Placeholder canvas
কলকাতা রবিবার, ০৫ মে ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Fourth Pillar | ববি হাকিমের উর্দু বিতর্ক আর ব্রিগেডে গীতাপাঠ নিয়ে দু’ চার কথা
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  পবিত্র ত্রিবেদী
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০৪:৫০:৪৭ পিএম
  • / ৪৯ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • পবিত্র ত্রিবেদী

বেদে আছে— শরীরম আদ্যম, খলু ধর্ম সাধনম। শরীর আগে, সেটা না থাকলে ধর্ম সাধনাই বা কী করে হবে? বিবেকানন্দ আরও সহজে এই কথাই বলেছিলেন, গীতাপাঠ অপেক্ষা ফুটবল খেলা ভালো। আজ সেই খেলার মাঠে গীতাপাঠ হচ্ছে, এবং তা নিয়ে নানা মুনির নানা মত। তো আমিও আমার মতামত দিতে হাজির। এবং ঠিক এই সময়েই আর একটা বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন ববি হাকিম। এক আলোচনা সভায় কলকাতার প্রথম নাগরিককে বলতে শোনা গেল, “ইনশাল্লাহ একদিন অ্যায়সা হোগা জব বঙ্গাল কে আধে পপুলেশন ওহ ভি উর্দু বোলেঙ্গে, আউর উর্দু শের শায়রি শুনেঙ্গে।” ব্যস, এই কথা শুনে খুব নামীদামি মানুষজনদের দরজি ছিলেন এককালে, অসাধারণ সেসব ডিজাইন, সেই অগ্নিমিত্রা পাল নয় পল থেকে রাজ্য বিজেপির নেতারা হই হই করে মাঠে নেমেছেন, বিতর্ক জারি আছে। একদিকে গীতা, অন্যদিকে উর্দু নিয়ে জমজমাট এই ঠান্ডায় আরও জমজমাট বিতর্কে ঢুকে পড়ার আগে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক। প্রথমে আসুন গীতাপাঠ নিয়ে, আচ্ছা এ নিয়ে হই হই করার কী আছে? যাঁরা গীতাপাঠের আয়োজন করেছেন তাঁদের গোপন এজেন্ডা থাকতেও পারে, কিন্তু তাতেই বা সমস্যা কী? এদেশে নিজের মতো ধর্মাচরণে তো মানা নেই। বড়দিনে সেন্ট পলস ক্যাথিড্রালে প্রেয়ার হবে, আলো দিয়ে সাজানো হবে পার্ক স্ট্রিট, বো ব্যারাকে হাতে বানানো কেক আর ওয়াইন কিনে নিয়ে আসবেন অনেকে, টার্কি রোস্ট বা পর্ক মোমো খেয়ে ফিরবেন, মেরি ক্রিসমাস মেসেজ আসবে মোবাইলে। আসবে তো। রমজানের আগে হালিম খেতে যাবে না বাঙালি? ওই বাঙালির ঘরে যত ভাইবোন, তাঁরা বিরিয়ানি খাবেন না? যাঁর ইচ্ছে তিনি খাসি খাবেন, যাঁর ইচ্ছে গরু, কেউ কেউ চিকেন। রেড রোডে নামাজ পড়া হবে, রাজাবাজারে রাস্তার ধরে সেমাই বিকোবে, কে কিনবে? শুধু মুসলমানেরা? আবার দুর্গাপুজো তো এখন কার্নিভাল, প্যান্ডেল আলোর রোশনাই দেখতে শুধু হিন্দুরা বের হন নাকি? আমাদের বন্ধু মাহমুদা সুলতানা তো নিয়ম করেই অষ্টমীর অঞ্জলি দেয়, তো? তেমনই গীতাপাঠ হবে, চণ্ডীপাঠ হবে, সমস্যাটা কোথায়? প্রধানমন্ত্রী আসছেন বলে? দেশের প্রধানমন্ত্রীকে একটা অনুষ্ঠানে ডাকা হয়েছিল, বহু অনুষ্ঠানেই তিনি যান, এখানে আসতেই পারতেন, তাতেই বা কোন রামায়ণ অশুদ্ধ হত।

