Placeholder canvas
কলকাতা বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ |
K:T:V Clock
চতুর্থ স্তম্ভ: বাবুলের সার্কাস
সম্পাদক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৩ আগস্ট, ২০২১, ১০:৪৭:৩৭ পিএম
  • / ৩৪৬ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

বাবুল – সুপ্রিয় জানিয়েছেন, তিনি আর রাজনীতি করবেন না, কিন্তু সাংসদ থাকবেন। শুনে হাসি আটকাতে না পেরে কয়েকজন অসুস্থ হয়েছেন, কিছু লোক এখনও থামতে পারেননি, দিলীপ ঘোষ মুচকি হেসেছেন, আসানসোলের মানুষজন যাকে বলে কিংকর্তব্যবিমূঢ়, মিডিয়ার পুরনো মানুষ কুণাল ঘোষ বলেছেন, বাবুলের সার্কাস। আর আমার শোনা ইস্তক একটা কবিতাই মাথায় ঘুরছে, শোনাই?

রোদে রাঙা ইঁটের পাঁজা, তার উপরে বসল রাজা—

       ঠোঙাভরা বাদামভাজা, খাচ্ছে কিন্তু গিলছে না ৷

গায়ে আঁটা গরম জামা পুড়ে পিঠ হচ্ছে ঝামা ;

        রাজা বলে, “বৃষ্টি নামা— নইলে কিচ্ছু মিলছে না ৷”

থাকে সারা দুপুর ধ’রে ব’সে ব’সে চুপটি ক’রে,

        হাঁড়িপানা মুখটি ক’রে আঁকড়ে ধ’রে শ্লেটটুকু ;

ঘেমে ঘেমে উঠছে ভিজে, ভ্যাবাচ্যাকা একলা নিজে,

        হিজিবিজি লিখছে কি যে, বুঝছে না কেউ একটুকু ৷

ঝাঁ ঝাঁ রোদ আকাশ জুড়ে, মাথাটার ঝাঁঝ্‌রা ফুঁড়ে,

        মগজেতে নাচছে ঘুরে রক্তগুলো ঝনর্‌ ঝন্‌ ;

ঠাঠা–পড়া দুপুর দিনে, রাজা বলে, “আর বাঁচিনে,

       ছুটে আন্‌ বরফ কিনে ক’চ্ছে কেমন গা ছন্‌ছন্‌ ৷”

সবে বলে, “হায় কি হল ! রাজা বুঝি ভেবেই মোলো !

       ওগো রাজা মুখটি খোল–কওনা ইহার কারণ কি ?

রাঙামুখ পান্‌সে যেন তেলে ভাজা আম্‌সি হেন,

        রাজা এত ঘামছে কেন–শুনতে মোদের বারণ কি ?”

রাজা বলে, “কেইবা শোনে যে কথাটা ঘুরছে মনে,

        মগজের নানান্‌ কোণে– আনছি টেনে বাইরে তায়,

সে কথাটা বলছি শোন, যতই ভাব যতই গোণ,

        নাহি তার জবাব কোনো কূলকিনারা নাইরে হায় !

লেখা আছে পুঁথির পাতে, ‘নেড়া যায় বেলতলাতে,’

        নাহি কোনো সন্দ তাতে–কিন্তু প্রশ্ন ‘কবার যায় ?’

এ কথাটা এদ্দিনেও পারোনিকো বুঝতে কেও,

        লেখেনিকো পুস্তকেও, দিচ্ছে না কেউ জবাব তায় ৷

লাখোবার যায় যদি সে যাওয়া তার ঠেকায় কিসে ?

        ভেবে তাই না পাই দিশে নাই কি কিচ্ছু উপায় তার ?”

এ কথাটা যেমনি বলা, রোগা এক ভিস্তিওলা

        ঢিপ্‌ ক’রে বাড়িয়ে গলা প্রণাম করল দুপায় তার ৷

হেসে বলে, “আজ্ঞে সে কি ? এতে আর গোল হবে কি ?

