Placeholder canvas
কলকাতা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
চতুর্থ স্তম্ভ: অভিযোগ রাষ্ট্রদ্রোহিতা
সম্পাদক Published By:  | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৭ জুন, ২০২১, ১০:০৪:৪০ পিএম
  • / ৮৪৭ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • | Edited By:

অভিযোগ রাষ্ট্রদ্রোহিতা, হ্যাঁ সেই অভিযোগ আনা হয়েছিল বিনোদ দুয়ার বিরুদ্ধে, সাংবাদিক বিনোদ দুয়ার বিরুদ্ধে, তিনি নাকি করোনা সংক্রমণ আর দিল্লির হিংসা নিয়ে যা লিখেছেন, তা রাষ্ট্রদ্রোহিতা। মামলা চলছিল, মামলার রায় এল, বিচারকরা বললেন, সরকারের সমালোচনা করা মানেই রাষ্ট্রদ্রোহিতা নয়, সরকার আর রাষ্ট্র দুটো স্বতন্ত্র সত্ত্বা। এই ক’দিন হল আকাশের গায়ে যেন টক টক গন্ধ, সীতারাম বন্দ্যো আগেই বলে গেছেন, টক টক থাকে নাকো হলে পরে বৃষ্টি, তখন দেখেছি চেখে একেবারে মিষ্টি। তো এই টক টক গন্ধটা প্রবল এই বাংলার নির্বাচনী ফলাফলের পরে, মিডিয়াতে বেসুরো সুর বাজছে, ম্যাগাজিনে কভার স্টোরি, ব্যর্থ রাষ্ট্র, ফেইলড স্টেট, টিভিতেও রকম সকম ভালো নয়, গঙ্গায় লাশ ভাসছে, দেখাচ্ছে বিভিন্ন চ্যানেল, আগে হলে নমামি গঙ্গের গুণকীর্তন চলতো, হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্টে বেসুরো রায় আসছে, সেই আদালতই জানালো বিনোদ দুয়ার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা চলে না। আসলে রাষ্ট্র নয়, রাষ্ট্রের ক্ষমতায় থাকা রং বেরংয়ের সরকার, তাদের দন্ডমুন্ডের কর্তারা বরাবরই তাদের বিরোধিতাকে রাষ্ট্রের বিরোধিতা বলেই মনে করে, তাদের জেলে পোরে, ফাঁসি দেয়। দেশে দেশে বা বলা ভাল প্রতিটি রাষ্ট্রে এই নিয়ম আছে, সমাজতান্ত্রিক দেশেও ছিল বা আছে। রাষ্ট্র হল এক রাজনৈতিক ধারণা, দেশ এক ভৌগোলিক সামাজিক ধারণা, সম্ভবত সেই কারণেই রাষ্ট্রের ক্ষমতায় থাকা সরকার নিজেকে, রাষ্ট্রের সঙ্গে এক করে দেখতে ভালবাসে, দেখে। ধরুন বিনোদ দুয়া, কী বলেছেন? তিনি বলেছেন, মোদী সরকার করোনা সংক্রমণ আটকানোর বদলে নমস্তে ট্রাম্প করছিলেন, তাঁদের অপদার্থতার জন্য সংক্রমণ ছড়িয়েছে, মানুষ মারা গেছে। তিনি বলেছেন দিল্লির হিংসা, এক পরিকল্পিত হিংসা, সেখানে পুলিশ সঠিক ভূমিকা তো নেয়নি, উলটে তাদের অকর্মণ্যতার জন্য হিংসা আরও ছড়িয়েছে, একদিন নয়, বার বার বিনোদ দুয়া এই কথা বলেছেন, একবারও বলেননি যে ভারত রাষ্ট্র দায়ী, বলেছেন ভারত রাষ্ট্রের সরকার দায়ী। কিন্তু সরকার তাকে ১২৪ (এ) ধারায় অভিযুক্ত করেন, তাঁকে জেলে পোরা হত, জরিমানা করা হত, হলনা। কারণ বিচারপতি জানালেন বিনোদ দুয়া সরকারের বিরোধিতা করেছেন, রাষ্ট্রের বিরোধিতা করেননি, রাষ্ট্রদ্রোহিতার প্রশ্নই উঠছে না, বিনোদ দুয়া রাষ্ট্রদ্রোহী নন।
