Placeholder canvas
কলকাতা বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ |
K:T:V Clock
চতুর্থ স্তম্ভ: সিপিএমের বিজেমূল তত্ত্ব
সম্পাদক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৬ আগস্ট, ২০২১, ১০:৪৬:৪২ পিএম
  • / ৭২৯ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

মুজফফর আহমেদের জন্মদিনে আবার সেই বিজেমূল প্রসঙ্গ, পরদিন গণশক্তির ব্যানার হেডলাইন, তৃণমূল – বিজেপির বিরুদ্ধে গণসংগ্রামের পথেই বিকল্প, হ্যাঁ এটাই লক্ষ্য সিপিআইএমের, এটাই শ্লোগান। গণশক্তি লিখছে, কমরেড সেলিম বললেন, ‘আরএসএসের জন্মলগ্ন থেকেই, ওদেরকে আমরা চিনি। কমিউনিস্টদের শেষ করাই ওদের লক্ষ্য। পোশাক আলাদা হলেও, কারোর অন্তরাত্মা যদি ওখানেই থাকে তাহলে যা হওয়ার, তাই হয়েছে। বিজেপি হেরেছে, কিন্তু ওদের শেকড় এমনভাবে গেড়েছে যে, বিপদটা থেকেই গেছে।’ বাণিজ্যিক সংবাদমাধ্যম এবং সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করে, কমিউনিস্ট পার্টিকে ভেঙে দেওয়ার চক্রান্ত হচ্ছে, কমরেড সেলিম বলেছেন, সেই মহম্মদ সেলিম, যিনি চন্ডিপুরে আর ক’টা মুসলিম ভোট জিতলেই আবার সংসদীয় রাজনীতিতে ভেসে ওঠার জন্যই, ব্রিগেডে আব্বাসকে গলা জড়িয়ে অভ্যর্থনা জানিয়েছিলেন, মূলত তাঁরই আগ্রহে রাজ্য কমিটিতে আলোচনা না করেই, আব্বাসের সঙ্গে জোট তৈরি হয়েছিল। সেই তিনি মনে করেন, তৃণমূলের অন্তরাত্মা আরএসএসের সঙ্গেই আছে, মানে ছুপা আরএসএস, তাই উনি বলতে চেয়েছেন, বিজেপি হারলে কী হবে? আরএসএসের আরেক শাখা তৃণমূল তো হাজির এই বাংলায়। আর আশ্চর্য, সেই তৃণমূলের ৬ জন সাংসদ, সেই তৃণমূল, যার আত্মা নাকি নাগপুরে আরএসএসের সদর কার্যালয়ে পড়ে থাকে। সেই দলের ৬ জন সাংসদকে সংসদ থেকে একদিনের জন্য বহিস্কার করা হলে, অন্যান্য দলের সঙ্গে সিপিএমও তীব্র প্রতিবাদ করে, কেন করে? বিজেপির বিরুদ্ধে জোট গড়ে তোলার জন্য, হাস্যকর লাগছে না, মনে হচ্ছে না যে কপিল শর্মা শো বা মিরাক্কেলেও, এর থেকে মিনিংফুল জোকস শোনানো হয়? সিপিএমের নেতারা কি ভাঁড় হয়ে গেলেন? ঠিক কী বলতে চাইছেন? খোলসা করে বলবেন? মুঠোমুঠো বাদামভাজা খাবেন কিন্তু গিলবেন না, গিললেও এমনভাবে গিলবেন যে মানুষ দেখতে পাবে না, বা দেখতে পাচ্ছে বলে মনেই করবেন না? এটা কোন ধরণের রাজনীতি?

