Placeholder canvas
কলকাতা বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ |
K:T:V Clock
চতুর্থ স্তম্ভ: ইলা মিত্র, স্তালিন নন্দিনী
সম্পাদক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২ আগস্ট, ২০২১, ১১:১৫:২১ পিএম
  • / ১৪৬৯ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

গতবার এনেছিলেন রুপো, এবার ব্রোঞ্জ। পি বি সিন্ধু, দেশে ফিরলে সম্বর্ধনা দেওয়া হবে, ফুল মালা, রাজ্য সরকার বাড়ি দিলে ইউনিয়ন গভর্নমেন্ট নগদ টাকা দেবেন, একই অভ্যর্থনা পাচ্ছেন, মীরাবাঈ চানু, ক’দিন আগে যাঁকে কেউ চিনতো না, তিনি এখন দেশের গৌরব, এবার তাঁর জীবনী লেখা হবে, তাই নিয়ে সিনেমা হবে। হোক। ঠিক তখনই আমার মনে পড়ে গেলো এক বাঙালি মহিলার কথা, যিনিও পেতে পারতেন এই সম্বর্ধনা, ভেসে যেতেন সামূহিক উচ্ছ্বাস, অভিনন্দনে। পাননি। কারণ হিটলার। অবিবেচক ওই ফ্যাসিস্ট নেতা, পৃথিবী দখল করার স্বপ্ন দেখেছিল, স্বপ্ন ভেঙেছিল এক বাঙালি কিশোরীর, কারণ সেবার, ১৯৪০ এ হেলসিঙ্কি সামার অলিম্পিক বাতিল হয়ে গিয়েছিল, বেথুনের ছাত্রী ইলা মিত্র, সেই ১৯৪০ সালে, বাংলার অ্যাথলেটিক্সের উজ্জ্বল  নাম, তখন পদবী তাঁর বাবার, ইলা সেন। সাঁতার, অ্যাথলেটিক্সে তাঁর পারফরমেন্সের জন্য, জাতীয় যুব সঙ্ঘ, ১৯৩৭, ১৯৩৮ পরপর দু বছর বাংলার জুনিয়র চ্যাম্পিয়নের খেতাব দিয়েছে, ১৯৩৮ এ তখনকার জনপ্রিয় পত্রিকা, সচিত্র ভারতে ছাপা হয়েছে তাঁর ছবি, পাশে নয় নয় করে ৪৭ টা ট্রফি, সেই পত্রিকার ওই ইস্যুতে আর যাঁদের ছবি ছিল তাঁরা হলেন, ব্রিটিশ – ইন্ডিয়ার হকি টিমের সদস্য, একজন পর্বতারোহী যিনি তিব্বত যাচ্ছেন, আর ১০ কিলোমিটার হাঁটা প্রতিযোগিতায় জিতেছেন এমন একজনের ছবি। মানে বোঝাতে চাইছি যে, সেই ১৯৩৮ এ এক ১৫ বছরের কিশোরী বাংলার খেলার জগতের এক উজ্জল নক্ষত্র, যিনি অলিম্পিক্সে যাবেন, সেই খবর লিখছে বাংলার পত্রপত্রিকা, তিনি যেতে পারলেন না, কারণ যুদ্ধ। আর আজ দেশ বাদই দিলাম বাংলার খেলার ময়দানে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন, ইলা সেন, বিয়ের পরে যিনি ইলা মিত্র হলেন, তিনি যে বাংলার প্রথম সারির অ্যাথলেটিক্স, সাঁতারু ছিলেন, তা হাতে গোনা কিছু মানুষ ছাড়া কেউ জানেন না, ইলা মিত্রকে মানুষ মনে রাখেনি।

