Placeholder canvas
কলকাতা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
চতুর্থ স্তম্ভ : মুসলিম জনসংখ্যা হু হু করে বাড়ছে
সম্পাদক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৭ অক্টোবর, ২০২১, ১০:৩০:০৫ পিএম
  • / ১৫১৩ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

ভারতবর্ষে মুসলমান জনসংখ্যা হু হু করে বাড়ছে, এমনভাবে বাড়ছে যে ২০৪০/২০৫০ এর মধ্যেই এদেশে মুসলমানরাই হবে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ, তারাই দেশ শাসন করবে, হিন্দুরা সংখ্যালঘু হয়ে যাবে, দেশে আর গণতন্ত্র থাকবে না, ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি। নরেন্দ্র মোদির ভক্তরা, আর এস এস – বিজেপির প্রচারকরা এই বিষ ছড়ায় প্রতিদিন, গত বিধানসভা ভোটে এই বিষ ছড়িয়েছে কাঁথির খোকাবাবু, দিলীপ ঘোষের দল। কেন?

হিন্দু ভোটের মেরুকরণের জন্য, হিন্দু মানুষজনকে ভয় দেখিয়ে তাদের দিকে নিয়ে যাবার জন্য, এবং এটা দুঃখজনক হলেও সত্যি যে বহু সাধারণ মানুষ তাদের এই কথায় বিশ্বাস করেছে, তাদের দেওয়া মিথ্যে, তৈরি করা পরিসংখ্যান শুনে ধারণা তৈরি করেছে, হিন্দু খতরে মেঁ হ্যায় স্লোগান তুলেছে, নিজের পড়শীদের সন্দেহের চোখে দেখেছে, বিজেপিকে ভোট দিয়েছে। এ নিয়ে বার কয়েক আলোচনা করেছি, আজ আবারও একবার দুটো কারণে এই নিয়ে আলোচনা করব। কারণ এক, পিউ রিসার্চ সেন্টার তাদের নতুন গবেষণাপত্র বের করেছে, তাতে আমাদের দেশে ধর্ম বা ধর্ম অনুগামীদের বৃদ্ধি নিয়ে নতুন তথ্য এনে হাজির করেছে। কারণ দুই, এই বিভ্রান্তি নিয়ে বার বার কথা বলা দরকার, বারবার আর এস এস – বিজেপির এই মিথ্যে প্রচারকে তুলে ধরা দরকার, তাদের এই মিথ্যের ফানুসকে মানুষের সামনে আনা দরকার, বিভ্রান্তি কাটানো দরকার।

আরও পড়ুন : চতুর্থ স্তম্ভ : রাজনৈতিক পর্যটন

আসলে জনসংখ্যা নিয়ে, মানুষের কতগুলো ভ্রান্ত ধারণা বহুদিন ধরেই আছে, ম্যালথাস নামে এক ভদ্রলোক এই বিভ্রান্তির জন্ম দিয়েছিলেন। না ইচ্ছে করে নয়, তিনি তাঁর গবেষণাকে সামনে রেখেছিলেন, পরে তাঁর ওই গবেষণাকে প্রাচীন আর সম্পূর্ণ ভুল বলে সমাজ বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করেছেন, কিন্তু তাঁর ধারণা, ম্যালথাস পপুলেশন থিওরি, বহু মানুষের মুখে মুখে ঘোরে। তিনি বলেছিলেন খাদ্য, বস্ত্র, মানুষের উপযোগী সম্পদ বাড়ে গাণিতিক হারে, ম্যাথমেটিকাল প্রগ্রেশন, মানে আজ এক, তো কাল দুই, তো পরশু চার তারপরের দিন আট, এইরকম ভাবে। আর জনসংখ্যা বাড়ে জ্যামিতিক হারে, জিওমেট্রিক্যাল প্রগ্রেশন। মানে আজ ১ তো কাল ২, পরশু ৪, তারপরের দিন ১৬ এইভাবে। তারমানে জনসংখ্যা বাড়লেই অভাব বাড়তে থাকবে। পরবর্তীকালে আধুনিক সমাজবিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদরা এই তত্ত্বকে নাকচ করেছেন তাদের প্রধান যুক্তি হল ম্যালথস সাহেব জনসংখ্যাকে, কেবলই এক বোঝা হিসেবে গণ্য করেছেন, জনসংখ্যার মধ্যে যে সম্পদ তৈরি করার সম্ভাবনা, তাকে বুঝতে পারেননি। আসলে সম্পদ বিতরণের মধ্যেই লুকিয়ে আছে, দারিদ্র, অশিক্ষা, অস্বাস্থ্যের কারণ। তাদের কথা যে ঠিক, তা আমাদের দেশের সম্পদ বন্টণের দিকে তাকালেই বোঝা যাবে, দেশের ১% মানুষের হাতে ৭০% সম্পদ কুক্ষিগত রয়েছে, সে সম্পদের সঠিক বন্টন আজ শুরু হলে, কাল আমাদের দেশে গরীব বলে শব্দটাই থাকবে না।

