Placeholder canvas
কলকাতা সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫ |
K:T:V Clock
Fourth Pillar | বাংলা বাঙালি বাংলা ভাষা, তৃণমূলের নতুন ধারালো হাতিয়ার
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By: 
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫, ০৯:০০:৩৫ পিএম
  • / ২৩৮ বার খবরটি পড়া হয়েছে

আমার দেশেই, আমার মাটিতে বসেই ভাষাকে জীবন বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা চালাচ্ছে কিছু মানুষ, এই সেদিন নতুন ট্রেন বন্দে ভারত-এ চেপে শান্তিনিকেতন যাচ্ছিলাম, কম্পার্টমেন্টের কর্মচারী হিন্দিতে কথা বলছেন, ব্যাঙ্কে যান সেখানে ইংরিজিতে কাজ চলছে, বাজার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়, মেট্রো থেকে উড়োজাহাজ, আমার মাতৃভাষা ব্রাত্য। কুকুরের নাম জনি, মেয়ের নাম পলি, মা-কে বলে মাম্মা, বাবাকে ড্যাডি। দু’ভাবে এই কাজ চলছে, এক আঞ্চলিক ভাষাকে জীবনযাপন, রোজগার, ব্যবসার থেকে আলাদা করে দিয়ে, অন্যটা হল এক সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেওয়া, একটা মাহল তৈরি করা যেখানে ইংরিজি ভাষায় কথা বললে লোকজন মান্যি করে, পাত্তা দেয়, হিন্দিতে কথা বলে রাগ দেখানো যায়, মানে এক উচ্চাঙ্গের ভাষা যা আমার মাতৃভাষা নয়। রেস্তরাঁয়, পাড়ার মোড়ে ভুল হি সহি, গড় গড় করে অশুদ্ধ ইংরিজিতে কথা বলতে থাকা দুই তরুণের দিকে অদ্ভুত সমীহ নিয়ে তাকিয়ে থাকে রিকশাওলা পঞ্চাদা, ছেলেকে শেখায়, কেউ বিস্কুট দিলে থ্যাঙ্কু বলবি, ছেলে থ্যাঙ্কু বললে সেদিন পঞ্চাদার মুখ ঝলমল করে ওঠে, কারণ ওই মাহল, যেখানে মাতৃভাষা নয়, বিদেশি ভাষার ওজন বেশি। দুটোই খুব সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার ফসল। কোনও এক অজানা পদ্ধতিতে দেশের ৭০-৮০ শতাংশ মানুষকে বোঝানো হয়েছে, দেশের জাতীয় ভাষা নাকি হিন্দি, তাই আমাদেরও বিয়ান্ধা হিমাচালা ইয়মুনা গ্যাংগা, উচ্ছলা জলাধি তরঙ্গা বলে গান গাইতে হবে, বরদাস্ত করতে হবে এই বিকৃতি, এই বাংলাতেও বসে। বাংলা যার ভাষা নয়, তাদের উচ্চারণে বাংলা শব্দ নড়ে যাবে, হেলে যাবে স্বাভাবিক, কিন্তু আমাদের কেন হবে? আমরা সেই বিকৃতি বরদাস্তই বা করব কেন? কিন্তু এটাই চলছে। চলছিল বহুকাল, মোদি সরকার এসে তাতে আরও ইন্ধন দিয়েছে তার কারণ ওনারা দেশের বৈচিত্র্যে বিশ্বাস করেন না, বড় জ্যাঠার মতো হিন্দি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভাষা মরে না তাকে মেরে ফেলা হয়। মারে কারা? শাসকরা। তারা ভাষাকে চলতি অর্থনীতির থেকে দূরে সরিয়ে দেয়, সেই ভাষার সঙ্গে রোজগারের যোগসূত্রটাকে ছিঁড়ে দেয়, খানিকটা শেকড় ছিঁড়ে দেওয়ার মতো। ব্যস, ধীরে ধীরে সে ভাষা মরে যায়, বলো হরি হরি বোল বলার মতোও লোক থাকে না।

