Placeholder canvas
কলকাতা শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫ |
K:T:V Clock
Fourth Pillar | ইউনুস সাহেবের পদত্যাগ, ইচ্ছের পিছনের রাজনীতিটা কী?
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  অর্ক্য চট্টোপাধ্যায়
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫, ০৩:২৫:২৩ পিএম
  • / ৯০ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • অর্ক্য চট্টোপাধ্যায়

হঠাৎ শোনা গেল ইউনুস সাহেব পদত্যাগ করতে চান, গ্রামে গ্রামে সেই বার্তা রটি গেল ক্রমে। কিন্তু সত্যিই কি তা হঠাৎ শোনা গেল? নাকি তা শোনানো হল? এরকম খাইয়ে দেওয়া সংবাদ তো আমরা অনেক দেখেছি, রাজনৈতিক মহলে পদত্যাগ যদি কেউ করতে চান তো করে ফেলেন, এবং সাংবাদিকদের সামনে এসে হাজির হন, কিন্তু যখন পদত্যাগ করতে চান না, আসলে অন্য কোনও ইস্যু আছে, অন্য কোনও রাজনৈতিক কারণ আছে, তখন সেই পদত্যাগ করিবার বাসনাকে ভাসিয়ে দেওয়া হয়, আমি পদত্যাগ করতে চাই। এটা খানিকটা আত্মহত্যা করার মতো ব্যাপার, যে চায় সে করে ফেলে, কিন্তু যার ইস্যু কেবল দৃষ্টি আকর্ষণ করা, সে এই ঝুলে মরব, এই গায়ে আগুন লাগাব গোছের কথাবার্তা বলতে থাকে। তো এক্ষেত্রেও প্রফেসর ইউনুস পদত্যাগ করতে চান না, সেরকম কোনও বাসনা তাঁর মনে আদৌ নেই, তিনি কেবল বিষয়টা বাংলাদেশের মানুষদের কাছে তুলে ধরতে চেয়েছিলেন, তুলেছেন। কী সেটা? আসলে আট মাস হয়ে গেল, হানিমুন পিরিয়ড প্রায় শেষ, এবারে সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রশ্ন উঠছে, সোশ্যাল মিডিয়াতে সেসব কথাবার্তার মধ্যে বেশিরভাগটাই নানান অনুযোগ, অভিযোগ, দুর্নীতির তথ্য, আর তারই মধ্যে দেশের এখানে সেখানে বিক্ষোভ, লাঠিচার্জ।

অন্যদিকে বিএনপি বুঝে ফেলেছে ঘুঁটি তাদের দিকে, অতএব তারা নির্বাচন চায়, সদ্য গড়ে ওঠা জাতীয় নাগরিক পার্টি, জানপ এখনও দলের দফতর ঠিক করে উঠতে পারেনি, সারা দেশে লড়বে কী? আর বিএনপি এলে তাদের হাল কী হবে? যে মবোক্রাসির জন্ম হয়েছে বাংলাদেশে তা যে কোনও সময়ে ফ্রাঙ্কেনস্টাইন হয়ে উঠবে নাহিদ ইসলাম বা ইউনুস সাহেব সেটা জানেন। জানেন বলেই একটা ডিফেন্স তৈরি করার চেষ্টা। হে আমার প্রিয় দেশবাসী, আমরা তো সংস্কার চাই, আমরা তো এক স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ চাই কিন্তু আমাদের তা করতে দেওয়া হচ্ছে না, আমাদের পদে পদে বাধা দিচ্ছে ভারতের দালালরা। হ্যাঁ, ভারত আপাতত ওই ছাত্রনেতা বা ইউনুস সাহেবের বড় ঢাল। কাজেই আমাদের পিছনে এসে দাঁড়ান। হ্যাঁ, এই আবেদনের জন্যই নাহিদ ইসলাম একা নয় আরও কিছু ছাত্রনেতা সেদিন ইউনুস সাহেবের বাসায় গেলেন আর বেরিয়ে এসে একমাত্র নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকদের জানালেন ইউনুস সাহেব পদত্যাগ করতে চান। ব্যস, সমর্থকেরা চাঙ্গা হয়ে উঠল। বিএনপি থেকে জামাতের প্রতিনিধিরা প্রায় বাধ্য হয়েই দেখা করলেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাথা ইউনুস সাহেবের সঙ্গে। বেরিয়ে এসে কি খুব জল গলল? না, তাঁরা সেই রাজনীতির পালটা রাজনীতিই শুরু করেছেন, আমরা ওনার পদত্যাগ চাইনি, তিনজন সমন্বয়কারীর পদত্যাগ চেয়েছি, বিএনপি জানাল। জানাল যে নির্বাচনের রোডম্যাপ জরুরি। জামাতের নেতারাও নির্বাচন সংস্কার দুটো মিলিয়ে কিছু একটা বলার চেষ্টা করলেন, যা খুব পরিষ্কার নয়।

