও সেই জামা কাপড় খুলে, ছবি তুলে তা সোশ্যাল মিডিয়াতে কেন ভাইরাল করা হল, তার জবাব তিনি দেননি।

পরের ঘটনা ৬ এপ্রিলের, অ্যামেনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ভারতের অন্যতম কর্তা আকার প্যাটেল, বেঙ্গালুরু বিমানবন্দরে হাজির হন ৬ তারিখে৷ তিনি আমেরিকা যাচ্ছিলেন, সেখানে দুটো বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর মানবাধিকার নিয়ে, ভাষণ দেওয়ার কথা ছিল, তাঁর বিরুদ্ধে গুজরাটের সুরাট আদালতে এক মামলা চলছিল৷ তিনি সেই আদালতের কাছে বাকায়দা এই বিদেশ ভ্রমণের অনুমতি চান৷ আদালত তাঁকে অনুমতি দেয়, তিনি বিমানবন্দরে পৌঁছলে, ইমিগ্রেশন অফিসারেরা জানান, তাঁর বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিস আছে৷ কে জারি করেছে লুক আউট নোটিস? তাঁর এই প্রশ্নের জবাবে তাঁকে সিবিআই-এর এক কর্তা জানান, সিবিআই থেকেই এই লুক আউট নোটিস জারি করা হয়েছে৷ তিনি ভারতবর্ষ ছেড়ে যেতে পারবেন না, কারণ অ্যামেনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বিরুদ্ধে ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন অ্যাক্টে মামলা চলছে৷ তাই তাঁর নাম একজিট কন্ট্রোল লিস্টে আছে। তাঁকে বিমানে চড়তে দেওয়া হয় না৷ তিনি ফিরে আসেন এবং বিশেষ সিবিআই আদালতে আপিল করেন৷ ৭ তারিখেই সেই আদালত জানায়, কেবল মাত্র সন্দেহের বশে কারও বিরুদ্ধে ইচ্ছে খুশি মতো এরকম লুক আউট নোটিস জারি করা যায় না৷ এর ফলে আবেদনকারীর ৩.৮ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে৷ তিনি বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ কাজে যেতে পারেননি, তাই অবিলম্বে ডিরেক্টর সিবিআইকে, অবিলম্বে আবেদনকারীর কাছে লিখিত ক্ষমা চাইতে হবে এবং তাঁর নাম লুক আউট নোটিস থেকে অবিলম্বে সরাতে হবে, এটা সি বি আই আদালতের রায়৷

এখানেই শেষ? না, বিশেষ সিবিআই আদালতের রায় ছিল অবিলম্বে ক্ষমা চাইতে হবে, এবং লুক আউট নোটিস সরাতে হবে৷ সরানো হল না৷ সিবিআই আবার আদালতে এই রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করলেন৷ সন্ধ্যেয় যখন আকার প্যাটেল আবার এয়ারপোর্টে গেলেন, তখন জানতে পারলেন, আদালত আগের রায়ের ওপর স্টে অর্ডার দিয়েছে৷ তিনি সেদিনও যেতে পারলেন না৷ মঙ্গলবার আবার আদালত বসবে, আবার রায় আসবে।

কেন এটা করা হল? আকার প্যাটেল কেবল অ্যামেনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের চেয়ারপার্সনই নন৷ তিনি একজন কলামনিস্ট, একজন প্রবন্ধকার, একজন লেখক৷ তাঁর লেখা একটা বই, দ্য মোদি ইয়ারস, প্রকাশিত হয়েছে কয়েক মাস আগে৷ মোদী জমানার ব্যর্থতার প্রতিটি তথ্য সেই বইতে তিনি দিয়েছেন৷ কিভাবে ২০১৪ থেকে প্রতিটি বিষয়ে, প্রতিটি ক্ষেত্রে দেশ পিছিয়ে পড়ছে, দেশের অর্থনীতি থেকে শিল্পনীতি থেকে সামাজিক অবমূল্যায়নের প্রতিটা হিসেব সেই বইতে আছে৷ সেই বই প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই তাঁর বিরুদ্ধে নানারকম ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে৷ এই লুক আউট নোটিসও তারই এক ছোট্ট নিদর্শন৷ আসলে মোদি সরকার গণতান্ত্রিক নিয়ম নীতির তোয়াক্কাও করে না৷ কোনওরকম বিরোধিতা তারা পছন্দ করে না৷