আদতে এই গীতা কী? আলাদা কোনও বই? হ্যাঁ, এখন আলাদা বই হিসেবেই আছে, আমাদের এই বাংলাতে এই গীতা আলাদা বই হিসেবে ছড়িয়ে পড়েছিল কোনও আরএসএস-হিন্দু মহাসভার হাত ধরে নয়, বিপ্লবী স্বাধীনতা সংগ্রামীদের হাত ধরে। গোরখপুরের গীতা প্রেস থেকে ছাপা ছোট পকেট গীতা পেলেই পুলিশ ধরেই নিত এর সঙ্গে বিপ্লবীদের সম্বন্ধ আছে বা এ নিজেই একজন বিপ্লবী। হ্যাঁ, বিপ্লবীরা ‘পথের দাবী’র চেয়েও বেশি গীতা পড়তেন দেশ জুড়েই। কিন্তু এই গীতা আদতে কী? সব্বাই একটা গীতা নিয়েই মাথা ঘামায়, হ্যাঁ, চমকাবেন না আরেকটা গীতা আছে, ইন ফ্যাক্ট সেটাই পড়া আপাতত বেশি দরকার। তাহলে খুলেই বলি। মহাভারতের প্রস্তুতি পর্ব শেষ, মানে জোট তৈরি দু’দিকেই, এক বলরাম আর সঞ্জয় ছাড়া প্রত্যেকেই শিবিরে বিভক্ত। যুদ্ধের মাঠে মানে কুরুক্ষেত্রে হাজির সবাই। ওধারে ভীষ্ম, দ্রোণ, কৃপাচার্য, দুর্যোধন ইত্যাদিরা হাজির। না, কর্ণ আসেননি, ভীষ্ম সরে যাওয়ার পরেই তিনি মাঠে ঢুকেছিলেন। আর অন্যদিকে পঞ্চপাণ্ডব, রাজা দ্রুপদ, সাত্যকি, অভিমন্যু এবং অর্জুনের সারথি হিসেবে শ্রীকৃষ্ণ হাজির। পাঞ্চজন্য বাজবে, গাণ্ডীবে টংকার উঠবে, যুদ্ধ শুরু হবে এমনই তো কথা। কিন্তু অর্জুন বিহ্বল, তাঁর সামনে তাঁর গুরু, জ্যেষ্ঠজনেরা, ভাই বন্ধুরা, তিনি মুষড়ে পড়েছেন। যুদ্ধ শুরুর আগেই তাহলে কি যুদ্ধ শেষ? ঠিক এই সময়ে কৃষ্ণ তাঁর ভূমিকায় নেমে পড়লেন, বলতে শুরু করলেন পাপপুণ্যের কথা। বলতে শুরু করলেন অপরাধের শাস্তির কথা, বললেন সৃষ্টির নিয়মের কথা, বললেন আত্মা অবিনশ্বরতার কথা। বলেই ক্ষান্ত হলেন না, মুখ খুললেন, তাঁর হাঁ মুখে বিশ্বরূপ দর্শন করলেন অর্জুন। সব নির্দিষ্ট করা আছে, নিয়তিবাদের কথা বললেন, ঠিক তার বিপরীতে কর্মফলের কথাও বললেন। হ্যাঁ, এই স্ববিরোধিতা ওই গীতা থেকেই, নিয়তিবাদ আর কর্মফলের দর্শন একই সঙ্গে এসে গেল এক পাঠের অবতারণায়। হ্যাঁ, পুরাণে এমনটাই আছে। তো সেসব শুনে দুষ্টের দমন শিষ্টের পালনের জন্য ন্যায়যুদ্ধে কর্ম করতে নামলেন অর্জুন, এটা জেনেই যে সবই পূর্বনির্ধারিত। মহাভারতের এই অংশটাকেই আলাদা করে পাঠে আনা হয়, এই বক্তৃতার নামই গীতা।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | এতটুকু বিরোধিতা করলে জেল হতে পারে, ফাঁসিকাঠও তৈরি