মানে একদিকে বিএনপি, বাম দলগুলো, সেনাবাহিনী নির্বাচন চায়, অন্যদিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, জাতীয় নাগরিক দল এখনই নির্বাচন হলে কূলকিনারা পাবেন না কাজেই তাঁরা নির্বাচন চান না আর কিংকর্তব্যবিমুঢ় জামাত। মোদ্দা কথা হল এখন ক’দিন এই পদত্যাগ আপনি করবেন না যাত্রাপালাটা চলবে। কিন্তু সমস্যা তো আসলে অন্য জায়গাতে, সংস্কার, নির্বাচন কোন পথে হবে? ততদিন এক অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের অন্যতম জাতীয় নিরাপত্তা, সুরক্ষা আর বাণিজ্যের মতো বিষয়গুলোকে কোন পথে চালনা করবেন। ধরুন রাখাইন মানবিক করিডর। সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ্জামান সাফ জানিয়ে দিয়েছেন এই সিদ্ধান্ত এক অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিতে পারে না, সেনাবাহিনী তা অনুমোদন দেয় না। দেশের মধ্যে এক বিরাট অংশের বুদ্ধিজীবী, শিক্ষিত মানুষজন এই রাখাইন মানবিক করিডোর নিয়ে নানান সংশয়ে আছেন। আরাকান আর্মির মতো এক সংগঠন যার নির্দিষ্ট কোনও আদর্শ সিদ্ধান্ত নেই, তাদের সঙ্গে চুক্তি কীভাবে হবে? হলে তা টিকবে কি না? ইউএনএ-র নাম করে মার্কিনিদের এই চাল ভবিষ্যতে কোন আকার নেবে তা নিয়ে সংশয়ে আছেন বাংলাদেশের এক মহল। অন্যদিকে ঠিক সেই পথ ধরেই ভারতের করিডোর তৈরি হচ্ছে যা বাংলাদেশকে এড়িয়ে নতুন বাণিজ্যের পথ খুলে দেবে, সেটাও বাংলাদেশের আম মানুষের কাছে খুব ভালো খবর তো নয়।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | ঠাস করে থাপ্পড় দিল সুপ্রিম কোর্ট ইডির গালে

তারপর ধরুন চীন, আমেরিকার মদতে রাখাইন মানবিক করিডোর সে কীভাবে নেবে? এমনিতে সেই ৯০ সাল থেকে বাংলাদেশের সেনা জাতীয় রাজনীতিতে এক্কেবারে সরাসরি মাথা গলায় না, কিন্তু ধীরে ধীরে সেই সেনাবাহিনীকে কি রাজনৈতিক মঞ্চের কাছাকাছি আসতে দেখছি আমরা? কারণ সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ্জামানের সঙ্গে ভারত-ঘনিষ্ঠতার ছাপ লাগানো হচ্ছে, ওই ইউনুস ঘনিষ্ঠ বা ছাত্র সংগঠন ঘনিষ্ঠ সাংবাদিক, সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সিয়ারেরা ওয়াকার সাহেবকে কথায় কথায় তুলোধোনা করছেন। যে বিএনপি চিরটাকাল ভারত বিরোধী অবস্থান নিয়েই থাকল, এখন তাদেরকেও ভারতপন্থী বলে দাগানো হচ্ছে। এই উপমহাদেশে নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ গড়ার জন্য কেবল ভারত বিরোধিতাই কি যথেষ্ট? জানি না, কিন্তু তা বাংলাদেশে এক দাবার চালের মতো ব্যবহার করা হচ্ছে, আর সেখান থেকেই সেনাপ্রধান আর রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে সংঘাতের খবর ভাসছে আকাশে বাতাসে। বিদেশে গেছেন ইউনুস সাহেব, হ্যাঁ, এরমধ্যেই ৮ মাসে তাঁর ৯ বার বিদেশ ভ্রমণ হয়ে গেছে, ইউনাইটেড স্টেটস, আজারবাইজান, ইজিপ্ট, সুইৎজারল্যান্ড, ইউএই, চীন, থাইল্যান্ড, কাতার, ভ্যাটিকান সিটি। সামনের মাসে ফ্রান্সেও যেতেন কিন্তু সেই সফর ফ্রান্সের তরফেই বাতিল করা হয়েছে, তার আগে তো তিনি বিদেশেই থাকতেন, তখন দেশে আওয়ামি লিগের সরকার। প্রবাসী ইউনুস সাহেবকে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন “আপনি কি মনে করেন, এই বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়ার জন্য, এই পরিস্থিতির জন্য সরকারই দায়ী?” তিনি উত্তর দেন, “অবশ্যই, কারণ তারা দেশের মূল সিদ্ধান্তগুলো রাজনৈতিক স্বার্থে চালান। দেশের উন্নয়ন মূলত জনগণের স্বার্থে হওয়া উচিত, কিন্তু আমরা দেখি, ক্ষমতা ও স্বার্থের দ্বন্দ্ব দেশের অগ্রগতি ঠেকাচ্ছে।”