সমবন্টনের কথা হচ্ছিল, কিন্তু সেদিকে যাচ্ছে কে? সমবন্টন তো বহু দূরের কথা, যুক্তিযুক্ত বন্টন,  র‍্যাশনাল ডিস্ট্রিবিউশন অফ ওয়েলথের কথাও তো কেউ বলছেন না। সেই পুরনো তত্ত্ব বলে চলেছেন, আমাদের দেশের দারিদ্র, অশিক্ষা আর অস্বাস্থ্যের জন্য নাকি আমাদের ভয়ঙ্কর বাড়তে থাকা জনসংখ্যাই দায়ী, সেই সুর আরও উগ্র আরএসএস বিজেপির গলায়, তাদের দাবি এই বৃদ্ধি মুসলমানদের জন্য, তারা পরিকল্পনা করে তাদের জনসংখ্যা বাড়াচ্ছে, যাতে করে আর ক’বছর পরে তারাই দেশ শাসনের ভার নিতে পারে, সেই মিথ্যে, উদ্দেশ্য প্রণোদিত প্রচার প্রতিদিন, প্রতিদিন চালিয়ে যাচ্ছে। তথ্য কী বলছে? প্রথম তথ্য আমাদের দেশের জণগণনার হিসেব আর দ্বিতীয় হল ন্যাশনাল ফামিলি হেলথ সার্ভে, দুটোই সরকারি হিসেব। এই দুটো হিসেব থেকে জানা যাচ্ছে, হ্যাঁ ১৯৫১ থেকে ২০১১ অবদি হিন্দু জনসংখ্যা সামান্য কমেছে আর মুসলমান জনসংখ্যা বেড়েছে, এটা ঘটনা। কতটা? ১৯৫১ তে হিন্দুরা ছিল ৮৪.১%, ২০১১ তে হিন্দুদের জনসংখ্যা ৭৯.৮%, মানে ৪% হিন্দু জনসংখ্যা কমেছে। মুসলমানরা ছিল ৯.৮%, ২০১১ তে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪.২%, মানে কমবেশি ৪.৪% এর বৃদ্ধি। এবং তথ্যটাকে যদি এইটুকু দেখেই ছেড়ে দেওয়া হয়, তাহলে আর এস এস – বিজেপি খুশি হবে, কিন্তু আসুন এরপরের তথ্যটা দেখা যাক, কারণ বৃদ্ধি নয়, সমস্যাটা হল বৃদ্ধির হার নিয়ে, যদি ৪/৫% হারে বৃদ্ধি হতেই থাকে, ওদিকে হিন্দু জনসংখ্যা ৪/৫% হারে কমতে থাকে, তাহলে নিশ্চয়ই একদিন মুসলমান জনসংখ্যা হিন্দু জনসংখ্যাকে ছাপিয়ে যাবে, স্বাভাবিক। কিন্তু তা কি হচ্ছে?

না। ভারতবর্ষের জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার ক্রমশ কমছে, হিন্দুরও কমছে, মুসলমানেরও কমছে, অন্য ধর্মের মানুষেরও কমছে। কতটা? ১৯৯২ সালে ১০ জন হিন্দু মহিলা গড়ে ২৬ জন বাচ্চার জন্ম দিত, সেই সময়ে ১০ জন মুসলমান মহিলা গড়ে ৪৪ জন বাচ্চার জন্ম দিত, মানে তফাৎ ১৮ জনের। ২০১৫ তে ১০ জন হিন্দু মহিলা গড়ে ২১ জনের জন্ম দিয়েছে, ওদিকে ১০ জন মুসলমান মহিলা ২৬ জনের জন্ম দিয়েছে, মানে ২০১৫ তে তফাত ৫ জনের। এখন তা সম্ভবত ২ বা তারও কম, ২০২২ এ জনগণনার ফল সামনে আসলেই সেটা পরিস্কার হবে। এবং এটাও পরিষ্কার যে হিন্দুদের ফার্টিলিটি রেট, সন্তানের জন্ম দেওয়ার হার, এই মুহুর্তে মুসলমানদের চেয়ে সামান্য কম হলেও মুসলমান জনসংখ্যা হিন্দুদের চেয়ে দ্রুত কমছে, আর ক’দিন পরেই বৃদ্ধির হার সমান হয়ে যাবে, এটাই স্বাভাবিক।

