Placeholder canvas
কলকাতা রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ |
K:T:V Clock
চতুর্থ স্তম্ভ:  উত্তরপ্রদেশ কোন পথে?
সম্পাদক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২১, ১০:৩০:৩৮ পিএম
  • / ২৮৯ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

আজ কৃষক আন্দোলন এক বছর পার করলো। কঠিন লড়াই, উত্তর ভারতের শীত, গরম আর বর্ষার মধ্যেও তাদের অবস্থান থেকে তাঁরা নড়েন নি। মারা গেছেন ৭০০-র কাছাকাছি অন্নদাতা। মোদিজী হাঁটু গেড়েছেন, মাথা নোয়াননি। এবার লড়াই দাবি আদায়ের। তিন কৃষি আইন বাতিল কর, কেন? কারণ, তা কৃষকদের জীবনে বিপর্যয় ডেকে আনবে, তাদের অবস্থা আরও খারাপ হবে। কৃষি আইন ফেরত নিয়েছ, বেশ করেছ। এবার লড়াই ফসলের দামের, চাষের জন্য, সেচ, সার, বিদ্যুতের জন্য, লড়াই মিনিমাম সাপোর্ট প্রাইসের জন্য। আজ সেই লড়াইয়েরই শপথ নিলেন কৃষকরা। আসুন আমাদের অন্নদাতাদের নিয়ে আজ কিছু কথা বলা যাক, আমরা যারা দুমুঠ ভাত দুবেলা খাই, পায়ে স্নিকার কিংবা হাসপাপির চপ্পল, আসুন আমরা আলোচনা করি তাদের নিয়ে যারা এই ভাতের যোগান দেন, যারা ফসল ফলান, যাদের ঘাম ঝরে মাঠে প্রান্তরে, তাদের সুদিন ফিরিয়ে আনার দাবিতে যে লড়াই, তা চলবে।

আপাতত ডেস্টিনেশন উত্তরপ্রদেশ, উদ্বোধন আর ফিতে কাটার ঢল নেমে গেছে। পাতা জোড়া বিজ্ঞাপন বলে দিচ্ছে, ভোট এসেছে, ভোট এসেছে। সে রাজ্যের মানুষ অবাক হয়ে দেখছে, আহারে এত উন্নয়ন, আগে তো চোখেই পড়েনি, এখন খবরের কাগজ আর বিজ্ঞাপন দেখে তাদের জানতে হচ্ছে। যোগীজীর সহাস্য মুখ, নরেন্দ্র মোদীর আরও বড় ছবি আর পেছনে সে সব সুখ আর সমৃদ্ধির ছবি, কত কথা। প্রধানমন্ত্রীর ভারি দুঃখ, বিদেশ ভ্রমণে টান পড়েছে, তাই দেশই সই, গত ১৯ থেকে ২১ নভেম্বর তিন দিন ধরে উত্তরপ্রদেশ ভ্রমণ, কেবল বুন্দেলখন্ডেই ৬০০০ কোটি টাকার প্রকল্পের ঘোষণা, তার পাতা জোড়া বিজ্ঞাপণ। বুন্দেলখন্ডকে লিয়ে সওগাত, গিফট ফর বুন্দেলখন্ড। যোগিজীর সহাস্য মুখের পেছনে বিরাট ড্যামের ছবি, হুড়মুড় করে জল বের হচ্ছে, যেমনটা ড্যাম থেকে বের হয়, প্রগতি কে পথ পর। বিজ্ঞাপণ ছেপে বের হবার কয়েক ঘন্টার মধ্যে কেলেঙ্কারি, বুন্দেলখন্ডে অমন কোনও জলাধার নেই, ছবিটা অন্ধ্র তেলেঙ্গানা বর্ডারের শ্রী শৈলম জলাধারের, চেনা ছবি, অনেকেই দেখেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় ছয়লাপ, তাতে কি?

রাজ্যের মন্ত্রীরা, বিজেপির নেতারা টুইট, রিটুইট করছেন, সেই প্রগতির ছবি, বুন্দেলখন্ডের মানুষজন হাঁ করে দেখছে, একে অন্যকে জিজ্ঞেস করছে, দেখেছিস নাকি ভাই? দেখা হ্যায় পহেলি বার, সাজন কে আঁখো মে প্যার, কিন্তু এ তো দেখি নাই। মাস খানেক আগে, এমনই এক পাতা জোড়া বিজ্ঞাপণে দাঁড়িয়েছিলেন আদিত্যনাথ যোগী, হাত তুলে, প্রগতি কে পথ পর, বিকাশের রাস্তা আর ফ্লাই ওভারের ধারে। আবার বিজ্ঞাপণ ছাপার কয়েক ঘন্টা পর, জানা গ্যালো, সে ফ্লাই ওভার, আমাদের এই বাংলার, কলকাতার। মা ফ্লাইওভারের ছবি ছেপে যোগিজী বিকাশের গল্প বলছেন, হাত নাড়াচ্ছেন। তাহলে কি সেই বিখ্যাত বিকাশের, আসলে কোনও ছবিই নেই, সবই এ রাজ্য, ও রাজ্য থেকে ধার করে দেখাতে হচ্ছে, ধরা পড়ে যাবে জেনেও? একবার নয় বার বার?

