Placeholder canvas
কলকাতা রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ |
K:T:V Clock
চতুর্থ স্তম্ভ: সিংহাসন খালি করো, মানুষ আসছে
সম্পাদক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৮ জুন, ২০২১, ১০:১৩:১৮ পিএম
  • / ১০৮০ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

কংগ্রেস দল বা তাদের নকড়া ছকড়া নেতারা শুনলে রেগে যাবেন। কিন্তু তবুও বলছি, দেশের স্বাধীনতা দিবস বা গণতন্ত্র দিবস যেমনভাবে পালন করা হয়, ঠিক সেরকমভাবেই ২৬ শে জুন জরুরি অবস্থা জারি করার দিনটাকেও পালন করা উচিৎ। আমরা যেদিন স্বাধীনতা পেয়েছিলাম, সেটা যেমন জানা জরুরি, ঠিক ততটাই জরুরি সেই দিনটা মনে রাখার। যেদিন আমাদের কাছ থেকে সেই স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। একমাত্র তাহলেই আবার কেউ আমাদের স্বাধীনতা কেড়ে নেবার কথা চিন্তা করতে পারবে না। করলে মানুষ রুখে দাঁড়াবে।
সমস্যাটা হল এই জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল, ২৫ জুন ১৯৭৫ মধ্যরাতে। হ্যাঁ রাষ্ট্রপতি ফকরুদ্দিন আলি আহমেদ এই জরুরি অবস্থার ঘোষণাপত্রে সই করেন সেদিনই অনেক রাতে। তখনও ক্যাবিনেট মিনিস্টাররাও সবাই জানতেন না। পরদিন সকালে সেই ঘোষণার অনুমোদন নেওয়া হয় মন্ত্রীসভার বৈঠকে। রাত থেকেই গ্রেফতারি শুরু হয়। গ্রেফতার হন প্রায় সমস্ত বিরোধী দলনেতারা। সে কথায় পরে আসছি, তার আগে মাথায় রাখুন তারিখ আর বছরটা, ২৫ জুন, ১৯৭৫।
মানে সেদিনের ১৮ বছরের এক সাবালক, আজ ৭৪ বছরের বৃদ্ধ। সেদিন যারা পটনা দিল্লির রাস্তায় মিছিল করেছিলেন, সারা দেশ জুড়ে আন্দোলন করেছিলেন, সেদিন যাঁরা জেল খেটেছিলেন, সেদিন যে সব তরুণ কংগ্রেস নেতারা, দল ছেড়ে বেরিয়ে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন, যাদেরকে তরুণ তুর্কি বলা হয়েছিল, সেই রাজনৈতিক নেতারা আজ তাঁদের রাজনৈতিক জীবনের শেষ পর্যায়ে। জরুরি অবস্থার সময় যাঁরা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, সেই লালু প্রসাদ, মুলায়ম আজ বিছানায়, নীতীশ কুমার কুর্শি বাঁচাতেই ব্যস্ত। জর্জ ফার্নান্ডেজ, সুষমা স্বরাজ, অরুণ জেটলি মারা গেছেন। অটল বিহারি বাজপেয়ী নেই। আদবানীজি জরুরি অবস্থা নিয়ে গত ২৫ শে জুন একটা কথাও বলেননি। তিনি এখন আর কথা বলেন না। জ্যোতির্ময় বসুর মত সিপিআইএম নেতা নেই। সুব্রমণিয়ম স্বামীর এখনও টার্গেট গান্ধী পরিবার। বালাসাহেব দেওরসও নেই, জ্যোতি বসুও নেই। মানে সেদিন যারা রাস্তায় নেমে গণতন্ত্রের জন্য, স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছিলেন, তাঁরা আজ নেই বা থাকলেও সক্রিয় নয়। আর নতুন প্রজন্ম? এই শতাব্দীর সন্তানেরা? তাঁদের জানাই নেই এরকম কিছু হয়েছিল, হঠাৎ একদিন মাঝরাতে চলে গিয়েছিল আমাদের কথা বলার অধিকার, মিছিল, মিটিং করার অধিকার, প্রতিবাদ করার অধিকার, মানুষের মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়ে গণতন্ত্রকে ধর্ষণ করা হয়েছিল, প্রকাশ্যেই। মাত্র ৪৬ বছর আগে। কেন এই কথা মনে রাখতে হবে? কেন মনে রাখতেই হবে যে রাষ্ট্র যে কোনও