মোট জনসংখ্যাও কমছে, বছর ৫০ পরে আমাদের দেশে জন্ম এবং মৃত্যুর হার সমান হবে, তারও পরে জন্মের হার মৃত্যুর হারের চেয়েও কমবে, নিশ্চিত কমবে, কিন্তু তখন কি দারিদ্র থাকবে না? সম্পদের সমান বিতরণ যদি না হয়, তাহলে দারিদ্র তখনও কমবে না, তার কারণ দারিদ্র, অশিক্ষা, অস্বাস্থ্য। আসুন তার কিছু প্রমাণ দেওয়া যাক। জৈন সম্প্রদায়, সাধারণভাবেই তারা ব্যবসায়ী, ধনী, স্বচ্ছল। ১৯৯২তে জৈন সম্প্রদায়ের ১০ জন মহিলা ২৪ জন শিশুর জন্ম দিতেন, ২০১৫তে ওই দশ জন মহিলা ১২ জন শিশুর জন্ম দেন, অর্থাৎ তাদের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার অনেক, অনেক কমেছে। আবার বিহারের দিকে তাকান, সবচেয়ে গরীব রাজ্য, তাদের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ৩.৪%, উত্তরপ্রদেশের ২.৭%, ঝাড়খন্ডের ২.৫%। অন্যদিকে মহারাষ্ট্রে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৯%, পশ্চিমবঙ্গে আরও কম ১.৮%, পঞ্জাবে ১.৬%। তারমানে সমৃদ্ধি, উন্নয়ন, বিকাশ হলে, মানুষের হাতে টাকা এলে জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার কমতে বাধ্য, কমে, কমেছে। এরজন্য জনসংখ্যা আইন করতে হয় না, এরজন্য মানুষের জীবনযাপনের মানোন্নয়ন করতে হয়, আদিত্য যোগী এ কথা বোঝে না, বোঝার কথাও নয়, উনি আইন করে জনসংখ্যা কমাতে চাইছেন, এবং প্রচার করছেন জনসংখ্যার বৃদ্ধি মুসলমানদের জন্যই হচ্ছে, ঘৃণা ছড়ানো ছাড়া এই কথা বলার পেছনে আর অন্য কোনও কারণ নেই।

