Placeholder canvas
কলকাতা বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫ |
K:T:V Clock
Fourth Pillar | ফান্দে পইড়া বগায় কান্দে, মোদিজিও কান্দে
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By: 
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫, ০৩:২৫:৪০ পিএম
  • / ২১ বার খবরটি পড়া হয়েছে

সন্ত্রাস, ইরান, মুদ্রা— তিন দিক থেকে বিরাট সংকটে, মানে ফাঁদে পড়লেন আমাদের বগা নরেন্দ্র মোদি, বিপত্তিতে পড়লেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এক্কেবারে ফান্দে পইড়া বগায় কান্দে অবস্থা। BRICS সম্মেলন, ২০২৫। জায়গা দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন। আলোচনার কেন্দ্রে ছিল ভারত, ইরান, পাকিস্তান। আর তেমন এক সময়ে হঠাৎ করে টুইট করে বোমা ফাটিয়ে দেওয়া এক মার্কিন নেতা— বিশ্ব জোকার ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি সরাসরি বললেন—”BRICS is anti-American”। একইসঙ্গে ফের হুঁশিয়ারি—BRICS দেশগুলো যদি এইভাবে চলতে থাকে, তাহলে তিনি ক্ষমতায় ফিরেই সব দেশের ওপর ১০% আমদানি শুল্ক চাপাবেন। তবে ট্রাম্প যতটা ক্ষুব্ধ আমেরিকার দিক থেকে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ততটাই চাপের মুখে দু’দিক থেকেই, ঘরে বাইরে তিনি প্রবল চাপের মুখে। একদিকে পাকিস্তান ইস্যুতে চুপ করিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে, অন্যদিকে ইরানকে সমর্থন করে তিনি আমেরিকার অসন্তোষ কুড়িয়ে এনেছেন। এর মধ্যে আবার দেশে ফিরে বিরোধী দল ও মিডিয়ার জেরাও অপেক্ষা করছে। পহলগামে হিন্দু তীর্থযাত্রীদের উপর জঙ্গি হামলা হয়। ভারতের অভ্যন্তরে সেটা নিয়ে ব্যাপক ক্ষোভ। যুদ্ধ শুরু হয়েও আচমকা যুদ্ধ বিরতি। এরপর প্রত্যাশা ছিল—BRICS-এর মতো একটি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারত তার জোটসঙ্গীদের পাশে পাবে, পাকিস্তানের নাম উঠে আসবে, এবং একজোটে তার সন্ত্রাসের পৃষ্ঠপোষকতার নিন্দা হবে। কিন্তু বাস্তবে কী হল? BRICS-এর যৌথ বিবৃতিতে সন্ত্রাসবাদের নিন্দা তো এল, কিন্তু পাকিস্তানের নাম এল না। এমনকি পহলগাম হামলার সঙ্গে জড়িত ‘ক্রস বর্ডার টেররিজম’-এর কথাও উহ্য রইল। এই বিবৃতির ভাষা ছিল পুরানো স্কুলের কূটনৈতিক ঘরানার মতো—”We reaffirm our commitment to combating terrorism in all its forms…” ইত্যাদি। ভারত যেটা চেয়েছিল, সেটা হল না। চীন ও রাশিয়া স্পষ্টভাবে পাকিস্তানকে রক্ষা করল, ইরানও একই লাইনে থাকল।