সময়েই কেড়ে নিতে পারে আমাদের মৌলিক অধিকার। মনে রাখতেই হবে যে চাকরি, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, জিডিপির চেয়েও অনেক দামি জিনিষ হল মানুষের স্বাধীনতা। কারণ এই মুহূর্তে মোদি সরকার, সেই অন্ধকার দিনগুলোকেই আমাদের সামনে এনে হাজির করেছে। এবার উল্লেখযোগ্য তফাৎ হল ১৯৭৫ এ জরুরি অবস্থা জারি করার জন্য সংবিধানের এক ধারা খুঁজে বার করে, রাষ্ট্রপতিকে দিয়ে সই করিয়ে, পরে হলেও ক্যাবিনেটে পাশ করিয়ে তবে বিরোধীদের জেলে পোরা গিয়েছিল। সাংবাদিকদের ভয় দেখানো গিয়েছিল। এবার সেটুকুরও বালাই নেই। নরেন্দ্র মোদির সরকার এক অঘোষিত জরুরি অবস্থা জারি করেছে। দেশ জুড়েই সে জরুরি অবস্থা চলছে। সেবার জরুরি অবস্থার তেমন বিরোধিতা দক্ষিণে হয়নি, এবার উত্তর দক্ষিণ পূর্ব পশ্চিম থেকে একই বিরোধিতার স্বর শোনা যাচ্ছে। সেবার ইন্দিরা ইজ ইন্ডিয়া বলা হয়েছিল। এবার মোদিকেই এই ভারতের মহামানব বলা হচ্ছে। সেবারেও দেশপ্রেম আর জাতীয়তাবাদের বন্যা বয়েছিল। বাংলাদেশ যুদ্ধের পর পাকিস্তান বিরোধী জিগিরকে সামনে রেখে। এবার পুলওয়ামা, বালাকোটের ঘটনাকে সামনে রেখেই সেই জাতীয়তাবাদের উগ্র প্রচার চলছে। সেবার বলা হয়েছিল গরীবি হটাও। এবার বলা হচ্ছে সবকা বিকাশ। সেবার সংবাদ মাধ্যমকে প্রেস সেন্সর দিয়ে চুপ করানো হয়েছিল। এবার সংবাদ মাধ্যমের মালিকদেরই এই অভিযানের শরিক করা হয়েছে। সেবার ছিল মিসা, কাফেপোশার মত কালা আইন। যা দিয়ে বিরোধী শুধু নয়, যে কোনও প্রতিবাদ, মতের অমিলকেই চুপ করানো হত। এবার ইউএপিএ আর সিডিশন মানে দেশদ্রোহীতার আইন মুড়ি মিছরির মত প্রয়োগ করা হচ্ছে। সেবার ছিল পুলিশ, আইবি, আর ইনকাম ট্যাক্স। এবার সিবিআই, ইডি, ইনকাম ট্যাক্স, এনআইএ, পুলিশ, আই বি সব্বাই। যে কেউ কড়া নাড়তে পারে মধ্যরাতে নয়, দিনে দুপুরে। কেবল মাত্র ভ্যাক্সিনেশন নিয়ে যে অরাজকতা চলছে, তার বিরোধিতায় ফেসবুক ট্যুইটারে লেখার জন্য, কি একটা পোস্টার মারার জন্য অন্তত ১০ জন জেলে আছেন। সরকারের বিরুদ্ধে একটা কথা বললে, সমালোচনা করলে তাঁকে দেশদ্রোহী বলা হচ্ছে। জেলে পাঠানো হচ্ছে। সর্বোচ্চ আদালতকে বলতে হচ্ছে, সরকারের বিরোধিতাকে দেশদ্রোহীতা বলা যায় না। আদালত সেসব বলার আগেই, দেড় বছর জেল খাটল পিঁজড়া তোড়ের বীরাঙ্গনারা, নাতাশা নারওয়াল, দেবাঙ্গনা কলিতা আর আশিফ ইকবাল তনহা। হাইকোর্টের বিচারপতি জাস্টিস সিদ্ধার্থ মৃদুল, আর অনুপ জয়রাম বম্ভানি ১৫ জুনের রায় দিতে গিয়ে বলছেন, প্রতিবাদ করার অধিকার আর উগ্রপন্থার মধ্যে সীমারেখাকে রাষ্ট্র মুছে দিতে চাইছে। তাঁরা দিল্লি পুলিশ এবং দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের দিকে সরাসরি আঙুল তুলছেন। যে মন্ত্রকের মাথায় বসে আছেন অমিত শাহ। তাঁরা বলছেন “It seems, that in its anxiety to suppress dissent, in the mind of the state, the line between the constitutionally guaranteed right to protest and terrorist activity seems to be getting somewhat blurred. If this mindset gains traction, it would be a sad day for democracy.”