এই বাংলা নিয়ে, নির্বাচনের সময় কী প্রচার করা হয়েছিল? এখানে মুসলমানরা জনসংখ্যায় বাড়ছে, আবার বাংলাদেশ থেকেও আসছে, তাই এই বাংলায় হু হু করে বাড়ছে মুসলমান জনসংখ্যা, তো তথ্য কী বলছে? আমাদের রাজ্যে হিন্দু জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৯%, আর মুসলমান জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার ১.৮%। কাঁথির খোকাবাবু যে বিষ ছড়াচ্ছিলেন, তা যে ভিত্তিহীন, তা বলাই বাহুল্য। আবার দেশজুড়ে একটা কথা বলা হয়, অন্তত আরএসএস বিজেপি প্রচার করে, মুসলমানরা লাভ জিহাদ করে বেড়াচ্ছে, হিন্দু মেয়েদের বিয়ে করছে, তাদের মুসলমান বানাচ্ছে, ফলে লক্ষ লক্ষ হিন্দু কনভার্ট হয়ে মুসলমান হয়ে যাচ্ছে, কেবল মুসলমান নয়, ক্রিস্টানদের নিয়েও এই একই কথা, হিন্দুদের লোভ দেখিয়ে ক্রিস্টান করা হচ্ছে, ধর্ম পরিবর্তনের ফলে হিন্দু জনসংখ্যা কমে যাচ্ছে, পিউ রিসার্চ ইন্সটিটিউটের তথ্য বলছে,  মুসলমান নয় এমন মানুষ মুসলমান ধর্মে এসেছেন মাত্র ০.৩%, এবং মজার কথা হল, আগে মুসলমান ছিলেন, এখন অন্য ধর্ম গ্রহণ করেছেন, এমন মানুষও ০.৩%। মানে ধর্ম পরিবর্তনের ফলে মুসলমান ধর্মের সংখ্যা একটুও বাড়েনি, বৃদ্ধি যেটুকু তা জন্মহারের বৃদ্ধি, তাও খুব তাড়াতাড়ি কমছে। হিন্দুদের বরং ধর্মান্তরণের ফলে ০.১% বৃদ্ধি হয়েছে, ক্রিস্টানদের ধর্মান্তরণের ফলে বৃদ্ধি হয়েছে ০.৩%, অন্য ধর্মের ওপর ধর্মান্তরণের কোনও প্রভাব নেই বললেই চলে। সারা পৃথিবীর জনসংখ্যার বৃদ্ধির দিকে তাকালেই বোঝা যাবে, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, বিকাশ, মানুষের জীবন যাপনের মান বাড়লে জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার কমে, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ২টো বা তিনটের বেশি বাচ্চা থাকলে, সেই পরিবারকে অনেক রকমের সরকারি সহায়তা দেওয়া হয়, তার কারণ তাদের সমস্যা এখন জনসংখ্যা হ্রাস, বৃদ্ধি নয়। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন করতে ব্যর্থ আরএসএস – বিজেপি দেশের দারিদ্র, অশিক্ষা, অস্বাস্থ্যের জন্য কল্পিত শত্রু তৈরি করেছে, তাদের বক্তব্য এর জন্য মুসলমানরা দায়ী, ঠিক এই একই কাজ তাদের গুরুদেব হিটলার করেছিল, বলেছিল জার্মানীর অর্থনৈতিক দুর্গতির জন্য দায়ী ওই ইহুদিরা, ওদের মারো। মানুষ কিছুদিন তা বিশ্বাসও করেছিলেন, তারপরের ইতিহাস তো সকলের জানা আছে। আজ সেই হিটলারের উত্তরসূরীরা, একই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তার জন্য তারা বিষ ছড়াচ্ছে, ঘৃণা ছড়াচ্ছে।

শেষ করি দুটো ইসলামিক দেশের উদাহরণ দিয়ে, প্রথমটা হল পাকিস্থান, হু হু করে জনসংখ্যা বাড়ছে, অর্থনীতি ধসে পড়ছে। অন্যদিকে তাকান বাংলাদেশের দিকে, আর একটা ঘোষিত ইসলামিক দেশ, তাদের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ভারতের চেয়েও কম, অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার ভারতের চেয়েও বেশি, আর কোনও প্রমাণ দিতে হবে?

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২ ১৩
১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০
২১ ২২ ২৩ ২৪২৫ ২৬ ২৭
২৮ ২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

উন্নতির যোগ আছে এইসব রাশির জাতকের
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
অভিষেকের সভা থেকে ফিরে দুষ্কৃতীদের হাতে আক্রান্ত প্রাক্তন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং-এর উৎকর্ষ কেন্দ্র চালু আইইএম-এর
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
রাজারামের নজরে ছিল ভিক্টোরিয়া, হাওড়া ব্রিজও, দাবি পুলিশের
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
জন্মদিনে স্মৃতিচারণায় ‘শচীন’
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
নির্বাচনী সভায় ভাষণ দেওয়ার সময় অজ্ঞান হয়ে গেলেন নীতিন গড়করি
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
দু’ দেশের পতাকা হাতে ভারত-পাক মৈত্রীর বার্তা দিলেন পাকিস্তানি অ্যাথলিট
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
বিজেপির ১০ শীর্ষ নেতা তৃণমূলে আসার অপেক্ষায়, দাবি অভিষেকের
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
দ্বিতীয় দফার আগেই রাজ্যে আরও ৫৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা করে মনোনয়ন জমা দিলেন দিলীপ
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
বিশ্বকাপের দলে হার্দিককে রাখলেন না বীরু
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
কেষ্ট মাটির ছেলে, আউশগ্রামের সভায় সার্টিফিকেট মমতার
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
মনোনয়ন জমা দিতে গিয়েও বিতর্কে জড়ালেন অধীর
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
দেবাংশুকে ঘিরে ‘চোর চোর’ স্লোগান
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
অন এয়ার নোংরা শব্দ বলে বসলেন সাংবাদিক!
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team