ফলে মোদিজি এই বিষয়টা নিয়ে দেশে ফেরার পর বিরোধীদের মুখোমুখি হবেন—‘আপনার সরকার তো বলেছিল, পাকিস্তান আজ বিশ্বদরবারে একঘরে। তাহলে কী হল?’ আরেকটা বড় ইস্যু হল ইরানের ওপর ইজরায়েলের সাম্প্রতিক বিমান হামলা। এই হামলার প্রতিবাদে BRICS একজোট হয়ে বলেছে—“This is unilateral aggression and a violation of sovereignty.” অর্থাৎ সরাসরি ইজরায়েল ও তার মিত্র আমেরিকার বিরুদ্ধে কড়া অবস্থান নেওয়া হয়েছে। এখানে মোদির সমস্যা অন্য জায়গায়। আমেরিকার সঙ্গে ভারতের বিগত কয়েক বছর ধরে যে কৌশলগত ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়েছে—বিশেষ করে প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা, ট্রেড ও এনার্জি সেক্টরে—তা এখন ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ভারত BRICS-এর এই অবস্থানে সম্মতি দেওয়ায় ওয়াশিংটনের দৃষ্টিতে ভারত এখন আর পুরোপুরি বন্ধু নয়, বরং “Opportunistic ally”। আর তারই ইঙ্গিত মিলল ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন্তব্যে। তিনি যা বললেন, তার সার সংক্ষেপ হল, ঐ ব্রিক্স-এ বসে আমেরিকাকে বাঁশ দেওয়ার চেষ্টা করবে আর আমেরিকার সঙ্গে ট্রেড ডিলে সুবিধে চাইবে দুটোই হবে না। ব্রিক্স-কে শেষ করে দেওয়ার কথা ট্রাম্প সাহেব আগেও বলেছেন, এবারে আবার সেই হুমকি দিলেন। আবার এটাও খুব স্পষ্ট বার্তা—মোদি এখন ব্রিক্স-এর সঙ্গে থেকে যেমন আমেরিকাকে চটাচ্ছেন, আবার আমেরিকাকে খুশি রাখতে গিয়ে ব্রিক্স জোটে সমস্যায় পড়ছেন। BRICS কি তহলে এখন ‘অ্যান্টি-আমেরিকান’? বটেই তো, ব্রিক্স-এ চীন আছে, রাশিয়া আছে, ইরানও আছে। চীন, রাশিয়া সরাসরিই জানিয়েই দিয়েছে, তারা ইরানের পাশে আছে। দক্ষিণ আফ্রিকা ইজরায়েলের নেতানিয়াহুকে ওয়ার ক্রিমিনাল হিসেবে ঘোষণা করেছে সেই কবেই। এবং দক্ষিণ গোলার্ধের এই দেশগুলো যে এক সমান্তরাল অর্থনীতি তৈরি করতে চায়, আর তা যে আমেরিকার স্বার্থ ক্ষুণ্ণ করবে, তা খুব পরিস্কার।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | মোদিজির নেতৃত্বে নির্বাচন এক তামাশা হয়ে উঠছে

কাজেই ট্রাম্পের বক্তব্য যে হঠাৎ নয়, সেটা আরও বুঝতে পারা যায় BRICS-এর সাম্প্রতিক পদক্ষেপগুলো দেখে। ১) নতুন মুদ্রা তৈরির ভাবনা: ডলারকে বাইপাস করে BRICS নিজস্ব মুদ্রা তৈরির পরিকল্পনা করছে। এই সিদ্ধান্ত যদি বাস্তবায়িত হয়, তবে বিশ্বের বাণিজ্য কাঠামো আমূল পালটে যাবে। এটা আমেরিকার জন্য সরাসরি চ্যালেঞ্জ। আজ হিসেব করলে ৮০% ব্যবসা ডলারেই হচ্ছে, ব্রিক্স যদি অন্য মুদ্রা চালু না করেও, কেবল ডিজিটাল লেনদেন করার এক ব্যবস্থাও করে, তাহলেও তা ডলারের ওপরে বিরাট আঘাত করবে। ২) BRICS ব্যাঙ্কের বিস্তার, BRICS উন্নয়ন ব্যাঙ্কের (NDB) বিস্তারে এখন সৌদি আরব, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশের প্রবেশ ঘটেছে। অর্থাৎ ওপেক ও এশিয়ার শক্তিধর তেল-রাষ্ট্রগুলোও এখন ব্রিক্সের ছায়ায় আসছে। কাজেই আমেরিকার তেলের উপর নির্ভরশীলতা কমবে। এটা ট্রাম্প বোঝেন। ৩) সামরিক এবং রাজনৈতিক ঐক্য, BRICS এখন শুধু অর্থনৈতিক নয়, একধরনের রাজনৈতিক ও কৌশলগত মঞ্চ হয়ে উঠছে, যেখানে আমেরিকান একাধিপত্যের বিরুদ্ধে ঐক্য গড়া হচ্ছে। এই প্রেক্ষিতে ট্রাম্পের ‘Anti-American’ তকমা আসলে একটা ভবিষ্যৎ যুদ্ধের সূচনাবিন্দু—ডলার বনাম বিকল্প মুদ্রা, ন্যাটো বনাম BRICS, পশ্চিম বনাম দক্ষিণ। আর সেখানেই ভারতের রাজনৈতিক জট, দু’নৌকায় পা, আর দু’ধার থেকেই এক বিপদ ঘাড়ে এসে পড়েছে। সমস্যা ভারসাম্যের। মোদি সরকারের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ হল—কীভাবে ভারসাম্য রক্ষা করা যায় এই দুই বিপরীত মেরুর মধ্যে? একদিকে— মোদি চান আমেরিকার কাছ থেকে বড় ট্রেড ও প্রতিরক্ষা ডিল, চান মাইক্রোচিপ ফ্যাক্টরি, হাই-টেক লগ্নি, পরমাণু শক্তি সহযোগিতা।

অন্যদিকে, ভারত BRICS ছাড়তে পারে না। কারণ সেটা উন্নয়নশীল দেশের নেতৃত্বের প্রতীক, চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে সংঘাত করে BRICS-এ দাঁড়ানো কঠিন। ইরান ও সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে হবে তেল ও মুসলিম দুনিয়ার কারণে। এতদিন এই চাপের মধ্যেই মোদি দু’দিকে হেসে, হেঁ হে করে, দু’দিকে কূটনৈতিক মুখোশ পরে চালিয়েছেন। এবারে সেই দু’নৌকাতে পা দিয়ে চলবে না, পক্ষ নিতে হবে। এর মধ্যে ভেসে থাকা আজ সবার কাছে পরিস্কার, আর তাতে কোনও পক্ষই পুরোপুরি সন্তুষ্ট নয়। তাহলে আমাদের বিশ্বগুরু মোদিজির সামনে কী পথ? এই মুহূর্তে মোদিজির সামনে দু’টো রাস্তা খোলা— ১) BRICS-কে শক্তিশালী করতে গিয়ে আমেরিকার ক্ষোভ উপেক্ষা করা, যার মূল্য হতে পারে ট্রেড ডিল বন্ধ হওয়া, বিনিয়োগ হ্রাস, কৌশলগত দূরত্ব। ২) BRICS-এ সতর্ক অবস্থানে থাকা, চীনের দাপট থেকে দূরে থাকা, এবং সন্ত্রাস ও মধ্যপ্রাচ্য ইস্যুতে নিরপেক্ষ অবস্থান রাখা, যাতে আমেরিকার বিশ্বাস বজায় থাকে। কিন্তু বাস্তবে এই ‘নিরপেক্ষতা’ এখন আর সম্ভব নয়। বিশ্ব এখন দ্বিধাভাগ হতে শুরু করেছে। একদিকে পশ্চিমা ব্লক, অন্যদিকে দক্ষিণ-উদীয়মান জোট। মোদি সরকার এর এতদিনের ‘দু’পক্ষেই বন্ধু’ থাকার কৌশল হয়তো এবার আর টিকবে না। বিশ্বগুরু’র আচরণ এখন বিশ্বের নেতাদের কাছে ক্রমশ নিজের এই নীতিহীনতার কথা তুলে ধরছে, বাকিরা একে সুবিধেবাদ বলেও চিহ্নিত করছে। BRICS বৈঠকে মোদি অনেক ছবি তুলেছেন, বক্তৃতা দিয়েছেন, উন্নয়নশীল দুনিয়ার নেতা হওয়ার বার্তা দিয়েছেন। কিন্তু শেষমেশ দেশে ফিরে তাঁর সামনে প্রশ্নটা রয়ে গেল—”আপনি যে শক্তিশালী আন্তর্জাতিক নেতা হতে চেয়েছিলেন, আপনি কি আসলে কারও চোখেই গুরু, না কেবল সুবিধাবাদী অংশীদার?” ব্রিক্স বৈঠক শেষ হলেও মোদির কূটনৈতিক পরীক্ষা এখনও চলছে। এর আগেই বলেছিলাম এই জুলাই মাসে দুটো সাংঘাতিক বাধা মোদিজিকে পার করতে হবে। দু’টোই তাঁর নিজের তৈরি সমস্যা, এবং দু’জায়গাতেই তিনি ব্যাকফুটে। ‘জি সেভেন’-এ ডাক পাচ্ছিলেন না, ভক্তকূলও লিখতে শুরু করেছিল, ভারত কোনও ‘জি সেভেন’-এর মুখাপেক্ষি নয়, ভারত নিজের জোরে বিশ্বের পঞ্চম অর্থনীতি, কাজেই ‘জি সেভেন’-এ যাবার জন্য লালায়িত নয়। হ্যাঁ, ঠিক এই কথা বিজেপির মুখপাত্র সাংসদ সম্বিত পাত্র যেদিন বলেছেন, তার ঠিক পরের দিনই