পরিস্কার বলছেন যে এরকম যদি চলতে থাকে, তাহলে তা হবে ভারতের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার এক দুঃখজনক অধ্যায়।
তাঁরা এসব বলার পরে তিনজনকেই জামিন দিচ্ছেন, কিন্তু ঔদ্ধত্য দেখুন, প্রশাসনের ঔদ্ধত্য, তাঁদেরকে সেদিন জেল থেকে ছাড়া হচ্ছে না, সরকার আবার আবেদন করছে আদালতে, সেখানেও হারছে, এবং ওরা ছাড়া পাচ্ছে। কবে এই রায় আসছে? ১৫ জুন। আর ২৫ জুন দেশের প্রধানমন্ত্রীর ভড়ংটা দেখুন, তিনি মানুষকে মনে করাচ্ছেন, ১৯৭৫ এর জরুরি অবস্থার কথা। যেখানে বিজেপি শাসিত রাজ্যে ট্যুইট করার জন্য, ফেসবুকে লেখার জন্য জেলে পোরা হচ্ছে। সাংবাদিকদের ওপর ইউএপিএ লাগানো হচ্ছে। মোদি ভক্তরা, বিজেপির আইটি সেল ঝাঁপিয়ে পড়ছে হিংস্র জানোয়ারের মত। যে কোনও প্রতিবাদীর ওপরে, সেখানে সেই প্রধানমন্ত্রী, যিনি নিজেই বলে থাকেন, তিনি জরুরি অবস্থার বিরুদ্ধে লড়েছিলেন। যে লড়াইয়ের প্রমাণ তাঁর এক শিখ ছদ্মবেশে তোলা ছবি ছাড়া কিছুই নেই। যেমন নেই তাঁর ছোটবেলা থেকে অজস্র গুলগল্পের প্রমাণ, সেই প্রধানমন্ত্রী গোটা দেশকে এক অঘোষিত জরুরী অবস্থার মধ্যে এনে ফেলেছেন। ইন্দিরা গান্ধীর একটা সুবিধে অন্তত ছিল, তিনি যেহেতু যাই হোক একটা আইনের কথা বলে জরুরি অবস্থা অফিসিয়ালি ঘোষণা করেছিলেন। তাই তিনি একটা সময়ের পরে অফিসিয়ালি সেই জরুরি অবস্থা তুলে নেবার কথাও বলেছিলেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী, প্রধান সেভক, চওকিদারের সে সুযোগও নেই। আমরা এক অঘোষিত জরুরি অবস্থার মধ্যেই আছি। যেখানে মানুষের মৃত্যু আর মৃত্যু সংখ্যা নিয়ে মিথ্যে, ডাহা মিথ্যে বলে চলেছেন আমাদের রাষ্ট্রপ্রধান। আমাদের এই অঘোষিত জরুরি অবস্থাকে রুখতে হলে প্রত্যেকটা মানুষকে জানতে হবে ৭৫ এর জরুরি অবস্থার ইতিহাস।
আসুন আবার সেই দিনটাতে একটু ফিরে যাই। সারা দেশে জয়প্রকাশ নারায়ণ ঘুরছেন। গুজরাটে নবনির্মাণ আন্দোলন শুরু হয়েছে সেই কবে, কংগ্রেস দলের মধ্যে অনেকেই যোগাযোগ রাখছেন প্রতিবাদীদের সঙ্গে। ৭৪ এর রেল ধর্মঘটের ব্যপকতা নজর কেড়েছে দুনিয়ার শ্রমিকদের। গ্রেফতার করে, জেলে পাঠিয়েও লাভ হচ্ছে না। পটনা রামলীলা ময়দানে ছাত্র, যুবকের বিশাল ভিড়ের মধ্যে পুলিশকেও দেখা গেছে মন দিয়ে ভাষণ শুনতে। ৫ জানুয়ারি রেলমন্ত্রী এল এন মিশ্রা সমস্তিপুর স্টেশনে বোমায় উড়ে গেলেন। কেউ ধরা পড়ল না। এই সব চলছে। এরমধ্যে ২৫ জুন ১৯৭৫, দুপুরবেলায় দিল্লির রামলীলা ময়দানে জয়প্রকাশ নারায়ণের জনসভা। ওই ভ্যাপসা গরমের মধ্যে জনসমাগম ছিল দেখার মত, মঞ্চে অটল বিহারী বাজপেয়ী, লালকৃষ্ণ আদবানী, জেএনইউর কিছু ছাত্রছাত্রী, চারিদিকে মানুষ। জয়প্রকাশ উঠলেন, কয়েকটা কথা বলার পর বললেন, ‘আজ আপনাদের একটা কবিতা শোনাবো। মজার কথা হল সেই কবি মারা গেছেন, ১৯৭৪ এ, এক বছর আগে।’ জয়প্রকাশ কবির নাম বলতেই হাততালির ঝড় উঠলো, উনি কবি রামধারি সিং দিনকরের কবিতা বলতে শুরু করলেন। সেই বিখ্যাত কবিতা, সিংহাসন খালি করো কি জনতা আতি হ্যায়। সিংহাসন খালি করো, মানুষ আসছে। হ্যাঁ জরুরি অবস্থার সময়ে প্রত্যেক মানুষ এই কথাই বলেছে প্রতিদিন। আজও সেই আবৃত্তি দরকার, প্রত্যেক মুখে আসুক সেই প্রত্যয়, সিংহাসন খালি করো, মানুষ আসছে।
যুগযুগান্ত ধরে নিভে যাওয়া ছাই থেকে
