Placeholder canvas
কলকাতা শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ |
K:T:V Clock
Fourth Pillar | মোদি রাজত্বের ১১ বছর: এক ধারাবাহিক পিছনের দিকে হাঁটা
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By: 
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫, ০৩:২৫:৫৫ পিএম
  • / ৩৩ বার খবরটি পড়া হয়েছে

এক বছর আগে যখন বিজেপি লোকসভায় ২৪০টা সিটে নেমে এল, তখন মনে হয়েছিল ভারতের মানুষ বোধহয় এবার বুঝতে পেরেছে যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর বড় বড় বাতেলা আর প্রতিশ্রুতির কথাগুলো রাখতে পারেননি। তিনি আমাদের বেকার ছেলেমেয়েদের জন্য কোটি কোটি চাকরি তৈরি করতে পারেননি, তার ধারেকাছেও যাননি। ভারতকে বিশ্বের ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে পারেননি, ১৫ লক্ষের কথা বাদই দিন দেশের মানুষের জীবনে সচ্ছলতাও আনতে পারেননি। আসলে, মোদি জমানার ১১ বছরে আমরা কোথায় দাঁড়িয়েছি, সেটা একবার খতিয়ে দেখলে পরিষ্কার হয়ে যায় যে আমরা এগোনোর বদলে ধারাবাহিকভাবেই পিছিয়ে গেছি। শুধু কথার ফুলঝুরি নয়, যখন আমরা আসল তথ্য আর সংখ্যাগুলো দেখি, তখন এই ছবিটা আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে। আর্থিক অবস্থা ও রোজগার যে ছবি আজ আমাদের সামনে তা শুধুই হতাশা আর মিথ্যের বেড়াজাল। আর্থিক অবস্থা বিচার করার সবচেয়ে ভালো উপায় হল মানুষের জীবনযাত্রার মান কেমন, সেটা দেখা। এর জন্য আয় না দেখে খরচ দেখাটাই বেশি ভালো। ২০১৭-১৮ সালের পর ২০২৩-২৪ সালে এসে ‘হাউসহোল্ড কনজাম্পশন এক্সপেন্ডিচার সার্ভে (HCES)’ হয়েছে, যা সারা দেশের ২,৬১,৯৫৩ পরিবার ১,৫৪,৩৫৭ গ্রামীণ এবং ১,০৭,৫৯৬ শহুরে পরিবার থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছে। মজার ব্যাপার হল, নরেন্দ্র মোদির সরকার এই ২০২৩-২৪ সালেই ১০ বছর পূর্ণ করেছে। এই তথ্যগুলো কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই সার্ভের সবচেয়ে জরুরি অংশ হল মাসিক মাথাপিছু গড় খরচের (MPCE) তথ্য। একজন মানুষের মাসে কত টাকা খরচ হয়, সেটাই বলে দেয় তার জীবনযাত্রার মান কেমন। গরিব, ধনী বা মধ্যবিত্ত – সবার জন্যই এটা প্রযোজ্য।

এই তথ্যগুলো জনসংখ্যার দশ শতাংশের ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। এই তথ্য থেকে কয়েকটা জিনিস পরিষ্কার: সবচেয়ে নিচের ১০ শতাংশ মানুষের দৈনিক খরচ ৫০-১০০ টাকা মাত্র, ইন ফ্যাক্ট সেটা ৭৯ টাকার সামান্য বেশি। আপনি নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, দিনে ৫০-১০০ টাকায় একজন মানুষ কেমন খাবার খেতে পারে? বা আদৌ খেতে পারে কি না? কেমন বাড়িতে থাকতে পারে? কেমন চিকিৎসা করাতে পারে? মানে এই ৭৯ টাকায় তাকে সব কিছুই তো করতে হবে। সেটা সম্ভব? যদি ধরেই নিই যে ৫ জনের ফ্যামিলিতে ৩ জন রোজগার করে তাহলেও কি সেটা সম্ভব? এটা সত্যি যে সংখ্যাগুলো আগের থেকে বেড়েছে, কিন্তু পাল্লা দিয়েই তো বেড়েছে মুদ্রাস্ফীতি আর জীবনযাত্রার খরচ, তার তুলনায় এই বৃদ্ধি কতটা পর্যাপ্ত, সেটাই তো আসল প্রশ্ন। জনসংখ্যার ১০ শতাংশ মানে কিন্তু কম নয়, প্রায় ১৪ কোটি মানুষ! যদি তারা একটা আলাদা দেশ হত, তাহলে জনসংখ্যার দিক থেকে বিশ্বে দশ নম্বরে থাকত। অথচ NITI Aayog এবং সরকার দাবি করে যে ‘গরিব’ মানুষ মোট জনসংখ্যার মাত্র ৫ শতাংশ বা তার কম। এই দাবিটা কেবল মিথ্যে নয়, নিষ্ঠুর এবং অসৎ। সবচেয়ে উপরের ৫ শতাংশের মাথাপিছু খরচের সঙ্গে নিচের ৫ শতাংশের খরচের অনুপাত ২০২৩-২৪ সালে প্রায় ৭.