কানাডার ডাক এসেছে, ডাক আসার ৩৫ মিনিটের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী নিজেই সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন যে ডাক এসেছে। মানে ডাক আসাটা যে খুব গুরুত্বপূর্ণই ছিল, সেটা এখন পরিস্কার। হ্যাঁ মোদিজি যেভাবে নিজেকে দেশের মধ্যে এক বিশ্বগুরুর মতন এক উচ্চতায় দাঁড় করিয়েছেন, তার খেসারত দিতে হবে বৈকি। যুদ্ধ চলাকালীন, যুদ্ধের আগে বিরাট বিরাট কোটেশন দিয়েছেন, এমনকি ‘অব গোলি খা’ জাতের ফিল্মি ডায়ালগও শোনা গিয়েছে তাঁর মুখে। কাজেই দেশের মানুষদের মধ্যে এক্সপেকটেশনও বেড়েছিল, বিরাট সেই চাহিদা এক স্বপ্নের জন্ম দিয়েছিল, পাকিস্তান বলে আর কিছুই থাকবে না। মোদিজি তো বাচ্চা, শুভেন্দু অধিকারী বা ঐ গোত্রের অনেক নেতাই বলেছেন পাকিস্তান গাজা স্ট্রিপ হয়ে যাবে। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে গোটা সাতেক জায়গার ধ্বংস ছবি দেখানোর পরেই যুদ্ধ বন্ধ, তাকে কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন মোদিজি? এর আগে সংসদে দাঁড়িয়ে ডাহা মিথ্যে বলেছেন, বলেছেন নেহেরু সেদিন পুরো কাশ্মীর দখল না করে যুদ্ধ বিরতি কেন করেছিলেন। আজ সেই একই প্রশ্ন তাঁর দিকে। কারণ এই জুলাই মাসেই সংসদের বাদল অধিবেশন। প্রশ্ন তো উঠবেই, কটা রাফাল ভেঙেছে? কজন পাইলট নিঁখোজ? এসবের উত্তর তো “জানি না” বললেই চলবেনা, বিরোধীরা চেপে ধরবে, আর শরিক দল, সমর্থন দেনেবালা দল জেডিইউ আর তেলেগুদেশম চুপ করে বসে থাকবে। আর দলের হয়ে লড়তে হবে কিন্তু সেই মোদিজিকেই।

হ্যাঁ বহু অপ্রিয় প্রসঙ্গ সামনে এসে দাঁড়াবে। দু’নম্বর বিপদ হল এই ব্রিক্স সম্মেলন। আলোচনা হল? ১) কীভাবে আমেরিকান ট্যারিফ বাণিজ্যের মোকাবিলা করা যায়। ২) কিভাবে তৃতীয় বিশ্বে, মানে আমেরিকা আর ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের পাল্টার এক অর্থনৈতিক গোষ্ঠি গড়ে তোলা যায়? ৩) ব্রিক্স-এর আলাদা মুদ্রা চালু করা যায় কি না? ৪) ইরানের ওপরে ইজরায়েলি আগ্রাসনের চরম নিন্দা করে যৌথ বিবৃতি এল? ৫) পহলগামের ঘটনা নিয়ে যে নিন্দা বিবৃতি এল, তাতে কোথাও পাকিস্তানের নাম নেই।  ট্রাম্প সাহেব আগেও হুমকি দিয়েছেন, এই ব্রিকস-কে তিনি শেষ করে দেবেন। আর ব্রিক্স-এর এই অর্থনীতিকে সমর্থন করলে ‘একস্ট্রা টু এ বি’ নয়, এক্সট্রা ১০% ট্যারিফ। ট্রাম্পের সাফ কথা, “দুনিয়াদারি গয়া ভাড়মে, আমার দেশের মানুষ ফার্স্ট প্রায়োরিটি, মার্কিনি বাণিজ্য ফার্সট প্রায়োরিটি।” এগুলোকে সামনে রেখেই নতুন মার্কিনি ব্যবস্থা তৈরি হবে। পুরনো রাস্তা ছেড়ে ট্রাম্প সাহেব এবার বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মীকেই আদর্শ বলে মনে করে তাঁরা যাবতীয় পুরনো নীতি আদর্শ ইত্যাদি ফেলে এক নতুন আমেরিকা হয়ে উঠছে। ট্রাম্প সাহেব যতই নিজেকে বাণিজ্যমুখী করে তুলুন না কেন, বিশ্বের ছোট বড় দেশ মিলে ব্রিক্স কিন্তু যে কোনও মূহুর্তে