        নেড়াকে তো নিত্যি দেখি, আপন চোখে পরিষ্কার—

আমাদেরি বেলতলা সে, নেড়া সেথা খেলতে আসে

        হরে দরে হয়তো মাসে নিদেন পক্ষে পঁচিশ বার ৷”

আজ্ঞে হ্যাঁ, বেল পড়বে জেনেও নেড়া বারবার বেলতলাতে যায়, তাকে যেতে হয়, কারণ তার দর্শন, ওই যে মুঠোমুঠো বাদামভাজা, খাচ্ছে কিন্তু গিলছে না। প্লেনে করে যাচ্ছিলেন, পাশের সিটে রামদেবকে দেখে বললেন, আমি নির্বাচনে দাঁড়াবো, অনেকটা অবাঙালি ভোটার অধ্যুষিত আসানসোলে টিকিট পেলেন, মন্ত্রী হলেন, সে সিকি মন্ত্রী হলেও, হলেন তো? তারপর ইস্তক ঝালমুড়ি, বাইকে সওয়ারি এবং মাঝে মধ্যেই ভুলভাল কথাবার্তা বলে খবরের শিরোনামেই ছিলেন, দ্বিতীয়বারেও আবার সাংসদ, আবার সেই সিকি মন্ত্রী, তা হোক, কিন্তু এরমধ্যে এ বঙ্গে দিলুদা – বাবুল রগড় জমে উঠেছে। আর তার মধ্যে টালিগঞ্জ বিধানসভা, জিতবেনই, জিতলে তথ্য সংস্কৃতি মন্ত্রী, কারণ তিনি গানও গেয়ে থাকেন। টালিগঞ্জে এসেই বললেন, আমিও তো সিনেমারই লোক, মানে টালিগঞ্জ ওনার কাছে কেবল সিনেমা, বাইকে চেপে সে কি হাঁক ডাক। গলায় গেরুয়া উত্তরীয়, মাথায় টিকে নিয়ে সে যেন রাবণের দলবল আসছে যাচ্ছে। শেষে তুমুল হার, গোহারান শব্দটা যেন বাবুলের জন্যই লেখা।

তো ক’দিন চুপ থাকুন, হারার তো একটা অপমানবোধও থাকে, এমনও তো নয় যে উনি হেরেছেন, দল এক্কেবারে ২৩০। না হয়নি, ঝাড়ে বংশে সাফ, পাশের কেন্দ্রে সাতে পাঁচে দাদা থেকে, হুগলিতে লকেট দিদিমণিও হেরে ভূত। দিলুদা সোজা কথা বলেন, মানে সোজা কথা একটু বেঁকিয়ে বলেন, তিনি নিয়ম করে ক্লাস নেওয়া শুরু করলেন, সেও তবু ঠিক ছিল, কিন্তু তেনার সিকি মন্ত্রীত্বটাও কেড়ে নেওয়া হল, সাধের লাউ থুড়ি মন্ত্রীত্ব কেড়ে নিলে কার না রাগ হয়? তো তিনি ভাবলেন লোহা গরম হ্যায়, মার দো হাথোড়া, এখনও বার্গেন করা যায়, আমি আর খেলবো না, না না না না। রাজনীতিও করবো না, মন্ত্রী তো নেই, সাংসদও থাকবো না। একটা পুরো টার্ম থাকলে পেনশন ইত্যাদি পাওয়া যায়, ওটাই সই, সাংসদ পদ থেকে রিজাইন করবো। কিন্তু রাজনীতির এই শিশু ভোলানাথের জানা নেই নরেন্দ্র মোদী – অমিত শাহদের খেলা চলে অন্য লেভেলে, কাল ঘরে ইডি, ভিজিলেন্স, চাই কি এনআইএ, সিবিআই ঢুকতে পারে, সম্ভবত সেটা তাঁকে মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে, এসব শুনলে রাজনীতির রং রুটদের ঘাম ছোটারই কথা, কী বলিতে কী বলিব, হবারই কথা, তিনি বলিলেন, রাজনীতি ছেড়ে দেব, সাংসদ পদটা রেখে দেবো, অরাজনৈতিক সাংসদ, দেশে নয় পৃথিবীতে এই প্রথম, কুনালের সঙ্গে একমত না হয়ে উপায় নেই, বাবুলের সার্কাস। একা বাবুলের? না একা বাবুলের নয়। সেটা নিয়েই আজকের আলোচনা, বাবুল আলোচনার সূত্রপাত মাত্র, সমস্যা আরও জটিল, সমস্যা আরও গভীর। সমাজের সব স্তর থেকেই রাজনীতিতে মানুষ আসবেন, স্বাভাবিক, আসাটা উচিতও।

