Placeholder canvas
কলকাতা বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
চতুর্থ স্তম্ভ: কেন চেয়ে আছো গো মা?
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  • | Edited By: সাহাজান পুরকাইত
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২২, ১১:০০:৩৬ পিএম
  • / ৪৪৪ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By: সাহাজান পুরকাইত

মাকে তো মা বলেই ডাকার রেওয়াজ, ইদানিং মাম্মি, মাম্মা ইত্যাদির চল হয়েছে, শাশুড়িকে মা বলার চল আছে, সে চল অবশ্য কমছে, মাকে রিপ্লেস করছে আন্টি, আমরা বয়স্ক মহিলাদের মা বলে সম্বোধন করি, অনেকেই করে, এমনকি ছোট্ট মেয়েটিকেও মা বলে অনেকেই, কিরে মা কেমন আছিস? বলে তো। এরপর আছে সারদা মা, বাঙালি ভক্তরা মা বলেন। আবার দেশজুড়ে হিন্দুদের এক বড় অংশ, গরুকে মা বলেন, গোমাতা। মূলত হিন্দি কাউ বেল্টেই এই প্রচলন, দক্ষিণে নয়।

এখন এটা তো সত্যিই যে কেউ গরুকে গোমাতা বলতেই পারেন, গরুর মাংস খাওয়ায় তাদের অনীহা স্বাভাবিক, তাঁরা গোহত্যা করবেন না, এটাও স্বাভাবিক, তাঁদের ধর্মাচরণে বাধা দেওয়া বা আঘাত দেওয়ার প্রশ্নই ওঠেনা। কিন্তু যদি তিনি বা তাঁরা, তাঁদের ধর্মাচরণকে দেশের প্রত্যেকটা মানুষকে মানতে বাধ্য করেন, তাঁর ধর্মাচরণের ভিত্তিতে যদি কোনও ফতোয়া জারি করা হয়, তাহলে তা একইভাবে নিন্দনীয়। আমাদের দেশের সংবিধান প্রণেতারা, যাঁদের মধ্যে দিকপাল হিন্দু ধর্মাচরণ নিষ্ঠার সঙ্গেই করতেন, এমন মানুষজনেরাও, সংবিধান রচনার সময়ে গোহত্যা সম্পর্কে এমন কোনও বিধান তো দেন নি, বরং তাঁরা এটাকে ব্যক্তি স্বাধীনতার মধ্যেই রেখেছেন, যে কেউ যে কোনও ধর্মাচরণ করতে পারেন, কিন্তু অন্য কারোর ধর্মাচরণে, ব্যক্তি স্বাধীনতায়, জীবনচর্যায় বাধা দিতে পারেন না, আমাদের সংবিধান এই অধিকার আমাদের দিয়েছে।

কিন্তু আর এস এস, শুরু থেকেই এই সংবিধান বিরোধী, সংবিধান তাঁরা সেদিনও মানেন নি, আজও মানেন না, তাঁরা আমাদের দেশের সংবিধানকে পাশ্চাত্য এক ধারণা বলেই মনে করেন, মনুসংহিতাকে ভিত্তি করে সংবিধান রচনার দাবি তাঁরা করেন, এক মনুবাদী রাষ্ট্রই তাঁদের স্বপ্ন, তাঁদের লক্ষ। বিভিন্নভাবে তাঁরা এই মনুবাদের প্রয়োগ রাজনীতিতে করে থাকেন, এবং খুব ধীরে ধীরে এক মনুবাদী রাষ্ট্রের দিকেই তাঁরা ক্রমশ এগোচ্ছেন, পরিকল্পনা মাফিক তাঁরা এই কাজ আজ নয়, শুরু থেকেই করছেন।

 

