Placeholder canvas
কলকাতা রবিবার, ২৫ মে ২০২৫ |
K:T:V Clock
Fourth Pillar | মোদিজির ঘুম ভাঙল? নাকি এটাও বিশুদ্ধ নৌটঙ্কি?
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  অর্ক্য চট্টোপাধ্যায়
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২১ মে, ২০২৫, ০৩:২৫:০৬ পিএম
  • / ৫৬ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • অর্ক্য চট্টোপাধ্যায়

ভারতের মতো একটি প্রাণবন্ত গণতন্ত্রে, শাসকদল আর বিরোধী দলের সম্পর্ক, তাদের মধ্যের রাজনৈতিক আলোচনা আর তার ভিত্তিতে সরকারের জবাবদিহি, সরকারের দায়বদ্ধতা এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এসেছে। সেই শুরুর দিন থেকে, যেদিন জওহরলাল নেহরু তাঁর মন্ত্রিসভায় শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি, বি আর আম্বেদকর, আর কে সম্মুখম শেট্টি, অকালি দলের সর্দার বলদেব সিং, সিএইচ ভাবা, এন গোপালস্বামী আয়েঙ্গারকে জায়গা দিয়েছিলেন, এরা কেউ কংগ্রেসের ছিল না। এটাই ছিল গণতন্ত্রের সেই চেহারা যা আমাদের ঐতিহ্য। কংগ্রেসের মঞ্চেই লড়েছেন সমাজতন্ত্রীরা, লড়েছে কমিউনিস্টরা, ব্রিটিশের বিরুদ্ধে। স্বাধীনতার পরেও সেই গণতান্ত্রিক চেহারা আমরা ধরে রাখতে পেরেছিলাম। ১৯৯৪ সালে, যখন পিভি নরসিমা রাও প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, তখন ভারত একটা প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছিল নিউইয়র্কের রাষ্ট্রপুঞ্জ সদর দফতরে। ওই দলে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন ফারুক আবদুল্লাহ। তখন রাষ্ট্রপুঞ্জে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি ছিলেন হামিদ আনসারি, যিনি পরে দেশের উপ-রাষ্ট্রপতি হন। আলোচনার কাজ শেষ হওয়ার পর, ভারতের ওই দলটার মুখোমুখি হয় পাকিস্তানের স্থায়ী প্রতিনিধি জামশিদ মার্কারের সঙ্গে। তিনি আনসারি ও তাঁর দলকে একরকম খোঁচা মেরে একটা প্রশ্ন করেন: “হিন্দুস্তানে কি মুসলিম ছাড়া আর কেউ নেই?”

এই প্রশ্নটাই বুঝিয়ে দিয়েছিল ভারতের মিশ্র সংস্কৃতি আর ধর্মনিরপেক্ষ মানসিকতা আর ঐতিহ্যের কথা, যা পাকিস্তানের ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থার থেকে একেবারে আলাদা। মজার ব্যাপার হল, ওই একই বছরে জেনিভাতে ভারতের দুই বিরোধী দলের নেতা— অটলবিহারী বাজপেয়ী আর সলমন খুরশিদ একসঙ্গে কাজ করে রাষ্ট্রপুঞ্জে ভারতের বিরুদ্ধে কাশ্মীর ইস্যুতে একটা প্রস্তাব আটকে দিয়েছিলেন। দেশে ফিরলে তাঁদের বিরাট অভ্যর্থনা দেওয়া হয়। বিরোধী দল সরকারের ক্ষমতার উপর নজরদারির কাজ তো আসলে মানুষের স্বার্থরক্ষার কাজ করে, বিকল্প দৃষ্টিভঙ্গি দেয়, নীতিগুলি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই করে আর এইভাবেই ক্ষমতায় থাকা দল, বিরোধী দলগুলো জনসংখ্যার বিভিন্ন অংশের প্রতিনিধিত্ব করে। এটাই রাজনৈতিক গতিশীলতা আর গণতন্ত্র। যা মাঝেমধ্যেই প্রশ্নচিহ্নের মধ্যে পড়েছে, কিন্তু জরুরি অবস্থার এক বিরাট সময় ছাড়া কখনও বিরাট সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়নি। কিন্তু গত দশ এগারো বারো বছর ধরে সেই গণতান্ত্রিক কাঠামোটাই এক প্রশ্নচিহ্নের মুখে। ধরুন নভেম্বর ২০২৪, সংসদের শীতকালীন অধিবেশন: তার আগে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মিডিয়ার মুখোমুখি হন এবং বিরোধী দলকে আলোচনায় অংশ নিতে আহ্বান জানান। কিন্তু সেই আহ্বান জানাতে গিয়ে আমাদের মোদিজি আসলে কংগ্রেস পার্টি আর অন্যান্য বিরোধী দলগুলোর তীব্র সমালোচনা করলেন, বললেন এরা ইচ্ছাকৃতভাবে সংসদীয় কাজে বাধা দেয়। দেশের উন্নয়নকে স্তব্ধ করে দিতে চায়। এরা বারবার জনগণের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত, এরাই মূলত এই বাধার জন্য দায়ী। মুষ্টিমেয় কিছু বিরোধী নেতা ‘গুণ্ডামি’ করে নিজেদের রাজনৈতিক লাভের জন্য সংসদ নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে, যা গণতন্ত্রের প্রতি অসম্মানজনক।