এ তো গেলো খেলাধুলোর কথা, আসুন ইলা মিত্র নিয়ে আরও ক’টা কথা বলা যাক, ইদানিং বাংলার রাজনীতিতে, মহিলাদের ভূমিকা নিয়ে অনেকে বলছেন, আমিও ক’টা কথা বলি। এই ইলা সেন, মিত্র হলেন বিয়ের পরে, বিয়ে হবার আগেই বেথুন কলেজ থেকে গ্রাজুয়েসনে ফার্স্ট ক্লাস, পরে বাংলা আর সংস্কৃততে মাস্টার্স ডিগ্রি পাওয়া হয়ে গেছে, এবং ইতিমধ্যেই কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে তাঁর যোগাযোগও হয়েছে, অনেকে মনে করেন নবাবগঞ্জের জমিদার বাড়ির ছেলে, রমেন্দ্রনাথ মিত্রের সঙ্গে বিয়ে হবার পর তিনি কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগ দেন, তা ঠিক নয়, তার বহু আগেই ১৯৪২ এ, ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির মহিলা আত্মরক্ষা সমিতির সদস্য হন, দুর্ভিক্ষে ত্রাণের কাজে সারা বাংলা ঘুরতে থাকেন, দলের সদস্যপদও তখনই পান। ওদিকে মালদার নবাবগঞ্জের জমিদার বাড়ির ছেলে, রমেন্দ্রনাথ মিত্র ও কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ছিলেন, ১৯৪৪ এ তাঁর সঙ্গে বিয়ে হল ইলা সেনের, হলেন ইলা মিত্র, জড়িয়ে পড়লেন কৃষকসভার কাজে। বাংলাদেশ জুড়ে ইলা মিত্র কৃষকসভার পরিচিত মুখ, আবার মেয়েদের স্কুলও শুরু করেছেন, ৩ জন ছাত্রী থেকে কিছুদিনের মধ্যেই ৫০ জন ছাত্রী। স্বাধীনতা এগিয়ে এল, লাগল দাঙ্গা, নোয়াখালিতে এলেন গান্ধীজি, ইলা মিত্র ছুটলেন সেখানে, কমিউনিস্ট পার্টি তখন দাঙ্গা থামানোর কাজে এমন কি গান্ধীর সঙ্গে রাস্তায় নেমেছে, নোয়াখালির হাসনাবাদে ইলা মিত্র যাওয়ার পরে একটা দাঙ্গার ঘটনা পাওয়া যায়নি, রমেন্দ্র মিত্রও তখন নোয়াখালিতেই, দাঙ্গা থামল। দেশ ভাগ হল।