এক বিরাট জোটের সূচনা করতেই পারে, যা আগামী দিনে আমেরিকার কাছে এক বিপজ্জনক অবস্থা তৈরি করতে পারে। কাজেই সমস্ত ডিপ্লোম্যাটিক, কূটনৈতিক রাজনৈতিক জোট ছেড়ে কেবল বাণিজ্য নিয়ে এগোতে থাকা ট্রাম্প সাহেব এক পাড়ার মাস্তানের ভূমিকায় নেমেছেন, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুমকি দিয়ে এক নতুন ওয়ার্লড অর্ডার তৈরি করতে চাইছেন, কিন্তু তা এত সহজ হবে না। সেই ওয়ার্ল্ড অর্ডারের বিরুদ্ধেই নেমেছে চীন রাশিয়া, লাতিন আমেরিকার দেশগুলো, ব্রাজিল বা কলম্বিয়া। কিন্তু সেই লড়াই এ আমাদের দেশ বা মোদিজির নেতৃত্ব এখনও দিশাহীন।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২
১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯
২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬
২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

বাংলায় ডিটেনশন ক্যাম্প তৈরি করতে চায় বিজেপি, NRC নিয়ে তোপ অভিষেকের
বুধবার, ৯ জুলাই, ২০২৫
শিক্ষক শিক্ষিকাদের জন্য বিশেষ বিজ্ঞপ্তি মধ্যশিক্ষা পর্ষদের
বুধবার, ৯ জুলাই, ২০২৫
শমীকের সঙ্গে বৈঠকের পর দিলীপকে দিল্লিতে তলব
বুধবার, ৯ জুলাই, ২০২৫
বীরাঙ্গনার প্রথম ঝলকে চমক সন্দীপ্তার
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
৯ জুলাই, বুধবার ভারত বন্‌ধ
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
বীরভূমের ৬ বাসিন্দাকে দিল্লি থেকে পুশব্যাক, বাংলাদেশ থেকে পাইকর গ্রামে ফিরিয়ে আনার আবেদন
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
ইন্টারনেট ছাড়াই চ্যাটিং! WhatsApp-কে টক্কর নতুন এই অ্যাপের
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
চিন্নাস্বামী কাণ্ডে পুলিশকে চার্জশিট দিতে নিষেধাজ্ঞা হাইকোর্টের
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
নাবালিকাকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে উত্তপ্ত চাঁদপুর, গ্রামবাসীর রোষের মুখে পুলিশ
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
শমীক-দিলীপ প্রায় ৩০ মিনিট বৈঠক, কী কী আলোচনা হল?
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
‘বিস্ফোরণ হলে প্রচুর মানুষ প্রাণ হারাবেন’, ইন্ডিগো বিমানে মিলল চিরকুট
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
শমীক-দিলীপ হাতে হাত, এবার কী করবেন শুভেন্দু?
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
‘কিউঁ কি সাস ভি কভি বহু থি’-র নতুন প্রোমোয় এল সম্প্রচারের দিন
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
মিস্টার পারফেকশনিস্টের জীবনে কী নতুন ইনিংস শুরু হলো!
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
বিলিতি খাবারে জমে যাবে আড্ডা! শর্মা জি’র ক্যাফেতে খাবারের দাম কত জানেন?
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team