১৯৪৭-এ বাঙালি জনসংখ্যার ১০০ শতাংশ বাংলা পড়ত, সঙ্গে ছিল আরও অনেক ভাষা। এক বেসরকারি সমীক্ষা বলছে, এখন কেবলমাত্র ৬০-৬৫ শতাংশ বাঙালি অন্য ভাষার সঙ্গে বাংলা পড়ছেন। সংখ্যা কমছে উল্লেখযোগ্যভাবে। রোজগারের থেকে আলাদা করা হচ্ছে বাংলাকে, অর্থনীতির সঙ্গে যোগসূত্রটা কেটে দেওয়া হচ্ছে পরিকল্পনা করে। ধরুন ইউপিএসসির পরীক্ষা, আপনি হিন্দিভাষী হলে আপনার হিন্দি ইংরিজি জানাটাই যথেষ্ট, কিন্তু আপনি বাংলা বা মালয়ালম বা কন্নড় ভাষী হলে আপনাকে তিনটে ভাষা জানতে হবে, আপনার মাতৃভাষা, তার সঙ্গে হিন্দি এবং ইংরিজি। আপনি ট্রেনের টিকিট কাটবেন, রেলের অ্যাপ ইংরিজিতে না হলে হিন্দিতে। এবং এই পরিকল্পনার অঙ্গ হিসেবেই যাবতীয় চাকরির ইন্টারভিউ ইংরিজিতে, অতএব বাবা-মা বুঝে ফেলেছেন, ছেলে বা মেয়ে ইংরিজি না পড়লে সর্বনাশ, চাকরিই পাবে না। অতএব পেটের দায়ে এবং কেতা বজায় রাখার জন্য মাতৃভাষা ফেলে হিন্দি শেখো, ইংরিজি শেখো, ফ্রেঞ্চ শেখো, চাইনিজ শেখো, বাংলা শেখার দরকার নেই, ফ্রাইডেতে মিটিংয়ের পর অ্যাট মাই হাউস, প্লিজ এসো। উইল ট্রিট ইউ উইথ হিলসা ফিশ অ্যান্ড গরম ভাত। ব্যস বাংলা শেষ। মায়ের জঠরে জমিয়ে রাখা শব্দরা তখন অনাথ, তখন তারা ক্রমশ দূরে সরে যায়, মাতৃভাষার গঙ্গাযাত্রা। এসব আজ নয় বহু আগে থেকেই শুরু হয়েছে, আপনি কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী? হিন্দি শিখলে আপনার তিনটে ইনক্রিমেন্ট, মানে মাইনে বাড়বে, এ নিয়ম তো আজকের নয়। রীতিমতো কায়দা করে বহু মানুষের মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে যে হিন্দি হচ্ছে জাতীয় ভাষা, ন্যাশনাল ল্যাঙ্গোয়েজ। এক সমীক্ষা বলছে, দেশের হিন্দি ভাষী জনসংখ্যার ৮৪ শতাংশ মনে করেন হিন্দি হল জাতীয় ভাষা। আরও মজার কথা হল দেশের অ-হিন্দিভাষী মানুষের মধ্যেও ৫৩ শতাংশ মানুষ মনে করেন যে হিন্দিই হল জাতীয় ভাষা। এটা কেন? কারণ সর্বত্র এক হিন্দি প্রচার, হিন্দি হিন্দু হিন্দুস্থানের এক প্রচার। কত কায়দা করে নতুন বিজেপি সরকার ত্রিভাষা নীতি নিয়ে এল। আপনি মাতৃভাষাতে পড়ুন, অহিন্দিভাষী রাজ্যগুলোতে হিন্দি দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে পড়ুন, হিন্দিভাষী রাজ্যগুলোতে যে কোনও একটা ভারতীয় ভাষা পড়ুন। আর তৃতীয় ভাষা ইংরিজি বা কোনও ইউরোপীয় ভাষা।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | আসুন সপ্তাহে একদিন অন্তত আমরা সারাদিন বাংলাতেই কথা বলি