আসলে যোগিজী খুব ভাল করেই জানেন, এসব ঠিক না ভুল, সত্যি না মিথ্যে, আসল না নকল নিয়ে কিছু মানুষ মাথা ঘামাবেন, দেশের মূল ধারার প্রচার মাধ্যম কেবল নয়, তাদের মালিকদেরও কেনা হয়ে গিয়েছে, তা না হলে বলুন না, এ ছবি ছাপা হয়েছে ১৯ নভেম্বর, একটা মূল ধারার প্রচার মাধ্যমে এই খবর দেখেছেন? কেউ প্রশ্ন করেছে, দেশের প্রধানমন্ত্রী বা উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীকে, আচ্ছা আপনারা এই নকল ছবি গুলো ছাপছেন কেন? বলেছে একবারও যে, এগুলো নকল? হাজার হাজার ভক্তরা এই ছবি সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করেছে, করছে। বুন্দেলখন্ডের মানুষ ভাবছে, আমার এলাকাতে নয়, কিন্তু নিশ্চই কোথাও তো আছে, ওরা তো জানে না বিকাশ গেছে ছাগল চরাতে। কিন্তু মাথায় রাখুন, এসব বিকাশের গল্প মাত্র কদিনের। এসব হল প্রিলিউড।

প্রিলিউডের পর তাহলে কী ? এরপর আসবে রামমন্দিরের গল্প, মন্দির ওঁহি বানায়েঙ্গে বলেছিলাম, বানিয়েছি কি না বলুন? বলেছিলাম লাভ জেহাদ কানুন আনবো, এনেছি কি না বলুন? বলেছিলাম ভ্যালেন্টাইন ডে চলবে না, বন্ধ করেছি কি না বলুন? একটা লাশ হিন্দুদের ফেললে, তিনটে লাশ ওদের পড়বে, পড়েছে কি না বলুন? এসব বিষ ছড়ানো শুরু হল বলে। মানুষকে হিন্দু মুসলমান, খ্রিস্টান, শিখ করে তোলো। তাদের পরিচয় মানুষ নয়, ধর্মের ভিত্তিতে করে তোলা হোক। তারপর হিন্দু হৃদয় সম্রাট ভোট বাক্সে হিন্দু ভোট জড় করতে নেমে পড়বে, এটাই তো যোগী, মোদি, শাহ, আর এস এস, বিজেপির রাজনীতি। তাই ডাক্তার সে মুসলমান হলে, তাকে জেলে পাঠাও, সাংবাদিক মুসলমান হলে, তাকে দেশদ্রোহী বলে জেলে পোরো, এটাই আগামী ক’দিনের রাজনীতি। আপাতত ঝুটা বিকাশের ছবি ছড়াও, উত্তরপ্রদেশ প্রগতিকে পথ পর।

পৃথিবীর কোনও দেশে, ঘোষিত সামরিক আইন আছে, এমন দেশেও দেখাতে পারবেন, শাসক গর্বের সঙ্গে জানাচ্ছে, তার শাসনকালে এনকাউন্টারের সংখ্যা? কোথাও আছে? যোগীজি তাঁর শাসনকালে কতজনকে এনকাউন্টার করে মারা হয়েছে, তার লিস্ট নিজেই বার করলেন, কি গর্বের কথা! বিচার ব্যবস্থার দরকারই নেই, ধর আর মারো জঙ্গলের আইন, তিনিই জানাচ্ছেন, ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ থেকে আজ পর্যন্ত, ১৫১ জনকে এনকাউন্টার করে মারা হয়েছে, গুলি খেয়ে আহত, আর নড়াচড়াও করতে পারবে না, ১১৯৮ জন। কারা তারা? সাসপেক্টেড ক্রিমিনাল। সাসপেক্টেড, মানে পুলিশ মনে করেছে, তারা অপরাধী। পুলিশের কাজ কী? গুলি করে মারা? অপরাধীদের বিচার করার জন্য আদালত, আইন, বিচারক, উকিল আছে কেন? প্রত্যেক ক্ষেত্রে গাড়ি উলটে গ্যালো, তারা পালাতে গেল আর তাদের গুলি করে মারা হল? একই গল্প। উনি এসব বলতে বলতে হাসছেন, এটা নাকি সরকারের জিরো টলারেন্স এর ফল।

