Placeholder canvas
কলকাতা বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ |
K:T:V Clock
চতুর্থ স্তম্ভ: ইংরেজ ভারত ছাড়
সম্পাদক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৯ আগস্ট, ২০২১, ১০:৩১:২৪ পিএম
  • / ৮৯৬ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

১৮৮৫ তে ভারতবর্ষে যে রাজনৈতিক দল পথচলা শুরু করেছিল, সেই জাতীয় কংগ্রেস ১৯৪২ এ ইংরেজ ভারত ছাড় শ্লোগান নিয়ে হাজির হল, মুম্বইয়ের গোয়ালিয়া ট্যাঙ্ক ময়দান থেকে ৮ অগস্ট, ১৯৪২ গান্ধীজি শ্লোগান দিলেন, করেঙ্গে ইয়া মরেঙ্গে, ইংরেজ ভারত ছাড়। ৯ অগস্ট সাত সকাল থেকে সারা দেশে নেমে এল প্রেস সেন্সরসিপ, গ্রেফতারি, পুলিশের অত্যাচার। আজ, ৯ অগস্ট ২০২১, সেই দিনটাকে ফিরে দেখার পালা, মাঝে মধ্যেই ইতিহাসকে ফিরে ফিরে দেখতে হয়, মনে রাখতে হয়, কারণ ইতিহাসের প্রত্যেক বাঁকে লুকিয়ে আছে আজকের পথনির্দেশিকা, তাই ফিরে দেখা ৪২ এর আগস্ট আন্দোলন। পটভূমি কী ছিল? তখন গান্ধীজি ওয়ার্ধাতে, ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৩৯। ভাইসরয় লিনথিনগো টেলিগ্রাম পাঠালেন, জার্মানি পোলান্ড আক্রমণ করেছে। সিমলাতে আসুন, কথা বলতে চাই। গান্ধীজি জবাবে লিখলেন, দুঃখিত, এ তো সাংঘাতিক ঘটনা, আমি ৪ তারিখে সকালে পৌঁছব।

জার্মানি পোলান্ড আক্রমণ করেছে মানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু, ইংল্যান্ড আগেই বলেছিল, পোলান্ড আক্রান্ত হলে তারা চুপ করে বসে থাকবে না, অতএব শুরু হল বিশ্বযুদ্ধ। অতএব ব্রিটিশ ভারতবর্ষও স্বাভাবিকভাবেই সেই যুদ্ধের শরিক। ভাইসরয় লিনথিনগো জানতেন, কংগ্রেসের সমর্থন দরকার, গান্ধীজি গেলেন, কথাও হল, গান্ধীজি আলোচনার মধ্যেই কেঁদে ফেললেন, যুদ্ধের বীভৎসতা তাঁকে বিচলিত করছিল, কিন্তু  সেই যুদ্ধের শরিক হতে নারাজ, জানিয়ে দিলেন অহিংস সহযোগ থাকতেই পারে কিন্তু স্বাধীনতার কী হবে? সাম্রাজ্যবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে, উপনিবেশের স্বাধীনতাও তো জরুরি, গান্ধীজি দুই সাম্রাজ্যবাদীদের লড়াইয়ের মধ্যে ভারতবর্ষের স্বাধীনতার প্রশ্ন আনলেন, দেশের অন্য নেতারা? সাভারকর, হিন্দু মহাসভা ইংরেজদের সাহায্য করতে আগ্রহী, জিন্না ততদিনে পাকিস্তানের দাবি নিয়ে মাঠে, তিনি বললেন, মুসলমান জনসমাজ কী পাচ্ছে? হিন্দু এবং মুসলমান দুটো আলাদা জাতি, একমত মুসলিম লিগ, জিন্নাহ, হিন্দু মহাসভা, সাভারকর। কংগ্রেসের মধ্যেও দোলাচল রয়েছে, এসপার ওসপার লড়াইয়ের পক্ষে সুভাষ বসু, জয়প্রকাশ নারায়ণ, সমর্থন আছে কমিউনিস্টদের। সাম্রাজ্যবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াই, এবং স্বাধীনতা অর্জন। নানান মতামতের মধ্যে গান্ধীজি একই জায়গায়, ভারতবর্ষের স্বাধীনতার কী হবে?

