Placeholder canvas
কলকাতা মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫ |
K:T:V Clock
Fourth Pillar | মোদিজির নেতৃত্বে নির্বাচন এক তামাশা হয়ে উঠছে
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By: 
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৭ জুলাই, ২০২৫, ০৩:২৫:০৮ পিএম
  • / ৩৬ বার খবরটি পড়া হয়েছে

২০২৪ সালের চণ্ডীগড় মেয়র নির্বাচন ছিল এক ঐতিহাসিক ঘটনা— আর সেটা কোনও গৌরবজনক কারণে নয়, জালিয়াতি আর জোচ্চুরির জন্যই সেই নির্বাচন সবার মনে থাকবে। ওই নির্বাচনেই দেখা গিয়েছিল, এক নির্বাচন আধিকারিক, অনিল মাসি, ভোট গোনার সময় বিরোধী কাউন্সিলরদের ব্যালট পেপারে ইচ্ছে করেই কালো দাগ দিয়ে দেন, যাতে সেগুলোকে পরে বাতিল বলে ঘোষণা করা যায়, যাতে বিজেপি জিতে যায়। জিতেওছিল, কিন্তু ওই ঘটনা অনেকের নজরে আসে, মামলা হয়, পুরো ঘটনাটা ধরা পড়েছিল সিসিটিভি ক্যামেরায়। পরে সুপ্রিম কোর্ট সেই নির্বাচন বাতিল করে দেয়।

এই একটা ঘটনাই দেখিয়ে দেয়, সিসিটিভি ফুটেজ বা নির্বাচনী তথ্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। মজার কথা হল ঠিক এই ঘটনার পরপরই নির্বাচন কমিশন হঠাৎ করে এমন নিয়ম বদল করে ফেলল, নতুন নিয়ম এল, যাতে এইসব প্রমাণ ভবিষ্যতে আর পাওয়াই না যায়। মানে ওই সিসিটিভি ফুটেজ নাকি এতটাই গোপনীয়, যা পাবলিককে, যারা অভিযোগ করছে, এমনকী যারা মামলা করছে, সেখানেও দেওয়াই যাবে না। মানে না রহেগা বাঁশ, না বজেগি বাঁশুরি। কাজেই যে প্রশ্ন এখন সবার মুখে মুখে তা হল নির্বাচন কমিশন কি এখন আর নিরপেক্ষ নেই? নতুন নিয়মে স্বচ্ছতা কি আরও কমছে, মানুষের বিশ্বাস ভরসা যা একটা সময়ে টি এন সেশন এনেছিলেন, সেই ভরসা বিশ্বাস কি ভেঙে পড়ছে? ওই টি এন সেশনের সময় থেকে ভারতের নির্বাচন কমিশন (ECI) একসময় দেশের সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য সংস্থাগুলোর একটা হয়ে উঠেছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এই নিয়ম পরিবর্তন, বিশেষ করে নির্বাচনী আইন রুল ৯৩(২)-এর বদল, নির্বাচন কমিশনের স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে বড় প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। এই নিয়মগুলোই বলে দেয় যে, এইসব বদল আসলে শাসকদলের পক্ষেই নির্লজ্জভাবে কাজ করছে। তাহলে আসুন জানা যাক কীভাবে এই নিয়ম বদল হচ্ছে, তথ্য লুকানো হচ্ছে, কমিশনার নিয়োগের পদ্ধতিতে পরিবর্তন করা হচ্ছে—সবটাই করা হচ্ছে নির্বাচনের ফলাফলকে ঘুরিয়ে দেওয়ার জন্য, প্রভাবিত করার জন্য, যার ফলে এক সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের উপর মানুষের বিশ্বাস উঠে যাওয়ার মুখে। আপনি যাকেই ভোট দিন, তা যদি বিজেপির বাক্সেই গিয়ে ঢোকে, তাহলে ভোট দিয়ে লাভ কী? নির্বাচনের আগেই যদি কে জিতবে সেটা ঠিক হয়ে যায়, তাহলে নির্বাচন এক প্রহসন, আর গণতন্ত্রে নির্বাচন যদি প্রহসন হয়ে ওঠে তাহলে সেই গণতন্ত্র মূল্যহীন, একথা বুঝতে হলে এন্টায়ার পলিটিক্যাল সায়েন্স না পড়লেও চলবে।