সাধারণ ভাবে রাজনীতি কত ধরণের হয়? আমার জ্ঞান বুদ্ধি বলছে তিন ধরণের। এক, সংসদীয় রাজনীতি। কমবেশি নিরপেক্ষ নির্বাচনের এক আবহ থাকবে, সেখানে লোকবল অর্থবল কাজ করলেও মানুষের ভোটে নির্বাচিত হবেন প্রতিনিধিরা। সবচেয়ে বেশি প্রতিনিধি জিতিয়ে আনবে যারা, তারা সরকার গড়বে। সরকার কোথায় কী কী খরচ হবে, আইন কী হবে ইত্যাদি ঠিক করবে, বিরোধীরা থাকবে, তারা সরকারের বিরোধিতা করবে। এই পদ্ধতি কখনই, কোনওদিনও দেশের আমূল কাঠামোর পরিবর্তন করে না, দেশের সংবিধান সংশোধন করার ক্ষমতা আছে, কিন্তু সংবিধানটাকেই পালটে দেবার ক্ষমতা থাকে না, তবে এই কাঠামো সারা পৃথিবীতে রাষ্ট্রব্যবস্থার এক স্থিতিশীলতা দিতে পেরেছে, সরকার পরিবর্তন, মিছিল মিটিং ইত্যাদির মাধ্যমে, মানুষের মনে জমে থাকা ক্রোধ, ক্ষোভের বর্হিপ্রকাশ ঘটেছে, এবং টিঁকেও আছে। অন্য রাজনীতি হল সংসদ বহির্ভূত রাজনীতি, যে সংবিধানের শপথ নিয়ে সংসদ চলে, তাকে অস্বীকার করে এক নতুন সংবিধান তৈরি করে, এক নতুন রাষ্ট্র কাঠামো গড়ে তোলার রাজনীতি, স্বাভাবিকভাবেই তার চেহারা শান্তিপূর্ণ নয়, তার এক সামরিক চেহারাও আছে। মানে রাষ্ট্রের পালটা রাজনীতি, আবার রাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর পালটা সামরিক প্রস্তুতি। এ ব্যবস্থা বিশ্বে খুব সফল নয়, আর সফলতা পেলেও আর যাইহোক সেখানে মানবাধিকার বিপন্ন, গণতান্ত্রিক অধিকারও নেই বললেই চলে। অন্যদিকে এই দুইয়ের মিলিত এক চেহারা আছে, মানে এমনও রাজনৈতিক দল আছে, যার এক অংশ সংবিধানের কথা বলে, অন্য অংশ সজোরে সেই সাংবিধানিক কাঠামোর বিরুদ্ধে কথা বলে, তাদের এক অংশ সংবিধানকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতা অর্জন করে, আবার সেই ক্ষমতার অপব্যবহার করে সেই সাংবিধানিক কাঠামোকে চুরমার করে।

আমরা হিটলারকে দেখেছি, মুসোলিনিকে দেখেছি, একই ভাবে আমরা আরএসএস–বিজেপিকে দেখছি। কংগ্রেস বা জনতা দল, সপা, বসপা, তেলেগু দেশম, ডিএমকে বা এই জাতীয় দল, তৃণমূল ইত্যাদি আঞ্চলিক চাহিদা থেকে গড়ে ওঠা দলের রাষ্ট্রীয় দল হবার ইচ্ছে থাকলেও, তারা এই সংবিধানের দায়রার মধ্যেই কাজ করে, এই রাষ্ট্র কাঠামোকে রেখেই দেশের উন্নয়ন, মানুষের সুখ সুবিধে, রোটি কপড়া মকান, চাকরি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যের কথা বলে, সংবিধান সংশোধনের কথা বলে কিন্তু সংবিধান বদলের কথা, রাষ্ট্র কাঠামো পরিবর্তনের কথা, বলে না। কিন্তু বিভিন্ন দেশের কমিউনিস্ট পার্টি সে কথা বলে, দুভাবে বলে। প্রথমটা হল প্রকাশ্যেই তারা বলে, সংবিধান মানি না, এই রাষ্ট্রকাঠামোর আমূল পরিবর্তন চাই, অস্ত্র হাতে নেয়, তারপর ঘাঁটি এলাকা তৈরি, গেরিলা যুদ্ধ, গ্রাম দিয়ে শহর ঘেরা, কল কারখানায় লাগাতার ধর্মঘট ডেকে রাষ্ট্র আর সরকারকে অচল করা ইত্যাদি। অন্য কিছু কমিউনিস্ট পার্টি আছে, যাঁরা মনে করেন এই কাঠামোর আমূল পরিবর্তন করতে হবে, এই সংবিধানও কাজের নয়, নতুন সংবিধান রচনা করতে হবে, কিন্তু তা করতে হবে এই সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে থেকেই, মানে এই কাঠামোর ভেতরে বসে এই কাঠামোকে ধ্বংস করতে হবে, আপাতত এই কাঠামোতেই বসবাস, পরে সময় সুযোগ করে বিপ্লব করা যাবে। আমাদের দেশের নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রায় সবকটা কমিউনিস্ট পার্টি, এবং তাদের মধ্যে সবথেকে বড় দল সিপিএম এই তত্ত্বে বিশ্বাসী। ভোট দিন বাঁচতে, তারা হাতুড়ি কাস্তে। সেই ভোটে পারলে সরকারও তৈরি করবো, তারপর কোনও এক ঊষায়, ব্রাহ্মমুহূর্তে বিপ্লবের ডাক দেওয়া হবে, তার আগে পর্যন্ত ভোট দিন ভোট দিন। তো ভোট চেয়ে নয়, মূলত মানুষের প্রতিদিনের দাবি দাওয়া, তার প্রেক্ষিতে নানান আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে সিপিএম জনপ্রিয়তা পায়, ভোটও পায়।

