Placeholder canvas
কলকাতা শনিবার, ৩১ মে ২০২৫ |
K:T:V Clock
Fourth Pillar | চাঁদের এবং অন্য কিছুর তুলনা করব না
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  Sneha Chakraborty
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫, ০৩:২৫:৪৫ পিএম
  • / ৮৭ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • Sneha Chakraborty

এক অশিক্ষিত, মিথ্যেবাদী, কুসংস্কারাচ্ছন্ন প্রধানমন্ত্রী নিজেকে সমানে জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে তুলনা করতে চান, এবং নেহরুকে ছাপিয়ে তাঁর ইমেজ তৈরি করার একটা চেষ্টা ক্রমাগত চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রথমদিকে মনে হত এক মেগালোম্যানিয়াক মোদিজিকে নিয়ে আর কত কথা বলব? কিন্তু না, এই পাগলামির মধ্যে একটা ছক আছে, এক নির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়েই এই মোদিজি অ্যান্ড কোম্পানি এই কাজগুলো করছে। ওদের সামনে বর্তমান কংগ্রেস নেতৃত্ব কোনও সমস্যাই নয়, একে অন্যের রক্তের স্বাদ পেতে ইচ্ছুক ক্রমাগত খেয়োখেয়ি করতে থাকা বিরোধী দলগুলোও আপাতত আরএসএস-বিজেপির সামনে সমস্যা নয়। দেশের প্রায় সমস্ত সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান এখন তাঁদের অধীনে, তাঁরা তাঁদের মতো করে কাজে লাগাচ্ছেন। কিন্তু তাঁদের মাথার ভিতরে এক ভয় সমানে কাজ করে, তাঁরা খুব ভালো করে জানেন তাঁদের বিরুদ্ধে আদর্শগত লড়াইটা সম্ভব, সেই আদর্শ গান্ধী-নেহরু-সুভাষের। আর আদর্শ বেঁচে থাকলে তা কোনও না কোনওভাবে বেঁচে ওঠে, কারও না কারও হাত ধরে সে ফিরে আসে, হঠাৎই সেই আদর্শ খেলে যাবে বহু লোকের মাথায় আর ধরা পড়ে যাবে বিপরীতে থাকা মধ্যযুগীয় বর্বর হিন্দুরাষ্ট্র আর তীব্র সংখ্যালঘু ঘৃণার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা যোগী, মোদি, শাহদের এই ব্যবস্থার খোখলাপন, এম্পটিনেস, শূন্যতা। জানেন ওনারা আজ থেকে ৭৯ বছর আগে যে মানুষটা দেশের হাল ধরেছিলেন, সেই মানুষটার হাত ধরেই জন্ম নিয়েছিল এক আধুনিক ভারত, ১৯৪৮-এ আইটিআই, শিক্ষামন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, ১৯৫০-এ প্ল্যানিং কমিশন, ১৯৫১-তে আইআইটি, ১৯৫২-তে এআইআইএমএস, অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স, ১৯৫৪-তে সেল, স্টিল অথরিটি অফ ইন্ডিয়া, ১৯৫৪-তে ভাবা অ্যাটমিক রিসার্চ সেন্টার, ১৯৫৫-তে ভিলাই স্টিল প্ল্যান্ট, ১৯৫৬-তে অয়েল অ্যান্ড ন্যাচরাল গ্যাস কমিশন, ১৯৫৮-তে ডিআরডিও, ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন, ১৯৬১-তে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট, ১৯৬২-তে ইসরো, ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন, ১৯৬৪-তে মারা যাওয়ার কিছুদিন আগে বিএইচইএল, ভেল, ভারত হেভি ইলেক্ট্রিকাল লিমিটেড। মানে এটা একটা ছোট্ট তালিকা।