প্রথমে দেখা যাক নিয়ম বদলের তথ্যগুলো। যে নিয়ম বদল আসলে জনগণের কাছে তথ্যের দরজা বন্ধ করে দিয়েছে। আগে নির্বাচন সংক্রান্ত যে কোনও কাগজপত্র— যেমন সিসিটিভি ফুটেজ, প্রিসাইডিং অফিসারের রিপোর্ট, ভোটার উপস্থিতির হিসাব, সব কিছু মানুষ চাইলেই দেখতে পারত। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট পরিষ্কার নির্দেশ দিয়েছিল— ECI-কে এসব তথ্য দিতে হবে। এই রায়ের মাত্র ১০ দিনের মধ্যেই, সরকার ও কমিশন মিলে রুল ৯৩(২) বদলে দেয়। এখন বলা হচ্ছে, শুধু যেসব কাগজপত্র নিয়মে ‘নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ আছে’, সেগুলোই দেখা যাবে। বাকি কিছুই আর পাবলিকের নাগালের মধ্যে নেই। মানে সোজা ব্যাপার, অনিল মাসি কালো কালি দিয়ে বিরোধীদের ব্যালট পেপার বাতিল করে দেবে, সিসিটিভিতে সেটা ধরা পড়বে, কিন্তু সেই ফুটেজ কাউকে দেখানো যাবে না। এর মানে দাঁড়ায়— কমিশনের কাছে থাকা সিসিটিভি ফুটেজ বা ভোটকেন্দ্রের রিপোর্ট, যেখানে ২ ঘণ্টা অন্তর ভোটার উপস্থিতির হিসাব লেখা থাকে তা আর পাওয়া যাবে না। কেন? কমিশন বলছে, এত তথ্য দিতে গেলে লোকবলের সমস্যা হয়, বিভ্রান্তিও তৈরি হতে পারে। যা শুনলে হাসি পাওয়াটাই স্বাভাবিক, গণতন্ত্রে স্বচ্ছতা মানেই শুধু আইনগত প্রয়োজন না— এটা নাগরিকের অধিকার, যা বিশ্বাসের ভিত্তি তৈরি করে। এই আইন বদলে আসলে মানুষের বিশ্বাসের ভিত্তিতেই ঘা দেওয়া হল। এই সমস্ত নতুন নির্দেশ আর নিয়মের ফলে ধারাবাহিকভাবে গোপনীয়তা বাড়ছে, স্বচ্ছতা কমছে। আদালতের আদেশের ১০ দিনের মধ্যে নতুন নিয়ম চলে এল, কীভাবে? কারা করল?

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | বিহারে নিশ্চিত হারবে বিজেপি, তাই ভোট লুঠ করতে নেমেছে