হ্যাঁ, এটা মোদিজি আমাদের দেশের বিরোধীদের নিয়ে বললেন, আগেও বলেছেন, বার বার বলেছেন। মাথায় রাখুন এই শীতকালীন অধিবেশন ছিল ভারতীয় সংবিধানের ৭৫তম বছরের শুরুয়াত। এই মোদিজিই মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে প্রচারের সময়ে বিরোধীদের দেশবিরোধী বলেছেন, ২০২৪ সালের নভেম্বরে, ভুবনেশ্বরে বিজেপি কর্মীদের সম্বোধন করার সময়, তিনি আরও তুলেছেন সেই গলা, বিরোধীরা জনগণকে বিভ্রান্ত করছে কেবল নয় তারা জাতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, মিথ্যে ছড়িয়ে দেশকে ভুল পথে চালিত করার চেষ্টা করছে। মহারাষ্ট্র এবং হরিয়ানা নির্বাচনে বিজেপির বিরাট জয়ের পর এক ভাষণে এই মোদিজি বলেছিলেন, বিরোধী দলের আর কোনও প্রাসঙ্গিকতাই নেই। ২০২৫ সালের এপ্রিলে, হরিয়ানায় ডঃ বিআর আম্বেদকরের জন্মবার্ষিকীতে একটা অনুষ্ঠানে, প্রধানমন্ত্রী মোদি কংগ্রেসকে ওয়াকফ (সংশোধন) আইনের বিরোধিতার জন্য ‘ভোট ব্যাঙ্ক রাজনীতির ভাইরাস’ ছড়াচ্ছে, এরকম কথাও বলেন। ২০২৫ সালের এপ্রিলে, মধ্যপ্রদেশের বালাঘাটে এক জনসভায়, মোদিজি বললেন, বিরোধী দল আর ইন্ডিয়া জোট দেশের উন্নয়নকে বাধা দেওয়ার জন্যই তৈরি হয়েছে। এখানেই মোদিজি বললেন, তার সরকার সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিলের মতো কাজ করে, প্রতিশ্রুতি পূরণ করে, আর তখন বিরোধী দল ‘পাকিস্তানের ভাষায়’ কথা বলতে শুরু করে।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | কার দোষে ভারত আজ একলা?

ক’দিন আগেই ১০ মে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতির ঘোষণার পর, মোদিজি এলেন ক্যামেরার সামনে, ‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে কথা বলতে, সেখানেও তিনি একবারও সর্বদলীয় বৈঠক, সংসদের বিশেষ অধিবেশন, এসব নিয়ে একটা কথাও বলেননি। না একটা কথাও নয়। তারপরে তিনি কেবল এনডিএ-র মুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠক করেন। আর ইতিমধ্যে বিশ্বজুড়ে নানান বিষয় এসে হাজির, বিরাট সাফল্য নিয়ে বহু প্রশ্ন, ট্রাম্প সাহেবের দাবি, সিন্ধু চুক্তি বাতিল নিয়ে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ভিতরের অসন্তোষ, আন্তর্জাতিক সামরিক বিশেষজ্ঞদের নানান মতামত সব আসতে শুরু করেছেন। এবারে তিনি হঠাৎ করেই ঠিক করে ফেললেন, দেশের শাসক আর বিরোধী দলের নেতারা একসঙ্গে হাত মিলিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গিয়ে দেশের অবস্থান, পাকিস্তানের ষড়যন্ত্র ইত্যাদি নিয়ে কথা বলবেন, মানুষকে বোঝাবেন। মানে সেই বিরোধীরা, যাঁরা দেশের উন্নয়নকে স্তব্ধ করে দিতে চান, যাঁরা দেশ বিরোধী, যাঁরা পাকিস্তানের ভাষায় কথা বলেন সেই বিরোধীরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভারতকে প্রতিনিধিত্ব করতে যাবে। হ্যাঁ, সেই দলে মুসলমান আছেন, সেই দলে খ্রিস্টান আছেন, যাঁদের আরএসএস এই দেশের নাগরিক বলেই মনে করে না, সেই তাঁরা যাবেন দেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে। মোদিজি তাঁর সেই বিশ্বগুরুর ইমেজ থেকে তাঁর কাজের যে প্যাটার্ন, যেখানে সবাইকেই অবজ্ঞা করা যায়। সেখান থেকে বেরিয়ে এসে আবার একটা নতুন ছবি, একটা নতুন অপটিক্স তৈরি করতে চাইছেন।