একসময় দেশে কংগ্রেসের পর, মূল বিরোধী শক্তিই ছিল কমিউনিস্টরা, তারপর ভাঙন। এদেশে কমিউনিস্ট পার্টি যত টুকরো হয়েছে, আপনার হাত থেকে কাঁচের গ্লাস পড়ে গেলেও ততগুলো টুকরো হওয়া অসম্ভব, নানান কারণে, সেসব কারণ শুনলে বোঝা যাবে না, বুঝলে শোনা যাবে না। সেই টুকরোর সবচেয়ে বড় টুকরো টিঁকে ছিল, বাংলা, বাঙালি ভোটারদের সমর্থনে ত্রিপুরায় আর ঐতিহাসিকভাবে কেরালায়, এই তিন রাজ্যকে বাম দূর্গ বলা হত, বাংলার মাটি নাকি দুর্জয় ঘাঁটি, চলছিল বেশ। হঠাৎ জাতীয় রাজনীতিতে, পটপরিবর্তন শুরু হল। সেই স্বাধীনতা আসার দিন গুলোতে, স্বাধীনতা আসার পর, তারপরেও বহুবার আরএসএস যে এক বিরাট বিপদ, এক চরম সাম্প্রদায়িক দল, একথা বার বার বলেছে, আরএসএসকে জহরলাল নেহেরুর সরকার, ইন্দিরা গান্ধীর সরকার ব্যান করেছে, বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরে নরসিমহা রাওয়ের সরকার ব্যান করেছে, তারা প্রত্যেকবার আবার রাজনীতিতে ফিরে এসেছে, মুখে যাই বলুক না কেন, ফিরে এসেছে একই কর্মসূচি নিয়ে, চাই হিন্দু রাষ্ট্র, যা আমাদের সংবিধানের মূল ধারণার বিরোধী, আমাদের রাষ্ট্রকাঠামোর মূল ধারণার বিরোধী। তো এই আরএসএস কারা? কমিউনিস্ট পার্টির, সিপিএমের জানা ছিল না? জনসংঘের রাজনৈতিক চেহারা? জানা ছিল না, অটবিহারি বাজপেয়ী বা লালকৃষ্ণ আদবানির রাজনৈতিক উদ্দেশ্য? কংগ্রেস বিরোধিতা, হ্যাঁ তীব্র কংগ্রেস বিরোধিতার থেকেই তাঁরা, কংগ্রেস বিরোধী জোট তৈরি করেছেন, সেই জোটের কনক্লেভে হাজির থেকেছেন, হাতে হাত ধরে খবরের কাগজের সাংবাদিকদের সামনে ছবি তুলিয়েছেন, ইন ফ্যাক্ট এমার্জেন্সি বিরোধী আন্দোলনই তো জনসংঘ, এবং পরে বিজেপিকে ভারতবর্ষের মূল স্রোতে নিয়ে এসেছে, রাজীব গান্ধীর সরকারের বিরোধিতা, বিরোধী কনক্লেভ, অটল জ্যোতি হাত ধরে ছবি, আমরা তো দেখেছি, যেমন দেখেছি অটল মমতার ছবি, অটলের মন্ত্রীসভায় মমতার মন্ত্রীত্ব, বিজেপি তৃণমূল জোট। তাহলে কী দিয়ে একটা রাজনৈতিক দলের বিচার হবে? বিচার হবে তার বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থান দিয়ে, এটাই স্বাভাবিক।