রমেন্দ্র মিত্র, ইলা মিত্র থেকে গেলেন পূর্ব পাকিস্তানেই, থেকে গেলেন কারণ ততদিনে শুরু হয়ে গেছে কৃষক আন্দোলন, তেভাগা আন্দোলনের সূচনা পর্ব। ভূমিহীন চাষিরা মালিকের জমিতে চাষ করতো, লাঙল, বীজ, শ্রম সবই তাঁর, জমিদার নিত আধখানা ভাগ, কিচ্ছুটি না করে। ওই চাষিদের বলা হত আধিয়ার, আর বিনা মজুরিতে কাজ করানোতো ছিলই, কিছু টাকা ধার দিয়ে সারা বছর বিনা পয়সায় কাজ করানো, তাঁদের মধ্যে সংগঠন তৈরি করলেন রমেন্দ্র, ইলা, কৃষক সভা, কমিউনিস্ট পার্টি। ওই অঞ্চলে আদিবাসীদের সংখ্যা বিরাট, ততদিনে ইলা মিত্র অনায়াসে তাঁদের ভাষায় কথা বলতে পারেন, যে গ্রামে যান, সেই গ্রামেই মানুষ পাশে এসে দাঁড়ায়, ওদের ছেড়ে কলকাতায় ফিরতে পারলেন না, ইলা মিত্র। স্বাধীনতার পর পশ্চিম পাকিস্তানের সরকার কমিউনিস্ট পার্টিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল, রমেন্দ্র ইলার সঙ্গে যোগ দিয়েছেন মাতলা মাঝি, ওনারা তখন নাচোলে। আজ এই বাড়ি তো কাল ওই বাড়ি, পুলিশ তাঁদের খুঁজে পায় না, আন্দোলন চলছে। তেভাগা আন্দোলন, তিন ভাগ ফসল চাই। ৫ জানুয়ারি ১৯৫০, এই অবস্থার মধ্যেই নাচোলে ৫ জন পুলিশ কর্মী খুন হয়, তাঁদের অস্ত্র লুঠ হয়, এবার সরকার তার সব শক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে কৃষক সভার ওপর, শুরু হয় নাচোল হত্যা মামলা, ১০০ জনেরও বেশি জনকে অভিযুক্ত করা হয়, রমেন্দ্র মিত্র, মাতলা মাঝি, ইলা মিত্রের নামে ওয়ারেন্ট জারি হয়, ধরিয়ে দিতে পারলে পুরস্কার দেবে, এমন ঘোষণাও করা হয়। রমেন্দ্রনাথ মিত্র, মাতলা মাঝি সীমান্ত পেরিয়ে চলে এলেন ভারতে, আশ্রয় দিল সেই সময়ের ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির নেতারা, ভারতের কমিউনিস্ট পার্টিও তখন বে আইনী, ওদিকে ইলা মিত্রকেও আনানোর ব্যবস্থা শুরু হল, কিন্তু সীমান্ত পার হবার আগেই নাচোল স্টেশনে তাঁকে চিনে ফেললো এক কনস্টেবল, তিনি ধরা পড়লেন, এবং তারপর বর্বর অত্যাচার, যে অত্যাচারের কথা তিনি নিজেই লিখেছেন, পুলিশ জানতে চেয়েছিল, সংগঠনের নেতাদের হদিশ, জানতে চেয়েছিল, আন্দোলনের মাথারা কোথায়? একটা কথাও বলেননি ইলা মিত্র, ও একটা কথা বলা হয়নি, ইলা মিত্র এর মধ্যে ১৯৪৮ এ একবার কলকাতায় এসেছিলেন, বাপের বাড়িতে এক সন্তানের জন্ম দিয়ে, ৬ মাস থাকার পর, আবার চলে গিয়েছিলেন নাচোলে, আন্দোলনের জমিতে। পুলিশ প্রথমে সাধারণ মারধর শুরু করে, ইলা মিত্র জানিয়ে দেন, তিনি একটা কথাও বলবেন না, এবার শুরু হল অকথ্য অত্যাচার, থানা হাজতে তাঁকে নগ্ন করে রাখা হল, মাথা, পিঠে বন্দুকের কুঁদো দিয়ে মারা শুরু হল, তাঁর নাক মুখ দিয়ে রক্তপাত শুরু হল, তাঁকে একদিন থানার পাশেই এক সাব ইনসপেক্টরের কোয়ার্টারে নিয়ে যাওয়া হল, মুখে কাপড় গুঁজে দিয়ে পায়ের দুটো গোড়ালি, লাঠি মেরে মেরে ভেঙে দেওয়া হল, তারপর আবার রেখে দিয়ে আসা হল হাজতে, এর পরের দিন, ইলা মিত্র লিখছেন, তাঁকে নগ্ন করে শুইয়ে দেওয়া হয়, গরম ডিমসেদ্ধ এনে তাঁর যৌনাঙ্গে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়, অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলেন তিনি, জ্ঞান যখন ফেরে তখন ধূম জ্বর, তখন তাঁর গোড়ালিতে পেরেক পুঁতে দেওয়া হয়, একজন একজন করে তিন চার জন কনস্টেবল তাঁকে ধর্ষণ করে। না, ইলা মিত্র অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলেন, কিন্তু একটা কথাও বলেননি, মরে যাবে জেনে তাঁকে নবাবগঞ্জ জেলে পাঠানো হয়, সেই জেলের জেল ওয়ার্ডেন, ও সি রহমান, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর সহপাঠি ছিলেন, মূলত তাঁর প্রচেষ্টায় তাঁকে হাসপাতালে পাঠানো হয়, তখন তাঁর ১০৫ জ্বর, সুস্থ হতে থাকেন, নাচোল হত্যা মামলাও চলতে থাকে, ১৯৫১ তে তিনিই সম্ভবত এই উপমহাদেশের প্রথম মহিলা যিনি রাজসাহী কোর্টে সবার সামনে, তাঁর ওপর কিভাবে ধর্ষণ অত্যাচার চালানো হয়েছিল, তার বিবরণ দেন, ক’দিনের মধ্যে সেই বিবরণ ওপার বাংলা এপার বাংলায় ছড়িয়ে পড়ে, মানুষের মুখে মুখে তখন ইলা মিত্রের নাম, গোলাম কুদ্দুস কবিতা লিখলেন,

ইলা মিত্র ফাঁসির আসামী !