এবাংলার সফলতম মুখ্যমন্ত্রীদের অন্যতম হলেন একজন ডাক্তারবাবু, ডঃ বিধান চন্দ্র রায়। কিন্তু তার সঙ্গে এটাও মনে রাখতে হবে, ডঃ বিধান রায় স্বাধীনতার বহু আগে থেকে কংগ্রেস রাজনীতিতে বাংলার রাজনীতিতে এক অনন্য নাম, গান্ধীজি ৪২ এ ভারত ছাড় আন্দোলনের সময় আগা খান প্যালেসে বন্দি, অসুস্থ, ডাক্তার কে? বিধান রায়। জ্যোতি বসু ব্যারিস্টার ছিলেন, যদিও সেই অর্থে ওকালতি করেননি, সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় ব্যারিস্টার ছিলেন, ওকালতি করতেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও ওকালতির ডিগ্রি আছে, এক আধবার শামলা পরে আদালতেও গেছেন, কিন্তু এনারা আদতে রাজনীতির মানুষ। রাজনীতিতে সফল অভিনেতাদের প্রায় সবটাই দক্ষিণ ভারত থেকে, যেদিকে তাকাবেন, সব্বাই বিশাল মাপের অভিনেতা। কিন্তু পোড় খাওয়া অভিনেতা। উত্তর ভারতে অভিনেতাদের ল্যাটারাল এন্ট্রি, মানে ঝুপ করে ঢুকে পড়া, জনপ্রিয়তার শীর্ষে, বা নিদেনপক্ষে জনপ্রিয়, ঢুকে গেলেন রাজনীতিতে, আসলে এসব ক্ষেত্রে এনাদের জনপ্রিয়তাকেই ভাঙাতে চান রাজনৈতিক দলের নেতারা। এনারা খুব, খুব কম ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক হয়ে ওঠেন, মুখ খুললেই ধ্যাড়াবেন, প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, তা সে যে দলেরই হোক না কেন। ওনাদের চাই সিকিউরিটি, গুরুত্ব, লালবাতি, রাজনৈতিক দলের চাই ওনাদের জনপ্রিয়তা। এক দেওয়া নেওয়ার খেলা। কংগ্রেস, বিজেপি, তৃণমূল এসপি কেউই তার বাইরে নয়। কেবল গত বিধানসভায় যখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টলিউড থেকে প্রার্থী করলেন, সে যেই হোক না কেন, প্রত্যেক টলি সেলিব্রিটি পেলেন লড়াইয়ের সিট, একটাও সিওর সিট নয়। অর্থাৎ লড়াই হবে, তাতে যদি তোমার সেলিব্রিটি পপুলারিটি কিছু বেশি ভোট আনতে পারে তো ভালো, না হলে ঠিক আছে। রাজ চক্কোত্তি, লাভলি মৈত্র থেকে অদিতি মুন্সি, কাঞ্চন মল্লিককে লড়ে নিতে হয়েছে। আর ফলাফলের পর দেখুন, সিকি আধুলি মন্ত্রীত্বও নেই। মানে তৃণমূল দল অন্তত এই সময় থেকে নিজেদের সংগঠনকে রাজনৈতিক চেহারা দেওয়া শুরু করলো, দৈনিক মুখপত্র, বিধায়ক, এমপিদের ক্লাস, সাংসদের হাজিরা দিতেই হবে, সে তুমি সেলিব্রিটি হলেও দিতে হবে, এসব নির্দেশ আসছে, সে নিয়ে আরেকদিন কথা বলা যাবে।