শুনতে বেশ লাগে, কিন্তু বাস্তবে উত্তরপ্রদেশ, বিহার, মধ্যপ্রদেশে কোথাও তেলুগু বা মালয়ালম বা বাংলা পড়ানো হচ্ছে কি? শিক্ষক নেই এই অজুহাতে পড়ানো হচ্ছে না, আর ইংরিজি ছাড়া কোনও ইউরোপীয় ভাষা? না সেখানেও ওই একই অজুহাত, শিক্ষক নেই তাই ফ্রেঞ্চ বা জার্মান বা ইতালিয়ান নয় পড়ানো হচ্ছে ইংরিজি। এদিকে একজন মারাঠিকে পড়তে হবে মারাঠি, হিন্দি আর ইংরিজি, একজন বাঙালিকে পড়তে হবে বাংলা, হিন্দি আর ইংরিজি। কেন? কোন কারণে? এসব চলছিল। কিন্তু এই ত্রিভাষা সূত্রের সঙ্গে ধর্মকে তেমন করে জোড়া যাচ্ছিল না, যাচ্ছিল না বলেই শুরু হল বাংলাদেশি খোঁজা। এবং সেটা খুঁজতে গিয়ে নতুন করে উঠে এল পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা। পরিযায়ী শ্রমিক, যেন এক ঘৃণ্য অপরাধী? কেন আপনার রাজ্য থেকে পরিযায়ী শ্রমিকেরা অন্য রাজ্যে কাজ করতে যায়? যে এই প্রশ্নটা করছে সেই মানুষটি কিন্তু গর্বের সঙ্গে জানায় যে তাঁর পুত্র বা মেধাবী কন্যা আপাতত আমেরিকায় বা জার্মানিতে। কেরালার অর্থনীতি চলে পেট্রো ডলারে, এক বিরাট সংখ্যক যুবক যুবতী মধ্যপ্রাচ্যে কাজ করতে যায়। বিরাট কোনও আহামরি গবেষণা করতে নয়, গুগল বা মাইক্রোসফটের প্রধান হতে নয়, রান্নাবান্না থেকে গাড়ি চালানো থেকে কন্সট্রাকশনের কাজ করতে যায়। কাজেই সেখানে স্থানীয় মানুষের বাড়িতে জমিতে কাজ করার লোক কম। আর কম বলেই সেখানে কৃষিকাজের শ্রমিকের এক বিরাট চাহিদা, কন্সট্রাকশনের কাজে বিরাট চাহিদা। চাহিদা বেশি বলেই মজুরিও বড়, অনেক বেশি। কিন্তু সেই ঐতিহাসিকভাবে কেরালার মানুষজনের মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার ফলে সে রাজ্যে অন্য রাজ্য থেকে পরিযায়ী শ্রমিক যায়, দেশের মধ্যে পরিযায়ী শ্রমিক অন্য রাজ্যে যায় সেই হিসেবের সবথেকে উপরে আছে উত্তরপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, বিহার, ওড়িশা। এগুলোকে বলা হয় সোর্স স্টেট। মানে এই রাজ্যগুলোতে পরিযায়ী শ্রমিক কাজ করতে যায় না, এই সব রাজ্য থেকেই পরিযায়ী শ্রমিকেরা কাজ করতে যায়। আর মহারাষ্ট্র আছে যেখানে সবথেকে বেশি পরিযায়ী শ্রমিক কাজ করতে যায়।

এই তালিকাতে পশ্চিমবঙ্গ আছে, কিন্তু পশ্চিমবাংলা হাইব্রিড ক্যাটাগরিতে পড়ে। এখানে টু ওয়ে ট্রাফিক। এখান থেকে লোকজন যায়, এখানে লোকজন আসেও। উত্তরপ্রদেশ থেকে ৩৭ লক্ষের বেশি, বিহার থেকে ২২ লক্ষের বেশি, মধ্যপ্রদেশ থেকে ১৭ লক্ষের বেশি আর ওড়িশা থেকে প্রায় ৬ লক্ষ মানুষ অন্য রাজ্যে কাজ করতে যায়। সেখানে মহারাষ্ট্রেই ১২ লক্ষের বেশি পরিযায়ী শ্রমিক যায় আর বাংলাতে ইন বাউন্ড আর আউট বাউন্ড পরিযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা ৫ লক্ষ ৮০ হাজার। তার মানে প্রায় ৩ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিক অন্য রাজ্যে যায়, ২ লক্ষ ৮০ হাজার মানুষ কাজ করতে আসে। কিন্তু প্রচার দেখুন, প্রচার যেন একমাত্র বাংলা থেকেই বাঙালিরা বিভিন্ন রাজ্যে কাজ করতে যাচ্ছে। আচ্ছা কোথাও শুনেছেন তামিল, ইউপি, বিহারি, মধ্যপ্রদেশের পরিযায়ী শ্রমিকের বস্তি উজাড় করে দেওয়া