লোকারণ্য রাজশাহী কোর্ট !

একটি উকিল মেলা ভার,

ওরা ভীত ‘স্বাধীন’ স্বদেশ |

স্ট্রেচারেতে শায়িতা একাকী,

ইলা মিত্র বাকশক্তিহীনা,

পাঁজরের হাড়গোড় ভাঙ্গা,

মুখে চোখে কপালে ব্যান্ডেজ,

রক্তাক্ত আঙ্গুলগুলি ফাটা,

তবুও কাগজ টেনে নিয়ে,

দুনিয়ার ইচ্ছা শক্তি বলে,

আত্মপক্ষ করে সমর্থন,

হাতে লিখে —- রক্তাক্ত অক্ষরে—

অপরাধী লিগ সরকার,

অপরাধী নুরুল আমিন

অপরাধী তাহারি পুলিশ,

খুনি তারা ব্যাভিচারী।

কোর্টে আজ তারাই আসামী।

তারপর ইলা মিত্র বলে,

একে একে পীড়নের কথা

ঠেলে ফেলে সমস্ত সঙ্কোচ

ইলা মিত্র মর্মে মর্মে জানে

যৌন নয়, সমস্যা জমির।

তারি সঙ্গে বাঁধা আছে যত

পুরুষদের নিষ্ঠুর লাঞ্ছনা,

নারীর নিকৃষ্ট অপমান

পুলিশেরা আদালত থেকে

ফিরে যায় মুখ চুন করে।

ইলা মিত্র স্ট্রেচারে আবার

ফিরে আসে কয়েদখানায়,

ফেরে না কাহিনী তবু তার

বাতাসে ছড়ায় মুখে মুখে

 গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে,

দেশ হতে দেশান্তরে

 সীমান্ত পেরিয়ে সেই নাম

ব্যপ্ত হয় ভারতের বুকে,

যায় মুক্ত মানুষের দেশে

সেই নাম চীন সোভিয়েতে

ছড়ায় স্পেনের কারাগারে।

ইলা মিত্র কৃষকের প্রাণ

ইলা মিত্র ফুচিকের বোন

ইলা মিত্র স্তালিন নন্দিনী

ইলা মিত্র তোমার আমার

সংগ্রামের সুতীক্ষ্ণ বিবেক

ইলা মিত্র দলাদলি আর

ক্ষুদ্রতার রূঢ় ভৎর্সনা

ইলা মিত্র নারীর মহিমা

ইলা মিত্র বাঙালির মেয়ে

কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় লিখলেন পারুল বোন

অন্ধকার পিছিয়ে যায়

দেয়াল ভাঙে বাধার

সাতটি ভাই পাহারা দেয়

পারুল, বোন আমার-

দেখি তো কে তোমায় পায়

বেড়ি পরায় আবার?

শুয়ে শুয়ে দিন গুনছে

পারুল বোন আমার।

সোনার ধানের সিংহাসনে

কবে বসবে রাখাল

কবে সুখের বান ডাকবে

কবে হবে সকাল!