ধরুন শিবসেনা, তারা তো বাবরি মসজিদ ভাঙার সময় সবথেকে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিয়েছিল, তারা বিজেপির শরিক দল ছিল কেবল মন্ত্রীত্বের জন্য নয়, তাদের কংগ্রেস বিরোধীতা ছিল প্রশ্নাতীত, তারা দর্শনগত ভাবে হিন্দুরাষ্ট্রের সমর্থক। তাহলে মহারাষ্ট্রে কংগ্রেস তাদের সঙ্গে জোট বাঁধল কেন? ২৭ নভেম্বর, ২০১৯, যখন সবে মহারাষ্ট্র বিকাশ আগাড়ি গড়ে উঠছে, বিজেপিকে সরিয়ে কংগ্রেস, শিবসেনা, এনসিপি জোট তৈরি হচ্ছে, তখন সিপিএম থেকে এক বিবৃতি দেওয়া হয়, কী বলা হয়েছিল? “To ensure that the BJP does not return to power, the CPI (M) has decided that it will not oppose the formation of the new Maharashtra Vikas Aghadi government,” মানে বিজেপি যাতে না আসে, সেই জন্য শিবসেনা থাকলেও তারা মহারাষ্ট্র বিকাশ আগাড়ির বিরোধিতা করছে না। স্বাভাবিক, সংসদীয় রাজনীতিতে এটাই স্বাভাবিক, কিন্তু বাংলায় সিপিএমের রাজনৈতিক মূল্যায়ন আলাদা, রাজনৈতিক কারণে? ঘন্টার রাজনীতি। এক মহিলা, প্রেসিডেন্সি প্রাক্তনী নয়, ইংরিজি বলতে পারে না, চটি পায়ে হাঁটে, তাদের ৩৪ বছরের মৌরুসিপাট্টা কেড়ে নিয়েছে, জমিদারি চলে গেছে বিশ্বম্ভর রায়ের, সেই তীব্র যন্ত্রণা তারা ভুলতে পারছে না। না সংসদীয় রাজনীতি, না সংসদ বহির্ভূত রাজনীতি, কোনওটাতেই সিপিএম নেই, কংগ্রেস আছে বলে কেরালার বিরোধী পরিসর চলে যায়নি বিজেপির হাতে, কিন্তু সেই কংগ্রেস উবে গেছে বাংলায়, বিজেপি তার জায়গা করে নিয়েছে মূলত তার জাতীয় রাজনীতিতে উত্থানকে কেন্দ্র করেই।

২০১১ থেকে ২০১৪, এরাজ্যে বিজেপির তেমন কোনও উত্থান ছিল না, যা বাড়বাড়ন্ত তা ২০১৪ র পর থেকেই, এবং রাজ্যে সিপিএম আর কংগ্রসের জায়গাতাকেই দখল করেছে বিজেপি, তা যে কোনও আঁতাতের ভিত্তিতে নয়, তা সিপিএম ছাড়া প্রত্যেকেই জানে, কিন্তু তবুও সেই ঘুরেফিরে বিজেমূলের তত্ত্বে হাজির সিপিএম। ওই কাকাবাবুর জন্মদিনেই তাঁর নামেই দুটো বইকে পুরস্কার দেওয়া হল, তার মধ্যে একটা বই অনেকেরই পড়া, মিশন বেঙ্গল, অ্যা স্যাফ্রন এক্সপেরিমেন্ট, বইয়ের লেখক স্নিগ্ধেন্দু ভট্টাচার্য, সাংবাদিক। তো সেই স্নিগ্ধেন্দু ভট্টাচার্য জানালেন, ‘রাজীব গান্ধীর বিরোধিতায় বাম, বিজেপি অন্য দলের জোট, বিজেপিকে জাতীয় রাজনীতিতে বেড়ে উঠতে যতটা সাহায্য করেছিল, ততটাই সাহায্য তারা এ বাংলায় মমতার কাছ থেকে পেয়েছে, কিন্তু তা ২০০৬ এর আগে পর্যন্ত। ২০০৬ থেকে এমনকি ২০১১ পর্যন্ত বিজেপির দিক থেকে তৃণমূলের সঙ্গে জোটের বহু চেষ্টা চলেছে, ফিলার পাঠানো হয়েছে, তৃণমূল তাতে পাত্তাও দেয়নি, ২০১১ র পর থেকে সেই সম্পর্কের আরও অবনতিই হয়েছে। বিজেপির এই রাজ্যের বাড় বাড়ন্ত বামেদের ক্ষয় আর বিজেপির জাতীয় রাজনীতিতে ক্ষমতায় আসার ফলেই সম্ভব হয়েছে বলে আমি মনে করি, এবং তৃণমূলের ভুল রাজনীতির কারণেই বামেদের রাজনীতির পরিসর কমে যাওয়াটাও বিজেপি ভালভাবেই কাজে লাগিয়েছে।’