আজ সরকারের মাথায় বসে ইউনুস সাহেব বুঝতে পারছেন রাজনীতি সামলে দেশের উন্নয়ন অগ্রগতি কতটা কঠিন। তাই এক বিপন্নতা থেকেই তিনি তাঁর সমর্থকদের দিয়ে চাপ তৈরি করেই আপাতত এক নিরবচ্ছিন্ন ক্ষমতায় থাকতে চান, সেই চাহিদা থেকেই রটানো হল, ইউনুস সাহেব পদত্যাগ করতে চাইছেন। না, আসলে তিনি ক্ষমতাতেই থাকতে চাইছেন, ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্যই এই পদত্যাগ পদত্যাগ নাটক। আবার অন্যদিকে ওয়াকার উজ্জামান সাহেব মানে সেনাবাহিনী ক্ষমতার দখল নেবে, একটা শো ডাউনের মুখে দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশ, এরকম ব্রেকিং নিউজের পেছনে কী আছে? সত্যিই কি বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলের পথে? না, একেবারেই না। তাঁরাও এই কথা ছড়িয়ে আসলে যা চাইছেন তা হল, অনেক হয়েছে এবারে নিজেদের দায়িত্ব সামলান। কাঁহাতক সেনাবাহিনী রাস্তার ট্রাফিক আর ছাত্র বিক্ষোভের মোকাবিলা করতে রাস্তায় থাকবে। তাঁরাও ব্যারাকে ফিরতে চান, তাঁরা চান যে ভাবে হোক একটা নির্বাচিত সরকার আসুক, দায়িত্ব নিয়ে দেশ চালাক। যদি ক্ষমতা দখল করার হত, তাহলে আটকাচ্ছেটা কে? না, আজ আর ছাত্রনেতাদের ডাকে পিলপিল করে মানুষ রাস্তায় আর নামবেন না, দেশের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে তো একেবারেই না। কেবল দেশের কাছে, সরকারের কাছে একটা সাফ মেসেজ দেবার জন্যই সেনা প্রাঙ্গণে, দরবারে দাঁড়িয়ে ওয়াকার সাহেব কিছু গরম কথা বললেন। তিনি বোঝাতে চাইলেন, দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি থেকে আমাদের এবার ছুটি দিন। কিন্তু দু’ ধারের এই হাবেভাবে, কথা ভাসিয়ে আদতে যা বলা হল তা থেকে ভারত বা বাংলাদেশের মিডিয়া বেশ কিছু ব্রেকিং নিউজ পেল বটে, আদত সমস্যা মিটল কী?