শুরু হল ব্যক্তিগত আইন অমান্য, সি আর রাজগোপালাচারি কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে গেলেন, কংগ্রেসের অনেকেরই মনে হয়েছিল, আপাতত ইংরেজদের সাহায্য করা উচিত। এরমধ্যে গান্ধীজির জীবনে দুটো বিপর্যয় নেমে এল, ১ফেব্রুয়ারি দীনবন্ধু অ্যান্ড্রুজ মারা গেলেন, একমাত্র তিনিই গান্ধীজিকে মোহন বলে ডাকতেন, মারা যাওয়ার ক’দিন আগেই তিনি গান্ধীজিকে এক চিঠিতে লিখেছিলেন, ‘মোহন, স্বরাজ আসছে।’ এদিকে ব্যক্তিগত সত্যাগ্রহের ডাক দিয়ে কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতারা জেলে, এবং ২৭ জানুয়ারি ১৯৪১, গৃহবন্দি অবস্থায় সুভাষ বসুর দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া, আর তার কিছুদিনের মধ্যেই ৪১ এর জুন মাসে হিটলার আক্রমণ করলো রাশিয়া, গোটা পৃথিবীর রাজনৈতিক ছবিটাই বদলে গেলো, আমাদের দেশে যুদ্ধের সময় ইংরেজদের সাহায্য করার প্রশ্নে গান্ধীজি পরিস্কার জানিয়েছিলেন, স্বাধীনতার প্রতিশ্রুতি চাই, চার্চিল জবাব দিয়েছিলেন, ব্রিটিশ সাম্রাজ্য লাটে তুলে দেবার জন্য আমি আসিনি। ব্রিটিশদের সাহায্য করার কথা বলেছিল সাভারকর, হিন্দু মহাসভা, জিন্না, আম্বেদকর এবং দেশের প্রিন্সলি স্টেট, মানে যে সব এলাকা রাজাদের অধীনে ছিল, সেই সিন্ধিয়া, ভোঁসলে, গায়কোয়াড়, নিজামরা, তাঁরা ব্রিটিশদের সাহায্য করার কথা বলেছিল। কংগ্রেস তাদের প্রাদেশিক সরকারগুলোকে পদত্যাগ করতে বলেছিল, সেই সুযোগে বাংলায় ফজলুল হক, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় মিলে সরকার তৈরি করে, বালুচিস্তানের খান ভায়েরা কিন্তু জিন্নার সঙ্গে ছিলেন না, কংগ্রেসের ডাকে তাঁরাও পদত্যাগ করেন। রাশিয়া আক্রমণ করার পরে, ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি তার অবস্থানের পরিবর্তন ঘটায়। তারাও তখন, সোভিয়েত আক্রান্ত, অতএব ফ্যাসিস্ট আটকাতে হবে বলে জনযুদ্ধের ডাক দেয়, ব্রিটিশ সেনা বাহিনীতে ভর্তি হবার ডাক দেয়, যুদ্ধে ব্রিটিশকে সাহায্য করার কথা বলতে থাকে, এবং এরই মধ্যে ৭ অগস্ট ১৯৪১ রবিঠাকুর মারা যান, কংগ্রেসের সোভিয়েত পন্থীরা, নেহেরু ইত্যাদিরা যুদ্ধের প্রশ্নে বিভক্ত হতে থাকেন, গান্ধীজি কিন্তু তখনও এক্কেবারে নিশ্চিত, স্বাধীনতার ডাক দিতেই হবে। জিন্না পাকিস্তানের ডাক দিতে শুরু করেছেন, গান্ধীজি বুঝেছিলেন, যদি স্বাধীনতার ডাক না দেওয়া হয় তাহলে দেশের মানুষ কংগ্রেসের সঙ্গে আর থাকবে না। স্টহিক বুঝেছিলেন, এবং ৮ অগস্ট কংগ্রেসের সভায় ভারত ছাড় আন্দোলনের প্রস্তাব পাস হল। মুম্বইয়ের জনসভায় গান্ধীজি বললেন করেঙ্গে ইয়া মরেঙ্গে, খালি তাই নয়, এবার কিন্তু গান্ধীজি আগেই বলে রেখেছেন, অসহযোগ আন্দোলনের সময় চৌরিচোরাতে হিংসার ঘটনা ঘটেছিল। তিনি আন্দোলন ফেরত নিয়েছিলেন, এবার কিন্তু আর তা হবে না, অহিংসার পূজারী খুব ভাল করেই জানতেন, হিংসার ঘটনা ঘটবে, তাকে আটকানো যাবে না। ৯ তারিখ সকালে কংগ্রেসের প্রত্যেক বড় নেতাকে গ্রেফতার করা হল, গান্ধীজিকেও। ট্রেনে করে তাঁদের পুনা নিয়ে আসা হচ্ছে, অথচ স্টেশনে মানুষের তেমন কোনও সাড়া শব্দ নেই, সুশিলা গান্ধী লিখছেন, এতটা নৈঃশব্দ? গান্ধীজি স্বাধীনতা আনবেন কী করে?