আমাদের উনিজি কী করেছেন, আজ বলছেন আমরা অপারেশন সিঁদুরে নিজেদের তৈরি অস্ত্র ব্যবহার করেছি, মাথাতেই নেই যে সেই ডিআরডিও স্থাপনা করেছিলেন জওহরলাল নেহরু। চিৎকার করে বলছেন আমরা মঙ্গলযান পাঠাচ্ছি, ইসরো তৈরি করেছিলেন নেহরুজি। বলছেন, আমাদের নতুন নতুন স্টার্ট আপ তৈরি হচ্ছে, কারা করছে আআইটি আর আইআইএম-এর কৃতী ছাত্ররা। কে তৈরি করেছেন, নেহরু। জওহরলাল নেহরু জীবনে ১১২ খানা বই লিখেছিলেন, যা্র মধ্যে অনেকগুলো বিশ্বের ৮০টা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তক। অন্য যে কোনও কাজের কথা, তাঁর স্বাধীনতা আন্দোলনের কথা, প্রধানমন্ত্রিত্বের কথা ছেড়েই দিলাম, একজন মানুষ যদি কেবল ডিসকভারি অফ ইন্ডিয়া, গ্লিমসেস অফ ওয়ার্লড হিস্ট্রি, লেটারস ফ্রম এ ফাদার টু হিস ডটার-এর মতো তিনখানা বইই লিখতেন তাহলেও পৃথিবীর মানুষ তাঁকে চিনত, শ্রদ্ধা করত। আমাদের মোদিজি, ছোট্টবেলাতে যে প্ল্যাটফর্মে চা বিক্রি করতেন, সেই প্ল্যাটফর্মটাই তাঁর ১৮ বছর বয়সে তৈরি হয়েছিল, যে পুকুরের থেকে মগরমচ্ছ মানে কুমির ধরেছিলেন সেই ডোবা পুকুর ছিল কাছাকাছি নদী সমুদ্র থেকে ১০০ কিলোমিটারেরও বেশি দূরে। যে বিষয় নিয়ে মাস্টার্স করেছেন, সেই এন্টায়ার পলিটিক্যাল সায়েন্স বলে কোনও সাবজেক্ট তার আগে ছিল না, তার পরেও ছিল না। জওহরলাল নেহরু বিজ্ঞান নিয়ে বলতে গিয়ে এক জায়গাতে বলেছেন, “বিজ্ঞানই ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের, অস্বাস্থ্য ও নিরক্ষরতার, কুসংস্কার ও নিস্তেজ প্রথা ও ঐতিহ্যের, বিশাল সম্পদের অপচয় এবং ক্ষুধার্ত মানুষের দ্বারা অধ্যুষিত একটি সমৃদ্ধ দেশের সমস্যা সমাধান করতে পারে।” আর আমাদের মোদিজি? গণেশের মাথা কেটে হাতির মাথা প্লাস্টিক সার্জারি করে লাগানো হয়েছিল বলে মনে করেন।

অক্টোবর ১৯৬৩-তে নেহরু গেলেন ভাখরা নাঙ্গল ড্যাম উদ্বোধন করতে, ১৭ নভেম্বর ১৯৫৫-তে এই বাঁধের কাজে প্রথম বালি-সিমেন্টের ঝুড়ি তিনিই বহন করেছিলেন, উদ্বোধনের দিনে তিনি বলেছিলেন, “This dam has been built with the unrelenting toil of man for the benefit of mankind and therefore is worthy of worship. May you call it a Temple or a Gurdwara or a Mosque, it inspires our admiration and reverence”. মানুষের শ্রমে মানুষের জন্য গড়ে ওঠা এই ভাখরা নাঙ্গল বাঁধ এক উপাসনা স্থল, আপনারা একে ইচ্ছেমতো মন্দির, গির্জা, মসজিদ বা গুরুদ্বার বলতে পারেন। উনি ছিলেন রাষ্ট্রনেতা, যিনি রাষ্ট্রকে ধর্ম থেকে বিযুক্ত রাখতে চেষ্টা করেছিলেন আর আজ আমাদের রাষ্ট্রনেতা লজ্জা ঘেন্না ভুলে ভূমিপূজন, মন্দির উদ্বোধন, কুম্ভমেলায় চান থেকে শুরু করে যাবতীয় ধর্ম কর্ম প্রকাশ্যেই করছেন যা সেকুলার রাষ্ট্র ধারণার বিপরীতে, যা রাষ্ট্রপ্রধানের কাজ নয়। সম্পূর্ণ রাষ্ট্র তার সর্বশক্তি নিয়ে রামজন্মভূমি ভূমিপুজোয়, উদ্বোধনে শামিল হয়েছে, অথচ আমাদের সংবিধানের ঘোষণাপত্রে আমরা এখনও সেকুলার, আমরা এখনও ধর্মনিরপেক্ষ। ৪৭ সাল। দেশের মানুষের খাদ্য চাই, অসংখ্যা উদ্বাস্তু, মাথার উপর ছাদ চাই, ওধারে চীনের আস্তিনে ছুরি, এধারে দুর্ভিক্ষ। এমন এক প্রেক্ষিতে তিনি স্বপ্ন দেখছেন নতুন ভারতের নতুন মন্দিরগুলোর, সেটাও ছিল নবনির্মাণ। আসুন সেই নবনির্মাণের খোঁজ খবর নেওয়া যাক। ভাখরা নাঙ্গল ড্যাম দিয়ে শুরু হয়েছিল নতুন ভারতের মন্দিরের শুরুয়াত, মারা যাওয়ার আগেই এই বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য যে যন্ত্রপাতি দরকার তার জন্যই ভারত হেভি ইলেক্টনিক্স লিমিটেড, ভেল-এর পরিকল্পনা করেছিলেন নেহরু, আজকেও সেই ভেল এক লাভজনক প্রতিষ্ঠান।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | ইউনুস সাহেবের পদত্যাগ, ইচ্ছের পিছনের রাজনীতিটা কী?

