Placeholder canvas
কলকাতা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Fourth Pillar: একটি স্বপ্নে দেখা ডকুমেন্টারি এবং তার বর্ণনা, পর্ব ১
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  রাতুল বন্দ্যোপাধ্যায়
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৩, ১০:৩০:০০ পিএম
  • / ১৩৬ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • রাতুল বন্দ্যোপাধ্যায়

কলকাতা: স্বপ্ন দেখা নতুন কিছু নয়, আমি তো মাঝে মধ্যেই দেখি। কিছু মানুষ গরম ভাতের স্বপ্ন দেখে, কিছু মানুষ স্বপ্ন দেখে এক আকাশছোঁয়া অট্টালিকার, কিছু মানুষ একটা নিজের, এক্কেবারে নিজের একটা দ্বীপের মধ্যে নিজের সাদা বাংলোর। কিছু মানুষ স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখে কিছু মানুষ গদিতে বসে থাকার। আর স্বপ্ন নিয়েও কতশত থিওরি। পাভলভ বলছেন, আপনার অবদমিত ইচ্ছে, মনের গভীরে গেঁথে যাওয়া কিছু একটা হঠাৎ বুজকুড়ি দিয়ে উঠে আসে স্বপ্ন হয়ে। বিভিন্ন ধর্মে স্বপ্ন হল এক দৈব ঘোষণা, স্বপ্নে যা দেখছেন, তা সত্য। নানা মত, নানা পথ। কিন্তু সব মানুষই স্বপ্ন দেখে, খোয়াব যাকে বলে। তো আমি স্বপ্ন দেখলাম, স্বপ্নে একটা গোটা ডকুমেন্টরি ফিল্ম। না হুজুরে আলম, আপনি যে ডকুমেন্টারি ব্যান করেছেন তা আমি দেখিনি, আমি তো প্রেসিডেন্সি, যাদবপুর, জে এন ইউর ছাত্র নই, কাজেই সে ডকুমেন্টারি দেখব কী করে? কেবল একটা কথা হুজুর বিশ্ব শুদ্ধু মানুষজন যে ডকুমেন্ট্রি দেখে ফেললো, আপনার নাকের দগায় ছোঁড়াগুলোর কী আস্পর্ধা, সব্বাই মিলে দেখলো আবার শ্লোগানও দিল, হাম ক্যা চাহতে, আজাদী, ভুখমরি সে আজাদী, তানাশাহীসে আজাদি।

ভাবুন আপনার ব্যান করা ডকুমেন্টারি দেখছে, তারপর আবার শ্লোগানও দিচ্ছে? আচ্ছা স্যর, আপনি ডকুমেন্টারিটা ব্যান করলেন কেন বলুন তো? এমনিতে ধরুন বিবিসি আর আলকায়দা কত কথাই তো বলে, সে আপনিও তো বলেন, শোনে কজন, কিন্তু স্যরজী, আপনি এই ব্যান করার পর থেকে ঐ ডকুমেন্টরি দেখার হুজুক তো বেড়ে গ্যালো, নিষিদ্ধ ফলের উপর একটা আকর্ষণ তো সবার থাকেই, যাকগে আপনি যখন ব্যান করেছেন তখন নিশ্চই দেশদ্রোহ ইত্যাদি কোনও সিরিয়াস ব্যাপার আর সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল, স্যর আপনার ইচ্ছে হলে আপনারা যা করার করবেন, বাধা দেবে কে? আর দিলে কী করতে হয় তা আপনার জানাই আছে, ইডি আছে, ইনকাম ট্যাক্স আছে, সিবিআই আছে, ইউএপিএ আছে, এনআইএ আছে, গরুখেকো বলে পিটিয়ে মারা আছে, কাজেই সমস্যা নেই, আপনি যা চাইবেন, তাই হইবে হুজুরে আলম। তো আমার স্বপ্ন দেখার কথায় ফেরত যাওয়া যাক, মানে স্বপ্নে দেখা ডকুমেন্টারির কথায় আসা যাক। স্ট্যাটুইটারি ওয়ার্নিং আমি যা বলছি তার সঙ্গে সত্যি সত্যি কিছু মিলে গেলে তা হবে নেহাতই কাকতালীয় ব্যাপার, অনিচ্ছাকৃত মিল। আর সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল স্যরজি, আমি তো ডকুমেন্টরি দেখাচ্ছি না, ডকুমেন্টারির ধারাবিবরণী দিচ্ছি মাত্র। তো প্রথমটাই মিস করেছি, মানে স্বপ্নে মিস করেছি, ঐ ঢ্যাং ঢ্যাং করে কে তৈরি করেছে এই ডকুমেন্টারি, ঐ পার্টটা আমি মিস করেছি, প্রথমেই দেখলাম একটা শহর, রাতের বেলার শহর, খানিকটা প্লেনের ওপর থেকে যেমন দেখায়, তারপর শুনলাম, হয় মরার জন্য তৈরি হও, না হলে মারার জন্য তৈরি হও। আর কোনও বিকল্প আপনার সামনে নেই।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar: কেবল ঘোষণার সরকার, ঘোষণাতেই শেষ?  