সরকার অপরাধ দমন করতে চায়, তাই নাকি? ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরো জানাচ্ছে, গত চার বছরে উত্তরপ্রদেশে, মহিলাদের ওপর অপরাধ, ক্রাইম এইগেন্সট ওম্যান বেড়েছে ৬৬ শতাংশ। দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি হত্যার মামলা উত্তরপ্রদেশে, সারা দেশে মহিলাদের ওপর অত্যাচার বেড়েছে ৩৭ শতাংশ, উত্তরপ্রদেশে ৬৬.৭ শতাংশ, সরকারি তথ্য বলছে, সে রাজ্যের বিজেপি এমএলএ ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত, কই তাকে তো গুলি করে মারা হয়নি, বরং তার বিরুদ্ধে মামলার প্রমাণ গায়েব করে দেওয়া হয়েছে, জিরো টলারেন্স? এন সি আর বি র তথ্য বলছে, গোটা দেশে প্রতি ১৬ মিনিটে একজন ধর্ষিতা হচ্ছেন, কে বসে আছেন দেশের মাথায়? জিরো টলারেন্স? কেবল ২০১৯-এ উত্তরপ্রদেশে ৩০৬৫ জন ধর্ষিতা হয়েছেন, ৬০শতাংশ ঘটনাতে অভিযুক্তরা বেকসুর খালাস হয়ে গেছে, জিরো টলারেন্স? দেশের মাথায় বসে আছে নরেন্দ্র মোদী, এন সি আর বি বলছে, ২০২০ তে গড়ে প্রতিদিন ৮০টা খুন আর ৭৭টা ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে, এটা জিরো টলারেন্স? এক বর্বর শাসন চলেছে এই পাঁচ বছর, এক মধ্যযুগীয় শাসন, আজ নির্বাচনের সামনে এসে তারা মুখোশ পরে বিকাশের গল্প বলছে, যে বিকাশ সারা দেশের মানুষের কাছে অধরা, উত্তরপ্রদেশও তার ব্যতিক্রম নয়, তাই মিথ্যে, নকল, জাল ছবি ছাপিয়ে ভোট ভিক্ষায় নামতে হয়েছে যোগী, মোদী, অমিত শাহকে। কেন?
মাত্র ৫ বছর আগে বিজেপি এই রাজ্যে ৪০৩ খানা আসনে নিজেরাই জিতেছিল    ৩১২টা আসনে, সহযোগী দল, এবং পরবর্তিতে দলবদলুদের নিয়ে ৩২৫-এর কাছাকাছি বিধায়ক, নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা, ওদিকে দেশে মোদিজীর সরকার, ওনাদের ভাষায় ডাবল ইঞ্জিন, তারপরেও আজ এই হাল কেন? এই মরিয়া প্রচার কেন? আগেই একদিন বলেছি, বিভিন্ন সমীক্ষা বলছে, উত্তরপ্রদেশে বিজেপির ভোট কমছে, এমনিতেই লোকসভার ভোট হলে বিজেপি যত ভোট পায়, বিধানসভার ভোট হলে সেই ভোট বিজেপি পায় না। মানে নরেন্দ্র মোদী যখন নিজের জন্য ভোট চাইছেন, তখন তাঁর সুবিধে হল, তাঁর উল্টোদিকে গ্রহণযোগ্য মুখ নেই, সেই কারণেই তিনি ২০১৪, ২০১৯-এ জিতেছেন, ভোট পেয়েছেন, কিন্তু তিনি যখন অন্য কারোর হয়ে ভোট ভিক্ষায় নেমেছেন, তখন বিজেপির ভোট কমেছে, অনেকটাই কমেছে, দিল্লির নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে দেখুন, বাংলার নির্বাচনের হিসেব করুন, বিজেপির লোকসভায় পাওয়া ভোট ১০/১২/১৪ শতাংশ কমে গেছে। ২০১৭-তে বিধানসভায় বিজেপির ভোট ছিল ৪০ শতাংশের একটু কম, অথচ লোকসভায় সেটাই ৫০ শতাংশের বেশি। এদিকে বেশ কিছু ছোট দল বেরিয়ে গেছে, রাজভরের সুহেলদেব ভারতীয় সমাজবাদী পার্টি, এবার অখিলেশ যাদবের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে, ভারতীয় লোক দল, জয়ন্ত চৌধুরির সঙ্গেও জোট হয়েছে, অপনা দলের এক অংশের সঙ্গে বোঝাপড়া হয়েছে, তৃণমূলের সঙ্গেও হবে, গোটা দুই তিন আসন তাদেরকেও ছাড়া হবে, কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে আসা কমলাপতি ত্রিপাঠির দুই ছেলে তৃণমূলের হয়েই নির্বাচনে নামবেন, এটাই খবর।