৫ গুণ। বৈষম্য এখনও অনেক বেশি। মেক ইন ইন্ডিয়া-র একটা দারুণ স্বপ্ন দেখানো হয়েছিল। বলা হয়েছিল ভারত নাকি ম্যানুফ্যাকচারিং-এ বিপ্লব আনবে। কিন্তু বাস্তবে কী হল? ২০১১-১২ সালে জিডিপিতে ম্যানুফ্যাকচারিং-এর অংশ ছিল ১৭.৪ শতাংশ, যেটা ২০২৪-২৫ সালে কমে দাঁড়িয়েছে ১৩.৯ শতাংশে। প্রোডাকশন লিঙ্কড ইনসেন্টিভ (PLI) স্কিমটা একটা বিরাট ফ্লপ: ১৪টা সেক্টরে ১,৯৬,৪০৯ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল, কিন্তু বাস্তবে মাত্র ১৪,০২০ কোটি টাকা ডিসবার্স মানে খরচ করা হয়েছে, মানে ১০ শতাংশও নয়, উনি মেক ইন ইন্ডিয়া বলে চেল্লাচ্ছেন। বড় বড় কোম্পানিগুলোকে কর ছাড় দেওয়া হয়েছে, কিন্তু তাতেও বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়েনি।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | ইরান পরমাণু বোমা বানানোর থেকে ঠিক কতটা দূরে? 

২০২৪ সালের হিসাব অনুযায়ী, গ্রস ফিক্সড ক্যাপিটাল ফর্মেশনে বেসরকারি খাতের অংশ দাঁড়িয়েছে ৩২.৪ শতাংশে, যা গত ১১ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। অর্থনীতির সুবিধাগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সরকারের পছন্দের ‘জাতীয় চ্যাম্পিয়ন’ বাছাই করা কিছু ব্যবসায়ীদের পকেটে গেছে। কৃষক ও খাদ্য সুরক্ষার কথা বিরাট করে বলা হয়েছিল, সেখানেও এক বিরাট হতাশার ছবি। সরকার দাবি করছে যে কৃষিক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, কিন্তু কৃষকের জীবন কি সত্যিই উন্নত হয়েছে? দ্বিগুণ হয়েছে তার রোজগার? NABARD এর ২০২১-২২ সালের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৫৫ শতাংশ কৃষি পরিবার ঋণের বোঝায় জর্জরিত। প্রতি পরিবারের গড় বকেয়া ঋণের পরিমাণ ৯১,২৩১ টাকা। লোকসভায় ২০২৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারির সংসদে দেওয়া প্রশ্নের উত্তর অনুযায়ী, ১৩.০৮ কোটি কৃষক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে ২৭,৬৭,৩৪৬ কোটি টাকা ঋণ বকেয়া; ৩.৩৪ কোটি কৃষক সমবায় ব্যাঙ্কগুলোর কাছে ২,৬৫,৪১৯ কোটি টাকা এবং ২৩১ কোটি কৃষক আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাঙ্কগুলোর কাছে ৩,১৯,৮৮১ কোটি টাকা ঋণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনা যা নিয়ে গগনভেদী আওয়াজ তোলেন মোদিজি, তাও সমস্যায় জর্জরিত। ২০২২ সালের এপ্রিল-জুলাই মাসে সর্বোচ্চ ১০.৪৭ কোটি কৃষক এই প্রকল্পে নথিভুক্ত হয়েছিলেন। ২০২৩ সালে ১৫তম কিস্তিতে তা কমে ৮.১ কোটিতে দাঁড়ায়, যদিও সরকার দাবি করে যে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ১৯তম কিস্তিতে এটা আবার ৯.৮ কোটিতে পৌঁছেছে। এই ওঠানামাগুলো ব্যাখ্যা করা ভারি কঠিন। মানে কমছেই বা কেন? আবার তা বাড়ছেই বা কেন? আর সবচেয়ে বড় কথা, ভাগচাষিরা এই প্রকল্পের কোনও সুবিধেই পান না, যা অন্যায়, কারণ বেশিরভাগ জমি তো এখন ভাগচাষিরাই চাষ করে। ফসল বিমা প্রকল্প UPA সরকারই শুরু করেছিল এবং পরে তা খানিক বদলে আবার চালু করা হয়। প্রাইভেট বিমা কোম্পানিগুলোকে অনুমতি দেওয়া হয়েছিল এবং তাদের ‘নো প্রফিট, নো লস’ ভিত্তিতে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু NDA সরকার এর প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা (PMFBY) এক অতিরিক্ত মুনাফামূলক, সাধারণ হারের থেকে অনেক বেশি মুনাফা কামানো যায় এরকম এক প্রকল্পে পরিণত হয়েছে: ২০১৯-২০ সালে মোট প্রিমিয়ামের ৮৭ শতাংশ দাবি পরিশোধ করা হলেও, ২০২৩-২৪ সালে তা কমে ৫৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক নিরাপত্তা প্রকল্প MGNREGS-এর বরাদ্দ গত তিন বছর ধরে স্থির। ১.