এখানকার নেতা, মানুষ, পুলিশ, সেনা এমনকী এখানকার প্রত্যেক হিন্দুকে এই পরিবর্তনের জন্য, এই সাফাই অভিযানে নামতে হবে। এই দেখুন অস্ত্র, যা দিয়ে ধর্মবিরোধীদের মাথা কাটতে হবে। হর হর মহাদেব। আলিশান জাফরি বলে একজন সাংবাদিক এই ভিডিওটা দেখানোর পরে জানালো, সে দেশে, আমাদের দেশে হেট স্পিচ, ঘৃণা ভাষণ নিয়েই রিপোর্ট করছে, এক তীব্র ঘ্ররণার রাজনীতিকে বোঝার চেষ্টা করছে। আমি স্বপ্নেও চমকে গিয়েছি। এরকম কেউ বাস্তবে বলেছেন, এবং তার কোনও শাস্তি হয়নি। তারপর আলিশান জাফরি নামের সেই সাংবাদিক জানাচ্ছেন, ভারত মুসলিম জেনোসাইডের দিকে এগোচ্ছে, সেই সময়েই বার সেই ভাষণ শুনতে পেলাম যেখানে বলা হচ্ছে, এই দেশকে হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর জন্য লড়ছি, লড়বো  মরতে হলে মরবো। ভারত মাতা কি জয়। আমিও স্বপ্নের মধ্যে বললাম জয়। এরপরেই স্যরজি আপনার গাড়ি আসছে চারিদিকে মানুষ চীৎকার করছে মোদি মোদি মোদি। এবং আপনার সেই প্রথম বারের শপথ নেবার ছবি, তখনও আপনি তেমন ফর্সা নন, তখনও দাড়ি একটু অবিন্নস্থ। আপনার গলা শোনা গেল, ভারত মাতা কী জয়, বলা হল উনি দেশের মানুষের উন্নয়নের বিকাশের কথা বলে ক্ষমতায় এলেন। তারপরে স্যর জানানো হচ্ছে, আপনি আরএসএসের এক নীতিনিষ্ঠ প্রচারক ছিলেন। যে সংগঠন বিশ্বাস করে এই ভারতবর্ষ হিন্দুদের দেশ। এরপরই স্যর, আপনি নাকি মুসলিম বিরোধী তাই আপনার রাজ্যে দাঙ্গা হয়েছিল। সেই কারণেই আপনি সিটিজেনশিপ বিল এনেছেন ইত্যাদি বলা হল এবং আকার প্যাটেল থেকে, অরুন্ধুতি রায় থেকে সাংবাদিক নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায় ইত্যাদিরা আপনার এই হিন্দু প্রেম, হিন্দু রাষ্ট্রের কল্পনা এবং মুসলমান বৈরিতা নিয়ে কথা বললেন, কিন্তু স্যর খুস খবর, কেবল ওরাই বলেননি। আপনার স্বপক্ষে জোরালো বক্তব্য রেখেছেন স্বপন দাশগুপ্ত, দিয়েছিলেন রাজ্যসভার মনোনীত সাংসদ পদ, উনি কিন্তু প্রতিদান দিয়েছেন, দারুণ লড়ে গেছেন গোটা ডকুমেন্টারি জুড়েই। কাজেই স্যর আগেই বলে রাখা দরকার, এই ডকুমেন্টারি এমন নয় যে কেবল মোদি বিরোধীরাই বলেছেন, না তা নয়। বিজেপি ছাত্র সংগঠনের পক্ষে, বিজেপির পক্ষে অনেকেই তাদের মতামত দিয়েছেন। আসলে সভ্য সমাজে তো এইভাবেই আলোচনা হয়, আমি বলবো, আপনিও বলুন, সব্বাই মিলে আলোচনা হোক, সত্যি মিথ্যে যাচাই তো মানুষ করে নেবে। তো আমার স্বপ্নে দেখা ডকুমেন্ট্রি আর যাই হোক স্যর ভালগার প্রপাগান্ডা নয়। তো আসল ডকুমেন্টারি শুরু হওয়ার আগে প্রস্তাবনার শেষে আপনাকে দেখলাম, হাত তুলে আপনি বলছেন, হর হর মহাদেব। মূল পর্বে আসার আগেই জানিয়ে দেওয়া হল, এই ডকুমেন্টরি তৈরি করার সময়ে ৩০ জনের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরেও তাঁরা হাজির হতে কথা বলতে চাননি। কারণ তাঁরা মনে করেছেন যে এতে তাঁদের সুরক্ষা শান্তি বিঘ্নিত হবে।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar: একটা আত্মহত্যা, বেকারত্ব আর ছাঁটাইয়ের গল্প   