প্রশ্ন করবেন তো যে তাহলে আরেকটা গীতা কোথায়? কখন লেখা হল? সেটা কে লিখল? সে অনেক পরের কথা, যুদ্ধ শেষ, কুরুক্ষেত্রে লাশ, দুর্যোধনও উরুর হাড় ভেঙে কষ্ট পেয়েই মরেছেন, গান্ধারীর শোক ছেয়েছে হস্তিনাপুরের আকাশ বাতাশ। আবার বিমর্ষ পাণ্ডবেরা রাজ্য আর সিংহাসন দিয়ে দিলেন পুত্র, পৌত্রদের তারপর মহাপ্রস্থানের পথে। কেবল পাঁচজন যাচ্ছিলেন? না, ধর্মরাজ সঙ্গে ছিলেন কুকুরের ছদ্মবেশে আর বেশ কিছুটা পথ এগিয়ে দিতে গেলেন শ্রীকৃষ্ণ। এবার অর্জুন নয়, যুধিষ্ঠির বললেন, কৃষ্ণ আরেকবার সেই গীতার পাঠটা শোনাও যা শুনিয়েছিলে যুদ্ধের আগে। তখন কৃষ্ণ বলছেন, সে তো ভুলে মেরে দিয়েছি, তাছাড়া সেসব তো বলেছিলাম যুদ্ধের আগে, এখন শান্তির সময়, আবার করে সব তৈরির সময়, এখন ওই কথাগুলো বলব কেন? যুধিষ্ঠির তখন বলেছিলেন, বেশ এই সময় যা বলা উচিত, তাই বলো। কৃষ্ণ আবার বলেছিলেন। সেটাই দ্বিতীয় গীতা যা আমরা মনেই রাখিনি। আমাদের পুরাণে অনেক কিছুই আছে যা আমাদের জীবনে প্রয়োজনীয়। সেই দ্বিতীয় গীতায় আছে সমাজের কথা, নির্মাণের কথা, শান্তির কথা, পরিবার, ব্যক্তির ডুজ অ্যান্ড ডোন্টস-এর বহু কথা। তো কোন গীতা পড়া হবে এই ব্রিগেডের মাঠে, ওই যুদ্ধের সময়ের গীতা। যে গীতা অস্ত্র হাতে তুলে নিতে বলে, যে গীতাকে সামনে না দেখে, কী সামনে তাই দেখেই অস্ত্র চালাতে বলে? সেই গীতাপাঠ হবে? যাঁরা উদ্যোক্তা, তাঁরা মনে করছেন যে পাপে ভরে গেছে দেশ? অনাচার চলছে, দানবেরা সামনে দাঁড়িয়ে, প্রবল হয়ে উঠেছে অন্যায়? এমনটা ভাবার মধ্যে তো কোনও অন্যায় আমি দেখছি না, গীতা তো বলছে অধর্মের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও, সেটাও তো আমরাও বহু মানুষ বলছি। গীতা আমাদের দেশের প্রাচীন পুরাণের পাঠ, কারও বাবার সম্পত্তি নয়। এই গীতা হাতে করেই বিপ্লবীরা ইংরেজ নিধনে নেমেছেন, সে ইতিহাসও আমাদের জানা কাজেই গীতা, গেরুয়া রং বা রামকে কুক্ষিগত করার যারা চেষ্টা করছে তাঁদের জানানো উচিত যে এই পুরাণ, এই দর্শনের উত্তরাধিকারী আমরাও, এই গল্প কাহিনি, পুরাণ, দর্শনের উপর আমাদের হক আছে। হোক গীতাপাঠ, যাঁরা করছেন করুন, আমরা শুধু বুঝে নিই আজ কোন অন্যায়, কোন অধর্মের বিরুদ্ধে আমাদের রুখে দাঁড়াতে হবে, সেটাই তো এখন এক পবিত্র কাজ।

এবারে চলুন ববি হাকিমের কথায়। তিনি বলেছেন ইনশাল্লাহ সেদিন দূর নয়, যেদিন বাংলার ৫০ শতাংশ মানুষ উর্দু পড়তে পারবে, উর্দু শের শায়রি শুনবে। ব্যস নেমে পড়েছে অশিক্ষিত জংলি বর্বরদের দল। সেই অশিক্ষিতদের ধারণা উর্দু হল মুসলমানদের ভাষা। যে উর্দু চাপিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে নিজেদের মাতৃভাষার দাবিতে আস্ত একটা দেশ তৈরি হয়ে