এসব তাঁর মনেই ছিল না যখন আমাদের দেশের নাগরিকদের হাতে হাতকড়া পরিয়ে ফেরত পাঠানো হল, তাঁর মনেই ছিল না যখন একতরফা ভাবে আমাদের উপরে আমেরিকা ট্যারিফ চাপানোর কথা বলল? তখন মনে ছিল না, আজ মনে এল কারণ তাঁর গুরুদেব ট্রাম্প সাহেবও পাল্টি খেয়েছেন, পুতিন মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন, দুনিয়ার কোনও রাষ্ট্র কোনও রাষ্ট্রনেতা সঙ্গে নেই, তখন ওনার মনে পড়েছে বিরোধী দলের কথা। অবশ্যই আমাদের উদ্দেশ্য হবে ভারতের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক আরও শক্ত করা এবং অপারেশন সিঁদুরের পর আমাদের অবস্থানটা আরও জোরদার করে তুলে ধরা— বিশ্বের সামনে দেখানো যে, আমরা একটা বৈচিত্র্যে ভরা, গণতান্ত্রিক দেশ; ঠিক তার উল্টোদিকে দাঁড়িয়ে একটা সামরিক-ধর্মতান্ত্রিক রাষ্ট্র, যারা ছায়াযুদ্ধ চালায় আর নিরীহ মানুষ মারে। হ্যাঁ বিরোধীরা জানিয়েছেন এই দায়িত্ব তাঁরা নিচ্ছেন, তাঁরা এই ইস্যুতে সরকারের পাশে আছেন। এবং এই সব প্রতিনিধি দলের সদস্যরা এমন সব রাজনৈতিক দল থেকে এসেছেন, যাদের মধ্যে মতপার্থক্য খুব স্পষ্ট, কিন্তু দেশকে সামনে রেখে তাঁরা একসঙ্গে কাজ করছেন। এটাই আমাদের সংবিধানপ্রসূত মূল্যবোধ আর গণতন্ত্রের চেতনার প্রতিফলন। কিন্তু প্রশ্ন তো উঠবেই এটা কি আরও পরিকল্পিতভাবে করা যেত না? মোদিজি কেন অপারেশন সিঁদুর নিয়ে সবদলীয় বৈঠক ডাকলেন না? কেন সংসদের বিশেষ অধিবেশন হয়নি? যদি প্রতিনিধি দলগুলো সংসদে বিস্তৃত আলোচনা শেষে পাঠানো হত, তাহলে কি তা আরও ফলপ্রসূ হত না?

পহেলগাম কাণ্ডে, যেখানে নিরীহ মানুষজনকে কাপুরুষোচিত জঙ্গি হামলায় মারা হল, উদ্দেশ্য ছিল অরাজকতা তৈরি করা— সেটা সব রাজনৈতিক দলকে এক জায়গায় নিয়ে এসেছে। কিন্তু এই সংকটের মুহূর্তে কিছু মিডিয়া হাউস আর ঘৃণার মশাল বাহকেরা, বিজেপি আইটি সেল যা করছে সেগুলো তো আমাদের সামনে পরিষ্কার। কেউ প্রশ্ন করছে কিসের কুসুম? কেউ টার্কিতে এক সরকারি ভবন দেখিয়ে বলছে এটা কংগ্রেস দলের অফিস, টিআরপি পাওয়ার জন্য দেশপ্রেমের নামে ফালতু চিৎকার চেঁচামেচি করছে— আসলে আরও বিষ ছড়াচ্ছে। এসব নিয়ে কিছু বলার নেই? মোদিজির সরকার কি চুপচাপ বসে থাকবে? না, চাইলে ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনও সাড়া দেখা যায়নি। আমরা তো দেখেছি বিদেশসচিব বিক্রম মিস্রিকে সাইবার মব হামলার মুখে পড়তে হয়েছে, ফলে তাঁকে তাঁর এক্স (X) হ্যান্ডেল লক করতে বাধ্য হতে হয়েছে। নৌসেনার শহিদ লেফটেন্যান্ট বিনয় নারওয়ালের স্ত্রী হিমাংশী নারওয়াল, যিনি দেশবাসীর কাছে অনুরোধ জানিয়েছিলেন যেন মুসলিম বা কাশ্মীরিদের বিরুদ্ধে ঘৃণা না ছড়ানো হয়, তাঁকেও অনলাইনে হেনস্থা করা হয়েছে। কর্নেল সোফিয়া কুরেশিকেও নিশানা করা হয়েছে, করেছেন মধ্যপ্রদেশ সরকারের একজন ক্যাবিনেট মন্ত্রী।