আপাতত অভিনেতা, গায়ক নায়কদের রাজনীতিতে আসা এবং তাঁদের নাদান হরকত নিয়ে কিছু কথা বলা যাক। উত্তরভারতে এদের মধ্যে জবরদস্ত রাজনীতিবিদ হয়ে উঠলেন অন্তত দু’জন, স্মৃতি ইরানি আর লকেট চট্টোপাধ্যায়। বলিয়ে কইয়ে, ময়দানে আছেন, সংসদেও আছেন, এবং জায়গা না পেলেও বাবুলের মত সার্কাসে নেমে পড়েন না। ধরুন এই হিরণ চট্টোপাধ্যায়, যতটা বাজে অভিনেতা, তার থেকেও অনেক খারাপ রাজনীতিবিদ, বাকি যাঁরা এমএলএ হবো, মন্ত্রী হবো বলে ঝাঁপ দিয়েছিলেন, তাঁরা এখন যে যার গর্তে, কারণ ওরা রাজনীতিবিদ নন। অবশ্য আশা জাগিয়েছেন সায়নী ঘোষ, বলিয়ে কইয়ে নেত্রী হয়ে উঠছেন, অনেক লম্বা রেসের ঘোড়া। কিন্তু বেশিরভাগই তা নয়, ধরুন সাতে পাঁচে দাদা, লিখে নেবেন, বছর গড়াতে না গড়াতেই তিনি অন্য পথে হাঁটবেন, ২০২৪ এ পালা বদল হলে মা মমতা আমার দেবী দুর্গা বলে আসরে নামবেন। এই নায়ক গায়ক অভিনেতাদের কাছ থেকে কমিটমেন্ট আশা করাটা বড্ড বেশী চাওয়া। রাজনীতি, সংসদীয় রাজনীতি এক চর্চার বিষয়, তার জন্য সময়, ধৈর্য দরকার, দরকার ডেডিকেশন, ঘোষিত বাম নয় এমন রাজনীতিতে ল্যাটারাল এন্ট্রি জুটে যায় বটে, তবে সিরিয়াস পলিটিক্সের আশা তাঁদের কাছ থেকে করা হয় না। হেমা মালিনী, অমিতাভ বচ্চন, বিনোদ খান্না, পরেশ রাওল এনারা কি সিরিয়াস রাজনীতিবিদ? আমাদের রাজ্যে অন্যতম নায়ক এমপি দেব তো প্রায় প্রতিটা মিটিংয়েই বলেন আমি রাজনীতির মানুষ নই, আমি অত রাজনীতি বুঝি না। কিন্তু এনারা রাজনীতিতে আছেন, দল ক্ষমতায় না থাকলে এনারা থাকবেন না, নিশ্চিত। কিন্তু সব্বাই বাবুলের মত সার্কাস করবেন তেমনও না, অমিতাভ বচ্চন বন্ধু রাজীবকে বলেছিলেন, এনাফ ইজ এনাফ, আমি চললাম। রাজনীতিও ছেড়েছিলেন, সাংসদ পদও। অবশ্য বাবুলের সঙ্গে তো অমিতাভ বচ্চনের তুলনা করা যায় না।