১০ তারিখেই ভুল ভাঙল, সারা দেশ রাস্তায় নামলো, পুনাতে আগা খান প্যালেসে বসেই গান্ধীজি খবর পেলেন, দেশের মানুষ আবার তাঁর পাশে। কমিউনিস্ট পার্টি বিরোধিতা করেছিল, কিন্তু রেভেলিশনারি সোশ্যালিস্ট পার্টি, বলশেভিক পার্টি, আরসিপিআই, ইত্যাদি ছোট বামগোষ্ঠীর সঙ্গেই বাংলায় ফরোয়ার্ড ব্লকও নামলো রাস্তায়। সেদিন এই বাংলার হিন্দু মহাসভার নেতা, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় কী বলেছিলেন? ইংরেজদেরকে চিঠিতে কী লিখেছিলেন? “The question is how to combat this movement (Quit India) in Bengal? The administration of the province should be carried on in such a manner that in spite of the best efforts of the Congress, this movement will fail to take root in the province. It should be possible for us, especially responsible Ministers, to be able to tell the public that the freedom for which the Congress has started the movement, already belongs to the representatives of the people. In some spheres it might be limited during the emergency. Indian have to trust the British, not for the sake for Britain, not for any advantage that the British might gain, but for the maintenance of the defense and freedom of the province itself. You, as Governor, will function as the constitutional head of the province and will be guided entirely on the advice of your Minister.

এক নির্লজ্জ ভূমিকা, সেদিন বাংলার শাসকেরা, হক – শ্যামাপ্রসাদ সরকার ভারত ছাড় আন্দোলন ভাঙার কাজ করেছিলেন, ব্রিটিশদের হাতে হাত ধরে শাসন চালানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। আর বাংলা? উত্তাল হয়েছিল সেদিন। সবচেয়ে বেশী কোথায়? ওই খেঁজুরি, কাঁথি, মেদিনীপুর। ২৯ সেপ্টেম্বর জেলা জুড়ে শুরু হল থানা দখল অভিযান। ময়না থেকে মহিষাদল, সুতাহাটা থেকে ভগবানপুর একের পর এক থানা দখলে এগিয়ে চললেন ৪২ এর সংগ্রামীরা। আন্দোলন শুরুর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্রিটিশ পুলিশের গুলিতে শহিদ হলেন ৪৪ জন। তমলুক আদালত চত্বরে শহিদ হলেন অগ্নিকন্যা মাতঙ্গিনী হাজরা।

আগস্ট আন্দোলন চলাকালীন ঈশ্বরীবালা পাত্র, জনার্দন হাজরা, বিরাজমোহন দাসেদের তৈরি ‘বিদ্যুৎবাহিনী ও ‘ভগিনী সেনাদল’ সুতাহাটা থানা দখল করে জ্বালিয়ে দেয়। রাধাকৃষ্ণ বারীর লেখা ‘অবিভক্ত তমলুক মহকুমার স্বাধীনতা সংগ্রাম’ বই থেকে জানা যায়, আন্দোলন শুরুর আগের দিন ২৮ সেপ্টেম্বর কুকড়াহাটি, চৈতন্যপুর, ডালিম্বচক-সহ বিস্তীর্ণ এলাকার রাস্তা কেটে দেওয়া হয়েছিল। বেলা ২টোয় ৩০ হাজার মানুষের জনস্রোতে ভেসে যায় সুতাহাটা বাজার। ওই অভিযানের পূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন চিকিৎসক জনার্দন হাজরা। সুতাহাটা থানার বড়বাবু তখন তমলুকে অতিরিক্ত পুলিশের বন্দোবস্ত করতে ছুটে গিয়েছেন। থানায় থাকা ২ জন অফিসার ও ৪ জন সিপাইকে জনার্দন বাবু আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন। তাঁদের থেকে কেড়ে নেওয়া হয় ৫টি রাইফেল। সেই সময় একটি ইংরেজ বিমান এলাকায় দু’টি বোমা নিক্ষেপ করে। কিন্তু তা গিয়ে পড়ে জলাজমিতে। উল্লসিত জনতা এরপর আগুন লাগিয়ে দেয় থানায়। একই দিনে বিকেল থেকে শুরু করে রাত দুটো পর্যন্ত চলেছিল ‘বিদ্যুৎবাহিনী’র মহিষাদল থানা দখলের লড়াই। থানায় পৌঁছনোর আগেই হিজলি টাইডাল খালের কাছে পুলিশের গুলিতে শহিদ হন বহু বিপ্লবী।