ওদিকে পশ্চিম উত্তরপ্রদেশে কৃষক আন্দোলনের প্রভাব স্পষ্ট, এবং সবথেকে বড় কথা উত্তর প্রদেশে এক মেরুকরণ হতে চলেছে, খানিকটা এই বাংলার মতন, যেখানে দুই যুযুধান পক্ষের মধ্যেই খেলা হবে, অখিলেশ বলছেন, খেল হোই। খেলা বিজেপি আর সমাজবাদী দলের মধ্যে, সে ক্ষেত্রে বহুজন সমাজবাদী দল, যাদের কাছে ১৫ শতাংশ ভোট আছে বা কংগ্রেস, যাদের কাছে প্রায় ৯ শতাংশ ভোট আছে, তাদের ভোট কমবে আর সেই ভোট আসবে বিজেপি বিরোধী সমাজবাদী দলের কাছে, এই মুহূর্তের সমীক্ষা বিজেপির ভোট ৩৮-৩৯ শতাংশ, ভারতীয় লোকদল কে নিয়ে সমাজবাদী দলের ভোট ৩০-৩১ শতাংশ। কিন্তু হাতে এখনও দু’মাস সময়, মেরুকরণের ফলে আরও কিছু ভোট যদি সমাজবাদী দলের হাতে আসে, তাহলে লড়াই সমানে সমানে নয়, সমাজবাদী দল এগিয়ে যাবে, এবং সেই বিপদটা বিজেপি, আরএসএস টের পেয়েছে, না যোগীজীকে সামনে রেখে নয়, আবার সেই মোদীজিকেই নামতে হচ্ছে সম্মুখসমরে, মোদিজী নামলেই কৃষি আন্দোলন, মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্ব ইস্যুগুলোও আরো তাজা হয়ে উঠতে বাধ্য, কিন্তু যোগীজীকে সামনে রেখে লড়াই করার মত অবস্থাও নেই। অন্যদিকে, মোদী-শাহ জানেন উত্তর প্রদেশের হার মানে বাণপ্রস্থের দিন গোনা, দিল্লির গোদি থাকবে না। তাই মরণ কামড় দিতে নেমেছে তারা, হাতে অস্ত্র মিথ্যে প্রচার আর সাম্প্রদায়িক বিষ।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬
১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩
২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

উপনির্বাচনে ছয়ে ছক্কা তৃণমূলের, বিরোধীরা দিশাহারা
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
বড়পর্দায় সুপার হিট! তবুও কেন ঘন ঘন পর্দায় দেখা মেলে না শ্রদ্ধার?
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
বিহারে ভরাডুবি! ভোটের ময়দানে খাতা খুলতে ব্যর্থ পিকে’র প্রার্থীরা
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
গ্রেফতারি পরোয়ানার বিরুদ্ধে মুখ খুললেন নেতানিয়াহু
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
রাহুলকে ছাপিয়ে ওয়েনাডে জয়ী প্রিয়ঙ্কা
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
দল-বদল করেও ভোটে হেরে গেলেন বাবা সিদ্দিকি’র পুত্র জিশান
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
বলিউডে জুটিদের ঘন ঘন বিবাহ বিচ্ছেদের নেপথ্যে কারণ কী?
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
‘এবার সংসদ ওয়েনাড়ের কণ্ঠস্বর শুনবে, উচ্ছ্বসিত প্রিয়াঙ্কা
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
নৈহাটিতে সবুজ ঝড়, ৪৯১৯৩ ভোটে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
বাংলায় ৬ এ ৬ তৃণমূলের, মা-মাটি-মানুষকে ধন্যবাদ মমতার
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
কে হবেন মুখ্যমন্ত্রী? কী বললেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ?
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
যশস্বী-রাহুল জুটিতে তছনছ একের পর এক রেকর্ড
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
ফলোয়ার্স ৫.৬ মিলিয়ন, ভোট মাত্র ১৫৫ টি! কে সেই অভাগা প্রার্থী?
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
‘আমি পাহারাদার, জমিদার নই’, ভোটের রেজাল্টের পরেই বিজেপিকে কটাক্ষ অভিষেকের
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
মাইয়া যোজনার ম্যাজিকেই ঝাড়খণ্ডের ক্ষমতায় হেমন্ত
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team