এই রাষ্ট্রদ্রোহিতার আইন ভারতবর্ষে আজকের নয়, ব্রিটিশরা যখন ভারতবর্ষ শাসন করতো, তখনও এই একই আইন ছিল। হ্যাঁ হুবহু একই আইন, গোরা সাহেবদের হাত থেকে কালা সাহেবদের হাতে এসেছে ক্ষমতা, ট্রান্সফার অফ পাওয়ার, আইন একই আছে। ইন ফ্যাক্ট ইন্ডিয়ান পেনাল কোড বলতে আমরা যা বুঝি, তা কিন্তু ব্রিটিশদেরই রচনা, সাধে কি হেমাঙ্গ বিশ্বাস গান লিখেছিলেন, মাউন্ট ব্যাটন সাহেব গো, তোমার ব্যাটন কারে থুইয়া গেলে? ১৮৩৭ এ এই আইন ছিল ১১৩ ধারাতে লিপিবদ্ধ, ১৮৭০ এ পাকাপাকি ভাবে ১২৪ ধারা হল এই রাষ্ট্রদ্রোহিতার আইন, সংশোধন হয়েছে, ১৯৩৭, ১৯৪৮, ১৯৫০, ১৯৫১ সালে, কিন্তু মূল বিষয় খুব একটা বদলায়নি, ব্রিটিশদের তৈরি করা আইনেই ধরা হচ্ছিল কমিউনিস্ট বিপ্লবী, শিখ প্রতিবাদী, উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠির নেতাদের, যারা নিজেদের জাতিসত্ত্বার লড়াই চালাচ্ছিলেন। যে সরকার যখন এসেছে, যে সরকার, সেই তখন এই আইনকে কাজে লাগিয়ে, বিরোধী কন্ঠস্বরকে রুদ্ধ করার চেষ্টা করেছে, জেলে পুরেছে, নির্যতন চালিয়েছে। স্বাধীনতার আগে যে ধারায় অভিযুক্ত হয়েছেন, মহাত্মা গান্ধী, জহরলাল নেহেরু থেকে সুভাষ চন্দ্র বসু, যে আইনে গ্রেফতার আর ফাঁসি দেওয়া হয়েছে ভগত সিং, রাজগুরু, শুকদেবকে, যে আইনে জেলে গেছেন, কালাপানি পার করে আন্দামানে যাবজ্জীবন জেল খাটতে গেছেন বিপ্লবীরা, সেই আইনেই মুক্ত স্বাধীন, গণতান্ত্রিক ভারতবর্ষে জেল খেটেছেন জ্যোতি বসু, রণদিভে, সুন্দরাইয়া, বাসবপুন্নাইয়ার মত কমিউনিস্ট নেতা, বিনায়ক সেনের মত ডাক্তার, অভিযুক্ত হয়েছেন অরুন্ধতী রায়ের মত লেখিকা, এখনও জেলে উমর খালিদ, আরও অসংখ্য রাজনৈতিক কর্মী, ছাত্র যুব, নারী। একই অভিযোগ, তারা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে, তারা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে, তারা রাষ্ট্রদ্রোহী। স্বাধীনতার আগেও যে অভিযোগ, স্বাধীনতার পরেও তাই। ব্যক্তিগতভাবে এই আইনের তীব্র বিরোধিতা করেছেন, জওহরলাল নেহেরু, কমিউনিস্ট পার্টির নেতারা, কংগ্রেসের বিভিন্ন নেতা, অটলবিহারি বাজপেয়ীর মত বিজেপি নেতা, কিন্তু আইন থেকে গেছে আইনের মত। ইন্দিরা গান্ধীর সময়ে স্বাধীনতার পরে প্রথমবার, এই আইন আরও কঠোর হয়, কগনিজেবল অফেন্স হয়ে ওঠে, মানে মামলা করা মাত্র গ্রেফতার করা যাবে এবং তা হবে জামিন অযোগ্য, অথচ তার আগে বহুবার বিভিন্ন আদালত এই আইনের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন করেছে, ১৯৫৮ তে এলাহাবাদ হাইকোর্ট রাম নন্দন বনাম রাষ্ট্র মামলা শুনানির সময়ে এই আইন থাকার কোনও মানেই নেই, এমন কথা বলেছিল, পঞ্জাব হাইকোর্ট আরও একধাপ এগিয়ে এই আইনকেই খারিজ করেছিল, ১৯৬২ তে সুপ্রিম কোর্টের এক রায়ে এই আইন আবার বহাল হয়, কিন্তু সেখানে বলা হয়, এই ধারা লাগু হবে তখনই, যখন সেই মানুষটির বিরুদ্ধে হিংসার অভিযোগ থাকবে, কিন্তু ১৯৭৩ এ, ইন্দিরা গান্ধী এই ধারাকে আরও কঠোর করেন এবং সেইদিন থেকে এই আইন কগনিজেবল অফেন্স, বহু বিরোধী নেতাদের জেলে ঢোকানো হয়, জর্জ ফার্ণান্ডেজ থেকে মধু লিমায়ে এমন কি জয়প্রকাশ নারায়ণের ওপর দেশদ্রোহিতার মামলা করা হয়, আশা করা হয়েছিল, সেই বিরোধীরা যখন ক্ষমতায় আসবে, তখন এই আইন প্রত্যাহার করা হবে, তুলে দেওয়া হবে। কিন্তু তা হয়নি, নানান রং এর, নানান মতের রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় এসেছে, এবং তারা তাদের বিরোধীদের জেলে পুরেছে, অস্ত্র এই সিডিশন আইন, অভিযোগ রাষ্ট্রদ্রোহিতা। কংগ্রেস ২০১৯ এর নির্বাচনী ঘোষণাপত্রে, এই আইন তুলে দেবার প্রতিশ্রুতি দেয়, যারা ক্ষমতায় থাকাকালীন এই আইনের যথেচ্ছ ব্যবহার করেছে, যারা এই আইনের থেকেও কঠোর আইন, ইউএপিএ পাস করিয়েছে, গ্রেফতার করেছে, জেলে পাঠিয়েছে, বিজেপির নেতারা একসময় এই আইনের ঘোর বিরোধীতা করেছে, আরএসএসের বেশ কিছু নেতা, পুরনো জনসংঘের নেতাদের এই আইনে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তারা তার প্রতিবাদ করেছিল, কিন্তু ক্ষমতায় এসে আইন তুলে নেওয়া তো দূরস্থান, স্বাধীনতার পর থেকে যত মানুষ এই আইনে গ্রেফতার হয়েছে, জেলে গেছে, তার থেকে অনেক বেশি মানুষ এই সাত বছরে দেশদ্রোহিতার অপরাধে জেল খাটছে, তাদের মধ্যে সিএএ, এন আরসি বিরোধী আন্দোলনের নেতারা আছেন, ছাত্র আছে, যুবক, নারী, শিল্পী, কবি গায়ক, অধ্যাপক আছেন। এমনকি সাংবাদিকরা কেবল মাত্র খবর করার জন্য বা করতে গিয়ে এই আইনে ধরা পড়ে জেল খাটছেন, জেল খাটছেন অশীতিপর ক্যাথলিক চার্চের ফাদার, স্ট্যান স্বামী। সারা দেশে ভক্তরা বলছেন, বিজেপি নেতারা বলছেন, বিজেপি মন্ত্রী সান্ত্রীরা বলছেন, মোদী বিরোধিতাই হল দেশদ্রোহিতা, আর শ্লোগান উঠছে দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারোঁ শালোঁ কো, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিজেই এই শ্লোগান দিচ্ছেন, আর আইন বিচারের ভড়ংটুকুও রাখতে রাজি নয় এই আরএসএস বিজেপি, মোদীর বিরোধিতা মানে রাষ্ট্রের বিরোধিতা মানে দেশদ্রোহিতা, অতএব গোলী মারো শালোঁ কো।
যারা নিজেদের কমিউনিস্ট বলে, যারা এই রাষ্ট্রের পতন দেখতে চায়, যারা রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের কথা বলেন, তাঁরা কী করেছেন এই আইন নিয়ে? কলকাতা থেকে পিপলস মার্চ বাংলা বলে একটা পত্রিকা বের হত, পত্রিকাতে মাওবাদীদের সমর্থন করে কিছু লেখাও থাকতো, পত্রিকাটি রেজিস্টার্ড, পত্রিকাটিকে ব্যান ঘোষণা করা হয়নি। একই নামে এক ইংরেজি পত্রিকা আছে, সেটা কেরালাতে ব্যান করা হয়েছিল, পরে ব্যান তুলে নেওয়া হয়। এই বাংলা পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন স্বপন দাশগুপ্ত, সত্তরের দশকে নকশাল আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত এক মানুষ, প্রতিবন্ধী বোন আর ছোট ভাইকে নিয়ে তাঁর সংসার। বাম আমলে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়, অভিযোগ রাষ্ট্রদ্রোহিতা, জেলে পাঠানো হয়, তিনি অসুস্থ হন, অভিযোগ, তাঁর চিকিৎসা হয়নি। শেষমুহূর্তে ২৮ ডিসেম্বর তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, তিনি মারা যান, কেবলমাত্র এক পত্রিকার সম্পাদক, না তাঁর বিরুদ্ধে বন্দুক, অস্ত্র আইন ছিল না, এমন কোনও ষড়যন্ত্রে তাঁর নাম ছিল না, তিনি কাগজ ছাপিয়েছেন, বামপন্থী সরকার তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতা সমেত ইউএপিএ আইন চাপায়, তিনি এই বাংলায় বহুবছর পরে দেশদ্রোহিতার আইনে জেল হাজতেই মারা গেলেন, অর্থাৎ এই আইন প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবী বাম সরকারও ব্যবহার করেছে, এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধেই করেছে, তিনি মারাও গেছেন। তৃণমূল সরকার? না অন্তত কোনও সাংবাদিক বা বিরোধী দলের নেতাদের এই আইনে গ্রেফতার করেনি, গত ১০ বছরে এরকম কোনও গ্রেফতারি হয়নি। বিনোদ দুয়াকে গ্রেফতার করা হয়নি, কিন্তু পরিকল্পনা সেরকমই ছিল, এদিকে বিসর্জনের বাজনা বাজতেই আদালত নিজের ভাষায় কথা বলছে, উচ্চ আদালত পরিস্কার জানিয়েছে, সরকারের বিরোধিতা করা মানেই রাষ্ট্রদ্রোহিতা নয়, কিন্তু আমরা মনে করি এইটুকুই যথেষ্ট নয়, এই আইন থাকারই কোনও যৌক্তিকতা নেই, এই আইন থাকলে কোনও না কোনও সরকার এর অপব্যবহার করবেই, বিভিন্ন সভ্য দেশে এই আইন তুলে দেওয়া হয়েছে, এদেশ থেকেও এই আইন তুলে দেওয়া হোক। মানুষ মন খুলে কথা বলুক, সমালোচনা হোক, শতফুল বিকশিত হলেই আগাছা উপড়ে ফেলা যাবে, অভিযোগ রাষ্ট্রদ্রোহিতার নামে মানুষের অভিব্যক্তির অধিকার কেড়ে নেওয়া যাবে না, নিতে দেব না।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২ ১৩
১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০
২১ ২২ ২৩ ২৪২৫ ২৬ ২৭
২৮ ২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, বানারহাটে বন্ধ রাস্তার কাজ
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
প্রচারে চমক দিচ্ছেন বাঁকুড়ার তৃণমূল প্রার্থী সুজাতা
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
ডার্বি হেরে খেতাবি দৌড় থেকে ছিটকে গেল লিভারপুল
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
আরও ৫৯ হাজার লোকের চাকরি যাওয়া সময়ের অপেক্ষা, দাবি বিজেপি বিধায়কের
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
কংগ্রেস নেতা শ্যাম পিত্রোদার মন্তব্যের কড়া জবাব বাংলা থেকেও
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
ভাটপাড়ায় আক্রান্ত তৃণমূল কাউন্সিলরের বাড়িতে অর্জুন সিং
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
উন্নতির যোগ আছে এইসব রাশির জাতকের
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
অভিষেকের সভা থেকে ফিরে দুষ্কৃতীদের হাতে আক্রান্ত প্রাক্তন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং-এর উৎকর্ষ কেন্দ্র চালু আইইএম-এর
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
রাজারামের নজরে ছিল ভিক্টোরিয়া, হাওড়া ব্রিজও, দাবি পুলিশের
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
জন্মদিনে স্মৃতিচারণায় ‘শচীন’
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
নির্বাচনী সভায় ভাষণ দেওয়ার সময় অজ্ঞান হয়ে গেলেন নীতিন গড়করি
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
দু’ দেশের পতাকা হাতে ভারত-পাক মৈত্রীর বার্তা দিলেন পাকিস্তানি অ্যাথলিট
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
বিজেপির ১০ শীর্ষ নেতা তৃণমূলে আসার অপেক্ষায়, দাবি অভিষেকের
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
দ্বিতীয় দফার আগেই রাজ্যে আরও ৫৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী
বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team