আপাতত তাঁদের সবচেয়ে বড় প্রয়োগশালা হল, উত্তর প্রদেশ সমেত দেশের গোবলয়, কাউ বেল্ট। দেশ পৃথিবীর বৃহত্তম গণতন্ত্রের জন্য নয়, বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের জন্য নয়, সাম্প্রদায়িক সম্প্রিতীর জন্য নয়, দেশ রামমন্দিরের জন্য বিখ্যাত হোক, যে রামমন্দির গড়ে তোলা হচ্ছে এক ঐতিহাসিক সৌধকে ভেঙে, এটাই তাঁদের লক্ষ্য। আর সেই লক্ষ্যের আরেক পদক্ষেপ হল, যোগী সরকার আসার পরেই ঘোষণা, সমস্ত বেআইনী কসাইখানাকে বন্ধ করা হবে, দুর্জনের ছলের অভাব হয় না, যে কোনও ছুতোয় প্রায় সমস্ত কসাইখানা বন্ধ করা হল।

তারপরের ঘোষণা, দুধ দিচ্ছে না, এমন গরু, এঁড়ে গরু বা ষাঁড়, বলদ মারা যাবে না, মারলে কী হবে? ১০ বছরের জেল। সাধারণ গেরস্থ মানুষজন দুধ দিচ্ছে না এমন গরু বা ষাঁড়, বলদ বিক্রি করে দিতেন, তা বন্ধ হয়ে গ্যালো। ফলে হলো কী? সারা দেশে গবাদি পশুর সংখ্যা কমছে, উত্তরপ্রদেশে ১৭% বেড়েছে। গবাদি পশুর সংখ্যা ২০১২ তে ১০লক্ষ ৯ হাজার ৪৩৬ ছিল, এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১লক্ষ ৮৪ হাজার ৪৯৪। এই যে ১ লক্ষ ৮০ হাজারের বেশি পশু তার বেশিরভাগটাই, ঐ দুধ দিচ্ছে না এমন গরু, ষাঁড় বা বলদ। যাদের গরু আছে, তারা জানেন, একটা পশুকে খাওয়াতে মাসে খুব কম করে ৮০০/৯০০ টাকা খরচ হয়। এবার যে পশু দুধ দেবে না, যাকে বিক্রি করে পয়সা পাওয়া যাবে না, তাদের নিয়ে কী করবেন ঐ সাধারণ মানুষেরা? তাঁরা রাত্তির অন্ধকারে মাইল তিন চার পাঁচ নিয়ে গিয়ে তাদের ছেড়ে দিয়ে আসছে, তারা ক্ষেতে ঢুকে পড়ছে, ফসল খাচ্ছে, তছনছ করছে ক্ষেত। সেটা আটকাতে রাতের পর রাত জাগছেন মানুষ, ক্ষেতে ঢুকলেই লাঠি নিয়ে তাড়া করছেন, মারছেন, কখনও কখনও সেই পশুদের আক্রমণে মারাও যাচ্ছেন, তেমন মৃতের সংখ্যাও কম নয়।

খেরি, মানে সেই লখিমপুর খেরি, যা নাকি গোটা দেশের লোক জানেন, এক মন্ত্রীপুত্র তার গাড়ি চালিয়ে দিল কৃষকদের ওপরে, এটাই অভিযোগ। সেই খেরির এক গ্রাম জামুনিয়া, এখানে ইতওয়ারি গৌতমের নাম সব্বাই জানেন, না তিনি দবং নন, নেতা নন, এম এল এ নন, একজন ছোট কৃষক, রাতে ক্ষেত পাহারা দিচ্ছিলেন, একদল ষাঁড় আসে, তিনি লাঠি নিয়ে তাড়া করেন, একটা ষাঁড় তেড়ে আসে, তাঁকে আক্রমণ করে, সেইখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।