কয়েক বছর আগে প্রণয় রায়কেও এক বিদেশ যাত্রার আগে এরকমভাবেই বিমানে চড়তে দেওয়া হয়নি৷ দেশ থেকে প্রধানমন্ত্রীর গুজরাটি ব্যবসায়ী বন্ধুরা, কোটি কোটি টাকা তছরুপ করে পালিয়ে যাবেন, তাদের বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিস নেই৷ তাঁরা বিদেশে গিয়ে মৌজ মস্তি করবে৷ সে ঠিক আছে, কিন্তু কোনও বিরোধী মানুষ, সরকারের সমালোচনা করেন এমন মানুষ, লেখক, সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মীকে আটকাতেই হবে৷ কদিন আগেই রাণা আয়ুব, লেখক, সাংবাদিক, যিনি “গুজরাট ফাইলস, অ্যানাটমি অফ অ্যা কভার আপ নামে একটা বই লিখেছিলেন, যে বইতে গুজরাট দাঙ্গার ষড়যন্ত্র কিভাবে তৈরি হয়েছিল, আর কিভাবে তাকে ধামাচাপা দেওয়া হয়, তা তিনি প্রমাণ আর তথ্য দিয়ে লিখেছেন সেই রানা আয়ুবকেও হ্যারাস করা হচ্ছে, গত ১১ ফেব্রুয়ারি তাঁর সমস্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট দ্বিতীয়বারের জন্য ফ্রিজ করে দেওয়া হল৷ সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে ধর্ষণ করার হুমকিও দেওয়া হচ্ছে৷ বিজেপি এম এল এ বা তাঁর ছেলের বিরুদ্ধে ফেসবুকে পোস্ট করলে, থানায় উলঙ্গ করে বসিয়ে রাখা হবে, কিন্তু এক মহিলা সাংবাদিককে ধর্ষণ করার হুমকি দিলে কিছু করা তো দুরস্থান, তাঁরই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে দেওয়া হবে, এটাই মোদি – শাহের গণতন্ত্র, এটাই আরএসএস – বিজেপির গণতন্ত্র।

১৯৪৮ সালে ৪ নভেম্বার, সংবিধানের খসড়া সংবিধান সভায় পেশ করার সময়ে, বাবাসাহেব ভীম রাও আম্বেদকর বলেছিলেন,
“While everybody recognises the necessity of the diffusion of constitutional morality, for the peaceful working of a democratic constitution, there are two things interconnected with it which are not, unfortunately, generally recognised. One is that the form of administration has a close connection with the form of the constitution. The form of the administration must be appropriate to and in the same sense as the form of constitution. The other is that it is perfectly possible to pervert the constitution, without changing its form by merely changing the form of the administration and to make it inconsistent and opposed to the spirit of the constitution.”
সেই কবেই তিনি বলে গিয়েছিলেন যে কেবল সংবিধান দিয়েই কিছু হবে না, যদি না প্রশাসন সংবিধানের যে মূল ধারণা তার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে, সংবিধান অনুযায়ী কাজ না করে। তিনি বলেছিলেন, সংবিধানকে অক্ষুণ্ণ রেখেও, কেবল প্রশাসনকে দিয়েও অসাংবিধানিক কাজ অনায়াসেই করানো যায়, সেক্ষেত্রে প্রশাসনকে শুধুমাত্র সংবিধানকে অমান্য করলেই চলবে। মোদি সরকার ঠিক সেটাই করছে, এখনও আরএসএস–বিজেপি সংবিধানে হাতও দেয়নি, কেবল প্রশাসনকে দিয়েই যাবতীয় অসাংবিধানিক কাজ করিয়ে চলেছেন, ইন্দিরা গান্ধী সংবিধানকে কাজে লাগিয়ে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন, মোদি সরকার সংবিধানকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েই জরুরি অবস্থার থেকেও বেশি অসাংবিধানিক কাজ প্রতিদিন করে চলেছেন,
মোদি–শাহ, আরএসএস–বিজেপি আসলে সংবিধানবিরোধী।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪
১৫১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১
২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮
২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

কবে আসতে পারে ‘খাদান টু’? টলিপাড়ায় জোর চর্চা
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
সুপ্রিম কোর্টের দৈনন্দিন কাজের সময়ে বড় বদল, জারি নির্দেশিকা
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
বিছানায় শার্টলেস দেব, সুপারস্টারের প্রেমে বিভোর তরুণীরা
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
শচীনের অনুরোধ শুনল ইসিবি, সিরিজে রইল পতৌদির নাম
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
খিদিরপুর বাজারে বিধ্বংসী আগুন, ঘটনাস্থলে মুখ্যমন্ত্রী, কী কী নির্দেশ
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
পুণের পর এবার মধ্যপ্রদেশে ভেঙে পড়ল নির্মীয়মাণ সেতু
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
ভয়াবহ ভূমিকম্পের কবলে পেরু, মৃত ১
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
পকসো অভিযুক্তকে নরম মনোভাব দেখানোর সুযোগ নেই: হাইকোর্ট
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
১ ঘন্টা ৫ মিনিটে ইজরায়েলের কোমর ভাঙল ইরান
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
উত্তাল বিধানসভা, আগে জিতে আসুন… বলেন মুখ্যমন্ত্রী
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
যাঁদের দোকান পুড়ে গেছে, তাঁদের ক্ষতিপূরণ, খিদিরপুরে বিরাট ঘোষণা মমতার
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
তিন চিকিৎসকের বদলি মামলায় রাজ্যের কাছে রিপোর্ট চাইল হাইকোর্ট
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
সুপ্রিম অনুমোদন সত্ত্বেও বিচারপতি নিয়োগে পদক্ষেপ নেয়নি হাইকোর্ট!
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
জনগণনা কবে? তারিখ জানিয়ে দিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team