৫ কোটিরও বেশি সক্রিয় জব কার্ড বাতিল করা হয়েছে। গড়ে কাজের দিনের সংখ্যা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ১০০ দিনের পরিবর্তে মাত্র ৫১ দিন। তার টাকাও বিরোধী শাসিত রাজ্যের রাজ্য সরকারগুলোকে মমালা লড়ে পেতে হচ্ছে। চাহিদা-ভিত্তিক প্রকল্প হওয়ার বদলে অর্থ-সংকটে ভোগা এক দায়সারা প্রকল্পে পরিণত হয়েছে। ৮০ কোটি মানুষকে যে ৫ কেজি করে বিনামূল্যে খাদ্যশস্য দেওয়া হচ্ছে, সেখান থেকে ১০ কোটি যোগ্য নাগরিক বাদ পড়েছেন। বিনামূল্যে রেশন এবং মিড-ডে মিল প্রকল্প থাকা সত্ত্বেও, শিশুদের মধ্যে স্টান্টিং ৩৫.৫ শতাংশ এবং ওয়েস্টিং ১৯.৩ শতাংশ। মানে রুগ্ন শিশুর সংখ্যা বাড়ছে। গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্সে ১২৭টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান ১০৫। গত ১১ বছরের দিকে তাকালে বোঝা যায় যে অর্থনৈতিক স্থবিরতা, স্ট্যাগফ্লেশন আসলে ভুল অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ফল।

২০১৬ সালের নোটবন্দি (Demonetisation) অর্থনীতিতে বিশাল আঘাত হেনেছিল, তার জের এখনও চলছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক শেষ পর্যন্ত জানিয়েছে যে ৯৯.৩ শতাংশ বাতিল হওয়া নোটই সিস্টেমে ফিরে এসেছে, যা কালো টাকা নিয়ন্ত্রণের মূল উদ্দেশ্যকেই ব্যর্থ করেছে। কিন্তু এর ফলে লাখ লাখ দিনমজুর ও ছোট ব্যবসায়ী চরম দুর্দশার শিকার হয়েছিলেন। আর তার জের এখনও চলছে। সরকার এক চরম ত্রুটিপূর্ণ জিএসটি চালু করেছে, যা মাইক্রো, স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজেসগুলোর লাভের মার্জিন কমাচ্ছে। প্রথম পাঁচ বছরে জিএসটি আইন ও বিধি-নিষেধ ৯০৯ বারের বেশি সংশোধন করা হয়েছে। আনইনকর্পোরেটেড এন্টারপ্রাইজেসের বার্ষিক সমীক্ষা অনুযায়ী, ২০১৫-১৬ থেকে ২০২১-২২ সালের মধ্যে এই ছোট ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট এবং তাদের কর্মীর সংখ্যা যথাক্রমে ১২ শতাংশ ও ২২ শতাংশ কমেছে। ২০১৫-১৬ থেকে ২০২১-২২ এর মধ্যে ২৪ লক্ষ ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে এবং ৮১ লক্ষ কর্মসংস্থান কমেছে। এই পদক্ষেপগুলোর কারণে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ক্রমাগত কমেছে, কোভিড-পরবর্তী সময়ে যা কিছুটা ঘুরে দাঁড়ায়। এখন সরকার গর্ব করে বলছে যে ভারত বিশ্বের দ্রুততম ক্রমবর্ধমান বৃহৎ অর্থনীতি। কিন্তু আমাদের দরকার অন্তত ৮.৫ শতাংশ জিডিপি বৃদ্ধি, যা এখন হচ্ছে না, ৬/৬.৫ এ আটকে আছে। তারওপরে মোদি জমানা এক চরম সংখ্যাগরিষ্ঠতাবাদের জন্ম দিয়েছে, যা ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ কাঠামোকে পরিকল্পিতভাবে দুর্বল করছে, ধ্বংস করছে। যে প্রতিষ্ঠানগুলো একসময় রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করত, সেগুলো হয় সরকারের দখলে চলে গেছে অথবা দুর্বল হয়ে পড়েছে। দলগুলোর মধ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড আর নেই। রাহুল গান্ধী মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে সেই স্বচ্ছতার প্রশ্ন তুলেছেন। বিরোধী নেতাদের বিরুদ্ধে তদন্তকারী সংস্থাগুলোকে বেছে বেছে ব্যবহার করা হচ্ছে। এবং সেরকম এক সময়ে ফেডারেলিজমকে শক্তিশালী করার পরিবর্তে, সরকার ক্ষমতাকে কেন্দ্রীভূত করেছে এবং রাজ্যপালদের অসাংবিধানিক স্বৈরাচারী করে তুলেছে। যেখানে নম্রতা এবং বিনয়ের সঙ্গে শাসন করার কথা ছিল, সেখানে সরকার ঔদ্ধত্য নিয়ে চলেছে।