ভারতের ভাবমূর্তি, দেশের অবস্থান, পাকিস্তানের ষড়যন্ত্র, এসব বলার জন্য প্রতিনিধি দল পাঠানোর ভাবনাতে তো কোনও ভুল নেই, কিন্তু সরকার যদি এই দলের গঠন নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলোচনা করত, তাহলে ব্যাপারটা আরও গণতান্ত্রিক হত। খোলামেলা আলোচনা আর পরামর্শ দিলে এই প্রক্রিয়াটা আরও সমৃদ্ধ হতে পারত। তখন সেটা বিশ্বমঞ্চে ভারতের বিশ্বাসযোগ্যতাও বাড়িয়ে দিত। কিন্তু ওই যে, আরএসএস-বিজেপির ডিএনএ-তে গণতন্ত্র, প্রজাতন্ত্র বিষয়গুলো জাস্ট নেই। আমরা একটা বহুত্ববাদী গণতান্ত্রিক দেশ, আর অর্থনৈতিক দিক থেকে পাকিস্তানের ১১ গুণ বড়। তবু, পাকিস্তান বারবার সহানুভূতি পায়— বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা, এমনকী আমেরিকার প্রভাবে ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান থেকেও। সব মিলিয়ে, বিদেশে যেসব প্রতিনিধি দল যাচ্ছে, তারা বিদেশি সরকার, প্রাতিষ্ঠানিক মহল, নাগরিক সমাজ আর মতামত-নির্মাতাদের সঙ্গে কথা বলবে— ভারতের সামাজিক সম্প্রীতি আর বহু সংস্কৃতির প্রতিশ্রুতি নিয়ে। বলা হয়, অনেক দেশের একটা সেনাবাহিনী থাকে। কিন্তু পাকিস্তানে সেনাবাহিনীর একটা দেশ আছে। ভারত একটা আলাদা পথ বেছে নিয়েছিল, আমাদের প্রতিষ্ঠাতা আর সংবিধানের চেতনার জন্যই। সেটাকে শুধু সম্মান জানালেই হবে না, রক্ষা করাও দরকার। আর সেই লড়াইয়ে দেশের প্রত্যেক মানুষ, প্রত্যেক রাজনৈতিক দল, প্রত্যেক স্বর, মত যেন জায়গা পায়, কারণ সেই বহুস্বর, সেই প্রসারিত গণতন্ত্রের নাম ভারত, ভারত আমার ভারতবর্ষ।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১ ১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭
১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪
২৫ ২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

জ্যোতির মতোই কর্মকাণ্ড ! এবার গ্রেফতার গুজরাটের স্বাস্থ্যকর্মী
রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫
এই জিনিসটি সঙ্গে নিয়ে ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না ভোটাররা, নির্দেশিকা নির্বাচন কমিশনের
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
কানে আলিয়ার লুকে মুগ্ধ করিনা
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
আচমকা সিদ্ধান্ত ! ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা খাতে চুক্তি বাতিল বাংলাদেশ সরকারের
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
ভারত বিরোধী কার্যকলাপের আশঙ্কা, জম্মু কাশ্মীরের ডোডায় বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
দীপিকার যাচ্ছেতাই চাহিদা! এ কী করলেন পরিচালক?
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
ব্রাত্য KKR, ইংল্যান্ড সফরে IPL-এর কোন দল থেকে কতজন ক্রিকেটার?
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
ফের পুলিশের উর্দি চুরি করে ‘দাদাগিরি’
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
আগামী সপ্তাহে টানা ৩ দিন ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস, কবে-কোন কোন জেলায়?
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
ইউনুসের উপদেষ্টার সহায়ক হয়ে ১০০ কোটির মালিক ছাত্র!
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
টিম ইন্ডিয়ার মতো কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে হবে, বার্তা মোদির
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
ইংল্যান্ড সফরে কেন শুভমন গিল অধিনায়ক? জেনে নিন আসল কারণ
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
ষাটের দশকের ভারত ভেবে দাদাগিরি করতে গিয়ে ICU-তে যাওয়ার দশা পাকিস্তানের!
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
রাজ্যে ফের করোনার থাবা, আক্রান্ত ২
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
বিজেপি নেতা খুনের মামলায় এনআইএ-র হাতে গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team