গেল, সেই বাংলাদেশের পাশে কিছু অশিক্ষিত বাঙালি আঙুল তুলছে, অঈ দেখেছো, বাংলার ৫০ শতাংশকে মুসলমান করে ছাড়বে। আচ্ছা ভাষা কি ধর্মের হয়? জার্মানির ইহুদিরা তো জার্মান ভাষাতেই কথা বলতেন। ইংল্যান্ডের মুসলমানরা কি উর্দুতে কথা বলেন? বাংলাদেশের মুসলমানরা বাংলায় কথা বলেন। আফগানিস্তানের বাসিন্দারা পুস্তু ভাষায় কথা বলেন। ইরাক, ইরান, জর্ডন, প্যালেস্তাইনের মুসলমানেরা উর্দু ভাষা জানেনই না। আমাদের দেশের কেরলের মুসলমানরা মালয়ালম, কর্নাটকের মুসলমানেরা কন্নড়, অন্ধ্রের মুসলমানেরা তেলুগু ভাষায় কথা বলেন। কোরান কি উর্দু ভাষায় লেখা হয়েছিল? কোরান আরবি ভাষায় লেখা হয়েছিল, উর্দু ভাষায় অনুবাদ হওয়ার বহু আগেই কোরান ইংরিজিতে, ফ্রেঞ্চে, গ্রিক ভাষাতে অনুবাদ করা হয়েছে। ১৮২৬ সালে শাহ আবদুল আজিজ, যিনি একজন বিরাট ইসলামিক স্কলার ছিলেন, তাঁর ছেলে শাহ আবদুল কাদির কোরান অনুবাদ করেন। উর্দু ভাষাতে কোরান অনুবাদের পরে ওনাকে কুফ্র, মানে কাফের বলে ফতোয়া জারি করা হয়েছিল। কেন? কারণ উর্দু ভাষার জন্ম মধ্য ভারতে, অন্যান্য ভাষার মতো এই ভাষার উত্থান কোনও ধর্মীয় গ্রন্থ পুরাণ দিয়ে নয়। প্রেমের কথা, সুরাপানের কথা, উচ্চকণ্ঠে পরকীয়া তত্ত্বের কথা বলেছে এই ভাষা তার জন্মমুহূর্ত থেকেই, কাজেই এ ভাষা ছিল বখে যাওয়া কিছু শায়র, কবিদের ভাষা এমনই মনে করা হত। সেই ভাষাতে কোরান অনুবাদ? শাহ আবদুল কাদিরকে একঘরে করা হয়েছিল।

একবার ভাবুন তুলসি দাসের কথা তিনি আওয়াধি ভাষায় রামচরিত মানস লিখছেন, তাঁর পুঁথি পোড়ানোর চেষ্টা করছে ব্রাহ্মণ পণ্ডিতরা। তাঁকেও একঘরে করা হচ্ছে, দেবভাষায় লিখিত পুরাণকে আওয়াধি ভাষা, সাধারণ মানুষের ভাষাতে লেখার জন্য। তিনি তখন এক দোহাতে লিখেছিলেন ধূত, অবধূত, রাজপুত, জেলে যা খুশি বলো, ছেলেমেয়ের বিয়ে হবে না, জাতিভ্রষ্ট হয়েছ, তাও বলতেই পার, ভিক্ষে করে খাব, মসজিদে থাকব, এক পয়সা নেবও না দেবও না। সম্ভবত তাঁর উপর চাপানো জরিমানার কথা বলেছিলেন। তো যে কথা বলছিলাম, এই যে এক ভুল ধারণা, ধর্মের আলাদা ভাষা, তা কেবল ভুল নয়, এসব রটানোর পিছনে অন্য উদ্দেশ্যও কাজ করে, করেছে। পাকিস্তানের ভাষাও কি উর্দু? সিন্ধিরা উর্দুতে কথা বলেন? বালোচরা? উর্দুতে কথা বলেন? অটল বিহারী উর্দুতে কবিতা লিখেছেন, তিনি মুসলমান? সাহির লুধিয়ানভি গীত লিখেছেন হিন্দিতে তিনি হিন্দু? সাহিত্য, কবিতা, গান ইত্যাদির দিক থেকে অত্যন্ত ধনী এক ভাষা উর্দু, ববি হাকিম যদি বলে থাকেন আগামী দিনে কলকাতায়, বাংলায় সেই ভাষার চর্চা বাড়বে, বাঙালিরা উর্দু শের শায়রি