২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি ভারতকে বদলে দিতে ৬০ মাস সময় চেয়েছিলেন। ১১ বছর পর, তিনি গোলপোস্ট পালটে বলছেন, ২০৪৭ সালে এক বিকশিত ভারত দেখা যাবে, এ ধরনের জুমলাবাজিই গত ১১ বছরের আদত প্রাপ্তি। তিনি সত্যিই ভারতকে বদলেছেন যে ভারতে জাতিতে জাতিতে, ধর্মে ধর্মে ঘৃণা আর বিভেদ প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিয়েছে, যেখানে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলো আপস করেছে, আর আমাদের মানুষের জীবনের কঠিন বাস্তবতাগুলো মিডিয়া কারসাজি ও ভুল তথ্যের বেড়াজালে ঢাকা পড়ে যাচ্ছে আর, প্রধানমন্ত্রী যখন দেশের নানা প্রান্তে যাচ্ছেন, তখনও মণিপুর জ্বলছে – যা দেশের ভেতরের সমস্যাগুলোর ব্যাপারে সরকারের উদাসীনতা এবং ব্যর্থতার এক জ্বলন্ত উদাহরণ। দ্রুততম ক্রমবর্ধমান বৃহৎ অর্থনীতির ফানুস এখন ফুটো হয়ে গেছে, মোদি রাজত্বের এই ১১ বছর আসলে উন্নয়নের পথে এক ধারাবাহিক পিছনে হাঁটা।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪
১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১
২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭২৮
২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

ফের যান্ত্রিক ত্রুটির কবলে ইন্ডিগোর বিমান
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
কসবা কাণ্ডে ৭ ঘণ্টার CCTV ফুটেজ পুলিশের হাতে, তদন্তে SIT গঠন
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
পুরীর রথযাত্রায় বিশৃঙ্খলা, তীব্র গরমে অসুস্থ ৬০০’ র বেশি ভক্ত, আশঙ্কাজনক ৯
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
পাতলা খোসার ফল খাওয়া বারণ ক্যানসার রোগীদের, কিন্তু কেন?
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
নির্মম প্রতিশোধ! বিষ দিয়ে ৫ বাঘের হত্যা, কর্নাটকে গ্রেফতার ৩
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
ইনিংসে হার, জয়সূর্যের ঘূর্ণিতে বাংলাদেশের খেল খতম
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
ভারতীয় গুপ্তচর সংস্থা ‘র’-এর প্রধান নিযুক্ত হচ্ছেন প্রয়াগ জৈন
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
মাসির বাড়ি পৌঁছতেই পারল না জগন্নাথদেব, ফের শুরু রথযাত্রা
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
বিরাট বিস্ফোরণে কাঁপল পাকিস্তান! দিনেদুপুরে মৃত ১৬ পাক সেনা
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
কসবা কাণ্ডের প্রতিবাদে গড়িয়াহাট মোড়ে বিক্ষোভ বিজেপির, আটক একাধিক নেতা
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
বর্ষায় কেমন জামা কাপড় পরবেন তা নিয়ে চিন্তায়? দেখুন
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
পুরুলিয়া-হাওড়া ভায়া মশাগ্রাম নতুন মেমু ট্রেনের শুভ সূচনা
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
এবার নিজের দেশেই জেলে যাবেন নেতানিয়াহু! কিন্তু কেন?
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
মাথার দাম ছিল ৩০ লক্ষ, ‘নিয়া নার নিয়া পুলিশ’ অভিযানে ছত্তিশগড়ে ১৩ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
শনি থেকে সোম বন্ধ থাকবে দুর্গাপুর সেতু
শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team