গতকালও যখন বাকি শেয়ার বাজারে ধস নেমেছে, ভেল-এর শেয়ারের দাম কিছুটা হলেও বেড়েছে। নেহরুর সময় তৈরি হল অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স, এইমস, দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার এক নতুন অগ্রগতি শুরু হয়েছিল এই এইমস-এর হাত ধরে, এই এইমস-এ রামমন্দির উদ্বোধনের জন্য একবেলার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল, এক মন্দির বন্ধ রেখে অন্য মন্দিরের উদ্বোধন হচ্ছে, তাই, শেষে চারধার থেকে চিৎকার চ্যাঁচামেচি হওয়ার পরে সেই সিদ্ধান্ত বাতিল হয়। আজও দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মাথায় আছে এই এইমস, যা ছিল ভারতের প্রথম নবনির্মাণের একটা পিলার। লাইফ ইনশিওরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া সেই সময়েই শুরু হচ্ছে, দেশের মানুষ যাতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিমার সুযোগ পায়, তার জন্য এলআইসি পথ চলা শুরু করল, এরই সঙ্গে এল ওএনজিসি, অয়েল অ্যান্ড ন্যাচরাল গ্যাস কোম্পানি। নিজেদের তৈল ভান্ডার খুঁজে বার করতে হবে, ক্রুড অয়েল পরিশোধন করতে হবে, হ্যাঁ নবনির্মাণের প্রথম পুরোহিতের হাত ধরেই ওএনজিসি-র পথচলা। ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ ইন্ডিয়া, ন্যাশন্যাল ইনস্টিটিউট অফ ডিজাইনের রূপরেখা তৈরি হল, কাজও শুরু করল ওই জওহরলাল নেহরুর সময়ে। কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়, যা আজকেও সারা দেশে প্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পড়াশুনোর অন্যতম জায়গা, সেটাও এই সময়েই শুরু হল। ইস্পাত কারখানা ভিলাই, রাউরকেল্লা, দুর্গাপুর, বিশাল উদ্যোগ, লক্ষ মানুষের চাকরি।

আর মজার কথা তখন আমাদের এক ট্রিলিয়ন ইকোনমিও নয়, কিন্তু এই সব হচ্ছে রাষ্ট্রের টাকায় আর আজ সেসব জমিদারবাবুর বখাটে ছেলের মতো বিক্রি করা হচ্ছে, আর যা কিছু হচ্ছে তা হচ্ছে আদানি, আম্বানি বা তাদের মতো দু’ চারটে হাউসের জন্য, এদিকে দেশের অর্থনীতি নাকি পাঁচ ট্রিলিয়ন ইকোনমি হবে আর কিছুদিনের মধ্যে। গান্ধীর কথা মাথায় রেখেই পরিকল্পনায় ভারসাম্য আনারও চেষ্টা করেছিলেন নেহরু, খাদি ও গ্রামোদ্যোগ কমিশনও তৈরি হয়েছিল এই সময়েই। তখন স্মার্ট সিটি বলা হত না কিন্তু গড়ে উঠছিল বড় শহর, তার পরিকাঠামো। সঙ্গে নিলেন কাদের, নিজে একাই পুরোহিত হয়ে থাকার ইচ্ছে তো নেহরুর ছিল না, নিজেই বিজ্ঞানী, নিজেই ম্যাথমেটিশিয়ান, নিজেই নালির গ্যাস থেকে স্টোভ জ্বালাচ্ছে বা এ প্লাস বি-এর মাহাত্ম্য বোঝাচ্ছেন এরকম ইচ্ছে তো নেহরুর ছিল না। তিনি সঙ্গে নিলেন মহারথীদের, হোমি জাহাঙ্গির ভাবা, বিক্রম সারাভাই, পি সি মহলানবিশ, ভার্গিস কুরিয়েন, এস এস ভাটনগর, সি ডি দেশমুখ, এক একজন এক এক দিকপাল। শুরু হল ইসরোর পরিকল্পনা, ইন্ডিয়ান স্টাটিস্টিকাল ইনস্টিটিউট নতুন করে সাজানো হল, প্রথম জেনারেশন কম্পিউটার এল সেখানে, পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা শুরু হল। অনুপ্রেরণা নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু, প্ল্যানিং কমিশন তৈরি হল, নেতাজি বহু আগেই তার বিস্তৃত পরিকল্পনা করে গেছেন। নেতাজির সেই প্ল্যানিং কমিশন অবশ্য এখন নাম পাল্টে নীতি আয়োগ। ওদিকে আইআইটি শুরু হল, রেলপথের শুরুয়াতি বিস্তারের হার আজও রেকর্ড। সেই সময়ে সূত্রপাত ইন্ডিয়ান অয়েলের, আমূলের যা আজকেও পৃথিবীর ১০০টা কোম্পানির মধ্যে অন্যতম।