এ তো গেলো মধ্যপন্থী, দক্ষিণপন্থী দলের মানুষ জন, বামপন্থীদের আবার অন্য হিসেব। উৎপল দত্ত বলেছিলেন, আমরা ডুগডুগি বাজাবো, মানুষ জড় হবে, তারপর নেতারা বক্তৃতা দেবেন। তেঁতো কিন্তু সত্যি কথা, কমিউনিস্ট পার্টিতে আবার শিল্পীদের ওয়ান ওয়ে ট্রাফিক, ওনারা কিছু পান না পান, ওনাদের ব্যবহার করা হবে এবং পার্টির প্রত্যেক নির্দেশ ওনাদের মানতে হবে। ঋত্বিক ঘটক থেকে শম্ভু মিত্র, সলিল চৌধুরি থেকে পৃথ্বীরাজ কাপুর এর শিকার, তা না হলে যে ঐতিহ্য বাম বুদ্ধিজীবীদের রাজনীতিতে ছিল, তা থাকলে কবেই দেশের চালিকা শক্তি হত বামেরা, কিন্তু বামেরা বুদ্ধিজীবী গায়ক, নায়কদের তাঁদের অধীনস্ত ক্যাডারের মত ব্যবহার করতে চেয়েছেন, ফল সব্বার জানা। এ বাংলায় ৮৫-৮৬-৮৭ থেকে যখন বামেদের পাইয়ে দেবার ক্ষমতা বেড়ে গেলো, তখন থেকে এক শ্রেণির অভিনেতা, নায়ক গায়ক লেখক, বুদ্ধিজীবী এবং শিল্পপতি জুটে গেলো, যাঁরা দু একটি ব্যতিক্রম বাদ দিলে, প্রত্যেকে ধান্দাবাজ। প্রত্যেকে নিজেদের আখের গোছানোর জন্য হাজির হলেন, সে চীন চীনে শিল্পপতিই হোক আর রুদ্রনীল ঘোষের মত সাতে পাঁচে থাকি না দাদাই হোক, উদ্দেশ্য পরিস্কার, গুছিয়ে নেওয়া। এঁদের অনেকেই বুদ্ধ ভট্টাচার্যকে দেং জিয়াও পিং বলা শুরু করলেন, কেন ন্যানো কারখানা হলেই এ বাংলার অর্থনীতি ফিরে যাবে স্বর্ণযুগে, তা ব্যাখ্যা করে কাগজে প্রবন্ধ লিখলেন, তাঁরাই পালা বদলের পর কালিঘাটে হত্যে দিলেন, দেবার চেষ্টা করলেন, তাঁরাই আবার নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সেলফি তুললেন, কেবল তুললেন নয়, ফেসবুকেও পোস্ট করলেন, তারপর ঘাপটি মেরে পড়ে থাকলেন ক’দিন, বিজেপি হেরে যাবার পরে, বিজেপি কত খারাপ তা লেখার জন্য দালাল সংবাদ মাধ্যমও কম নয়, আবার বিপ্লবী হয়ে ওঠার চেষ্টা। রাজনীতি করবেন রাজনীতির মানুষ, বিভিন্ন পেশা থেকেই আসতে পারেন, কিন্তু রাজনীতি একটা পার্ট টাইম জব নয়, দলীয় রাজনীতির বাইরে যারা আছেন, তাঁরা তাঁদের মত লিখুন বলুন, দলের মধ্যে যাঁরা আছেন তাঁরা রাজনীতিটা রাজনীতির মতই করুন, সংসদে বিধানসভায় হাজির থাকবো না, মাঝে মধ্যে ভেসে উঠবো, তলিয়ে যাবোর দল এই বাবুল সুপ্রিয়র মতনই রাজনীতিতে নেই এমপি হয়ে আছেন, এই মুহূর্তে তাঁদের বোঝা দরকার রাজনীতিটাও একটা কাজ, একটা দায়িত্ব, একটা লক্ষ্য, তাঁদের ওপর দেশের ১৩৫ কোটি মানুষের বাঁচা মরা, সেটা করার জন্য খানিক বোধ, বুদ্ধি, বিবেচনাও লাগে, না থাকলে সরে আসুন, সার্কাস করবেন না।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২
১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯
২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬
২৭ ২৮ ২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

দক্ষিণবঙ্গে ঝড়বৃষ্টির লাল সতর্কতা! লণ্ডভণ্ড হবে কোন কোন জেলা?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
শুক্রবার দুপুরে বিকাশ ভবনে চাকরিহারাদের নিয়ে জরুরি বৈঠক
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
সমুদ্র সৈকতে বিকিনিতে নবনীতা, সঙ্গী কে ?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
চাকরিহারাদের আন্দোলনের সমর্থনে পথে নামল বামফ্রন্ট
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
মা ছেলের গল্প, ‘আড়ি’র ট্রেলার চোখ ভিজবে!
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
কথাকলির পোশাকে এই অভিনেতাকে চিনতে পারছেন?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
রাস্তায় জ্বলল উনুন, হল রান্নাও! মূল্যবৃদ্ধির অভিনব প্রতিবাদে তৃণমূল
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
বাড়ি পৌঁছনোর নামে তরুণীকে রিসর্টে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
ঋতুস্রাব, স্কুল ছাত্রীকে বের করে দেওয়া হল পরীক্ষার হল থেকে
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে মন্তব্য! মমতাকে আদালত অবমাননার নোটিস
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
স্পা সেন্টারের আড়ালে যৌন ব্যবসা রুখতে বিরাট নির্দেশিকা আদালতের
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
ছিটকে গেলেন গায়কোয়াড়, সিএসকের অধিনায়ক ধোনি  
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
ভিনদেশের নাগরিক রাজ্যের নির্বাচনে প্রার্থী! কী বলল হাইকোর্ট?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
সিদ্দিকুল্লার নেতৃত্বে ওয়াকফ বিরোধী মিছিল, বিরাট হুঁশিয়ারি
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
হাসিনা এবং তাঁর কন্যার বিরুদ্ধে জারি গ্রেফতারি পরোয়ানা, কিন্তু কেন?
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team