মীরপুর গ্রামের পারুল, ছোট্ট মেয়ে, স্কুলে যাচ্ছিল, একদল ষাঁড় তাড়া করে, পারুল পালাতে গিয়ে গাড়ির চাকার তলায় পড়ে যায়, মারা যায়। পিলিভিতের মগধপুর গ্রামের ৩২ বছরের যুবক গুরবাজ সিং একইভাবে ঐ ষাঁড়ের আক্রমণে মারা যায়, এই পিলিভিতের বিজেপি এম পি ছিলেন মানেকা গান্ধী, তিনি তাঁর পশু প্রেমের জন্য বিখ্যাত।

কেবল মানুষ মরছেন, তাও নয়, গ্রামবাসীরা ষাঁড়ের গলায় কাঁটাতারের সঙ্গে মোটা কাঠের তক্তা বেঁধে দিচ্ছেন, ষাঁড় ছুটতে পারছে না, কিন্তু ঐ তার ষাঁড়ের গলায় লেগে যাচ্ছে, বসে যাচ্ছে, কিছুদিন পরে ঘা হয়ে মারা যাচ্ছে, এমন ঘটনাও ঘটছে, একটু অবস্থাপন্ন যারা, তারা ক্ষেতের চারদিকে তার লাগিয়ে তাতে কারেন্ট দিয়ে রাখছেন, ষাঁড় এলে ছিটকে পড়ছে, মারাও যাচ্ছে, কখনও সখনও। কেন? কারণ যোগিজীর ফতোয়া।

আগামী চতুর্থ পর্যায়ের নির্বাচনে অন্তত ৫০ টা আসনে এই আওয়ারা পশু, ছুট্টা জানোয়ার এক বড় ইস্যু। ২০১৯ এও ছিল, ২০২২ এ তা বেড়েছে। এবারের নির্বাচনে ২৫ ডিসেম্বর ২০২১, আগ্রার বটেশ্বর গ্রামে যোগিজীর সভা ছিল, ঠিক তার আগে সভায় দুটো ষাঁড় ঢুকে পড়ে, মানুষ প্রাণ বাঁচিয়ে ছুটতে শুরু করে। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২, কানপুরে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী সতীশ সাহানার জনসভা চলছিল, ষাঁড় আসে, মানুষ পালিয়ে যায়। ১৭ ফেব্রুয়ারি, ফিরোজাবাদে অখিলেশ যাদবের সভা চলছিল, ষাঁড় ঢোকে, ছোটাছুটি শুরু হয়, দুজন পুলিশ কর্মী সহ বেশ কয়েকজন আহত হয়, এসব চলছে। যোগিজী, মোদিজী সভায় সভায় বলছেন আমরা হিন্দু, আমরা গরুকে পুজো করি, গরুর ওপর কোনও অত্যাচার হতে দেবো না, বুঝুন ঠ্যালা।

গরু আমাদের মা, এই ধারণা টা কোন সময়ে আমাদের সমাজে তৈরি হলো? বাবা মাসি বা জ্যঠা না বলে মা কেন বলা হলো? যাযাবর জীবন যাত্রা ছেড়ে সবে সবে মানুষ থিতু হয়েছে, রোজ বনে গিয়ে শিকার করে তবে হাঁড়িতে রান্না বসানোর চিন্তা থেকে মুক্ত। ছাগল, ভেড়া, গরু আছে। তাদের মাংস দুধ পাওয়া যাচ্ছে ঘরে বসেই, এছাড়া জমিতে চাষও সবে শুরু হয়েছে। কিন্তু সম্পদ? সম্পদ তখনও গোনা হয় গরু, ভেড়া, ছাগলের সংখ্যা দিয়ে। আর কদিন পর থেকে জমির আয়তন দিয়ে বোঝা যাবে, কে কত সম্পদশালী।

 