ভার্গিস ক্যুরিয়েনের হাত ধরে দেশ দুধের ক্ষেত্রে স্বনির্ভরতার দিকে এগোল, শিশুদের দুধ দরকার, গ্যালন গ্যালন দুধ শিবের মাথায় ঢালার জন্য নয়, পুষ্টির জন্যই দরকার বুঝেছিলেন নেহরু, শুরু করেছিলেন নবনির্মাণ। সেই নায়ক মাত্র ১৭ বছর পরে ১৯৬৪-তে যখন মারা যাচ্ছেন তখন ৩০ মে দ্য ইকোনমিস্ট পত্রিকাতে লেখা হচ্ছে “Throughout the long years of his premiership, he retained his magical grip on the great masses of people.” তিনি দেশের নতুন মন্দিরের নির্মাণের দায়িত্ব নিয়েছিলেন, তার সঙ্গেই দেশের মানুষের সঙ্গে ছিল তাঁর আত্মিক সম্পর্ক। আজকে যে প্রধানমন্ত্রী এক মন্দির উদ্বোধন করে নব ভারতের নবনির্মাণের কথা বলছেন তাঁর রাজত্বকালের মাত্র ১০ বছরে ডিমনিটাইজেশনের মতো দেশকে জ্যান্ত ডোবানোর পরিকল্পনা আমরা দেখেছি, দেখেছি আনপ্ল্যান্ড জিএসটি এনে আবার সেই অর্থনীতিকেই আরও বিপন্ন করতে, দেশের যাবতীয় সম্পদ, যার মালিকানা ছিল দেশের মানুষের কাছে তা বেচে দেওয়া হচ্ছে, দেশের মানুষের গড় আয় কমছে, সম্পদ কমছে, কিন্তু বাড়ছে আদানি আম্বানির মতো কর্পোরেট জায়ান্টের সম্পদ, দেশে আজ যে বৈষম্য তা তো আমরা স্বাধীনতার পরেও দেখিনি, দেশ ফাইভ ট্রিলিয়ন ইকোনমি হয়ে লাভ কী যদি মানুষের মাথাপিছু আয় না বাড়ে, উল্টে কমে যায়? আসলে মোদিজি, গান্ধী, নেহরু সুভাষের আদর্শের বিরুদ্ধে তাঁর লড়াইটা চালাচ্ছেন, এবং উনি এটাও জানেন এই আদর্শকে হারিয়ে দেওয়াটা অত সোজা নয়।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১ ১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭
১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪
২৫ ২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০৩১
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

পোস্টিং বিতর্ক, হাইকোর্টের দ্বারস্থ আরজিকর আন্দোলনের ডাক্তাররা
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
‘প্রজাপতি ২’-এ কি অভিনয় করবেন ইধিকা?
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ৬.৫ শতাংশ, চার বছরে সর্বনিম্ন
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
দুই বাঙালি সহ সাত মহিলা জওয়ানের গুলিতে পালায় পাক রেঞ্জার্সরা
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
তৃণমূলের ডেডলাইন, কমল নিরাপত্তা ক্ষমাপ্রার্থী অনুব্রত
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
মুখোমুখি ভারতের টি২০ এবং টেস্ট অধিনায়ক
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
অ্যানা ফ্রাঙ্ক? ইজরায়েলের হামলায় ইয়াকিনের মৃত্যু ‘ইয়াকিন’ হচ্ছে না
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
বোলপুর থানার IC-কে কদর্যভাষায় হুমকি কেষ্টর
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
‘হ্যারি পটার’ সিরিজে টেলিভিশনের পর্দায় নতুন মুখ
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
জামাইষষ্ঠীতে ইলিশের দাম শুনে মাথায় হাত! এক কেজির দর কত জানেন?
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
ওড়িশায় সরকারি ইঞ্জিনিয়ারের বাড়িতে থরে থরে টাকার বান্ডিল!
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
জামাইষষ্ঠীতে ভরপেট খেয়েও সুস্থ্য থাকার উপায়, জেনে নিন…
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
শাশুড়ি মায়ের ঠিক কোন তিথিতে করবেন জামাই আদর?
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
চার টুকরো হয়ে যেত পাকিস্তান, দাবি রাজনাথ সিং-র
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
Aajke | যশোদাবেন মোদির মাথায় সিঁদুরের কথা কে ভাববে?
শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team