হচ্ছে? কোথাও শুনেছেন তাদেরকে থানায় হাজতে পুরে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এই অপারেশন সিঁদুরের প্রায় সমান্তরাল ভাবেই উজাড় করে দেওয়া হচ্ছে বাঙালি বস্তি, তাদের এমনকী পে-লোডারে করে ছুড়ে দেওয়া হচ্ছে, তাদেরকে জেলে পোরা হচ্ছে, তাদেরকে নো ম্যানস ল্যান্ড-এ পুরে দেওয়া হচ্ছে, পুশব্যাক করা হচ্ছে। এসবের মাঝেই অসমের মুখ্যমন্ত্রী বলেই দিয়েছেন, বাংলা মাতৃভাষা হলে আমাদের চিহ্নিত করার একটা উপায় তো থাকছেই। এরকম এক অসংবেদনশীল মন্তব্যের পরে তিনি এক লম্বা ফিরিস্তি দিয়েছেন বটে, কিন্তু সেসব ছাপিয়ে গেছে তাঁর ইচ্ছের কথা, যা তিনি বলতে চেয়েছেন দ্যাট হ্যাজ বিন কনভেড, লাউড অ্যান্ড ক্লিয়ার মেসেজ। এখন দেশজুড়ে যদি কেবল বেছে বেছে বাঙালিদের উপরেই এই অত্যাচার চলে, যদি কেবল বেছে বেছে বাঙালিটোলা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়, তাদেরকে বাংলাদেশি বলে চিহ্নিত করা হয়, এবং যদি সেই ঘটনাগুলো মূলত বিজেপি শাসিত রাজ্যেই হতে শুরু করে তাহলে খুব স্বাভাবিকভাবেই তা এক রাজনৈতিক চেহারা নেবে, নিচ্ছেও।

এবং সেখানেও এই বাংলার সরকারকে দেখুন শুরুর দিকে যখন কেবল মুসলমানদের টার্গেট করা হচ্ছিল, তখন তাঁরা প্রতিবাদ করেননি তা নয় কিন্তু সেই প্রতিবাদ অনেক সংযত ছিল, কিন্তু যখন এই তালিকাতে হিন্দু, হিন্দু নমশূদ্রদেরও আনা হল, তাদের মহল্লা ভাঙা হল, তাদেরকে নোটিস ধরানো হল, তাদেরকে জেল হাজতে পোরা হল তখন খুব স্বাভাবিকভাবেই মমতার সরকার এবং দল মাঠে নেমেছে এবং সর্বশক্তি নিয়েই নেমেছে। নেমেছে বেশ করেছে এখন না নামলে কবেই বা নামত, এবং এ এক নতুন ভাষার আন্দোলন হয়ে উঠবে এ এক নতুন বাঙালি গর্বের লড়াই হয়ে উঠবে তা বুঝতে পেরে বিজেপি কুঁকড়ে গেছে। রাজ্য সভাপতি জয় কালীতে আর শক্তি চট্টোপাধ্যায়ে আশ্রয় নিয়েও স্বস্তিতে নেই। এবং সেই সময়ে কেউ কেউ বলছেন এটা নাকি আউট অফ প্রপরশনেট হচ্ছে, মানে যা ঘটছে তার চেয়ে বেশি বড় করে দেখানোর একটা চেষ্টা চলছে। আসলে এটা কিছু ছদ্ম বিজেপি মার্কা বুদ্ধিজীবীদের মাঠে নামানোর একটা চেষ্টা, এনাদের অনেকেই জ্ঞানপীঠ, আরও কত শত পুরস্কার, রাষ্ট্রপতি ভবনে ৭ দিনের আয়োজনের ডাক পাওয়ার জন্য এই কথাগুলো বলার চেষ্টা করছেন। যে লক্ষ লক্ষ বাঙালি যুবকের কাজ এ রাজ্যে নেই বলেই তো তাঁরা অন্য রাজ্যে যাচ্ছেন। জানেনই না বা ভুলে মেরে দিয়েছেন বা জানেন কিন্তু শয়তানি করছেন যে সংবিধানে বলা আছে ধর্ম, ভাষা, জাতি, বর্ণ নির্বিশেষে ভারতের যে কোনও জায়গাতে বিচরণের, কাজ করার বা বসবাস করার মৌলিক অধিকার সংবিধান আমাদের দিয়েছে। ওনারা চেপে যাচ্ছেন বা বলছেন ওই না যে কেবল বাঙালিদের টার্গেট করা হচ্ছে। আর ওনারা বলছেন না ঠিক কতজন আক্রান্ত হলে তবেই বাঙালিদের প্রতিবাদ করা উচিত। মানে