এখানেই শেষ নয়। ১৯৫৪ তে ইলা মিত্রকে নিয়ে আসা হল ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে, সবাই দেখল পুলিশের সেই বর্বর অত্যাচার, সেই বছরের ফজলুল হকের নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট সরকার তৈরি হল, তিনি হলেন মুখ্যমন্ত্রী, ইলা মিত্রকে চিকিৎসার জন্য কলকাতায় পাঠানোর ব্যবস্থা হয়, পাসপোর্টের ব্যবস্থা করে দেন ফজলুল হক, ইলা মিত্র ১৯৫৪ তেই কলকাতায় ফেরেন, ক্রমশ সুস্থ হন, ১৯৫৬ তে তিনি হাঁটতে শুরু করেন, এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, সম্ভবত আমার কৈশোরে অ্যাথলেটিক্স শিক্ষাই আমায় সুস্থ করে তুলেছিল, তিনি সিটি কলেজে অধ্যাপনা শুরু করেন, ১৯৬২, ১৯৬৭, ১৯৬৯ আর ১৯৭২, চারবার মানিকতলা বিধানসভার বিধায়ক হিসেবে নির্বাচিত হন। বেশ কিছু বই লিখেছেন, অনুবাদ করেছেন, আর কাকভোরে উঠে অ্যান্ডারসন ক্লাবে নাতিকে নিয়ে রোজ সাঁতার কাটতে চলে গেছেন।

আজ যখন দু’জন মহিলা অলিম্পিকের মেডেল আনলেন, আর একজন দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে, তখন মনে পড়ে গেলো ইলা মিত্রের কথা, যিনি অলিম্পিকে যেতেই পারলেন না, কিন্তু বাংলার রাজনীতিতে মহিলা হিসেবে এক অসামান্য অধ্যায় রচনা করলেন, যা আমাদের প্রত্যেকের মনে রাখা উচিত। আলালের ঘরে দুলালী, ১৯৪০ বাংলার জুনিয়র চ্যাম্পিয়ন, তেভাগা আন্দোলনের নেত্রী, থানায় ধর্ষিতা, অত্যাচারে পঙ্গু এক মহিলা আবার জীবনে ফিরে অধ্যাপনা করলেন, চারবার মানুষের ভোটে জিতলেন, বিধানসভায় কমিউনিস্ট পার্টির ডেপুটি লিডার হলেন, মারা গেছেন মাত্র ২০০২ সালে, অথচ এরই মধ্যে বিস্মরণের ওপারে চলে গেছেন। সাধে কি বলে জীবন তো নয় যেন পদ্ম পাতার জল।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২
১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯
২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬
২৭ ২৮ ২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

শুক্রবার দুপুরে বিকাশ ভবনে চাকরিহারাদের নিয়ে জরুরি বৈঠক
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
সমুদ্র সৈকতে বিকিনিতে নবনীতা, সঙ্গী কে ?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
চাকরিহারাদের আন্দোলনের সমর্থনে পথে নামল বামফ্রন্ট
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
মা ছেলের গল্প, ‘আড়ি’র ট্রেলার চোখ ভিজবে!
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
কথাকলির পোশাকে এই অভিনেতাকে চিনতে পারছেন?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
রাস্তায় জ্বলল উনুন, হল রান্নাও! মূল্যবৃদ্ধির অভিনব প্রতিবাদে তৃণমূল
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
বাড়ি পৌঁছনোর নামে তরুণীকে রিসর্টে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
ঋতুস্রাব, স্কুল ছাত্রীকে বের করে দেওয়া হল পরীক্ষার হল থেকে
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে মন্তব্য! মমতাকে আদালত অবমাননার নোটিস
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
স্পা সেন্টারের আড়ালে যৌন ব্যবসা রুখতে বিরাট নির্দেশিকা আদালতের
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
ছিটকে গেলেন গায়কোয়াড়, সিএসকের অধিনায়ক ধোনি  
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
ভিনদেশের নাগরিক রাজ্যের নির্বাচনে প্রার্থী! কী বলল হাইকোর্ট?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
সিদ্দিকুল্লার নেতৃত্বে ওয়াকফ বিরোধী মিছিল, বিরাট হুঁশিয়ারি
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
হাসিনা এবং তাঁর কন্যার বিরুদ্ধে জারি গ্রেফতারি পরোয়ানা, কিন্তু কেন?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
দুপুর গড়াতেই স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজল মহানগরী, মিলবে কী স্বস্তি?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team