এক অভ্যুত্থান অনেক সহজ, এক অসম্ভব স্বৈরতান্ত্রিক কাঠামোকে ভেঙে এক নতুন ব্যবস্থা তৈরি করা তো মুখের কথা নয়। সেই ফরাসি বিপ্লবের প্রতিটা পর্ব দেখার পরেই কার্ল মার্কস বলেছিলেন এক সংগঠিত রাজনৈতিক শক্তি ছাড়া কাঠামো বদল অসম্ভব। এখানে সংগঠন তো ছিলই না, বিভিন্ন স্ববিরোধী রাজনৈতিক শক্তি এক মঞ্চে এসে শেখ হাসিনা শাসনের বিরোধিতা করেছিলেন মাত্র, কিন্তু তাকে বদলে এক কাঠামো তৈরির কোনও পরিকল্পনা তাঁদের ছিল না, ইন ফ্যাক্ট তাঁরা এত তাড়াতাড়ি এক বদল আশাও করেননি। কাজেই দেশ জুড়ে খুদে নবাবের জন্ম হয়েছে, একশো মতো, একশো রকমের আকাঙ্ক্ষা, স্বাভাবিকভাবেই তার মধ্যে ব্যক্তিগত আকাঙ্ক্ষা আছে, সুযোগসন্ধানীরা আছে, পালটিবাজেরা আছে, হাসিনার আমলে এমনকী দুর্নীতি চুরির দায়ে অভিযুক্তরাও অভ্যুত্থানের মুখ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। খেয়াল করে দেখুন প্রথম মাস দুই তিন এই সরকার বিরোধী একটা কথাও মানুষ মেনেই নেয়নি, এই সরকারের উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে মানুষ একটা কথাও বলেননি। যে মানুষজন এই সরকারের কাজকর্ম নিয়ে এতদিন কোনও কথা বলেনি, সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখে নিন তাঁরা কিন্তু প্রশ্ন তুলছেন। প্রশ্ন উঠছে উপদেষ্টা নিয়োগ নিয়ে। প্রশ্ন উঠছে উপদেষ্টাদের কাজকর্ম নিয়ে। প্রশ্ন উঠছে মবোক্রেসি নিয়ে। প্রশ্ন উঠছে বাণিজ্য নিয়ে। প্রশ্ন উঠছে সরকারের বহু সিদ্ধান্ত নিয়ে। উঠছে, কারণ মানুষ এক অভ্যুত্থান করেই চেয়েছিল এমন কিছু যা বোধগম্য হয়, সাফ বোঝা যায়, ফারাক দেখা যায়। না, প্রফেসর ইউনুস সাহেব সেটা দিতে পারেননি। কাজেই এখানেও উঠেছে নির্বাচনের কথা। আর ওই যে বললাম নির্বাচন ছাড়াই এক নিরবচ্ছিন্ন সরকার চালাতে চান প্রফেসর ইউনুস, তাই তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে আসলে এক ভিকটিম গেম খেলছেন, খেলার চেষ্টা করছেন। সত্যিই যদি কোনওদিন তেমন অবস্থা হয়, তাহলে সেই পদত্যাগের ঘোষণা শুনতে পাবেন ফ্রান্স, কিংবা আমেরিকা থেকে, বাংলাদেশ থেকে নয়। এই মুহূর্তে বাংলাদেশ যেখানে দাঁড়িয়ে আছে তা হল এক নৈরাজ্য, অন্যধারে সামরিক শাসন আর না হলে এক শান্তিপূর্ণ নির্বাচন শেষে এক সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকারের শাসন। প্রফেসর ইউনুস বিদ্বান, তিনি বিচক্ষণও বটে, কিন্তু এই তিন অপশনের বাইরে কোনও বিকল্প তাঁর কাছে খোলা নেই।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১ ১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭
১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪
২৫ ২৬ ২৭ ২৮ ২৯৩০ ৩১
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

২৬-এর ভোটের আগে দামামা বাজিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
ফের সাফল্য যৌথ বাহিনীর, সোপিয়ানে লস্কর-ই-তৈইবার ২ জঙ্গির আত্মসমর্পণ
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
অভিযুক্তদের খালাস করতে গিয়ে হাইকোর্টে ধাক্কা কর্নাটক সরকারের
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
৯ বছর পর আলিপুরদুয়ারে মোদি
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
চাকরিহারাদের পরীক্ষা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করল SSC, জেনে নিন নিয়োগবিধি
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
ফের সাফল্য যৌথ বাহিনীর, সোপিয়ানে লস্কর-ই-তৈইবার ২ জঙ্গির আত্মসমর্পণ
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
২৬-এর ভোটের আগে দামামা বাজিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
বাংলা কেন্দ্রের থেকে এখনও কত টাকা পাবে? জানিয়ে দিলেন মমতা
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
অপারেশন সিঁদুর পর বাংলায় প্রথম সভা মোদির
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
বেতিসকে চূর্ণ করে কনফারেন্স লিগ চ্যাম্পিয়ন চেলসি
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
যুদ্ধ আবহে চলছে মকড্রিলের প্রস্তুতি
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
মোদির সভায় ডাক পেলেন না দিলীপ ঘোষ, কী বললেন শুভেন্দু?
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
‘স্পিরিট’: প্রভাসের বিপরীতে তৃপ্তি সুযোগ পেয়েই ক্যারিয়ারে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
বাংলার উন্নয়ন না হলে ভারতের বিকাশ সম্ভব নয়, মন্তব্য মোদির
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
জঙ্গি ট্রেনিং হয়েছিল জ্যোতির? প্রকাশ্যে বড় তথ্য
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team