এরকম সময়ে গরুর মাংস জনপ্রিয় ছিল। একটা উদাহরণ দেওয়া যাক, রাম লক্ষণ ভরত শত্রুঘ্নর বিয়ের পরেরদিন মেয়ে চলে যাবে শ্বশুরবাড়ি, রাজা জনকের মন খারাপ। এমন সময় খবর এল ঋষি বিশ্বামিত্র আসছেন, জনক রাজার টনক নড়ল। হাঁক দিলেন কে আছিস কোথায়, একটা নধর দেখে বাছুর হাজির কর, বিশ্বামিত্র সুপক্ক গোবৎস পছন্দ করেন। ব্রাম্ভণ তো বটেই তিনি ঋষি বিশ্বামিত্র, তিনি গরু খেতেন।

স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, “এই ভারতবর্ষেই এমন এক দিন ছিল যখন কোন ব্রাহ্মণ গরুর মাংস না খেলে ব্রাহ্মণই থাকতে পারতেন না । যখন কোন সন্ন্যাসী, রাজা, কিংবা বড় মানুষ বাড়ীতে আসতেন, তখন সবচেয়ে ভালো ষাঁড়টিকে কাটা হতো । (Collected works of Swami Vivekananda, Advaita Asharama,1963, Vol III, page 172)। ঋগ্বেদের প্রাচীন ভাষ্যকার হিসেবে সায়নাচার্যের নাম বিখ্যাত । তাঁর আগেও বিভিন্ন ভাষ্যকার, যেমন স্কন্দস্বামী, নারায়ণ, প্রমুখ ঋগ্বেদের ভাষ্য করেছেন । ভাষ্যকার আচার্য সায়ন লিখেছেন তার অনুবাদে, “You (O Indra), eat the cattle offered as oblations belonging to the worshippers who cook them for you. (Atharvaveda 9/4/1)”

“হে ইন্দ্র গ্রহন কর সেসব গরুর মাংস যা তোমাকে তোমার ভক্তরা রন্ধন করে উৎসর্গ করেছে ।”

 

বিষ্ণুপুরাণ বলছে,ব্রাহ্মণদের গো-মাংস খাইয়ে হবিষ্য করালে পিতৃগণ ১১ মাস পর্যন্ত তৃপ্ত থাকেন । আর এ স্থায়িত্ব কালই সবচেয়ে দীর্ঘ (বিষ্ণুপুরাণ ৩/১৬)। বৃষের মাংস [বেদ:১/১৬৪/৪৩],মহিষের মাংস [বেদ: ৫/২৯/৮],অজের মাংস [বেদ:১/১৬২/৩] খাওয়া হত । আরও বলা হয়েছে পরস্বিনী গাভী মানুষের ভজনীয় [বেদ:৪/১/৬]।

কিন্তু ক্রমশ গৃহপালিত পশু হিসেবে ছাগ মেষের মাংস খাওয়া হতে লাগল, গরুর ব্যবহার দুধ এর জন্য, হাল টানার জন্য।

ক্রমশ ব্রাম্ভণরা নিজেদের কৌলিন্য ও স্বাতন্ত্র বজায় রাখার জন্য নিরামিষাশি হতে শুরু করলেন, অন্তত উত্তর ভারতে। এর মধ্যে বৌদ্ধদের সমাজ নীতিতে, খাবারের কোনো বিচার নেই, পরে আসছে ইসলাম। আরও কঠোর হল ব্রাম্ভণ সমাজ। গরুকে মা, মায়ের মত পূজনীয় বানানো হল, তার মাংস খাওয়া তো দুরের কথা, মারাও পাপ বলে চিহ্নিত করা হল। কিন্তু সমাজ তো সবটা ধর্মীয় বিধানে চলে না, সমাজের নিজস্ব যুক্তিবোধ আছে যতক্ষণ না তাকে কেড়ে নেওয়া হয়। বুড়ো গরু, বলদ, এঁড়ে গরু কিনতে আসতো যারা, বেলা পড়লে তাদেরকে বিক্রি করে দেওয়াটা ছিল স্বাভাবিক। কারণ তাদের বসিয়ে বসিয়ে খাওয়াবার বিলাসিতা, কারোরই ছিল না। চলছিল এভাবেই।