শুনবেন, তাতে ভুল কোথায়? অপরাধ কোথায়? এক সময় গান হয়েছিল ম্যায় শায়র তো নহি, মগর অ্যায় হসিন, জবসে দেখা তুঝকো, মুঝকো আশিকি অ্যা গয়ি, ববি ছবির গান মুখে মুখে ফিরেছে। কেউ বলেছেন যে এটা মুসলমানের গান শুনো না? এক হিন্দু বাড়ির ছেলে এক খ্রিস্টান বাড়ির মেয়েকে উর্দু ভাষায় প্রেম নিবেদন করছে। কেউ আপত্তি করেছিল? আজ কেন এই আপত্তি? আসলে আনখ অশিক্ষিত মূর্খ আর বর্বর এক দল দেশকে সমাজকে হিন্দু আর মুসলমানে ভাগ করতে চায়, তারাই হিন্দিকে হিন্দুর ভাষা, উর্দুকে মুসলমানের ভাষা বলে দাগিয়ে দিতে চায়, সেই ভাষা নিয়ে তাদের আপত্তি যে ভাষার জন্ম আমাদের মধ্যভারতে, যে ভাষা ভারতের অন্যতম মিষ্টি সুন্দর এক ভাষা।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

রবিবার, ৫ মে, ২০২৪
জেনে নিন রবিবাসরীয় রাশিফল
রবিবার, ৫ মে, ২০২৪
শুভেন্দু-অভিজিতের নামে তমলুক থানায় এফআইআর দায়ের
শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
ত্রিমুকুট জয়ের স্বপ্ন অধরাই! আইএসএল চ্যাম্পিয়ন মুম্বই সিটি এফসি
শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
গলার স্বর বিকৃত করা হয়েছে, সিবিআই তদন্ত চান গধাধর
শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
দুহাজার টাকার বিনিময়ে বিজেপি ধর্ষণের মিথ্যে অভিযোগ লিখিয়েছে, কী লজ্জা
শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
কলকাতা পুলিশের তলবে সাড়া দিলনা রাজভবন
শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
ভিডিও সাজানো, আইপ্যাকের কাজ, দাবি শুভেন্দুর
শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
চুম্বনের আগে মাথায় রাখুন এই বিষয়গুলি
শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
বাম, গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ শক্তিকে জয়ী করার আহ্বান বুদ্ধদেবের
শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
মুর্শিদাবাদের একাধিক জায়গা থেকে উদ্ধার প্রচুর বোমা
শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
বিদায়… ইন্ডাস্ট্রি ছাড়ছেন রূপঙ্কর!
শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
সন্দেশখালির আসল তথ্য ফাঁস হয়ে গেল, কটাক্ষ মুখ্যমন্ত্রীর
শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
বাতিল গানের কনসার্ট, অসুস্থ প্রিয়ঙ্কার স্বামী নিক!
শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী, কবে, জানুন
শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team