ওনারা গুষ্টিসুদ্ধু বেয়নেটের মুখে না দাঁড়ানো পর্যন্ত, ওনাদের হাজার দশের গণধর্ষিতা না হওয়া পর্যন্ত প্রতিবাদের ভাষা খুঁজে পান না। আমরা বলি, দেশের কোথাও একজনও বাঙালি যদি বাংলা বলার কারণে আক্রান্ত হন, এমন অভিযোগ আসলেই প্রতিটা বাঙালির রুখে দাঁড়ানো উচিত, যদি এক বাঙালি এই দুঃসহ সময়ে নিজের পুরস্কার আর আর্থিক প্যাকেজের কথা ভেবেই চুপ করে বসে থাকেন, তাহলে আর যাই হোক, তিনি বাঙালি নন, উনি বাঙালি হতেই পারেন না। তাঁদের চিহ্নিত করুন, তাঁদের বাড়ির সামনে মিরজাফর শব্দটা বড় করে লিখে দিন।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

‘অপারেশন সিঁদুর’-এর থিমে রঙিন বাজি বাজার!
সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫
কালীপুজোয় মেট্রো রেলের বিশেষ উপহার, বদলে গেল শেষ ট্রেনের সময়
সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫
কালীপুজোতে যানজট নিয়ন্ত্রণে নির্দেশিকা জারি কলকাতা পুলিশের!
সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫
দীপাবলিতে জওয়ানদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী, দেখুন সরাসরি
সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫
সেমিফাইনালে যেতে পারবে ভারতের মেয়েরা? অঙ্ক কী?
সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫
দীপাবলির সকালে দিল্লির বাতাস ‘বিষময়’  
সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫
কুলদীপ নেই কেন, টিম ম্যানেজমেন্টকে ধুয়ে দিলেন অশ্বিন
সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫
অ্যানফিল্ড দুর্গে লিভারপুলকে ধরাশায়ী করল ম্যান ইউ
সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫
বাংলাদেশ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না হাসিনার আওয়ামি লিগ , জানাল কমিশন
রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
১৫ বছরে বিহারে এই প্রথম কমে গেল মহিলা ভোটারের অনুপাত!
রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
নিরামিষের বদলে আমিষ বিরিয়ানি! রাঁচিতে রেস্তোরাঁর মালিককে গুলি
রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
নেপোলিয়নের অমূল্য গয়না লুঠ! বন্ধ হল প্যারিসের লুভর জাদুঘর
রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
“মেয়েরা অহিন্দুর বাড়ি গেলে মেরে ঠ্যাং ভেঙে দিন,” নিদান সাধ্বী প্রজ্ঞার
রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
তাঁর বিরুদ্ধে ক্ষোভ, এবার প্রতিবাদীদের উপরেই কাদা ঢাললেন ট্রাম্প!
রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
বঙ্গে অনুপ্রবেশ নিয়ে বিরাট মন্তব্য অমিত শাহের!
রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team