আসলে এই নিয়ম পরিবর্তন এত দ্রুত হয়েছে যে, তাতে সন্দেহ জাগবেই, জাগছেও। প্রাক্তন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এস ওয়াই কুরেশি বলেছেন, এই গতিতে নিয়ম বদল ‘অস্বাভাবিক’ এবং এটা জনগণের চোখে কমিশনের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। আরও আশ্চর্যের বিষয় হল— এই নিয়ম বদলের আগে কোনও আলোচনা হয়নি, মানুষের মতামত নেওয়া হয়নি, বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা হয়নি, এমনকী মিডিয়াতেও কোনও আলোচনা হয়নি। হঠাৎ এক সকালে হুকুম জারি হয়ে গেল। কমিশন একদিকে ভোটারদের অনিয়ম রিপোর্ট করতে বলছে, ভোটের আগে অনেক টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপন দিয়ে বলা হচ্ছে অনিয়ম থাকলেই জানান অথচ যখন সচেতন নাগরিকেরা নথি চাইছেন, তখন কমিশন বলছে— “এগুলো স্ট্রং রুমে আছে, দেওয়া যাবে না।” এই যুক্তি ‘একেবারেই হাস্যকর’, কারণ রাজনৈতিক দলকে জানিয়ে স্ট্রং রুম খোলা যেতেই পারে, অনিয়মের খবরে স্ট্রং রুম খোলার উদাহরণ ভূরি ভূরি আছে। স্বাভাবিকভাবেই এক সময়ে যে নির্বাচন কমিশনের কোনও বিশ্বাসযোগ্যতা ছিল না, কেউ জানতই না নির্বাচন কমিশন বলে কিছু আছে, সেই একটা প্রতিষ্ঠান যে কত গুরুত্বপূর্ণ তা বুঝিয়েছিলেন টি এন সেশন, তিনিই এসে চালু করেছিলেন এপিক কার্ড, মানুষের বিশ্বাস জন্মেছিল, সেই জনগণের বিশ্বাস আজ ভেঙে পড়ছে। কমিশন আগে ছিল “একটা খোলা বইয়ের মতো”—সবাই জানত কী হচ্ছে। এখন সেই বিশ্বাস আর নেই। ভোটার উপস্থিতির একমাত্র সরকারি নথি, ফর্ম ১৭সি, এখন আর জনগণের হাতে আসছে না। কমিশন বলছে, এটা শুধু ভোটিং এজেন্টদের দেওয়া হয়। কিন্তু প্রতিটি বুথে বিরোধী দলের এজেন্ট থাকে না। অনেক সময়ে থাকতেই দেওয়া হয় না, সেক্ষেত্রে মানুষ দাবি করতেই পারেন, আমাদেরও দিন ফর্ম সেভেনটিন সি, নির্বাচন কমিশন দেবেন না বলে জানিয়েছেন, কাজেই নাগরিকরা নিজেরা সংখ্যা মেলাতে পারছে না। এতে মানুষ ভাবছে, হয়তো ভুয়ো ভোট পড়েছে বা পরে গুনতির সময় কারচুপি হয়েছে। আর এই ভাবনা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার উপর থেকে মানুষের বিশ্বাস তুলে দিচ্ছে।

ভোটার তালিকা নিয়েও প্রচুর প্রশ্ন আছে। এটা আরও এক বিপজ্জনক দিক, ভোটার তালিকা নিয়ে কারচুপি, আগেও ছিল, কিন্তু এখন এটা এক শিল্পের পর্যায়ে চলে গেছে। মহারাষ্ট্রে ভোটের ঠিক আগে ৫ মাসে ৪১ লাখ নতুন নাম যোগ হয়েছে, যেখানে আগের ৫ বছরে ছিল ৩১ লাখ। তেলঙ্গানায় ২০১৮-র ভোটের আগে ২২ লাখ নাম কাটা হয়— পরে কমিশনের এক কর্মকর্তা স্রেফ দুঃখপ্রকাশ করেন। বহু নিউজ রিপোর্ট বলছে, অনেক আসনে, যেখানে শাসকদল জিতেছে, সেখানে গণহারে নাম কাটা হয়েছে। যেমন ফারুকাবাদে ৩২,০০০ নাম বাদ, জয়ের ব্যবধান ছিল মাত্র ২,৭০০। মেরঠে ৬০,০০০ নাম বাদ, জয়ের ব্যবধান ১০,০০০। এইসব ঘটনা স্পষ্ট করে দেয়— ভোটার তালিকা হলো নির্বাচনের সবচেয়ে নরম জায়গা, যেটা বদলে দিয়ে ফলাফল নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং করা হচ্ছে, তার বহু প্রমাণ আমাদের সামনে। এত কিছু করতে গেলে তো মাথায় বসে থাকা লোকজনদের উপরে একটা নিয়ন্ত্রণ দরকার, সেইজন্য নির্লজ্জভাবেই নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগেও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। আগে নির্বাচন কমিশনার বাছাইয়ের কমিটিতে প্রধান বিচারপতি থাকতেন। এখন সেখানে একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বসানো হয়েছে, মানে সরকারে ক্ষমতায় থাকা দলই আসলে ঠিক করবে নির্বাচন পদ্ধতির মাথায় কে বসবে। কারণ তিনজনের কমিটিতে দুইজন সরকার পক্ষের (প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী), একজন বিরোধী দলের। এটাকে এভাবেও বলা যায় যে “রেফারিকে খেলোয়াড় নিজেই বেছে নিচ্ছে।” কাজেই তারপর কেমন খেলা হবে সেটা বুঝুন। এটা সরাসরি সুপ্রিম কোর্ট আর সংবিধানের প্রতিটা ধারণাকে ভেঙে চুরমার করা, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে এক হাস্যকর জায়গাতে নিয়ে গেছে এই মোদি সরকার। কমিশন যদি নিরপেক্ষ না থাকে, তাহলে জনগণ বিশ্বাসই করবে না যে নির্বাচন সঠিকভাবে হচ্ছে যারফলে গণতন্ত্রের ভিত নড়ে যাচ্ছে, গণতন্ত্র এক ঠুঁটো জগন্নাথ হয়ে উঠছে। নিয়ম দ্রুত বদলে ফেলা, গুরুত্বপূর্ণ তথ্য লুকিয়ে রাখা, ভোটার তালিকায় কারচুপি, আর কমিশনার বাছাইয়ে শাসকদলের নিয়ন্ত্রণ— এসব মিলিয়ে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা ও স্বচ্ছতা আজ প্রশ্নের মুখে। যদি জনগণ আর নির্বাচন কমিশনের উপর বিশ্বাস না রাখে, তাহলে ভোটের ফলাফলের গ্রহণযোগ্যতা নিয়েও সন্দেহ তৈরি হয়। আর সেটা গণতন্ত্রের জন্য ভয়াবহ সংকেত। সেই কবে ১৯৭৫ এ কেবল সরকারি দফতরের সাহায্যে ইন্দিরা গান্ধীর নির্বাচনী প্রচার হয়েছিল, এই অভিযোগে প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচন বাতিল করে দিয়েছিলেন বিচারপতি জগমোহনলাল সিনহা, আর আজ এই নির্লজ্জ ভোট লুঠের ব্যাপারে বিচারবিভাগ থেকে মিডিয়াতে কেউ কথাই বলছেন না। আমরা নাগরিক হিসেবে চাই, নির্বাচন কমিশন আবার সেই পুরনো নিরপেক্ষতা আর স্বচ্ছতার জায়গায় ফিরুক— যেখানে জনগণের প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়, আর ভোট মানেই হয় সত্যিকারের মতপ্রকাশ, তা যদি না হয় তাহলে আমরা ক্রমশ এক আগ্নেয়গিরির মাথায় চড়তেই থাকব যা আমাদের দেশে এক বিপর্যয় ডেকে আনবে।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২
১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯
২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬
২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