একটা ডকুমেন্টারিতে কিছু বলার জন্য সুরক্ষা আর শান্তি বিঘ্নিত হবে। আর বলেই দেওয়া হল, ভারত সরকার এই ছবিতে যে সব অভিযোগ এসেছে তা নিয়ে তারা কোনও প্রতিক্রীয়া দিতে রাজি হয়নি। মানে খুব পরিস্কার যে. এই ডকুমেন্টারি যাঁরা তৈরি করেছেন, তাঁরা সরকার বাহাদুরকে বলেছিলেন, আপনারা আপনাদের বক্তব্যও দিতে পারেন, তাঁরা দেননি। হেই মলো যা, দেবেন কেন, পছন্দ না হলে ব্যান করে দেবেন, ল্যাটা চুকে যাবে, যেমন দিয়েছেন ঐ যে বিবিসির ডকুমেন্টারিকে। আমি যেটা বলছি সেটা তো ঐ স্বপ্নে দেখা রাজকন্যে থুড়ি স্বপ্নে দেখা ডকুমেন্টারি। এরপরেই নিউইয়র্কশায়ারের ইমরান দাউদ তার নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানালেন, সেই বিলেতের বাসিন্দা, তিনি তাঁর দুই কাকা সকির আর সইদ দাউদ আর এক প্রতিবেশী মহম্মদ আশফাক তাজমহল দেখে ফিরছিলেন, তাঁরা গোধরা জানেন না, খবর শোনেননি, কেবল ২৮ ফেব্রুয়ারি তাঁরা ফিরছিলেন তাজমহল দেখে। গিজরাটের সীমানা পার করতেই তাঁদের কিছু মানুষ ঘিরে ধরে, মারপিট করতে থাকে, ড্রাইভারকে মারতে থাকে, তাঁরা পালানোর চেষ্টা করেন, তাঁদের প্যান্ট খুলে ছুন্ন্যৎ হয়েছে কি না তা দেখানোর আদেশ দেওয়া হয়। কিছুক্ষণ পরে পুলিশও আসে, ততক্ষণে তাঁর প্রতিবেশী মহম্মদ আশফাক অচৈতন্য, সেটাই ছিল মহম্মদের সঙ্গে শেষ বেড়ানো। মহম্মদের হত্যাকারীরা এখনও জেলের বাইরে, তাদের কোনও শাস্তিই হয়নি। এরপরই ডকুমেন্টরি চলে গেল তার আগের দিনের কথায়। যেদিন গোধরা ট্রেন পোড়ানো হয়েছিল। পরিস্কার বলা হল, ট্রেনে করে হিন্দু তীর্থযাত্রীরা আসছিলেন, বাইরে থেকে পেট্রল কেরোসিন তেল ঢেলে তাদের পুড়িয়ে মারা হয়। অভিযোগের তীর অবশ্যই মুসলমানদের দিকে, বিজেপি স্বপন দাশগুপ্ত জানালেন, সারা দেশের মানুষই এই ধারণাই পোষণ করেছিল, তারপর আমরা সেদিনের গুজরাটের প্রধানমন্ত্রীকেও দেখলাম যিনি বললেন, এই জঘন্য অপরাধ ক্ষমা করা যায় না, কিন্তু মানুষকে শান্তি বজায় রাখার অনুরোধ জানাচ্ছি। এরপর আমেদাবাদের সেই দাঙ্গার ছবি, বিস্তীর্ণ অঞ্চল জ্বলছে, বাড়িঘরদোর পুড়ছে রাস্তায় লুটপাট চলছে। রাস্তায় তখন উত্তেজিত হিন্দুদের অস্ত্র হাতে মিছিল পুলিশরা চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে। হ্যাঁ স্যর আপনার পুলিশরা চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে। তার বহু ফুটেজ আমার স্বপ্নে দেখা ডকুমেন্টরিতেও। বিবিসির সাংবাদিক জানাচ্ছেন, প্রশ্ন করে তাঁরা জানতে পেরেছিলেন যে উপর থেকে নির্দেশ এসেছে, লেট ইট হ্যাপেন। প্রশ্ন সেই তখন থেকেই ঘুরেছে সর্বত্র, বিশেষ করে মোদিজীর সামনেই, আপনি কি যথেষ্ট ব্যবস্থা নিয়েছিলেন। প্রশ্নের মুখে যথেষ্ট বিব্রত মোদিজীকে স্বপ্নে দেখলাম, এমনিতে সাক্ষাৎকার ছেড়ে উঠে যেতেও দেখেছি। এরপরে আমার সেই স্বপ্নে দেখা ডকুমেন্টরিতে আরএসএসের সেই পুরনো কহানী, হিন্দুরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্যই এক সংগঠনে জন্ম, যে সংগঠনের অন্যতম নীতিনিষ্ঠ প্রচারকের নাম নরেন্দ্র ভাই দামোদরদাস মোদি। যারা হিন্দু সুপ্রিমেসিতে বিশ্বাস করে এবং তাদের প্রথম এবং প্রধান শত্রু ইংরেজরা নয়, চীনারা নয়, তাদের শত্রু মুসলমান। এবং এই পর্যায়ে ডঃ স্বদেশ সিং, যিনি অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তাঁর মতামতও নেওয়া হয়েছে, যেখানে তিনি বলার চেষ্টা করেছেন যে, বিজেপি প্রো হিন্দু, অ্যান্টি মুসলিম নয়। তিনি সাফ জানালেন আমাদের দেশের