এটাই সত্যি, বামেরা নিশ্চই আদর্শগতভাবেই বিজেপি আরএসএসের বিরোধী, কিন্তু এই মুহূর্তে তৃণমূল সাংগঠনিকভাবে, রাজনৈতিকভাবে সারা দেশে বিজেপির চূড়ান্ত বিরোধিতার জায়গাটাতেই রয়েছে, এটাকে অস্বীকার করাটা বোকামো। যদিও বোকারা নিজেরাই নিজেদের বোকামো বুঝে ওঠে এমন তথ্যও ঠিক নয়।

আর একটা কথা না বললেই নয়, গণশক্তি দেখে মনে হল, বিমান বাবুর দিন চলে গেছে, কাকাবাবুর স্মরণ সভার কভারেজে সূর্যকান্ত মিশ্র কমবেশি ২০০ শব্দ, কমরেড সেলিম মোটামুটি ১০০ শব্দ পেয়েছেন, বিমানবাবুর জন্য বরাদ্দ হয়েছে ৪০/৫০ শব্দ। হ্যাঁ বিমানদার বয়স তো হল।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২
১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯
২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬
২৭ ২৮ ২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

শুক্রবার দুপুরে বিকাশ ভবনে চাকরিহারাদের নিয়ে জরুরি বৈঠক
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
সমুদ্র সৈকতে বিকিনিতে নবনীতা, সঙ্গী কে ?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
চাকরিহারাদের আন্দোলনের সমর্থনে পথে নামল বামফ্রন্ট
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
মা ছেলের গল্প, ‘আড়ি’র ট্রেলার চোখ ভিজবে!
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
কথাকলির পোশাকে এই অভিনেতাকে চিনতে পারছেন?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
রাস্তায় জ্বলল উনুন, হল রান্নাও! মূল্যবৃদ্ধির অভিনব প্রতিবাদে তৃণমূল
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
বাড়ি পৌঁছনোর নামে তরুণীকে রিসর্টে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
ঋতুস্রাব, স্কুল ছাত্রীকে বের করে দেওয়া হল পরীক্ষার হল থেকে
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে মন্তব্য! মমতাকে আদালত অবমাননার নোটিস
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
স্পা সেন্টারের আড়ালে যৌন ব্যবসা রুখতে বিরাট নির্দেশিকা আদালতের
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
ছিটকে গেলেন গায়কোয়াড়, সিএসকের অধিনায়ক ধোনি  
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
ভিনদেশের নাগরিক রাজ্যের নির্বাচনে প্রার্থী! কী বলল হাইকোর্ট?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
সিদ্দিকুল্লার নেতৃত্বে ওয়াকফ বিরোধী মিছিল, বিরাট হুঁশিয়ারি
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
হাসিনা এবং তাঁর কন্যার বিরুদ্ধে জারি গ্রেফতারি পরোয়ানা, কিন্তু কেন?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
দুপুর গড়াতেই স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজল মহানগরী, মিলবে কী স্বস্তি?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team