বিজয়-রশ্মিকার প্রেম কী গোপন অধ্যায়, নাকি শুধুই জল্পনা!
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
নবান্ন অভিযানে চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষাকর্মীরা, দেখুন কী অবস্থা
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
কাদামাখা রাস্তায় থমকে গেল অ্যাম্বুলেন্স, ওড়িশায় প্রসূতিকে নিয়ে যেতে শেষমেশ ভরসা বাঁশের ঝোলা
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
ক্রিকেট নয়, ইংল্যান্ডে গিয়ে অন্য খেলায় মজলেন বিরাট, ঋষভরা
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
আগামীকাল কলকাতায় ওমর আবদুল্লা
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
বিচার ব্যবস্থার দিকে আঙুল তুলে সোচ্চার জগদীপ ধনখড়
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
সোমের পর মঙ্গল, এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরল রায়পুরগামী বিমান
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
মাঝআকাশে কার সঙ্গে অন্তরঙ্গ শ্রদ্ধা কাপুর! রবীনা কেন ক্ষেপে লাল!
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
চরমে অসন্তোষ, শহরজুড়ে লকডাউন! ভয়ঙ্কর অবস্থা আফ্রিকায়
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
মণিপুর ইস্যুতে প্রান্ত প্রচারক সভায় আলোচনা করল RSS
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
‘শুধু ধোনিই নন…,’ আইনি বিতর্কে মাহির ‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্ক!
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
নিক জোনাসের চোখে প্রিয়াঙ্কা ‘সন্ত, কখনও ভুল করেননি’!
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
ডিভিসি জল ছাড়তেই চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, ভাসবে এই দুই জেলা
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
অবিশ্বাস্য ঘটনা! কুকুরের ডাকে বিপর্যয় থেকে বাঁচল গোটা গ্রাম
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
বিতর্কের পর কাজ কমেছে, ‘বিদ্রোহী শিশু’ অপূর্ব মুখিজা এখন গাড়ি-ড্রাইভার ছাড়া, ভাড়া বাড়িতে!
মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team