যে মূল্যবোধ তা হিন্দু সংস্কৃতি, সেটা যদি কেউ মেনে চলে, তাহলে তার এই দেশে তো অসুবিধে হবার কথা নয়। হ্যাঁ এটা তিনি বললেন, মানে একজন মুসলমান বা খ্রিস্টানকে হিন্দু সংস্কৃতি রীতি নীতি মেনে চলতে হবে, যদি না চলে তাহলে তার অসুবিধে হবে। স্যর কি বলবো, এটা শুনেই আমার ঘুম ভেঙে গেল। স্যর এইটাই যদি আপনার সেই বিবিসির ডকুমেন্টরি হয়, তাহলে ব্যান করে দিন, ব্যান করাই উচিত, এসব সত্যি কথা জেনে ফেললে তো কেলো, মানে কেলো কা কীর্তি। যাকগে স্যর, স্বপ্নের ডকুমেন্টরি আমিও কাউকে দেখাচ্ছি না, তবে শুনছি ফেসবুকে, টুইটারে লিঙ্ক নাকি ঘুরেই বেড়াচ্ছে, তা ঘুরুক, আপনি স্যর ব্যন করতেই থাকুন। কথা যা বলার আপনিই বলবেন, অন্য কারও কথা বলার দরকার কী? আফটার অল হিন্দু রাষ্ট্র বলে কথা, ইতি প্রথম পর্ব সমাপ্ত, আজ যদি আবার রাতে দ্বিতীয় পর্ব দেখে ফেলি, তাহলে কাল দ্বিতীয় পর্বের কথা জানাবো।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২ ১৩
১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০
২১ ২২ ২৩২৪ ২৫ ২৬ ২৭
২৮ ২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

আজ ভাগ্য বদলের সম্ভাবনা ৫ রাশির জাতকের
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
কলিঙ্গতে হার, কলকাতায় জিততেই হবে মোহনবাগানকে
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
Stadium Bulletin | পাঞ্জাব ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী টিম KKR
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
শুধুমাত্র ভারতীয়দের পায়ের মাপ নিতে আসছে ‘ভ’
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
রাহুল গান্ধীর ডিএনএ পরীক্ষার দাবি জানালেন কেরলের বিধায়ক!
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
বিপ্লবের সমর্থনে গিয়ে মঞ্চে বিজেপির সুকান্তর প্রশংসা দেবের মুখে
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
দেবকে দেখেই ‘জয় শ্রীরাম’, ব্যক্তিকে জড়িয়ে ধরলেন তৃণমূল প্রার্থী
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
অটোগ্রাফ নিয়ে অভিনেত্রীকেই ফাঁদে ফেলল প্রতারক!
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
চাকরি বাতিল, বুধবার সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছে স্কুল সার্ভিস কমিশন
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
আদালত চত্বরে শাহজাহানের চোখে জল
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
বহরমপুরের ভোট পিছিয়ে দিতে বলব নির্বাচন কমিশনকে, মন্তব্য আদালতের
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
অভিনেতা রাহুল রায়কে দেখা যাবে বাংলা ছবিতে, রইল বিস্তারিত
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
কেউ আত্মহত্যা করলে কি বিচারপতিরা দায়িত্ব নেবেন? প্রশ্ন মমতার
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
একসঙ্গে ৩৬ শিক্ষকের চাকরি গেল ফরাক্কায়
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
বিজেপি অভিষেককে খুন করতে চেয়েছিল, দাবি মুখ্যমন্ত্রীর
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team