আবার আগুন জন্ম নিচ্ছে
মাটি সোনার মুকুট পরে হাসছে মৃদু মৃদু
দুটো রাস্তার মোড়ে যারা আছো শোনো, সময় রথের ঘর্ঘর শব্দ
সিংহাসন খালি করো, মানুষ আসছে।
মানুষ? হ্যাঁ মাটি আর ঘামে সিক্ত সেই মূর্তি
শীত গ্রীষ্ম সহ্য করে আসছে যুগ যুগান্তর
দেহে যখন সাপের বিষের যন্ত্রণা
তখনও যে ব্যাথায় কাতর হয় না।
মানুষ? “হ্যাঁ তার যাবতীয় বড় ছোট্ট কথার দিব্যি
মানুষ সত্যিই অনেক ব্যাথা সইতে পারে।“
তা বেশ, কিন্তু এই সর্বংসহা মানুষ কী বলতে চায়?
এটাই বড়, সবথেকে বড় প্রশ্ন,
মানুষ ঠিক কী বলতে চায়।
তার মানে মানুষ কি ফুল নাকি যার কোনও বোধ নেই?
তাকে যখন মনে হবে সাজিয়ে রাখো ফুলদানিতে?
বা মানুষ কোনও দুগ্ধ পোষ্য শিশু যাকে শান্ত করার জন্য
যে মন্ত্র তাতে কেবল কটা খেলনা থাকলেই হয়ে যাবে?
এরপরে মাটি কেঁপে ওঠে
তুফান ছোটে আকাশ পৃথিবী জুড়ে
এই মানুষের মাথা আর চোখ
আগুন ছড়ায় চারদিকে
দুটো রাস্তার মোড়ে যারা আছো শোনো, সময় রথের ঘর্ঘর শব্দ
সিংহাসন খালি করো, মানুষ আসছে।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬
১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩
২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

উপনির্বাচনে ছয়ে ছক্কা তৃণমূলের, বিরোধীরা দিশাহারা
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
বড়পর্দায় সুপার হিট! তবুও কেন ঘন ঘন পর্দায় দেখা মেলে না শ্রদ্ধার?
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
বিহারে ভরাডুবি! ভোটের ময়দানে খাতা খুলতে ব্যর্থ পিকে’র প্রার্থীরা
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
গ্রেফতারি পরোয়ানার বিরুদ্ধে মুখ খুললেন নেতানিয়াহু
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
রাহুলকে ছাপিয়ে ওয়েনাডে জয়ী প্রিয়ঙ্কা
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
দল-বদল করেও ভোটে হেরে গেলেন বাবা সিদ্দিকি’র পুত্র জিশান
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
বলিউডে জুটিদের ঘন ঘন বিবাহ বিচ্ছেদের নেপথ্যে কারণ কী?
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
‘এবার সংসদ ওয়েনাড়ের কণ্ঠস্বর শুনবে, উচ্ছ্বসিত প্রিয়াঙ্কা
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
নৈহাটিতে সবুজ ঝড়, ৪৯১৯৩ ভোটে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
বাংলায় ৬ এ ৬ তৃণমূলের, মা-মাটি-মানুষকে ধন্যবাদ মমতার
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
কে হবেন মুখ্যমন্ত্রী? কী বললেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ?
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
যশস্বী-রাহুল জুটিতে তছনছ একের পর এক রেকর্ড
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
ফলোয়ার্স ৫.৬ মিলিয়ন, ভোট মাত্র ১৫৫ টি! কে সেই অভাগা প্রার্থী?
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
‘আমি পাহারাদার, জমিদার নই’, ভোটের রেজাল্টের পরেই বিজেপিকে কটাক্ষ অভিষেকের
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
মাইয়া যোজনার ম্যাজিকেই ঝাড়খণ্ডের ক্ষমতায় হেমন্ত
শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team