১৯৪২ সালের ১৭ ডিসেম্বর তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকার গঠিত হয়। ব্রিটিশ শাসনকালে এটা ছিল স্বাধীনতা সংগ্রামীদের সমান্তরাল জাতীয় সরকার। সর্বাধিনায়ক হন বিপ্লবী সতীশচন্দ্র সামন্ত। এই সরকারের বিভিন্ন বাহিনী গঠিত হয়। এই জাতীয় সরকার সে সময় প্যারালাল গভর্নমেন্ট গড়ে তুলেছিল। আইন-শৃঙ্খলা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিচার, কৃষি, প্রচার, সমর ইত্যাদি বিভাগে পৃথক পৃথক সচিব নিয়োগ করা হয়েছিল। সবার ওপরে ছিলেন সর্বাধিনায়ক বিপ্লবী সতীশচন্দ্র সামন্ত। অর্থসচিব ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অজয়কুমার মুখোপাধ্যায় এবং সমর ও স্বরাষ্ট্রসচিব ছিলেন সুশীল কুমার ধাড়া। ১৯৪৪ সালে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্থায়ী ছিল তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকারের অস্তিত্ব।

সেই তমলুকে আজ শ্যামাপ্রসাদের, তাঁর দলের হাত ধরেছে শুভেন্দু মাইতি, এও আর এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। সে যাইহোক ভারতবর্ষের ইতিহাসে ৯ আগস্ট এক আলোকবর্তিকা। কমিউনিস্ট পার্টির ভুল সিদ্ধান্ত, হিন্দু মহাসভার বিশ্বাসঘাতকতা, জিন্না – সাভারকারের বিরোধিতার পরেও ওই আন্দোলন ভিত কাঁপিয়ে দিয়েছিল, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের। এরপর আন্দোলন থামে, ততদিনে কস্তুরবা ওই পুনেতে বন্দি অবস্থাতেই মারা গেছেন। গান্ধী প্রচন্ড অসুস্থ হওয়ায় জেলে পাঠানো হয়েছে বিধান রায়কে, তাঁকে অসুস্থতার কারণে ছাড়া হয়েছে। তিনি মুম্বইতে জুহু সংলগ্ন অঞ্চলে জাহাঙ্গির প্যাটেলের বাড়িতে রয়েছেন। একদিন দেখা গেলো রেফ্রিজেরটরে গোরুর মাংসের পাশেই গান্ধীজির আঙুর রাখা রয়েছে, দোষ বাবুর্চির। গান্ধীজির কানে যেতেই তিনি বাবুর্চিকে কিছু বলতে মানা করেন, এবং সবার সামনেই একটা আঙুর খান। আর স্বাধীন ভারতে কেবল ফ্রিজে গোরুর মাংস আছে এই সন্দেহে একলাখ আহমেদকে জ্যান্ত জ্বালিয়ে মেরে ফেলা হয়। এই জন্যেই আমাদের ইতিহাস পড়তে হবে, বিশেষ করে এখন, যখন বিজেপি আরএসএস আমাদের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা করছে, ভুলিয়ে দেবার চেষ্টা করছে।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২
১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯
২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬
২৭ ২৮ ২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

শুক্রবার দুপুরে বিকাশ ভবনে চাকরিহারাদের নিয়ে জরুরি বৈঠক
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
সমুদ্র সৈকতে বিকিনিতে নবনীতা, সঙ্গী কে ?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
চাকরিহারাদের আন্দোলনের সমর্থনে পথে নামল বামফ্রন্ট
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
মা ছেলের গল্প, ‘আড়ি’র ট্রেলার চোখ ভিজবে!
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
কথাকলির পোশাকে এই অভিনেতাকে চিনতে পারছেন?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
রাস্তায় জ্বলল উনুন, হল রান্নাও! মূল্যবৃদ্ধির অভিনব প্রতিবাদে তৃণমূল
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
বাড়ি পৌঁছনোর নামে তরুণীকে রিসর্টে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
ঋতুস্রাব, স্কুল ছাত্রীকে বের করে দেওয়া হল পরীক্ষার হল থেকে
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে মন্তব্য! মমতাকে আদালত অবমাননার নোটিস
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
স্পা সেন্টারের আড়ালে যৌন ব্যবসা রুখতে বিরাট নির্দেশিকা আদালতের
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
ছিটকে গেলেন গায়কোয়াড়, সিএসকের অধিনায়ক ধোনি  
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
ভিনদেশের নাগরিক রাজ্যের নির্বাচনে প্রার্থী! কী বলল হাইকোর্ট?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
সিদ্দিকুল্লার নেতৃত্বে ওয়াকফ বিরোধী মিছিল, বিরাট হুঁশিয়ারি
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
হাসিনা এবং তাঁর কন্যার বিরুদ্ধে জারি গ্রেফতারি পরোয়ানা, কিন্তু কেন?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
দুপুর গড়াতেই স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজল মহানগরী, মিলবে কী স্বস্তি?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team