এরপর বিজেপি আসিল, উত্তর প্রদেশে বিজেপি এল। কোন না কোন ছুতোয় স্লটার হাউস বন্ধ করে দেওয়া হল, গরুকে না খাইয়ে মুখ্যমন্ত্রী তাঁর দিন শুরু করেন না, গরু খাওয়া মারা তো ছেড়েই দিন গাড়িতে করে নিয়ে যেতে গেলেও, মাঝরাস্তায় ধরে পিটিয়ে মেরে ফেলার ঘটনাও ঘটেছে, অতএব বিক্রি বন্ধ। এ অবস্থা সারা উত্তর প্রদেশ জুড়ে। যাদের ঘরে বৃদ্ধ দুধ না দেওয়া গরু আছে তারা রাতের বেলায় পিটিয়ে গ্রামছাড়া করছে মাকে, এবং এঁড়ে গরু বছর দেড়েক রাখার পরই ছেড়ে দেওয়া হছে। এই ছেড়ে দেওয়া গরুর দল আতংক তৈরি করেছে। তারা ফসল তছনছ করছে, সারারাত সারাদিন ফসল পাহারা দিতে হচ্ছে কৃষকদের। কিছু গরু ষাঁড়কে ভরে দেওয়া হয়েছে স্থানীয় স্কুলে, সে আর এক কান্ড। মায়ের কান্ডকারখানায় ত্রাহি ত্রাহি রব উঠছে, উত্তর প্রদেশের গ্রামে গ্রামে। ২৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে, এই বছরে গোশালা তৈরি করার জন্য।

 

ঠিক এই সময়ে খবর এল, উত্তর প্রদেশে মৈনপুরির কাছে নাগলা রক্ষিয়া গ্রামে, ১৫০ টা গরু রাখার গোশালা থেকে গরুদেরকে বের করে দেওয়া হয়েছে কারণ তাদের দেবার মত জল, বিচালি, খাবারের ব্যবস্থা করা যাচ্ছে না। এবং ঠিক এই মুহুর্তে, কেউ যদি গেয়ে ওঠে কেন চেয়ে আছো গো মা, তাহলে কি তাকে দোষ দেওয়া যাবে?

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

মে মাসে কেরিয়ারে বড় উন্নতি হবে ৫ রাশির জাতকের
বৃহস্পতিবার, ২ মে, ২০২৪
আচমটাই ঝড়-বৃষ্টি মেদিনীপুর জুড়ে, বাকি জেলায় কবে?
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে অসুস্থ অভিনেতা সোহম, ভর্তি হাসপাতালে
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
বিশ্বকাপে খেলতে পারেন রিঙ্কু, আছে আইসিসির এই নিয়ম
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
খড়গ্রামের ঘটনায় গ্রেফতার ৭, এখনও অধরা অনেকে
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
কুণাল কি বড় পদক্ষেপ করতে চলেছেন, জল্পনা তুঙ্গে
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
কাল, বৃহস্পতিবার সকালে মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
ভোটদানের হার বাড়ল কী করে? প্রশ্ন মমতার
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
আমাকে কি অগ্নিপরীক্ষা দিতে হবে, প্রশ্ন কুণালের
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
তৃণমূলের পদ খুইয়ে বিস্ফোরক কুণাল
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
কর ফাঁকি দেওয়া ৫ লক্ষের সিমকার্ড ব্লক করছে পাকিস্তান
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
সলমানের বাড়ির বাইরে গুলি: অভিযুক্তের মৃত্যু
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
Aajke | দেশের আইন কানুনের উপর এতটুকুও আস্থা নেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বা বিজেপি নেতাদের
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক পদ গেল কুণালের
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
Fourth Pillar | এই নির্বাচনের সময়েই দাবি তুলুন, আমাদের মৌলিক অধিকার ফেরত পেতে চাই
বুধবার, ১ মে, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team